বাতের ব্যথা কমাবে যে ভেষজ

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
বাতের ব্যথা কমাবে যে ভেষজ
সংগৃহীত ছবি

আর্থরাইটিস ক্রনিক ও অটোইমিউন অসুখ। এই রোগে আক্রান্ত হলে জয়েন্টে ব্যথা-যন্ত্রণা শুরু হয়ে যায়। বাতের ব্যথা এতটাই কষ্টকর যে দৈনন্দিন কাজকর্ম করতেও সমস্যা হয়। পেইনকিলার খেয়ে কিংবা পেইন রিলিফ জেল লাগিয়েও সুরাহা মেলে না।

চিকিৎসকরাও চেষ্টা করেন আর্থরাইটিসের উপসর্গকে নিয়ন্ত্রণে রাখার, বিশেষত ব্যথা-যন্ত্রণা কমানোর। 

জয়েন্ট শক্ত হয়ে হওয়া, জয়েন্ট ফুলে ওঠা, মারাত্মক ব্যথা ও যন্ত্রণা— এসব উপসর্গকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঘরোয়া টোটকারও সাহায্য নিতে পারেন। বেশ কিছু ভেষজ উপাদান রয়েছে, যা বাতের ব্যথাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। কী সেই ভেষজ, চলুন জেনে নেওয়া যাক—

আরো পড়ুন
গরমে লেবুপানি খেলে দূরে থাকবে যেসব রোগ

গরমে লেবুপানি খেলে দূরে থাকবে যেসব রোগ

 

হলুদ

‘গোল্ডেন’ মশলা বলে হলুদকে।

এর মধ্যে থাকা কারকিউমিন যৌগ দেহে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান হিসেবে কাজ করে। এটি জয়েন্টের প্রদাহ কমায়। জয়েন্টের ব্যথা-যন্ত্রণা, ফোলা ভাব কমাতে প্রতিদিনের খাবার তালিকায় হলুদ রাখুন। হলুদ মেশানো দুধ, চা ইত্যাদি খেতে পারেন।
 

আদা

একাধিক শারীরিক জটিলতা এড়াতে আদা একাই একশো। এই শারীরিক জটিলতার মধ্যে বাতের ব্যথাও রয়েছে। এই ভেষজেও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে। আর্থরাইটিসের কষ্ট কমাতে পারে আদা। ব্যথা, ফোলা ভাব, প্রদাহ থেকে মুক্তি দেয় আদা।

প্রতিদিনের খাবারে আদা ব্যবহার করুন। এ ছাড়া গাঁটের ওপর আদার তেল মালিশ করতে পারেন।

আরো পড়ুন
নারকেলের দুধে কী উপকার, জেনে খাচ্ছেন তো?

নারকেলের দুধে কী উপকার, জেনে খাচ্ছেন তো?

 

অ্যালোভেরা

অ্যালোভেরার মধ্যেও রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান। গাঁটের ব্যথা-যন্ত্রণা ও ফোলা ভাব কমায় এই ভেষজ। শরীরের যে অংশে যন্ত্রণা হচ্ছে, তার ওপর অ্যালোভেরা জেল মালিশ করতে পারেন। আরাম পাবেন। এ ছাড়া প্রতিদিন সকালে খালি পেটে অ্যালোভেরার রস পান করুন। এই পানীয় শরীরের ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করে এবং ডিটক্সিফিকেশনের কাজ করে।

গ্রিন টি

অ্যালোভেরার রসের মতো গ্রিন টি-ও খেতে পারেন। জয়েন্টের প্রদাহ কমাতে গ্রিন টিয়ের জুড়ি মেলা ভার। এই চায়ের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে। বাতের ব্যথা কমানোর পাশাপাশি হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করে এই পানীয়।

আরো পড়ুন
নতুন যে আপডেট নিয়ে আসছে টেলিগ্রাম

নতুন যে আপডেট নিয়ে আসছে টেলিগ্রাম

 

সূত্র : এই সময়

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পানিশূন্যতার লক্ষণ যেগুলো

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
পানিশূন্যতার লক্ষণ যেগুলো
সংগৃহীত ছবি

রমজান মাসে অনেকেই পানিশূন্যতার ঝুঁকিতে থাকেন। সচেতনভাবে পানি বা পানীয় পান না করলে খুব সহজেই আপনি মৃদু থেকে বিপজ্জনক পানিশূন্যতার কবলে পড়তে পারেন। আবার মৃদু পানিশূণ্যতার লক্ষণগুলো এমন যে গুরুতর সমস্যা না হলে অনেকে খেয়ালই করবেন না।

তাই লক্ষণগুলো জানা খুব জরুরি, যেন বড় কোনো স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দেওয়ার আগেই আপনি তা সমাধান করে ফেলতে পারেন।

তাহলে জেনে নেওয়া যাক পানিশূন্যতার লক্ষণগুলো—

বারবার গলা শুকিয়ে যাওয়া

মুখের ভেতর অতিরিক্ত শুকনো লাগা। পানি খেলেও তৃষ্ণা বোধ হওয়া। এমন হলে ডাবের পানি বা খাবার স্যালাইন খেলে অল্প সময়েই উন্নতি অনুভব করতে পারবেন।

আরো পড়ুন
স্বাস্থ্যকর খাবারের নামে বিষ খাচ্ছেন না তো

স্বাস্থ্যকর খাবারের নামে বিষ খাচ্ছেন না তো

 

মাথা ব্যথা করা

মাথা ব্যথা আসলে অনেক ধরনের সমস্যাকেই নির্দেশ করতে পারে।

তবে পানি কম খাওয়া হলে মাথা ব্যথা করা, মাথা ভার লাগা খুবই স্বাভাবিক। তাই মাথা ব্যথায় শুরুতেই ওষুধ না খেয়ে প্রথমে অল্প অল্প করে এক-দুই গ্লাস পানি খান। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে দেখুন, পানিশূন্যতার জন্য মাথা ব্যথা হলে কয়েক মিনিটের মধ্যেই পার্থক্য বুঝতে পারবেন।

মাথা ঘোরা ও ক্লান্ত বোধ হওয়া

খুব বেশি পরিশ্রম না করেও অতিরিক্ত ক্লান্ত লাগা এবং মাথা ঘোরা পানিশূন্যতার লক্ষণ।

এই লক্ষণগুলোর সঙ্গে ইলেকক্ট্রোলাইটেরও সম্পর্ক আছে। তাই এ পরিস্থিতিতে শুধু পানির বদলে বাড়িতে বানানো শরবত, স্যালাইন, ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংক জাতীয় পানীয় পান করতে পারেন। এতে দ্রুত শক্তি ফিরে পাবেন।

আরো পড়ুন
নারকেলের দুধে কী উপকার, জেনে খাচ্ছেন তো?

নারকেলের দুধে কী উপকার, জেনে খাচ্ছেন তো?

 

চোখ বসে যাওয়া

চোখে নিচে বসে গেলে এবং স্বাভাবিকের চেয়ে কালো মনে হলে দ্রুত শরীরের পানির চাহিদা পূরণ করার দিকে খেয়াল করুন।

প্রস্রাবের অস্বাভাবিকতা

কম প্রস্রাব হওয়া, স্বাভাবিকের তুলনায় গাঢ় রঙের প্রস্রাব হওয়া এবং তীব্র গন্ধযুক্ত প্রস্রাবের অর্থ হলো- শরীরের বর্জ্য বের করার জন্য কিডনি যথেষ্ট পানি পাচ্ছে না।

এতে কিডনির ওপর প্রচণ্ড চাপ পড়ে। প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে তরল বেরিয়ে যায়। ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা হলে শরীরে তরলের পরিমাণ কমে যায়, ফলে প্রস্রাবও কম হয়।

এ ছাড়া ডিহাইড্রেশন কিডনিকে আরো তরল ধরে রাখতে উদ্দীপিত করতে পারে। যার ফলেও প্রস্রাব কম হয়। যখন আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণে হাইড্রেটেড থাকেন তখন আপনার প্রস্রাবে বেশি পানি থাকে এবং এটি হালকা রঙের দেখায়। ডিহাইড্রেশন হলে আপনার প্রস্রাব বেশি ঘন হয়ে যায় এবং গাঢ় রঙের হয়।

আরো পড়ুন
নতুন যে আপডেট নিয়ে আসছে টেলিগ্রাম

নতুন যে আপডেট নিয়ে আসছে টেলিগ্রাম

 

শরীরে পানির অভাব হলে টিস্যুগুলোতে প্রয়োজনীয় তরলের পরিমাণ কমে যায়, যা আপনাকে ক্লান্ত অনুভব করাতে পারে। দীর্ঘস্থায়ী পানিশূন্যতা ফলে কিডনির মারাত্মক ক্ষতি থেকে শুরু করে আরো নানান জটিল স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই শরীরের পানির চাহিদা পূরণ করার দিকে মনোযোগী হওয়া উচিত।

মন্তব্য

যেভাবে পরিষ্কার করলে দাগ পড়বে না চশমার গ্লাসে

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
যেভাবে পরিষ্কার করলে দাগ পড়বে না চশমার গ্লাসে
সংগৃহীত ছবি

আমরা প্রায়ই হাতের সামনে যা পান তা দিয়েই চশমা মুছে ফেলি। সেটি হোক জামার কাপড় কিংবা তুলো। অনেকে আবার চশমা নোংরা হলে শুধু ফুঁ দিয়ে ধুলো উড়িয়ে দেন।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চশমা পরিষ্কারের ক্ষেত্রে এভাবে হেলাফেলা করা উচিত নয়।

এর ফলে চশমার লেন্স নষ্ট হতে পারে। তা কিভাবে পরিষ্কার করবেন চশমার কাচ? চলুন, জেনে নিই—

চশমা মোছার ক্ষেত্রে সব সময়ই পাতলা টিস্যু ব্যবহার করুন। কাপড় দিয়ে মুছলে কাপড়ের সুতো থেকে লেন্সে আঘাত পড়তে পারে। ব্যাপারটা আরেকটু ভালো করে বোঝানো যাক।

চশমার কাচে ধুলো জমে যায়। আর তা যদি কাপড় দিয়ে মোছা হয়, সেই ধুলো আর কাপড়ের ঘষায় কাচে স্ক্র্যাচ পড়তে পারে। কিন্তু টিস্যুতে সে সম্ভাবনা থাকে না।

আরো পড়ুন
গরমে লেবুপানি খেলে দূরে থাকবে যেসব রোগ

গরমে লেবুপানি খেলে দূরে থাকবে যেসব রোগ

 

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রথমে পানি দিয়ে হালকা করে চশমার কাচ ধুয়ে নিন।

তারপর টিস্যু দিয়ে মুছে নিন।

টিস্যু না থাকলে একটা খবরের কাগজের টুকরো পানিতে ভিজিয়েও মুছে নিতে পারেন। দেখবেন এর ফলে চশমার কাচ ঝকঝকে হবে। বাজারে চশমা পরিষ্কার করার সলিউশনও পাওয়া যায়। সেটি কাচে লাগিয়ে টিস্যু দিয়ে মুছে নিন।

আরো পড়ুন
মাইগ্রেনের ব্যথা দূরে রাখবে যে ৩ খাবার

মাইগ্রেনের ব্যথা দূরে রাখবে যে ৩ খাবার

 

কখনোই মুখের ভাপ দিয়ে চশমা পরিষ্কার করবেন না। এতে কাচ নষ্ট হতে পারে।

সূত্র : টিভি ৯ বাংলা

মন্তব্য

পায়ে ঘন ঘন ঝিনঝিন কেন হয়, কোনো বিপদ নয়তো?

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
পায়ে ঘন ঘন ঝিনঝিন কেন হয়, কোনো বিপদ নয়তো?
সংগৃহীত ছবি

দীর্ঘক্ষণ একই অবস্থানে বসে থাকলে পা অসাড় হয়ে যায় বা ঝিনঝিন অনুভূত হয়। অনেকেই এই সমস্যার সম্মুখীন হন। আবার অনেকে ঘন ঘন এই সমস্যার ফলে চিন্তিত হয়ে পড়েন। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন, এর পেছনের কারণ কী হতে পারে ?

অনেকেই মনে করেন পায়ের অসাড়তা বা ঝিনঝিন করা একটি স্বাভাবিক রক্ত ​​সঞ্চালন সমস্যা, যা কিছুক্ষণ পরে সেরে যায় ।

কিন্তু এটা কি কোনো স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে?

চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্ত ​​প্রবাহের সমস্যা ছাড়াও আরো কিছু কারণ এই সমস্যার জন্য দায়ী হতে পারে। অতএব, যদি এই সমস্যাটি আপনার বারবার হতে থাকে, তাহলে এটিকে উপেক্ষা করা উচিত নয়।

আরো পড়ুন
স্বাস্থ্যকর খাবারের নামে বিষ খাচ্ছেন না তো

স্বাস্থ্যকর খাবারের নামে বিষ খাচ্ছেন না তো

 

বিশেষজ্ঞদের মতামত

চিকিৎসকরা বলছেন, পায়ে অস্থায়ী অসাড়তা বা ঝিনঝিন একটি সাধারণ সমস্যা, যা সাধারণত স্নায়ু ও রক্ত ​​প্রবাহের ওপর চাপ বৃদ্ধির কারণে ঘটে। আসলে যখন আমরা দীর্ঘক্ষণ একই অবস্থানে বসে থাকি তখন স্নায়ু ও রক্তনালিগুলোর ওপর চাপ বৃদ্ধি পায়, যা অক্সিজেন ও পুষ্টির সরবরাহকে ব্যাহত করে।

কিন্তু যদি এই সমস্যা বারবার হতে থাকে তাহলে কখনো কখনো ডায়াবেটিস, নিউরোপ্যাথি, ভিটামিন বি১২ এর অভাব বা হার্নিয়েটেড ডিস্কের মতো রোগও এর জন্য দায়ী হতে পারে। অতএব, পায়ে অসাড়তা বা ঝিনঝিন অনুভূতিও এই রোগ এবং অবস্থার লক্ষণ হিসেবে বিবেচিত হয়।

পা ঝিনঝিন করার কারণ

বিশেষজ্ঞদের মতে, পায়ের অসাড়তা বা ঝিনঝিনের কিছু প্রধান কারণ—

আরো পড়ুন
গরমে লেবুপানি খেলে দূরে থাকবে যেসব রোগ

গরমে লেবুপানি খেলে দূরে থাকবে যেসব রোগ

 

রক্ত ​​সঞ্চালনে ব্যাঘাত: দীর্ঘক্ষণ একই অবস্থানে বসে থাকলে রক্ত ​​সঞ্চালনে ব্যাঘাত ঘটে, যার ফলে পা কিছু সময়ের জন্য অসাড় হয়ে যায়।

স্নায়ু সংকোচন: ভুলভাবে পা বাঁকিয়ে বসে থাকলে বা দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে স্নায়ুর ওপর চাপ পড়ে, যার ফলে ঝিনঝিন ও অসাড়তা দেখা দেয়।

ভিটামিন বি১২ এবং ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি: শরীরে ভিটামিন বি১২, ম্যাগনেসিয়াম ও ফলিক এসিডের ঘাটতি স্নায়ুর কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করে, যা এই সমস্যা তৈরি করতে পারে ।

ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি: ডায়াবেটিস স্নায়ুর ক্ষতি করতে পারে, যার ফলে পায়ে অসাড়তা ও ঝিনঝিন অনুভূতি হয় ।

সায়াটিকা ও হার্নিয়েটেড ডিস্ক: যদি আপনার মেরুদণ্ডে কোনো সমস্যা থাকে বা সায়াটিক স্নায়ু প্রভাবিত হয়, তাহলে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার ফলেও পা অসাড় হয়ে যেতে পারে।

আরো পড়ুন
না ঘুমিয়ে একটানা কত দিন থাকা যায়

না ঘুমিয়ে একটানা কত দিন থাকা যায়

 

কী করবেন এবং কী করবেন না

বিশেষজ্ঞরা জানান, স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে কিছু জিনিসের যত্ন নিলে এই ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। যেমন—

  • প্রতি ৩০-৪০ মিনিট অন্তর অন্তর উঠে হাঁটুন এবং সঠিক রক্ত ​​সঞ্চালন বজায় রাখার জন্য হালকা স্ট্রেচিং করুন।
  • আপনার দৈনন্দিন রুটিনে যোগব্যায়াম এবং স্ট্রেচিং অন্তর্ভুক্ত করুন।
  • দীর্ঘক্ষণ পা আড়াল করে বসে থাকবেন না বা ভুল ভঙ্গিতে থাকবেন না।
  • বসার সময় আপনার মেরুদণ্ড সোজা রাখুন এবং কম্পিউটার বা মোবাইলে একটানা কাজ করার সময় বা অন্য কোনো কারণে দীর্ঘক্ষণ পা ভাঁজ করে বসে থাকবেন না।
  • শরীরকে সঠিক পুষ্টি প্রদানের জন্য, ভিটামিন বি১২, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। যদি শরীরে এই পুষ্টির তীব্র ঘাটতি থাকে, তাহলে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে বিশেষ পরিপূরকও গ্রহণ করা যেতে পারে।
  • আপনার যদি ডায়াবেটিস বা স্নায়বিক সমস্যা থাকে, তাহলে তা উপেক্ষা করবেন না। বরং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও সতর্কতা অবলম্বন করুন।
  • আরো পড়ুন
    নতুন যে আপডেট নিয়ে আসছে টেলিগ্রাম

    নতুন যে আপডেট নিয়ে আসছে টেলিগ্রাম

     

    এই সমস্যাটি অব্যাহত থাকে এবং দুর্বলতা, জ্বালাপোড়া বা পায়ে ব্যথার মতো অন্যান্য লক্ষণ অনুভূত হয়, তাহলে অবিলম্বে ডাক্তারি পরীক্ষা করান।

    সূত্র : ইটিভি

    মন্তব্য

    দই নাকি ইয়োগার্ট, স্বাস্থ্যের জন্য কোনটি বেশি ভালো

    জীবনযাপন ডেস্ক
    জীবনযাপন ডেস্ক
    শেয়ার
    দই নাকি ইয়োগার্ট, স্বাস্থ্যের জন্য কোনটি বেশি ভালো
    সংগৃহীত ছবি

    ইদানিং দই এর পরিবর্তে অনেকেই ইয়োগার্ট খাচ্ছেন। কিন্তু তাতে কি আদৌ কোনো লাভ হচ্ছে? অনেকেই এই প্রশ্নের উত্তর জানেন না। তবে কোনটি খেলে বেশি উপকার, তা জানতে পড়ুন এই প্রতিবেদন।

    দই নাকি ইয়োগার্ট

    শরীর ভালো রাখতে হলে দই ভীষণ স্বাস্থ্যকর।

    প্রোবায়োটিক হিসেবে কাজ করে দই। তবে সাধারণ দইয়ের থেকে ইয়োগার্ট অনেক বেশি ঘন হয়ে থাকে।

    আরো পড়ুন
    নারকেলের দুধে কী উপকার, জেনে খাচ্ছেন তো?

    নারকেলের দুধে কী উপকার, জেনে খাচ্ছেন তো?

     

    পুষ্টিবিদদের মতে, দইয়ের তুলনায় ইয়োগার্ট খাওয়া বেশি স্বাস্থ্যকর। তবে ইয়োগার্ট দইয়ের তুলনায় অনেকটাই দামি হয়।

    সাধারণ দইও ডায়েটে রাখলে শরীরের অনেক রকম সমস্যা দূর হয়।

    যারা নিয়মিত জিমে যান, তাদের পেশিশক্তি বৃদ্ধি ও পেশির গঠন এবং মেরামতের জন্য ইয়োগার্ট বেশি উপকারী। ইয়োগার্ট হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে।

    পুরুষদের তুলনায় নারীরা বেশি মাত্রায় ক্যালসিয়ামের অভাবে ভোগেন।

    তারা যদি নিয়মিত ইয়োগার্ট খান, তবে হাড়ের দুর্বলতার সমস্যা কমতে পারে।

    দই খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে, সে কথা ভুল নয়। কিন্তু দুপুরের খাবার খাওয়ার পর দই খেলে তবেই মিলবে এই সুফল। টক দই কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণ কমিয়ে দেয়।

    আরো পড়ুন
    নতুন যে আপডেট নিয়ে আসছে টেলিগ্রাম

    নতুন যে আপডেট নিয়ে আসছে টেলিগ্রাম

     

    সূত্র : নিউজ ১৮

    মন্তব্য

    সর্বশেষ সংবাদ