<p>প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা হাঁটা সুস্থ থাকার জন্য যথেষ্ট। অর্থাৎ ৫,০০০ থেকে ১০,০০০ পা হাঁটার  হবে দিনে। তবে সময় বা দূরত্ব এদিক-ওদিক হলেও নিয়মিত হাঁটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।  </p> <p><strong>কেন হাঁটবেন?  </strong><br /> হাঁটার অসংখ্য উপকারিতা রয়েছে।  নিচে সেগুলো উল্লেখ করা হলো:  </p> <p><strong>হার্ট ভালো থাকে: </strong>নিয়মিত হাঁটলে রক্তচলাচল বাড়ে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।  </p> <p><strong>ওজন নিয়ন্ত্রণ: </strong>হাঁটার সময় ক্যালোরি খরচ হয়, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।  </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ব্লাড ক্যান্সারের ১০ লক্ষণ" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/17/1731823736-b3f92826184919f4597a36c4df74eca0.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ব্লাড ক্যান্সারের ১০ লক্ষণ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/science/2024/11/17/1447575" target="_blank"> </a></div> </div> <p><strong>মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে:</strong> হাঁটা স্ট্রেস কমায় এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।  </p> <p><strong>পেশি ও হাড় শক্তিশালী হয়:</strong> হাঁটার ফলে পেশি ও হাড় মজবুত হয়।  </p> <p><strong>ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে:</strong> হাঁটার সময় রক্তে শর্করার মাত্রা কমে।  </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="নিউমোনিয়া থেকে বাঁচার ১০ উপায়" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/16/1731758927-b427cf6b09af7b14f94ff8f001bf31ba.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>নিউমোনিয়া থেকে বাঁচার ১০ উপায়</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/science/2024/11/16/1447295" target="_blank"> </a></div> </div> <p><strong>কীভাবে হাঁটবেন?  </strong></p> <ul> <li>সঠিক ভঙ্গি বজায় রাখুন—সোজা হয়ে হাঁটুন, কাঁধ ঝুঁকিয়ে নয়। পায়ের গোড়ালি থেকে আঙুল পর্যন্ত ভর দিয়ে হাঁটুন।  </li> <li>আরামদায়ক জুতা পরুন—হাঁটার জন্য আরামদায়ক এবং সঠিক মাপের জুতা ব্যবহার করুন। নইলে পায়ে নানারকম সমস্যা দেখা দিতে পারে।  </li> <li>সময় নির্ধারণ করুন—সকালে বা বিকালে হাঁটা বেশি উপকারী। তবে সময়মতো হাঁটলেই হবে।  </li> <li>বন্ধু বা সঙ্গী নিয়ে হাঁটুন, এতে হাঁটাটা উপভোগ্য হবে।  </li> <li>প্রথমে ধীরে শুরু করুন—ধীরে ধীরে হাঁটার সময় এবং গতি বাড়ান।  </li> </ul> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ব্রেইন টিউমারের ১০ লক্ষণ" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/14/1731587403-0ae232723eed1ea33c0db4eb854c58ab.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ব্রেইন টিউমারের ১০ লক্ষণ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/science/2024/11/14/1446626" target="_blank"> </a></div> </div> <p><strong>গুরুত্বপূর্ণ টিপস  </strong></p> <ul> <li>এক ঘণ্টা টানা হাঁটার চেয়ে ১৫-২০ মিনিট করে কয়েকবার হাঁটা ভালো।  </li> <li>হাঁটার সময় ফোনে কথা না বলে চারপাশের প্রকৃতি উপভোগ করুন।  </li> <li>ভারি খাবারের পরপরই হাঁটবেন না, অন্তত ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন।  </li> </ul> <p>প্রতিদিন নিয়ম করে হাঁটলে শরীর-মন দুটোই সুস্থ থাকবে। আজ থেকেই অভ্যাস গড়ে তুলুন! <br />  </p>