ঢাকা, শুক্রবার ২৫ এপ্রিল ২০২৫
১২ বৈশাখ ১৪৩২, ২৫ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, শুক্রবার ২৫ এপ্রিল ২০২৫
১২ বৈশাখ ১৪৩২, ২৫ শাওয়াল ১৪৪৬

রেকর্ড ভাঙবে কি না জানি না, চাই সবাই বরবাদ দেখুক : মেহেদী হাসান হৃদয়

ইমরুল নূর

ইমরুল নূর

ইমরুল নূর

ইমরুল নূর

শেয়ার
রেকর্ড ভাঙবে কি না জানি না, চাই সবাই বরবাদ দেখুক : মেহেদী হাসান হৃদয়
শাকিব খান ও বরবাদ নির্মাতা মেহেদী হাসান হৃদয়

২০১২ সালে শোবিজে পদচারণ। সহকারী হিসেবে এক-দুই বছর কাজ করার পর পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। এর পর নির্মাণ করেন আড়াইশরও বেশি নাটক। ছোট পর্দার লম্বা সফর শেষে এবার বড় পর্দায় অভিষেক ঘটছে মেহেদী হাসান হৃদয়ের।

এই ঈদুল ফিতরে মুক্তি পাচ্ছে তার প্রথম সিনেমা ‘বরবাদ’। সিনেমা ও সমসাময়িক বিষয় নিয়ে তার সঙ্গে কথা বলেছেন ইমরুল নূর। 

সিনেমায় আসতে এতটা সময় কেন নিলেন? 

নিজেকে প্রস্তুত করতেই সময়টা নিয়েছি। আরো কয়েক বছর আগেই মনে হয়েছিল যে, এখন সিনেমা করা উচিত।

কিন্তু তারপরও আমি সময় নিয়েছি, চেয়েছি একটা ঠিকঠাক কিছু নিয়ে তারপর আসতে। 

আপনার প্রথম সিনেমাতেই দেশের শীর্ষ তারকা শাকিব খান। লক্ষ্যই কি এটা ছিল যে প্রথম সিনেমাটা তাকে নিয়ে করবেন? 

না, বিষয়টা এ রকম না। সব নির্মাতাই স্বপ্ন দেখে সিনেমা বানানোর।

আমিও এর ব্যতিক্রম না। আর শাকিব খান তো মেগাস্টার, সবাই চায় তাকে নিয়ে সিনেমা করতে। এটা খুব স্বাভাবিক। আমিও চেয়েছিলাম, কিন্তু সেটা প্রথম সিনেমাতেই হয়ে গেছে। সেদিক থেকে আমি অনেক ভাগ্যবান।
 

May be an image of 1 person, beard and smiling

গল্পের প্রয়োজনে শাকিব খান এসেছেন, নাকি শাকিব খানের জন্য গল্প? 

একেবারেই গল্পের প্রয়োজনে। এটা কয়েক বছর আগের ঘটনা, ২০২০ কিংবা ২০২১ সালের দিকে। একদিন গ্লোরিয়া জিনসে বসে কফি খাচ্ছিলাম। কফি খেতে খেতে হুট করে গল্পটা মাথায় এলো। প্লট পেয়ে গেলাম আর তখনই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এই গল্পে সিনেমা বানাব। এরপর যখন গল্পে প্রোটাগনিস্ট চরিত্রটাকে খুঁজে পেলাম, তখন ওই চরিত্রটার জন্য আমার চোখের সামনে শুধু শাকিব খানই ভেসে উঠেছে। এটা ওনাকে ছাড়া আর কাউকে দিয়ে হবে না। যেহেতু প্রোটাগনিস্ট চরিত্রকে ভেবেই একটা গল্প লেখার কাজটা এগিয়ে নিয়ে যেতে হয়, তখন আমি ওনাকে মাথায় রেখেই গল্পটা প্রস্তুত করি। এরপর শাকিব ভাইয়ের সঙ্গে গল্পটা শেয়ার করলে উনি খুব পছন্দ করেন এবং কাজটা করতে রাজি হন।


গেল বছরে শাকিব খানের সংখ্যা রেকর্ডসংখক ব্যবসা করেছে। তার টার্গেট তো একশত কোটি, আপনার টার্গেট কী? 

এখন সিনেমাটাই করতে চাই।  বরবাদ বানিয়েছি, এটা সবাই দেখুক, সবার কাছে ভালো লাগুক, আপাতত এটাই আমার চাওয়া। পাশাপাশি চাইব ব্যবসাটাও যেন ভালো হয়। আগের রেকর্ড ভাঙবে কি না আমি জানি না, তবে এটা চাই ছবিটা সবাই দেখুক। দেখেন প্রিয়তমা, তুফানের পর বরবাদ যদি ভালো যায় তাহলে কিন্তু ইন্ডাস্ট্রির জন্য ভালো। প্রযোজক বাড়বে, তারা লগ্নি করতে সাহস পাবে। যেটা এখন ইন্ডাস্ট্রির জন্য খুব দরকার। 

যারা শাকিবভক্ত না, তারা ‘বরবাদ’ কেন দেখবে? 

দেখুন, তুফান কিন্তু সব শ্রেণির দর্শকই দেখেছে। গল্প, নির্মাণ ভালো হলে সেটা সব দর্শকই দেখে। বরবাদ একেবারে বিনোদনধর্মী সিনেমা, যেখানে রোমান্স, অ্যাকশন, ড্রামা, ইমোশন, নাচ-গান সব কিছুই আছে। ছবিটা সব দর্শককে বিনোদন দেবে। সবার কাছেই ভালো লাগবে। 

May be an image of 1 person, beard and wrist watch

এখনো সিনেমাটি সার্টিফিকেশন বোর্ডে জমা পড়েনি কেন?

সিনেমার কাজ সম্পন্ন। প্রিভিউ করার পর মনে হলো, কিছু জায়গায় কারেকশন করলে হয়তো আরো বেশি ভালো লাগবে। আপাতত সেই কাজটাই করছি, এ জন্য একটু দেরি হচ্ছে। সপ্তাহান্তেই জমা দিয়ে দেব। 

‘বরবাদ’-এর পর কী আসবে? 

কী আসবে সেটা এখনো জানি না। দুই-তিনটা সিনেমার প্রস্তাব এসেছে। আপাতত বরবাদ মুক্তি পাক, এক মাস পর নতুন সিনেমা নিয়ে বসব। যেহেতু আমি নির্মাতা, সব প্ল্যাটফরমেই কাজ করব। সেটা নাটক হতে পারে, ওটিটিও হতে পারে। আমার যেহেতু গল্পের ক্ষুধা আছে, সেটা তো আমি মেটাতে চাইবই, সেটা যে মাধ্যমেই হোক। 

নাটক থেকে যারা অভিনয়ে কিংবা পরিচালনায় আসে, তাদের একটা কটূক্তি সব সময়ই শুনতে হয় যে অভিনয় পারে না, নির্মাণ জানে না, নাটক থেকে আসছে এ রকম। আপনিও তো নাটক থেকেই এসেছেন। এসব কটূক্তিগুলো নিয়ে আপনার মন্তব্য কী? 

এ ক্ষেত্রে আমি বলব, যে পারে সে সব জায়গাতেই পারে। তার জন্য হয়তো শুধু মাধ্যমটাই চেঞ্জ হয়, আর কিছু না। আমি নাটক নির্মাণ করে এখন সিনেমা বানিয়েছি। এখন পর্যন্ত টিজার বা গান যা-ই প্রকাশ্যে এসেছে, সেগুলো দেখে কিন্তু কেউ বলেনি যে এটা নাটক হয়েছে। আমি কিন্তু সিনেমার ধুন রেখেছি। যা বলেছি, দর্শকরা হলে গিয়েও তা-ই দেখতে পাবে। যদি কথার সঙ্গে কাজে মিল না পায় তখন আমাকে জানাবেন। 

এটা শুধু আমার জন্য না, সবার কথা মাথায় রেখেই বলব। যারা এ ধরনের মন্তব্য করেন, তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, আপনারা মন্তব্য করার আগে কাজটা দেখুন, তারপর মন্তব্য করুন।

ঈদে তো আরো বেশ কয়েকটা সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। নিজের সিনেমা ছাড়া আর কোন ছবিটা দেখতে হলে যাবেন? 

এখন পর্যন্ত জংলি আর চক্কর সিনেমার টিজার আমার কাছে ভালো লেগেছে। দুটিই অসাধারণ হয়েছে। ইচ্ছা আছে সবগুলো সিনেমা হলে গিয়ে দেখব। 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ভাইরাল ছবিগুলো কি সাদিয়া আয়মানের?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ভাইরাল ছবিগুলো কি সাদিয়া আয়মানের?
সংগৃহীত ছবি

ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনত্রী সাদিয়া আয়মান দাবি করে কিছু ছবি সামাজিক মাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে। গেল কয়েকদিনে এই অভিনেত্রীর দুই পোশাকে বিকৃত ৮ টির বেশি ছবি ভেসে বেড়াচ্ছে সামাজিক মাধ্যমে। তবে ফ্যাক্টচেক করে দেখা গেছে, ছবিগুলো সাদিয়া আয়মানের নয়।

রিউমর স্ক্যানার অনুসন্ধান থেকে জানা যায়, প্রচারিত ছবিগুলো ইন্টারনেট থেকে ভারতীয় এক নারীর ছবি সংগ্রহ করে সেগুলোতে এআই প্রযুক্তির সাহায্যে সাদিয়া আয়মানের মুখমণ্ডল প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।

পরে ছবিগুলো প্রচারও করা হয়েছে।

আরো পড়ুন
বেরোবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানি ও নাম্বার টেম্পারিংয়ের অভিযোগ

বেরোবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানি ও নাম্বার টেম্পারিংয়ের অভিযোগ

 

রিউমর স্ক্যানার অনুসন্ধান বলছে, ‘স্নিগ্ধা সারথী’ নামের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে চলতি বছরের ২৬ জানুয়ারি প্রকাশিত কিছু ছবির সঙ্গে জোড়া দিয়ে তা সাদিয়া আয়মান হিসেবে চালানো হয়। ছবিগুলোতে মুখমণ্ডল ছাড়া অন্য সব কিছুতে স্নিগ্ধার সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়া যায়। অ্যাকাউন্টটি পর্যবেক্ষণ করে লোকেশন হিসেবে দেখা যায় ভারতের।

অর্থাৎ এই ছবিগুলোতে সাদিয়া আয়মানের মুখমণ্ডল প্রতিস্থাপন করে আলোচিত ছবিগুলো তৈরি করা হয়েছে।

1234567

এছাড়া অন্য পোশাকে আরো কয়েকটি ছবি সাদিয়া আয়মানের নামে চালানো হয়েছে। রিউমর স্ক্যানার অনুসন্ধান বলছে, ‘দিল মারিয়ান নেহা’ নামের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে চলতি বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত কিছু ছবির সঙ্গে আলোচিত দাবিতে প্রচারিত ছবিগুলোর সাদৃশ্য লক্ষ্য করা যায়। ছবিগুলোতে মুখমণ্ডল ছাড়া অন্য সব কিছুতে মিল খুঁজে পাওয়া যায়।

অ্যাকাউন্টটি পর্যবেক্ষণ করে লোকেশন হিসেবে দেখা যায় বাংলাদেশের।

98765

পাশাপাশি একই নারীর টিকটক অ্যাকাউন্টে একই পোশাক পরিহিত তার একটি ভিডিও খুঁজে পাওয়া যায়। যা আলোচিত দাবিতে প্রচারিত ছবিগুলোর সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

আমার সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো সম্পর্ক নেই : ইমান ইসমাইল

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক
শেয়ার
আমার সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো সম্পর্ক নেই : ইমান ইসমাইল
অভিনেত্রী ইমান ইসমাইল

গত মঙ্গলবার ভারতের কাশ্মীরে নেমে আসে এক কালো ছায়া! সেখানকার পেহেলগামে স্থানীয় সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় প্রাণ হারান ২৬ জন পর্যটক। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ পুরো ভারত, সাধারণদের পাশাপাশি শোক ও নিন্দা প্রকাশ করেছেন বলিউড তারকারাও।

এ ঘটনায় নিন্দাকে সঙ্গে নিয়েই পাকিস্তানি অভিনেতাদের বয়কট করার ডাক উঠেছে মুম্বাই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিজে; বাদ নেই দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিজও। আর এই বয়কটের মুখে পড়ে রীতিমতো বিপাকে দক্ষিণী অভিনেত্রী ইমান ইসমাইল।

তাকে ‘পাকিস্তানের মেয়ে’ বলে সম্বোধন করার পাশাপাশি কটাক্ষ করা হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, রীতিমতো ভারত ছাড়ার হুমকিও দেওয়া হয়েছে তাকে।

আরো পড়ুন
সম্পর্ক ভেঙে গেছে সামিরা খান মাহির!

সম্পর্ক ভেঙে গেছে সামিরা খান মাহির!

 

এমন অবস্থায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ানো এই বিতর্কের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন ইমান নিজেই। ইনস্টাগ্রামে এক পোস্ট করে অভিনেত্রী স্পষ্ট জানালেন, ‘ইন্টারনেটে যা রটেছে, তা একেবারেই বিভ্রান্তিকর।

আমার সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো সম্পর্ক নেই।’

সেই ইনস্টাগ্রাম পোস্টে অভিনেত্রী ইমান আরো লেখেন, ‘প্রথমেই বলতে চাই, কাশ্মীরের পেহেলগামে যা ঘটেছে, তার তীব্র নিন্দা করি। স্বজন হারানো পরিবারের প্রতি সমবেদনা রইল। আর এবার বলতে চাই।

শুধু ঘৃণা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য আমার নামে নানা রকম ভুল খবর ছড়ানো হয়েছে। এর বিরোধিতা করছি।’

আরো পড়ুন
হাসি শেয়ার করা গেলে কান্নাও শেয়ার করা যায়

হাসি শেয়ার করা গেলে কান্নাও শেয়ার করা যায়

 

অভিনেত্রী লেখেন, ‘স্পষ্ট করে বলতে চাই, আমার এবং আমার পরিবারের সঙ্গে পাক সেনা এবং পাকিস্তানের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই। আমি আমেরিকার বাসিন্দা এবং ভারতকন্যা। হিন্দি, তেলুগু, গুজরাটি এবং ইংরেজি বলতে পারি।

লস অ্যাঞ্জেলেসে জন্ম আমার। তবে আমার পরিবারের সবাই ভারতেই থাকতেন। সুতরাং যেটা রটেছে, তা একেবারেই বিভ্রান্তিকর।’

মন্তব্য

শিল্পকলায় ‘ট্রায়াল অব সূর্য সেন’

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক
শেয়ার
শিল্পকলায় ‘ট্রায়াল অব সূর্য সেন’
নাটকের একটি দৃশ্য

ঢাকা পদাতিকের ৩৮তম প্রযোজনা ‘ট্রায়াল অব সূর্য সেন’। আগামী ২৯ এপ্রিল, সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে নাটকটির প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে ২৭ ও ২৮ এপ্রিল হবে নাটকটির মহড়া।

ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীর সেনানী মাস্টারদা সূর্য সেনের প্রহসনমূলক বিচার ও হত্যাকাণ্ডের বিষয়বস্তুকে উপজীব্য করে নাটকটি মঞ্চে আনে ঢাকা পদাতিক।

‘ট্রায়াল অব সূর্য সেন’ নাটকটির রচনা ও নির্দেশনা দেন নাট্যজন মাসুম আজিজ। তার মৃত্যুর পর নব নির্দেশনার কাজটি করছেন অভিনেতা নাদের চৌধুরী।

গত বছর দিল্লিতে নাটকটির দুটি প্রদর্শনী হয়। সেখানেও বেশ প্রশংসা কুড়ায়।

এ বিষয়ে নাদের চৌধুরী বলেন, “‘ট্রায়াল অব সূর্য সেন’ ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন নিয়ে ঐতিহাসিক একটি নাটক। এর রচনা ও নির্দেশনা দিয়েছিলেন প্রয়াত মাসুম আজিজ ভাই। পরবর্তীতে এই নাটকের কিছু কিছু জায়গায় প্রয়োজন সাপেক্ষে অলংকরণ করে আমি নবনির্দেশনার কাজটি করেছি। মাস্টারদা সূর্য সেন এই নাটকের প্রধান চরিত্র, এটি আমি রূপায়ণে করেছি।
ঐতিহাসিক এই নাটক এখনকার জেনারেশনের দেখা উচিত।”

এ নাটকের চরিত্র সংখ্যা প্রায় ৪০টি। এসব চরিত্র হলো সূর্য সেন, প্রীতিলতা, কল্পনা দত্ত, অম্বিকা রায়, নির্মল সেন, ব্রিটিশ উকিল, নেত্র সেন, বাঙালি উকিল প্রমুখ। এসব চরিত্র রূপায়ণ করছেন নাদের চৌধুরী, মাহবুবা হক কুমকুম, মনজুরুল ইসলাম নানটু, শাহনাজ পারভিন জয়া, মামুনুর রশীদ, শ্যামল হাসান, সাবিহা জামান, আক্তার হোসেন, তারেক আলী মিলন, আতিক, রবিউল মিলটন, আল আমিন, সুমন ঘোষ, নিপা প্রমুখ।

নাটকটির লাইট ডিজাইন এবং প্রক্ষেপণে রয়েছেন জাকারিয়া কিরন, সংগীতায়োজনে রয়েছেন আবুল বাশার সোহেল।

উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ১৮ জানুয়ারি নাটকটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ফোনে হিরো আলমের হুমকি, আইডি হারালেন কনটেন্ট ক্রিয়েটর (ভিডিওসহ)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ফোনে হিরো আলমের হুমকি, আইডি হারালেন কনটেন্ট ক্রিয়েটর (ভিডিওসহ)
ফাইল ছবি

হিরো আলমকে নিয়ে মুখ খুলেছেন কনটেন্ট ক্রিয়েটর ম্যাক্স অভি রিয়াজ। তিনি হিরো আলমের বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরিও করেছিলেন। কালের কণ্ঠকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘জিডিটা করেছি হিরো আলম আমাকে হুমকি দিয়েছেন তাই। তিনি আমার কিছু করতে না পারলে এই ঢাকা শহরে তিনি থাকবেন না।

আমার ফেসবুক পেজ,  ইউটিউব তিনি উড়িয়ে দেবেন। অনলাইন জগতে আমি কিভাবে টিকে থাকি তিন দেখবেন।’

তিনি বলেন, ‘এখন আমি প্রায় দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে ইউটিউব বিং করি। তিনি আমাকে হুমকি দেওয়ার এক দিন পর আমার ফেসবুক পেজ নষ্ট করে দিয়েছেন।

বিস্তারিত ভিডিওতে...

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ