ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫
১৩ চৈত্র ১৪৩১, ২৬ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫
১৩ চৈত্র ১৪৩১, ২৬ রমজান ১৪৪৬

দলীয় শৃঙ্খলা ভেঙে বহিষ্কার হলেন বিএনপির তিন নেতা

মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
শেয়ার
দলীয় শৃঙ্খলা ভেঙে বহিষ্কার হলেন বিএনপির তিন নেতা

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে যশোরের মনিরামপুরে বিএনপির তিন নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃত নেতারা হলেন- মনিরামপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম, চালুয়াহাটী ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন কবির এবং হরিদাসকাটি ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আরজান হোসেন।

রবিবার (২৩ মার্চ) যশোর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মনিরামপুর উপজেলা খানপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম ও চালুয়াহাটী ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকাণ্ডের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের প্রাথমিক সদস্যপদসহ দলের সব কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।

 

অন্যদিকে, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিন্টু স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, সম্প্রতি হরিদাসকাটি এলাকায় ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আরজান হোসেনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, ঘের দখল, সরকারি গাছ কাটা, অবৈধ মাটি কাটা ছাড়াও এক ব্যক্তিকে নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। এতে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়। ফলে উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট শহীদ ইকবাল হোসেনের নির্দেশে সাংগঠনিক সম্পাদক খান শফিয়ার রহমানকে দায়িত্ব দেওয়া হয় বিষয়টি তদন্তের পর প্রতিবেদন দাখিল করতে। খান শফিয়ার রহমান তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতা পেয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।

পরে সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ জরুরি সভা করে আরজান হোসেনকে বহিষ্কার করেন।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, এই নির্দেশনা অবিলম্বে কার্য্যকর হবে এবং দলের নেতাকর্মীদের তাদের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক না রাখার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বহিষ্কৃত বিএনপি নেতারা এ কপি হাতে পাননি। 

উল্লেখ্য, গত ১৯ মার্চ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল বারী রবুর উপস্থিতিতে মণিরামপুর উপজেলা বিএনপির জরুরি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ওই সভায় হুঁশিয়ারি দেওয়া হয় বিএনপির যেকোনো নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে চাঁজাবাজি, দখলবাজিসহ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে। এ ঘোষণার পর মাত্র তিন দিন পর তিন নেতাকে বহিষ্কার করা হলো।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

যমুনা সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় টোল আদায় প্রায় ৩ কোটি টাকা

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
শেয়ার
যমুনা সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় টোল আদায় প্রায় ৩ কোটি টাকা
ছবি: কালের কণ্ঠ

ঈদুল ফিতর আসন্ন। ঈদের আনন্দ পরিবারের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন ঘরমুখো মানুষ। ফলে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। তবে আজ বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) পর্যন্ত সড়কে যানজট নেই।

এদিকে বাড়ছে যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের পরিমাণ।

গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা সেতু থেকে দুই কোটি ৭৮  লাখ ৯৯ হাজার ৯০০ টাকা টোল আদায় করেছে সেতু কর্তৃপক্ষ এবং এর বিপরীত ৩৩ হাজার ৭৬৬টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 

আরো পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে গাড়ি আমদানিতে শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

যুক্তরাষ্ট্রে গাড়ি আমদানিতে শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

 

যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) রাত ১২টা থেকে বুধবার (২৬ মার্চ) রাত ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৩৩ হাজার ৭৬৬টি যানবাহন পারাপার হয়েছে।

এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ১৮ হাজার ২৩৯টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৩৮ লাখ ৪৮ হাজার ৪৫০টাকা। অপরদিকে ঢাকাগামী ১৫ হাজার ৫২৭টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর বিপরীতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ ৫১ হাজার ৪৫০ টাকা।

সেতু কর্তৃপক্ষ আরো জানায়, মঙ্গলবারের চেয়ে বুধবার যমুনা সেতু দিয়ে ৪ হাজার ৫৩৩টি যানবাহন বেশি পারাপার হয়েছে। গত ৩ দিনে সেতুর ওপর দিয়ে মোট ৮৭ হাজার ৯৬টি যানবাহন পারাপার হয়েছে৷ এতে টোল আদায় হয়েছে ৭ কোটি ৬২ লাখ ৯৮ হাজার টাকা।

যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বলেন, ‘মহাসড়কে যানজট নিরসনে যমুনা সেতু পূর্ব ও পশ্চিম উভয় অংশে ৯টি করে ১৮টি টোল বুথ স্থাপনসহ মোটরসাইকেলের জন্য ৪টি বুথ স্থাপন করা হয়েছে। মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়লেও নেই যানজট। আশা করছি ঘরমুখো মানুষের ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক হবে।

আরো পড়ুন

শুভ জন্মদিন কোয়েন্টিন ট্যারান্টিনো

শুভ জন্মদিন কোয়েন্টিন ট্যারান্টিনো

 

টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান বলেন, ‘মহাসড়কে ৭ শতাধিক পুলিশ সদস্য দায়িত্বপালন করছেন। এরমধ্যে মোবাইল টিম ও মোটরসাইকেল টিম করছে। মহাসড়ককে চারটি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছে। মহাসড়কে যাতে অতিরিক্ত ভাড়া নিতে না পারে সেদিকে নজরদারি রয়েছে।’

রাজধানী ঢাকার সঙ্গে সড়ক পথে উত্তরবঙ্গের একমাত্র যোগাযোগ মাধ্যম এ মহাসড়কটি দেশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক। ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের টাঙ্গাইলে অংশ ৬৫ কিলোমিটার। ঈদের সময় ঘরমুখো মানুষের যানবাহনের ভিড়ে এই মহাসড়কে সৃষ্টি হয় যানজট। প্রতিবছর ঈদে এ মহাসড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গের লাখ লাখ মানুষ যাতায়াত করেন। যা অন্যান্য সময়ের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি হয়। এ সড়ক দিয়ে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের ২৩ জেলার যানবাহন চলাচল করে। গড়ে প্রতিদিন ১৮/২০ হাজার যানবাহন সেতু দিয়ে চলাচল করে। কিন্তু ঈদে এর সংখ্যা ২ থেকে ৩ গুণ বেড়ে অর্ধ লক্ষ অতিক্রম করে।

মন্তব্য

ময়মনসিংহে কথা-কাটাকাটির জেরে যুবককে হত্যার অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ
শেয়ার
ময়মনসিংহে কথা-কাটাকাটির জেরে যুবককে হত্যার অভিযোগ
সংগৃহীত ছবি

ময়মনসিংহ নগরীর কাচিঝুলি এলাকায় কথা-কাটাকাটির জেরে এক যুবককে শরতা দিয়ে বুকে আঘাত করে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিহতের নাম সাজিদ মিয়া (২৩)।

গতকাল বুধবার (২৬ মার্চ) রাত পৌনে ১২টায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। তিনি নগরীর কাচিঝুলি হামিদ উদ্দিন রোডের আবুল কালাম আজাদ মিয়ার ছেলে।

আরো পড়ুন
দরিদ্র ও এতিম মাদরাসাছাত্রদের জন্য শুভসংঘের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ

দরিদ্র ও এতিম মাদরাসাছাত্রদের জন্য শুভসংঘের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ

 

কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম খান বলেন, ‘শফিক মিয়ার ছেলে মন্টি মিয়া ও নিহত সাজিদ মিয়া একই এলাকার বাসিন্দা। তাদের মাঝে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে মন্টি মিয়া সাজিদকে সুপারি কাটার শরতা দিয়ে বুকের মধ্যে আঘাত করেন। এতে গুরুতর আহত হন সাজিদ।

প্রতিবেশীরা তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’

তিনি আরো বলেন, ‘ঘটনার পরপরই ঘাতক পালিয়েছে। তাকে গ্রেপ্তার করতে পুলিশের অভিযান শুরু হয়েছে। তবে এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনে নিহত সাজিদের চাচা নূরু মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।

বিস্তারিত পরে জানা যাবে।’

মন্তব্য

জবির ৩৫০ কর্মচারীকে ঈদ উপহার দিল ছাত্রশিবির

জবি প্রতিনিধি
জবি প্রতিনিধি
শেয়ার
জবির ৩৫০ কর্মচারীকে ঈদ উপহার দিল ছাত্রশিবির
ছবি: কালের কণ্ঠ

মহান স্বাধীনতা দিবস ও আসন্ন ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৫০ কর্মচারীকে ঈদ সামগ্রী উপহার দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ইসলামী ছাত্রশিবির। বুধবার (২৬ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ সাজিদ ভবনের নিচে কর্মচারীদের এ ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারী নুরুল ইসলাম সাদ্দাম। 

তিনি বলেন, 'ইসলামী ছাত্রশিবিরের মানবিক ও কল্যাণমূলক কাজের অংশ হিসেবেই আমরা বছরজুড়ে নানা উপলক্ষ্যে এমন উপহার সামগ্রী প্রদানের কর্মসূচি পালন করে থাকি।

অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী ভাই ও বোনেরা শিক্ষার্থীদের সেবা দিয়ে থাকেন। আমরা তাই আপনাদের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে এসেছি।'

তিনি আরো বলেন, 'স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং আয় বৈষম্যরোধে যাকাতভিত্তিক অর্থনীতির ওপর গুরুত্বারোপ করতে হবে।'

শাখা ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয়ের যারা চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী এবং দৈনিক কাজ করেন তারা আসলে খুবই কম টাকা বেতন পান।

তাতে সংসার চালিয়ে ঢাকায় থেকে অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। ঈদ আসলে সবার মনে একটি আনন্দের অনুভূতি নিয়ে আসে। আমরা চাই ঈদের সেই খুশি সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক। তাই বরাবরের মতোই এবারও আমরা কর্মচারীদের ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করেছি।
'

উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে জবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আসাদুল ইসলাম বলেন, 'ক্যাম্পাসে যারা নৈশপ্রহরীর দায়িত্ব পালন করেন তারা নিম্ন বেতনের। আমরা তাদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ করেছি। ক্যাম্পাসে কর্মচারীদের শীতবস্ত্র, রোজার ইদে উপহার সামগ্রী ও কুরবানীর গোশত বিতরণ এর আগেও আমরা করেছি। কিন্তু এবছর ছাত্রলীগ না থাকায় প্রকাশ্যে করার সুযোগ হয়েছে।'

অনুষ্ঠানে এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক সম্পাদক আবু মুসা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি ডক্টর আব্দুল মান্নান, জবি শিবিরের সাবেক সেক্রেটারি সুলতান আহমেদ, অফিস সম্পাদক রবিউল ইসলামসহ বর্তমান শাখা সেক্রেটারিয়েটবৃন্দ।

মন্তব্য

ফেনীতে উদ্বোধন হলো জুলাই ২৪ শহীদ চত্বর

ফেনী প্রতিনিধি
ফেনী প্রতিনিধি
শেয়ার
ফেনীতে উদ্বোধন হলো জুলাই ২৪ শহীদ চত্বর
ছবি: কালের কণ্ঠ

জুলাই-আগস্ট এর গণঅভ্যুত্থানে গণহত্যায় ফেনীতে নিহতদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে ‘জুলাই ২৪ শহীদ চত্বর’। ফেনী সদর হাসপাতালের সামনে চৌরাস্তা মোড়ে নির্মিত এই শহীদ চত্বরে ফেনীতে আন্দোলনে নিহত ১০ জনের স্মৃতিফলক স্থাপন করে ফেনী পৌরসভা।  

শহীদ চত্বরে ‘জেনারেশন জি’ (ZG) ইংরেজি বর্ণের মাঝে বাংলাদেশের সবুজ মানচিত্র শোভা পাচ্ছে। দৃষ্টিনন্দন এই চত্বরটি নির্মাণে প্রায় ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে করেছে ফেনী পৌরসভা।

 স্বাধীনতা দিবসের দিন বিকেলে এটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ফেনী জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম। 

এ সময় পৌর পরিষদের প্রশাসক স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক গোলাম মো. বাতেন, শহীদদের পরিবারের সদস্যবৃন্দ, আহত ও বৈষম্য বিরোধী শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ইতিপূর্বে এই চত্বরটি ‘শহীদ একরাম চত্বর’ নামে পরিচিত ছিল। ২০১৪ সালের নৃশংসভাবে প্রকাশ্য দিবালোকে ফুলগাজী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি একরামুল হক একরামকে গুলি করে, কুপিয়ে ও আগুনে পুড়িয়ে নিজ দলীয় লোকজন হত্যা করেছিল।

এ হত্যাকাণ্ডের বিচার এখনো হয়নি।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ