ফেসবুকে ‘অবমাননাকর’ পোস্ট দিয়ে হয়রানি, স্কুল শিক্ষিকাকে সাময়িক বহিষ্কার

নরসিংদী প্রতিনিধি
নরসিংদী প্রতিনিধি
শেয়ার
ফেসবুকে ‘অবমাননাকর’ পোস্ট দিয়ে হয়রানি, স্কুল শিক্ষিকাকে সাময়িক বহিষ্কার

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যক্তিকে হেয় করার অভিযোগ নরসিংদীর মাধবদী থানার আলগী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা শারমিন রেজোয়ানাকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। নরসিংদী জেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নিরঞ্জন কুমার রায় এক বিজ্ঞপ্তি মাধ্যমে আজ বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে তাকে বহিষ্কার করেন। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শারমিন রেজওয়ানা বিভিন্ন ব্যক্তিদের নিয়ে আপত্তিকর, অবমাননাকর, কুরুচিপূর্ণ, অশ্লীল পোস্ট করায় সরকারি চাকরির বিধি লঙ্ঘন করায় তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

আরো পড়ুন
দেশে ৭১ শতাংশ মৃত্যুর জন্য দায়ী অসংক্রামক রোগ

দেশে ৭১ শতাংশ মৃত্যুর জন্য দায়ী অসংক্রামক রোগ

 

প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত শিক্ষিকা এর আগেও একাধিক চিকিৎসক, প্রকৌশলী ও ধর্ণাঢ্য ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে প্রতারণামূলক কৌশলে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন।

২০২৪ সালে এক ব্যক্তির কাছ থেকে ৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন তিনি, যার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। শারমিন রেজওয়ানা তার ব্যক্তিগত আইডি থেকে সাবেক একজন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, নরসিংদী জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতা, একজন কলেজের অধ্যক্ষ প্রকৌশলীসহ ৮ জন ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় আপত্তিকর মন্তব্য করেন।

বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে আমলে নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষিকাকে চাকরি থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করেছে।

আরো পড়ুন
গুলিতে শ্রমিকের মৃত্যু : সাবেক শিক্ষামন্ত্রীসহ ৩২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

গুলিতে শ্রমিকের মৃত্যু : সাবেক শিক্ষামন্ত্রীসহ ৩২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

 

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নিরঞ্জন কুমার রায় বলেন, ‘শারমিন রেজওয়ানার বিরুদ্ধে ফেসবুক ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যক্তিকে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে।

তার কিছু ডকুমেন্টস আমাদের হাতে এসেছে। ডকুমেন্টের ওপর ভিত্তি করে সাময়িক বহিষ্কার করেছি। আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে এবং অভিযুক্তের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’ 

অভিযুক্ত শারমিন রেজওয়ানাকে ফোন দেওয়া হলে তিনি সাড়া দেননি।

তবে তার ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘আমি বিভিন্ন ব্যক্তিকে হয়রানি করেছি, এটা ঠিক। কিন্তু আমার একমাত্র চাকরি চলে গেলে আমাকে রাস্তায় বসতে হবে। তাই আমার কৃতকর্মের জন্য আমি দুঃখ প্রকাশ করছি।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

কুড়িগ্রাম

জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের ‘গণপদত্যাগ’

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
শেয়ার
জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের ‘গণপদত্যাগ’
ছবি: কালের কণ্ঠ

কুড়িগ্রামে জাতীয় পার্টির (জাপা) বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা পদত্যাগ করেছেন। বুধবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে কুড়িগ্রাম প্রেস ক্লাবের সৈয়দ শামসুল হক মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে ‘গণহারে’ পদত্যাগের ঘোষণা দেন জাপা নেতাকর্মীরা।

পদ ত্যাগীদের মধ্যে জেলা ও বিভিন্ন উপজেলা পর্যায়ের ছাড়াও দলটির বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরাও আছেন। সংবাদ সম্মেলনে দলটির ৫০ জন নেতাকর্মী পদত্যাগের ঘোষণা দেন।

সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় যুব সংহতি কুড়িগ্রাম জেলা শাখার সাবেক আহ্বায়ক রাজু আহম্মেদ রাজ্জাক লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘সাংগঠনিক দায়িত্বে থাকা অবস্থায় ভালো-মন্দ মিলে দীর্ঘ সময় পার করেছি। অনেকের জন্য ভালো কিছু করতে পেরেছি, আবার অনেকের মন জয় করতে পারিনি। এজন্য আমি সবার কাছে আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।’

তিনি বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের পর প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হয়েছে।

কিন্তু বিগত কিছুদিন থেকে লক্ষ্য করছি দলটির সাংগঠনিক ব্যবস্থা এবং জনগণের সাথে সম্পৃক্ততা কমে গেছে। তারই ফলশ্রুতিতে কারো কথায় প্ররোচিত না হয়ে আমরা জাতীয় পার্টির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কিছু নেতৃত্ব পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ সজ্ঞানে সুস্থ মস্তিষ্কে পূর্বের সকল পদ-পদবি থেকে অব্যাহতি প্রদান করলাম।’

এ সময় আরো বক্তব্য দেন জাতীয় যুব সংহতি কুড়িগ্রাম জেলা শাখার সদস্যসচিব জালাল উদ্দিন, মোগলবাসা ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি ইয়াকুব আলী আইয়ুব, ফুলবাড়ী উপজেলা জাতীয় যুব সংহতির সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল শেখ প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, আজ থেকে জাতীয় পার্টি ও তার অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের সাথে তাদের কোনো প্রকার সাংগঠনিক সম্পৃক্ততা নেই।

সাংগঠনিক পরিচয় থাকা অবস্থায় যে সকল কর্মসূচি পালন করেছেন, তার কোনো দায়-দায়িত্ব আর তাদের ওপর বর্তাবে না।

মন্তব্য

হাওরে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে প্রাণ গেল দুজনের

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
শেয়ার
হাওরে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে প্রাণ গেল দুজনের
প্রতীকী ছবি

হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলার শিবপাশা গ্রামের গুইরালী হাওরে ধান কাটার সময় দুই দাওয়াল (ধান কাটা শ্রমিক) নিহত হয়েছেন।এতে আহত হয়েছেন আরো তিনজন। বুধবার (১৬ এপ্রিল) বিকেলে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত দাওয়ালরা হলেন চাপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার মহববাগ গ্রামের কাছিম মণ্ডলের ছেলে কাফি মণ্ডল (২৪) ও ভাদু ঘোষের ছেলে মনিরুল ঘোষ (২২)।

আজমিরীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিবিড় রঞ্জন তালুকদার জানান, বুধবার বিকেলে বজ্রসহ বৃষ্টি হলে বজ্রপাতে ৫ জন আহত হন। স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে বানিয়াচং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায়।

ইউএনও জানান, সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুইজনকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহতদের পরিবারকে ২০ হাজার টাকা করে সহায়তা দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

মন্তব্য

রাজারহাটে কালের সাক্ষী ‘অচিনগাছ’

রাজারহাট (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
রাজারহাট (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
শেয়ার
রাজারহাটে কালের সাক্ষী ‘অচিনগাছ’
ছবি: কালের কণ্ঠ

কুড়িগ্রামে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে একটি পরিচয়হীন গাছ। ডাল পাতায় ঘেরা বিশাল আকৃতির গাছটি বেড়ে উঠছে। অথচ গাছটির নাম পরিচয় কেউ জানে না। এমন গাছের দেখা মিলেছে রাজারহাট উপজেলায় উমর মজিদ ইউনিয়নের জয়দেব হায়াত গ্রামের দর্পণ নারায়নের বাড়িতে।

 

স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগে কখনো গাছটির ডাল ভেঙে পড়ার কথা এলাকার লোকজন জানেন না। গাছটিতে পাইকোর ফলের মতো গোটা গোটা ফল ধরে এবং এসব ফল পশু-পাখি খায়। এ গাছ থেকে ফল মাটিতে পড়লেও কোনো ফল থেকে নতুন গাছ জন্মায় না। অনেক আগে গাছটিতে বিশাল আকৃতির বিষাক্ত সাপ বসবাস করতো।

কিন্তু এসব সাপ মানুষের কোনো ক্ষতি করেনি বলে জানান তারা।

গাছটিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মন্দির। প্রতি সন্ধ্যায় পাশের ও দূরদূরান্তের সনাতন ধর্মের লোকজন আসেন। তারা মানত করে গাছের গোড়ায় পূজা-অর্চনা করেন এবং দান বাক্সে দক্ষিণা দেন।

দান বাক্সে লেখা রয়েছে গাছের পাতা কেউ ছিঁড়বেন না। 

বর্তমানে গাছটি অযত্ন, অবহেলা ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে চারদিক জঙ্গলে পরিপূর্ণ হয়েছে। গাছটির পাতা সবুজ। তবে পাতাগুলো ডুমুর পাতার মতো হলেও খসখসে নয়, মসৃণ। সারা বছর গাছে পাতা দেখতে পাওয়া যায়।

পুরোনো পাতাগুলো রাতারাতি নতুন পাতায় রূপান্তরিত হয়। এ গাছের পাতার রস সাদা বর্ণের। সারা বছর গাছটি সুশীতল ছায়া দিয়ে থাকে।

স্থানীয়রা জানায়, প্রায় ১৫ থেকে ১৬ বছর আগে রাজারহাট উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে গাছটির গোঁড়া পাকা করে দেওয়ার পর কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসন থেকে ২০১৬ সালে গাছটির চারপাশ সৌন্দর্য বর্ধন করে। কিন্তু আধুনিকভাবে সংস্কার না করা আর যত্নের অভাবে সেগুলো নষ্ট হওয়ার পথে। রূপকথার মতো গাছটিকে ঘিরে স্থানীয়দের লোকমুখে নানা গল্পকথা শোনা যায়। 

অনেকের ধারণা, বর্তমান ভারতের আসাম রাজ্যের কামরূপ-কামাখ্যা থেকে আগত একদল জাদুকর গাছটি চোখের পলকে উড়িয়ে এনে বর্তমান স্থানে লাগিয়ে দেন। গাছটির নাম কেউ জানতেন না। তখন থেকেই গাছটি  ‘অচিনগাছ’ নামে পরিচিত। অপর এক পৌরাণিক কাহিনি থেকে জানা যায়, কোনো এক অজানা পীর সুদূর পশ্চিম দিক থেকে গাছটির চারা এনে এখানে রোপণ করেছিলেন। সে কারণেই গাছটি কেউ চিনছেন না। তবে গাছটির যে একটি ঐতিহাসিক রহস্য রয়েছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মীর্জা মো. নাসির উদ্দিন বলেন, অচিনগাছটির নাম শুরুতে সবার কাছে অজানা ছিল। আমি গত ৫-৭ বছর ধরে গাছটির নাম অনুসন্ধান করার জন্য নমুনা সংগ্রহ করে নিশ্চিত হই গাছটির নাম রয়েছে। গাছটি মরীচি পরিবারের ফিকাস গণভুক্ত একটি গাছ। গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম ফিকাস ল্যাকর বুক-হাম।

রাজারহাট উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আল ইমরান বলেন, গাছটি দৃষ্টি ও সৌন্দর্য বর্ধন। এটি সংরক্ষণে যা যা করা সম্ভব উপজেলা প্রশাসন সব প্রয়োগ করবে।

মন্তব্য

চট্টগ্রাম জেলা রেজিস্ট্রার অফিসে দুদকের অভিযান

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শেয়ার
চট্টগ্রাম জেলা রেজিস্ট্রার অফিসে দুদকের অভিযান
ছবি: কালের কণ্ঠ

চট্টগ্রাম জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে দলিল রেজিস্ট্রেশন, নকল উত্তোলনসহ অন্যান্য কাজে সেবা প্রার্থীদের হয়রানি এবং ঘুষ দাবিসহ নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (১৬ এপ্রিল) দুদক জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১এর কর্মকর্তারা এই অভিযান পরিচালন করেন। 

অভিযান পরিচালনা শেষে দুদক জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১এর সহকারী পরিচালক সায়েদ আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘এখানে জেলা রেজিস্ট্রার হিসেবে মিশন চাকমা নামে একজন ছিলেন। ওনার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল।

রেজিস্ট্রার অফিসের অফিস সহকারী, প্রধান সহকারী মিলে অবৈধ টাকা-পায়সা কালেকশন করার অভিযোগ ছিল। এছাড়া চাকরির পদন্নোতি নিয়ে অভিযোগ ছিল। সন্দ্বীপে কিছু নকল নবিশের নিয়োগ নিয়ে একটা অনিয়ম ছিল। আমরা ওনাদের কাছে কাগজপত্র চেয়েছি আবার কিছু রেকর্ডপত্র পেয়েছি।
একটা প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। সন্দ্বীপে অনেক আগে থেকে নকল নবিশ নিয়োগ বন্ধ ছিল। তারপরও আইজিআরের অনুমতি ছাড়া নকল নবিশের নিয়োগ দেওয়া হয়। পরবর্তীতে আইজিআর একটি শোকজ করে।
পরে সাময়িকভাবে নিয়োগ বাতিল করা হয়। এই নিয়োগে আর্থিক লেনদেন হয়েছে কিনা তা দেখবো। নিয়োগে অনিয়ম হয়েছে অবশ্যই।’

তিনি আরো বলেন, ‘এখানকার কিছু কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল। তাদের ব্যক্তিগত নথি তলব করেছি।

তাদের নামে কোন অবৈধ সম্পদ আছে কি না তা দুদক খতিয়ে দেখবে। আমরা বিস্তারিত প্রতিবেদন কমিশনে জমা দেব। কিছু রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করেছি। আবার কিছু রেকর্ডপত্র চেয়েছি।’

রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা টাকা দাবি করেন এই প্রশ্নের জবাবে দুদক কর্মকর্তা বলেন, ‘এই অভিযোগ আমরাও শুনেছি। সরেজমিনে অভিযানে এলে সবাই সতর্ক হয়ে যায়। গোপনে আসলে কিছুটা অভিযোগ পেয়ে থাকি। আমরা এগুলো নিয়ে কাজ করছি। মানুষের মধ্যে সচেতনতা করার চেষ্টা করছি। যেন ঘুষ চাইলে ঘুষ না দেওয়া হয়।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ