না ঘুমিয়ে একটানা কত দিন থাকা যায়

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
না ঘুমিয়ে একটানা কত দিন থাকা যায়
সংগৃহীত ছবি

ঘুম প্রায় সব প্রাণীর জন্যই অপরিহার্য, এটা আমরা সবাই জানি। আর মানুষের জন্য দৈনিক কমপক্ষে আট ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। তবে কাজের চাপে অনেকে বেশ কয়েকদিন না ঘুমিয়ে থাকেন। সেটা হতে পারে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা, বা গুরুত্বপূর্ণ কাজ, যা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করার তাগিদ থাকে।

অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে, মানুষ না ঘুমিয়ে ঠিক কতদিন থাকতে পারে। আর সেই উত্তর জানাব আজকের এই প্রতিবেদনে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

ঘুম মানুষের জীবনের অঙ্গাঙ্গি একটি অংশ।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সুস্থ থাকতে প্রতিদিন কমপক্ষে আট ঘণ্টা ঘুম জরুরি। তবে না ঘুমিয়ে সর্বোচ্চ দিন কাটানো দুই যুবকের তথ্য পাওয়া যায়।

আরো পড়ুন
ঘুমানোর যে ভুলে হতে পারে মেরুদণ্ডের ক্ষতি

ঘুমানোর যে ভুলে হতে পারে মেরুদণ্ডের ক্ষতি

 

ক্যালিফোর্নিয়ার ১৭ বছর বয়সী রেন্ডি গার্ডনার। তিনি তার একটি সায়েন্স প্রজেক্টের কাজ করতে গিয়ে ১১ দিন ২৫ মিনিট না ঘুমিয়ে ছিলেন।

হাইস্কুলের এই ছাত্র ১৯৬২ সালে এই বিশ্ব-রেকর্ড করেছিলেন। তবে অনেকেই এই রেকর্ড ভাঙার দাবি করেছেন। ১৯৮৬ সালে রবার্ট ম্যাকডোনাল্ড নামক এক লোক ১৮ দিন প্রায় ২২ ঘণ্টা করে না ঘুমিয়ে ছিলেন। কিন্তু চিকিৎসক যেভাবে গার্ডনারকে ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করেছিলেন, তেমনটা কেউ পারেননি।

গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস ১৯৯৭ সাল থেকে এই ধরনের রেকর্ডগুলোকে স্বীকৃতি দেয় না।

কারণ তারা বিশ্বাস করে যে ঘুমের অভাব একটি রোগ এবং এর অনেক বিপদ রয়েছে।

লাইভ সায়েন্সের রিপোর্ট অনুযায়ী, চিকিৎসকরা বলেছেন যে একজন মানুষকে প্রতি ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ছয় ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। ঘুম না হলে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ওজন বেশি এবং ডিপ্রেশনের মতো নানা সমস্যা হতে বাধ্য। কিন্তু বর্তমান সময়ে প্রতিযোগিতার যুগ এতটাই যে শিক্ষার্থীরা মাত্র তিন থেকে চার ঘণ্টা ঘুমাতে পারছে।

আরো পড়ুন
নারকেলের দুধে কী উপকার, জেনে খাচ্ছেন তো?

নারকেলের দুধে কী উপকার, জেনে খাচ্ছেন তো?

 

নিউইয়র্কের মাউন্ট সিনাই হাসপাতালের ডা. ওরেন কোহেন বলেন, কেউ যখনই ২৪ ঘণ্টা না ঘুমিয়ে কাজ শুরু করে, তখনই মস্তিষ্ক সংকেত দেয় যে তাদের এখনই ঘুমানো উচিত। এমনকি যদি তারা জেগেও থাকেন।

অ্যালন এডউইনের মতে, ঘুম না হলে তা শরীরের জন্য বিপর্যয়কর। অনেক রোগীর মধ্যে অনিদ্রা জেনেটিক হয়। তাদের মস্তিষ্কে অস্বাভাবিক প্রোটিন জমতে শুরু করে এবং ধীরে ধীরে ঘুম খারাপ হতে থাকে। তাদের শরীর নষ্ট হতে শুরু করে।

আরো পড়ুন
শরীরে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির কারণ হতে পারে যেসব খাবার

শরীরে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির কারণ হতে পারে যেসব খাবার

 

সূত্র : নিউজ ১৮

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ক্রিম ও লোশনের মধ্যে পার্থক্য কী

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ক্রিম ও লোশনের মধ্যে পার্থক্য কী
সংগৃহীত ছবি

ত্বকের যত্নের জন্য আমরা নানা রকম প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকি। কখনো বুঝে, কখনো আবার না বুঝেই। বিভিন্ন ফার্মেসি, দোকান বা অনলাইন থেকে নানা রকম ক্রিম লোশন কিনে থাকেন অনেকে। কিন্তু জানেন কি, ক্রিম আর লোশন এক নয়? এই দুটোর মধ্যে রয়েছে অনেকটাই তফাত।

আর সেই কারণেই এই দুটোর ত্বকের কাজ করার পদ্ধতি একেবারেই আলাদা।

ক্রিম ও লোশনের মধ্যে পার্থক্য

আমাদের মধ্যে অনেকেরে যখনই ত্বকের শুষ্কতা বাড়ে বা অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয়, তখন টুক করে কিনে ফেলেন লোশন বা ক্রিম। কিন্তু কখনো হয়তো ভেবে দেখা হয় না, যে ক্রিম যা কাজ করে, লোশন কি তাই কাজ করবে? দুটোই কি একই রকম?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ক্রিমের থেকে লোশন অনেকটাই হালকা। লোশনে পানির পরিমাণ বেশি মাত্রায় থাকে।

মানে লোশন হয় ওয়াটার বেসড। অন্যদিকে লোশনের তুলনায় ক্রিম অনেকটাই ভারী হয় এবং এতে তেলের মাত্রা বেশি থাকে এবং পানির মাত্রা থাকে কম।

আরো পড়ুন
নারকেলের দুধে কী উপকার, জেনে খাচ্ছেন তো?

নারকেলের দুধে কী উপকার, জেনে খাচ্ছেন তো?

 

লোশনে পানির পরিমাণ বেশি থাকায় এটা তরল আকারের হয় এবং ব্যবহার করতে সুবিধাজনক। অন্যদিকে ক্রিমের ক্ষেত্রে তরল ব্যাপারটি থাকে না।

কোনটি ব্যবহার করা ভালো

আসলে যেকোনো ক্রিম বা লোশন ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপনার ত্বকের ধরনটা বুঝে নেওয়া উচিত। ত্বক শুষ্ক বা তৈলাক্ত হলে কিংবা মিক্সড হলে সেই বুঝেই লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করা উচিত।

বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন, আপনার ত্বক যদি খুব শুষ্ক হয়, তাহলে অয়েল বেসড ক্রিম মাখা উচিত। এ ক্ষেত্রে লোশন এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। অন্যদিকে যদি আপনার ত্বক তৈলাক্ত হয় বা মিশ্র হয়, তাহলে নিশ্চিন্তে মাখুন লোশন।

আরো পড়ুন
ধূমপানে কি চুল পড়ার সমস্যা বাড়ে?

ধূমপানে কি চুল পড়ার সমস্যা বাড়ে?

 

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দিনের বেলার সাধারণত লোশন মাখা ত্বকের পক্ষে ভালো। অন্যদিকে ক্রিম মাখা উচিত রাতের বেলায়। সানস্ক্রিন ব্যবহারের সময় ড্রাই স্কিন হলে অয়েল বেসড ব্যবহার করুন। তৈলাক্ত ত্বক হলে ব্যবহার করুন ওয়াটার বেসড লোশন।

সূত্র : টিভি ৯ বাংলা

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

বাড়ির ভেতরে খালি পায়ে হাঁটলে উপকার নাকি ক্ষতি

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
বাড়ির ভেতরে খালি পায়ে হাঁটলে উপকার নাকি ক্ষতি
সংগৃহীত ছবি

অনেকেই বাড়িয়ে ভেতরে জুতা পরে হাঁটেন। কেউ কেউ আবার পছন্দ করেন বিশেষ ধরনের নরম জুতা। আবার এর বিপরীত মতও রয়েছে। কারো কারো বিশ্বাস খালি পায়ে হাঁটা অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর।

কিন্তু এই দাবি কি আদৌ সঠিক? বাড়ির ভেতরে খালি পায়ে হাঁটা স্বাস্থ্যকর নাকি অস্বাস্থ্যকর, তা নিয়ে আজকের প্রতিবেদন। চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

খালি পায়ে হাঁটার সুবিধা

পায়ের পেশি শক্তিশালী করে: খালি পায়ে হাঁটলে পায়ের ছোট ছোট পেশিগুলো সক্রিয় হয় এবং শক্তিশালী হয়ে ওঠে। এর ফলে পায়ের গঠন ঠিক থাকে এবং শরীরের ভারসাম্য বজায় থাকে।

স্নায়ু উদ্দীপিত হয়: পায়ের তলায় অনেক স্নায়ু থাকে। খালি পায়ে হাঁটলে এই স্নায়ুগুলো উদ্দীপিত হয়, যা শরীরের জন্য উপকারী।

রক্তচাপ কমায়: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে খালি পায়ে হাঁটলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে।

আরো পড়ুন
নারকেলের দুধে কী উপকার, জেনে খাচ্ছেন তো?

নারকেলের দুধে কী উপকার, জেনে খাচ্ছেন তো?

 

মানসিক চাপ কমায়: খালি পায়ে ঘাস বা নরম মাটিতে হাঁটলে মানসিক চাপ কমে এবং মন শান্ত হয়।

খালি পায়ে হাঁটার অসুবিধা

আঘাতের ঝুঁকি: ঘরের মেঝে পরিষ্কার না থাকলে খালি পায়ে হাঁটলে ধারালো কিছুতে পা লেগে কেটে যেতে পারে বা আঘাত লাগতে পারে।

সংক্রমণের ঝুঁকি: খালি পায়ে হাঁটলে মাটি বা মেঝের জীবাণু পায়ে লেগে সংক্রমণের সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষ করে ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি আরো বেশি। কারণ ডায়াবেটিক রোগীরা অনেক সময় পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথিতে ভোগেন। ফলে পায়ে ক্ষত হলেও বুঝতে পারেন না।

আরো পড়ুন
নতুন যে আপডেট নিয়ে আসছে টেলিগ্রাম

নতুন যে আপডেট নিয়ে আসছে টেলিগ্রাম

 

পায়ের সমস্যা: যাদের পায়ের পাতা সমতল বা অন্য কোনো পায়ের সমস্যা আছে, তাদের খালি পায়ে হাঁটলে সমস্যা বাড়তে পারে।

সব মিলিয়ে বাড়ির ভেতরে খালি পায়ে হাঁটা উচিত কি না, তা নির্ভর করে আপনার শারীরিক অবস্থা এবং পরিবেশের ওপর। যদি আপনার পায়ের কোনো সমস্যা না থাকে এবং মেঝে পরিষ্কার থাকে, তাহলে খালি পায়ে হাঁটতে পারেন। তবে যদি আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হোন বা আপনার পায়ের স্নায়ু দুর্বল থাকে, তাহলে খালি পায়ে হাঁটা উচিত নয়।

সূত্র : আজকাল

মন্তব্য

ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দূর করবে যেসব ফল

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দূর করবে যেসব ফল
সংগৃহীত ছবি

আমাদের শরীরের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ খনিজ হচ্ছে ক্যালসিয়াম। হাড় ও দাঁতের সুস্থতা, পেশির কার্যকারিতা ঠিক রাখতে সাহায্য করে এই খনিজ। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতিদিন ৭০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত। দুগ্ধজাত খাদ্যকে ক্যালসিয়ামের প্রধান উৎস হিসেবে ধরা হয়।

দুধে ফ্যাট বেশি থাকায় অনেকে দুধ খেতে চান না। তাই তারা ক্যালসিয়ামের ঘাটতিতে ভোগেন। তবে এই ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দূর করবে কিছু ফল। কী সেই ফল, তা জানুন আজকের প্রতিবেদনে।

কমলালেবু : শুধু ভিটামিন সি নয়, ক্যালসিয়ামেও সমৃদ্ধ কমলালেবু। ১০০ গ্রাম কমলালেবুতে প্রায় ৪৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও হাড়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে।

আরো পড়ুন
নারকেলের দুধে কী উপকার, জেনে খাচ্ছেন তো?

নারকেলের দুধে কী উপকার, জেনে খাচ্ছেন তো?

 

ডুমুর : ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে।

আধা কাপ ডুমুরে প্রায় ১৮০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। এটি হজম ক্ষমতা বাড়ায় এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

কিউই : ভিটামিন সি-এর একটি দারুণ উৎস হলো কিউই, যা ত্বকের স্বাস্থ্য ও কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা করে। এতে প্রায় ৬০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। ফলে হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এই ফল।

পেঁপে : ১০০ গ্রাম পেঁপেতে প্রায় ৩০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। এটি হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে এবং হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়তা করে।

বেরি ফল : স্ট্রবেরি, রাসবেরি ও ব্লুবেরির মতো বেরিজাতীয় ফলে ক্যালসিয়াম, ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে, যা হাড়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

আরো পড়ুন
নতুন যে আপডেট নিয়ে আসছে টেলিগ্রাম

নতুন যে আপডেট নিয়ে আসছে টেলিগ্রাম

 

আপেল : আপেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও ক্যালসিয়াম থাকে, যা হাড়ের স্বাস্থ্য ও হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে সহায়তা করে।

আঙুর : ক্যালসিয়াম ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ আঙুর হাড়ের স্বাস্থ্য ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

আম : আমে ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়াম থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ও হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়তা করে।

আনারস : আনারসে ক্যালসিয়াম ভিটামিন সি, জিংক, ফসফরাস, ম্যাংগানিজ রয়েছে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুন
ধূমপানে কি চুল পড়ার সমস্যা বাড়ে?

ধূমপানে কি চুল পড়ার সমস্যা বাড়ে?

 

সূত্র : আজকাল

মন্তব্য

কালিজিরার স্বাস্থ্য উপকারিতা

শেয়ার
কালিজিরার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সংগৃহীত ছবি

কালিজিরা একটি শক্তিশালী ভেষজ মসলা। এতে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। কালিজিরা কোষের ক্ষতি প্রতিরোধ করে। সর্দি, কাশি, জ্বর ও অন্যান্য সংক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে।

কালিজিরা শুধু রান্নায় স্বাদ বাড়ায় না, এটির আরো অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা, পেট ফাঁপা এবং বদহজমের মতো পেটের নানা সমস্যা দূর করতে কালিজিরা সাহায্য করে। এটি শরীরের প্রদাহ বা ইনফ্লেমেশন কমাতে সহায়তা করে এবং বাতরোগসহ অন্যান্য সমস্যায় উপকারে আসে।

এটি মেটাবলিজম রেট বাড়ায়, ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমায়, ফলে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

কালিজিরা ত্বককে মসৃণ ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। এটি চুলের গোড়া মজবুত করে, চুল স্বাস্থ্যকর ও উজ্জ্বল রাখে এবং চুল পড়া কমায়।

কালিজিরা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিস থাকলে এটি নিয়মিত খাওয়া যেতে পারে।

এ ছাড়া কালিজিরা রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। 

এক কাপ গরম পানিতে ১ চা চামচ কালিজিরা মিশিয়ে ৫-১০ মিনিট ফোটাতে হবে। তারপর পানি ছেঁকে নিয়ে হালকা গরম অবস্থায় খালি পেটে পান করলে এর উপকারিতা পাওয়া যাবে।

সূত্র : নিউজ ১৮

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ