এক কাপ চা আমাদের কর্মচঞ্চল করে তোলে। এক কাপ চা আমাদের সতেজ করে তোলে। তবে চায়ের ব্যবহার এখানেই শেষ না। চুলের যত্নে চা দারুণ কাজ করে।
এক কাপ চা আমাদের কর্মচঞ্চল করে তোলে। এক কাপ চা আমাদের সতেজ করে তোলে। তবে চায়ের ব্যবহার এখানেই শেষ না। চুলের যত্নে চা দারুণ কাজ করে।
নিষ্প্রাণ চুলের যত্নে:
অনেকের চুল ভেঙে যায়। এ সমস্যা থেকে রক্ষা করতে পারে ব্ল্যাক টি।
চুলের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে:
চুলের উজ্জ্বলতার জন্য চায়ের লিকার দিয়ে কন্ডিশনারও বানিয়ে নিতে পারেন।
খুশকির সমস্যায়:
শীতকালে অনেকের চুলে খুশকি দেখা যায়। তারা চাইলে চা পাতার প্যাক করে নিতে পারেন।
চুল পড়া বন্ধে:
চুল পড়া রোধ ও চুলের বৃদ্ধিতে কাজ করে চায়ের লিকার। চা পাতা পানিতে ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে। এরপর এই পানি চুল ও মাথার তালুতে স্প্রে করতে হবে। নিয়মিত করলে চুল পড়া কমবে এবং চুলের বৃদ্ধি ভালো হবে।
চুল পাকা রোধে:
অনেকের কম বয়সে চুল পাকতে শুরু করে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চায়ের লিকার ব্যবহার করতে পারেন। পাকা চুলে কালো রং পেতে চাইলে চা পাতার সঙ্গে হেনার রস মিশিয়ে প্যাক করে নিন। এই প্যাক চুলে লাগিয়ে আধাঘণ্টা রেখে দিন। চুল শুকিয়ে এলে শ্যাম্পু করে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।
চা-এ ভিটামিন সি, ভিটামিন ই এবং প্যানথেল রয়েছে। যা চুলের বৃদ্ধি এবং চুলকে আরও ঝলমলে করতে সাহায্য করে।
প্রোটিন মানবদেহের অপরিহার্য একটি পুষ্টি উপাদান। শারীরিক সুস্থতার জন্য দেহে পর্যাপ্ত প্রোটিনের প্রয়োজন। নারীদের প্রোটিনের চাহিদা বয়স ও সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয়। একজন ব্যক্তির শরীরে কতটা প্রোটিন প্রয়োজন তা নির্ভর করে তার ওজন, উচ্চতা, শারীরিক পরিস্থিতি এবং বয়সের উপর।
গর্ভবতী
গর্ভবতী নারীদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আমিষ জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত। একজন অন্তঃসত্ত্বা নারী বা যারা সন্তানকে স্তন্যপান করাচ্ছেন, তাদের বেশি পরিমাণে প্রোটিন প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞদের মতে, গর্ভে ভ্রুণের বেড়ে ওঠার সময় দিনে ৭৫ থেকে ১০০ গ্রাম প্রোটিন দরকার।
প্রৌঢ়া
মোটামুটি ৫০ বছর বয়সী কোনো নারী যার ওজন প্রায় ৬৫ কেজি।
শরীরচর্চা যারা করেন
যারা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন তাদের শরীরে অপেক্ষাকৃত আমিষ বেশি দরকার। অনেকে নিয়মিত প্রোটিন শেক পান করেন।
দুর্বল শরী্রের অধিকারিণী যারা
শারীরিক দুর্বলতা থাকলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। খাদ্যতালিকায় ডিম, দুধ, ছানা, চিকেন, ডাল ইত্যাদি রাখতে হবে।
প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দিলে উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে। না হলে শরীরে ক্যালরির ভারসাম্যে ব্যাঘাত হবে।
সূত্র: এই সময়
কিডনি আমাদের শরীরের অন্যতম একটি অঙ্গ। এটি রক্ত থেকে দূষিত পদার্থ (ইউরিয়া) আলাদা করে এবং মূত্র তৈরি করে। মানবদেহের সমস্ত রক্ত দিনে প্রায় ৪০ বার কিডনি দিয়ে প্রবাহিত হয়। দেহে পানি, সোডিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদির ভারসাম্য কিডনি বজায় রাখে।
চলুন জেনে নেই কিডনি ভালো রাখতে যা করবেন।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন
কিডনি ভালো রাখতে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। অতিরিক্ত ওজন ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়।
ব্যায়াম করুন বা সক্রিয় থাকুন
নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে। ব্যস্ততার জন্য আপনি যদি ব্যায়াম করতে সময় না পান তাহলে দিনে ৩০ মিনিট হাঁটার চেষ্টা করুন।
ডায়াবেটিস এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করুন
ডায়াবেটিস এবং রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন। দীর্ঘমেয়াদী ডায়াবেটিস এবং রক্তচাপের কারণে কিডনির ভয়ানক ক্ষতি হতে পারে। নিয়মিত ব্লাড সুগার এবং প্রেশার পরীক্ষা করুন। ওষুধ, খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার পরিবর্তন সম্পর্কে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
অতিরিক্ত লবণ আর নয়
দৈনিক ৮-১০ গ্লাস পানি পান করার চেষ্টা করুন।
ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন
কিডনি ভালো রাখতে ধূমপান ও অ্যালকোহল বাদ দিতে হবে। ধূমপান কিডনিতে রক্তপ্রবাহ কমিয়ে দেয়। যার ফলে কিডনির সঠিকভাবে কাজ করার ক্ষমতা হারায়। অতিরিক্ত অ্যালকোহল রক্তচাপ বাড়াতে সহায়ক।
সূত্র: এই সময়
জীবনের প্রতিটি দিন নতুন কিছু সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে আর প্রতিটি দিন আমাদের একটু একটু করে শিখতে ও বিকশিত হতে সাহায্য করে। আজ ১০ মার্চ, ২০২৫ দিনটি আপনার জন্য কেমন হতে পারে, কীভাবে সামলাবেন জীবন ও কাজের চ্যালেঞ্জগুলো, সেটি জানতে হলে পড়ুন আজকের রাশিফল।
মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল): নতুন কোনো কাজ আপনাকে ব্যস্ত রাখতে পারে। পেশাগত জীবনে প্রভাব ফেলে এমন সমস্যাগুলো সমাধানের চেষ্টা করুন।
বৃষ (২১ এপ্রিল-২০ মে): আজ আপনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে একটি নতুন উদ্যোগ চালু করতে পারবেন। কিছু আর্থিক সমস্যা আপনাকে গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সিদ্ধান্ত থেকে বিরত রাখতে পারে। পরিবারের মধ্যে সম্পত্তি নিয়ে আলোচনা করার জন্য ভালো সময়।
মিথুন (২১ মে-২০ জুন) : আজ যারা কর্মক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ নিতে আগ্রহী তাদের প্রচুর সুযোগ থাকবে। অন্যেরা আপনার দক্ষতার ওপর আস্থা রাখবে। প্রত্যাশা পূরণের প্রচেষ্টা চালিয়ে যান। পরিবারের মধ্যে আর্থিক বিবাদ এড়িয়ে চলুন।
কর্কট (২১ জুন-২০ জুলাই): কোনো কাজে আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন। পাওনা আদায়ে অগ্রগতি হবে। দিনের প্রথম অংশে ছোটখাটো সমস্যা থাকতে পারে তবে দিন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জিনিসগুলো আবার ট্রাকে ফিরে আসবে।
সিংহ (২১ জুলাই-২১ আগস্ট): কাজের গতি বাড়বে। কোনো প্রচেষ্টার ফল পেতে পারেন।
কন্যা (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর): কাজে উৎসাহ পাবেন। ধর্মীয় কাজে আগ্রহ বাড়বে। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় বাড়তে পারে। গুরুদায়িত্ব গ্রহণে অনীহা আসবে। কারো সহায়তায় সাময়িক সমস্যা সমাধান হতে পারে। গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।
তুলা (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর): কোনো কাজ করে মানসিক শান্তি পেতে পারেন। বন্ধুর সহযোগিতায় কাজে অগ্রগতি হবে। আপনার আয়ের প্রবাহ বাড়ানোর জন্য বিকল্প পথ বের করুন। ক্লান্ত বোধ করলে বিশ্রামকে অগ্রাধিকার দিন।
বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর): পেশাগত কাজে আত্মবিশ্বাস বাড়বে। কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। পাওনা টাকা ফেরত পেতে পারেন। ব্যবসায়ীদের জন্য ভালো খবর আসবে। পুরনো কাজ সম্পাদনে বন্ধুর সহযোগিতা নিলে উপকার পাবেন।
ধনু (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর): দিনের শুরুটা আজ ভালো কাটবে। আর্থিক জটিলতার কিছুটা অবসান হবে। বৈদেশিক যোগাযোগ কাজে অগ্রগতি এনে দেবে। পূর্বনির্ধারিত পরিকল্পনার বাইরে কোনো কাজে হাত না দেওয়াই ভালো।
মকর (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি): নতুন কোনো কাজে হাত দেওয়া সহজতর হবে। কোনো কারণে গুরুত্বপূর্ণ কোনো সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনতে হতে পারে। প্রিয়জনের সঙ্গে আলোচনায় উত্তেজনা পরিহার করুন। প্রয়োজনীয় কাজে গতি আনার চেষ্টা করুন।
কুম্ভ (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি): যৌথ ও অংশীদারি কাজে অগ্রগতি হবে। কাছের মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক ইতিবাচক থাকবে। নতুন অভিজ্ঞতার জন্য উন্মুক্ত থাকতে হবে এবং শুভকোনো পরিবর্তনকে আলিঙ্গন করতে হবে।
মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ): কাজের চাপ থাকবে। বিরূপ পারিপার্শ্বিকতায় বিষণ্ণ থাকতে পারে। সহজ কাজটি কঠিন হয়ে উঠতে পারে। ব্যক্তিগত দায়িত্ব পালনে দৃঢ়তার পরিচয় দিতে হবে। উপযুক্ত কাজ করার জন্য শক্তি সঞ্চয় করুন।
আহমেদ মাসুদ, বিশিষ্ট অকাল্ট সাধক, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জ্যোতিষী, ফেংশুই ও বাস্তু বিশেষজ্ঞ। যোগাযোগ: ০১৭১১০৫৭৩৭৭. ই-মেইল: amasud9995@gmail.com www.astrologerahmedmasud.com
বর্তমান যুগের জীবনযাত্রার কারণে আমাদের স্বাস্থ্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যার কারণে আমরা নানা ধরনের রোগে ভুগছি। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ওজন বৃদ্ধির মতো গুরুতর সমস্যায় ভুগছেন অনেকে।
যারা বেশি শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করেন না, খাবারের ওপর নিয়ন্ত্রণ নেই এবং মানসিক চাপে থাকেন তাদের উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি।
চলুন, জেনে নেওয়া যাক কী কী খাবার খেলে আপনি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।
বিটরুট
এটি রক্তনালি শিথিল করে রক্তপ্রবাহ উন্নত করে। এতে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে।
রসুন
রসুন আমাদের রান্নাঘরে অপরিহার্য একটি উপাদান। এটি বিভিন্ন উপায়ে খাবারে ব্যবহার করতে পারেন।
ডালিম
ডালিমের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে।
দই
দইয়ে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদি খনিজ পদার্থ রয়েছে। যা উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। প্রতিদিন এক কাপ দই খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
সূত্র : এশিয়া নেট নিউজ