ঢাকা, রবিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৫
১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, রবিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৫
১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ শাওয়াল ১৪৪৬

মোটরসাইকেল কিনে না দেওয়ায় কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহনন

ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
মোটরসাইকেল কিনে না দেওয়ায় কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহনন
সংগৃহীত ছবি

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় মোটরসাইকেল কিনে না দেওয়ায় মায়ের সঙ্গে অভিমান করে নাহিদ বিশ্বাস (১৭) নামের এক কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহননের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৪ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার বানা ইউনিয়নের বেলবানা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।  

নাহিদ বিশ্বাস বেলবানা গ্রামের মোস্তাক আহমেদের ছেলে ও ফরিদপুর মুসলিম মিশন কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আলফাডাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হারুন অর রশিদ।

 

পুলিশ ও নিহতের পরিবার জানায়, নাহিদ বিস্বাস কয়েক দিন ধরে তার মায়ের কাছে মোটরসাইকেল কিনে দেওয়ার জন্য বায়না করছিল। কিন্তু তার মা মোটরসাইকেল কিনে দিতে রাজি না হওয়ায় সোমবার দুপুরে নাহিদ অভিমান করে ঘরের দরজা বন্ধ করে দেয়। নাহিদের মা লাকী বেগমের সন্দেহ হলে ছেলেকে ডাকাডাকি করেন। কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে ডাকচিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে ঘরের দরজা ভেঙে নাহিদকে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়।

পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে সিলিং ফ্যান থেকে নামিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

খবর পেয়ে পুলিশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি বিভাগে উপস্থিত হয়ে মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে। পরে নিহতের পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

ওসি হারুন অর রশিদ জানান, লাশের সুরতহাল রিপোর্টে আত্মহননের প্রমাণ পাওয়া গেছে।

পরিবারের পক্ষ থেকে বিনাময়না তদন্তে মরদেহ হস্তান্তরের আবেদন করার প্রেক্ষিতে নিহতের মরদেহ পরিবারে কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

রামগতিতে অবৈধ ৪ ইটভাটা ধ্বংস, সাড়ে ১০ লাখ টাকা জরিমানা

রামগতি-কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
রামগতি-কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
শেয়ার
রামগতিতে অবৈধ ৪ ইটভাটা ধ্বংস, সাড়ে ১০ লাখ টাকা জরিমানা
ছবি: কালের কণ্ঠ

লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে বিভিন্ন এলাকায় গড়ে উঠা অবৈধ ইটভাটার ৪টিতে অভিযান চালিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। শনিবার (২৬ এপ্রিল) চালানো অভিযানে এসব ইটভাটার মালিককে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র না থাকায় সাড়ে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। 

এসময় কোনো কাগজপত্র না থাকায় চিমনিসহ ইটভাটাগুলোর ভাটা ও কাঁচা ইট এস্কেলেটর (ভেকু) মেশিন দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়া ইটভাটার কার্যক্রম দৃশ্যমান না থাকায় ভবিষ্যতেও কার্যক্রম বন্ধ রাখবেন মর্মে মালিকদের কাছ থেকে অঙ্গীকার নামা নেওয়া হয়।

এ উপজেলায় অবৈধভাবে গড়ে উঠা ৫০টি ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে চররমিজ ইউনিয়নের ৪টিতে এ অভিযান চালানো হয়।

অভিযানে ধ্বংস করা ইটভাটাগুলো হচ্ছে- উপজেলার চররমিজ ইউনিয়নের আবু তাহেরের মেসার্স ফোর স্টার ব্রিকস, গিয়াস উদ্দিনের মেসার্স বিসমিল্লাহ ব্রিকস, মো. দিদারের মেসার্স শাহজালাল ব্রিকস ও মো. আকবরের মেসার্স শাহপরান ব্রিকস।

এসময় অবৈধ ইটভাটা পরিচালনার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে ৪ ইটভাটার মালিককে সাড়ে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এসব ইটভাটায় পৃথক পৃথক যৌথভাবে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ আমজাদ হোসেন ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) ঝন্টু বিকাশ চাকমা, অভিযানে সহায়তা করেন সেনাবাহিনী, রামগতি ফায়ার সার্ভিস ও রামগতি থানা পুলিশের একটি দল।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ আমজাদ হোসেন জানান, পরিবেশের ছাড়পত্র ও বেআইনিভাবে গড়ে উঠা ইটভাটাগুলোতে অভিযান চালিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ও অর্থ জরিমানা আদায় করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

মন্তব্য

৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ ১৫ বছরের কিশোরের বিরুদ্ধে

বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
শেয়ার
৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ ১৫ বছরের কিশোরের বিরুদ্ধে
প্রতীকী ছবি

কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় ৬ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে রিয়াজ নামে ১৫ বছরের এক কিশোরের বিরুদ্ধে। ঘটনার পর ধর্ষিতা শিশুটির বাবা ব্রাহ্মণপাড়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।

শনিবার (২৬ এপ্রিল) রাতে পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২১ এপ্রিল বিকেল ৪টায় ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার অলুয়া গ্রামের গোদারাঘাট এলাকায় একটি ঝোপে নিয়ে একই এলাকার জালাল খন্দকারের ছেলে রিয়াজ (১৫) জোরপূর্বক ওই শিশুকে ধর্ষণ করে। ঘটনার পর থেকে মেয়েটি অসুস্থ অবস্থায় আছে।

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রিয়াজের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণপাড়া থানায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা রুজু করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মামলার পর ভিকটিমকে ২২ ধারায় জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে এবং ডাক্তারী পরীক্ষা করা হয়েছে। আমরা অভিযুক্ত আসামিকে ধরার জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করছি। আশা করি অল্প দিনের মধ্যে তাকে গ্রেপ্তার করতে পারব।

এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) টমাস বড়ুয়া সত্যতা নিশ্চিত করে কালের কণ্ঠকে বলেন, ভিকটিমকে আমরা কুমিল্লায় ডাক্তারি পরীক্ষা করিয়েছি এবং জবানবন্দি নিয়েছি এবং আসামিকে ধরার জন্য চেষ্টা চলছে।

মন্তব্য

প্রবেশন কর্মকর্তা গোলাম রব্বানীর কারাদণ্ড, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
শেয়ার
প্রবেশন কর্মকর্তা গোলাম রব্বানীর কারাদণ্ড, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
প্রবেশন কর্মকর্তা গোলাম রব্বানী

কুড়িগ্রাম জেলা প্রবেশন কার্যালয়ের প্রবেশন কর্মকর্তা গোলাম রব্বানীকে এক দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একাধিকবার আদালতের আদেশ অমান্য, নির্ধারিত তারিখে প্রতিবেদন দাখিল না করা এবং সশরীরে হাজির হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা না দেওয়ায় তাকে এ সাজা দেওয়া হয়েছে। গত ১৩ মার্চ কুড়িগ্রাম চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের (সদর আমলি) সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মজনু মিয়া এ আদেশ দেন।

তবে পলাতক থাকায় দণ্ডপ্রাপ্ত প্রবেশন কর্মকর্তা গোলাব রব্বানীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন একই আদালত।

একই তারিখে জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কুড়িগ্রাম সদর থানায় পাঠানো হয়েছে। 

শনিবার (২৬ এপ্রিল) সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী লিয়াকত আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আদালত সূত্র জানায়, আদালত প্রবেশন কর্মকর্তা গোলাম রব্বানীকে একটি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেন। ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য থাকলেও তিনি প্রতিবেদন দাখিল করেননি।

এজন্য কেন তদন্তকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না এবং কেন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তার কর্তৃপক্ষ বরাবর সুপারিশ করা হবে না, তা চলতি বছরের ৯ জানুয়ারি লিখিত ব্যাখ্যাসহ প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশ দেন আদালত। কিন্তু তদন্তকারী কর্মকর্তা ওই তারিখেও লিখিত ব্যাখ্যা কিংবা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেননি। এমনকি তিনি সময়ের আবেদনও করেননি।

পরবর্তীতে আবারও তদন্তকারী কর্মকর্তাকে কেন শাস্তি প্রদান করা হবে না তা সশরীরে হাজির হয়ে লিখিত ব্যাখ্যাসহ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়।

গত ২২ জানুয়ারি প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য থাকলেও গোলাম রব্বানী আদালতে সশরীরে হাজির কিংবা লিখিত ব্যাখ্যাসহ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেননি।

দণ্ডাদেশে আদালত বলেন, ‘তদন্ত কর্মকর্তার এ ধরনের কার্যকলাপ আদালতের বৈধ আদেশের প্রতি অবজ্ঞার সামিল এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এজন্য তদন্তকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দ্যা কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর, ১৮৯৮-এর ৪৮৫ ধারা অনুযায়ী শাস্তি প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হলো। তদন্তারী কর্মকর্তা মো. গোলাম রব্বানী, প্রবেশন কর্মকর্তা, প্রবেশন কর্মকর্তার কার্যালয়, কুড়িগ্রাম সদর, কুড়িগ্রামকে এক দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হলো। গ্রেপ্তার কিংবা আত্মসমর্পণের দিন থেকে সাজার মেয়াদ শুরু হবে।

বেঞ্চ সহকারী লিয়াকত আলী বলেন, ‘আদালত প্রবেশন কর্মকর্তাকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন। তিনি পলাতক থাকায় সাজা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা যথাযথ মাধ্যমে কুড়িগ্রাম সদর থানায় পাঠানো হয়েছে।’

তবে সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাইফুল্লাহ বলেন, ‘ওয়ারেন্টের কপি এখনো আমাদের হাতে পৌঁছায়নি।’

এ ব্যাপারে জানতে প্রবেশন কর্মকর্তা মো. গোলাম রব্বানীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক (ডিডি) মুহাম্মদ হুমায়ুন কবির বলেন, ‘প্রবেশন কর্মকর্তাকে দেওয়া সাজার বিষয়টি জানা নেই। এর আগে আদালতের আদেশ অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপারিশ করা হয়েছিল। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন। তাকে শোকজও করা হয়েছে। গোলাম রব্বানী নিয়মিত অফিস করেন না। ইচ্ছামতো আসেন-যান। তিনি কারো কাছে জবাবদিহিও করেন না। এজন্য আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানিয়েছি।’

এর আগে গত বছর এপ্রিল মাসে আদালতের বিচারকাজে হস্তক্ষেপের অভিযোগে প্রবেশন কর্মকর্তা গোলাম রব্বানীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আদেশ দেন আদালত।

মন্তব্য

বরিশালে কাভার্ডভ্যান চাপায় প্রাণ গেল ছাত্রদল নেতার স্ত্রীর

বরিশাল অফিস
বরিশাল অফিস
শেয়ার
বরিশালে কাভার্ডভ্যান চাপায় প্রাণ গেল ছাত্রদল নেতার স্ত্রীর
প্রতীকী ছবি

বরিশাল সদর উপজেলার রায়পাশা-কড়াপুর ইউনিয়নে গ্যাস সিলিন্ডারবাহী কাভার্ডভ্যানের চাপায় ছাত্রদল নেতার স্ত্রী নিহত হয়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে ইউনিয়নের নবগ্রাম রোডে পেশকার বাড়ির সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত সোনিয়া বেগম (২১) রায়পাশা-কড়াপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড দক্ষিণ কড়াপুর গ্রামের বাসিন্দা ও ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি ওমর ফারুক সরদারের স্ত্রী।

বরিশাল মেট্রোপলিটন এয়ারপোর্ট থানার ওসি জাকির শিকদার বলেন, ছাত্রদল নেতা ওমর ফারুক মোটরসাইকেলে স্ত্রীকে নিয়ে বরিশাল নগরী থেকে বাড়ির উদ্দেশে যাচ্ছিলেন।

নবগ্রাম রোডের পেশকার বাড়ি এলাকায় পৌঁছালে ঝালকাঠি থেকে বরিশালগামী সিলিন্ডার বোঝাই কাভার্ডভ্যানের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেল থেকে সিটকে কাভার্ডভ্যানের চাকার নিচে পড়ে স্ত্রী সোনিয়ার মাথা থেঁতলে যায়। এতে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
 

তিনি আরো জানান, পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তীতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাভার্ডভ্যান ফেলে চালক পালিয়েছে। কাভার্ডভ্যানটি জব্দ করা হয়েছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ