ইউক্রেনকে ৪-২ গোলে হারিয়ে স্বর্ণ জিতল বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ইউক্রেনকে ৪-২ গোলে হারিয়ে স্বর্ণ জিতল বাংলাদেশ
সংগৃহীত ছবি

স্পেশাল অলিম্পিকসের বিশ্ব শীতকালীন গেমসে ফ্লোর বল ইভেন্টে ইউক্রেনকে ৪-২ গোলে  হারিয়ে স্বর্ণ পদক জিতেছে বাংলাদেশ। 

শনিবার ইতালির তুরিন শহরে ফাইনালে বাংলাদেশ দলের হয়ে গোল করেছেন স্বর্ণা, ফাতেমা, ফাবিয়া ও তামাল্লিন। ম্যাচে দুই দলই দারুণ নৈপুণ্য প্রদর্শন করেছে। 

এর আগে এই ইভেন্টে সেমিফাইনালে ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগোকে হারিয়ে বাংলাদেশ এবং ভারতকে হারিয়ে ইউক্রেন ফাইনাল নিশ্চিত করে।

 

আরো পড়ুন
ক্রিকেটারদের ৭৫ শতাংশ ম্যাচ ফি কমানোর সিদ্ধান্ত বাতিল পিসিবির

ক্রিকেটারদের ৭৫ শতাংশ ম্যাচ ফি কমানোর সিদ্ধান্ত বাতিল পিসিবির

 

দলের উপ প্রধান কামরুন্নাহার ডানা বলেন, ‘বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের অক্লান্ত পরিশ্রমে এমন সাফল্য এসেছে। এ ছাড়া হেড কোচ রাজু ও সহকারী কোচ বিউটি সহ দলের সবাই পরিশ্রম করেছ। ডেলিগেশনে যারা ছিল তাদেরও নির্দেশনা ছিল। সবার দোয়ায় এমন সাফল্য এসেছে।

বাংলাদেশ দলে খেলছেন : ফাবিয়া খাতুন, তানমুন ইসলাম, তামাল্লিন, তানজিলা খাতুন, ফাতেমা আক্তার, অনিতা খাতুন, স্বর্ণা আক্তার ও মুক্তা আক্তার।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

২ বছরের বেশি সময় পর মাঠে নেমে লাল কার্ড দেখলেন ডেলে আলি

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
২ বছরের বেশি সময় পর মাঠে নেমে লাল কার্ড দেখলেন ডেলে আলি
কোমোর হয়ে অভিষেক ম্যাচ খেলতে নেমে লাল কার্ড দেখেছেন ডেলে আলি। ছবি : সংগৃহীত

মাঠে ফিরতে পেরে খুুশি হয়েছেন ডেলে আলি। তবে ফেরাটা কি তার সুখকর হয়েছে। এক শব্দে বললে ‘না’। হবে কি করে? দীর্ঘ ২ বছরের বেশি সময় পর মাঠে নেমে যে লাল কার্ড দেখেছেন ইংল্যান্ডের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার।

গতকাল এসি মিলানের বিপক্ষে মাঠে ফেরেন ডেলে আলি। বদলি নেমে কোমোর হয়ে মাত্র ১০মিনিট খেলতে পেরেছেন তিনি। ইতালিয়ান ক্লাবের হয়ে অভিষেক ম্যাচ খেলতে নেমে বড় ভুল করে বসেন তিনি। অযথা, ৯০ মিনিটের সময় পেছন থেকে প্রতিপক্ষের মিডফিল্ডার রুবেন লোফটাস-চেকের গোড়ালিতে আঘাত করেন তিনি।

শুরুতে রেফারি হলুড কার্ড দেখালেও পরে ভিএআরে লাল কার্ডে মাঠ ছাড়েন ২৮ বছর বয়সী মিডফিল্ডার।  

ডেলে আলির লাল কার্ডের সময় ২-১ ব্যবধানে পিছিয়ে ছিল কোমো। পরে তার এমন দুঃসংবাদে ম্যাচে ফেরার আশাও শেষ হয়ে যায়। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে আতাস্পোরের বিপক্ষে বেসিকতাসের হয়ে খেলেন তিনি।

গত দেড় বছরের চুক্তিতে কোমোয় যোগ দেন ডেলে আলি।

অভিষেক ম্যাচ রাঙাতে নেমে লাল কার্ড দেখলেন। লাল কার্ড দেখলেও মাঠে ফিরতে পেরে খুশি হয়েছেন ডেলে আলি। টটেনহামের সাবেক মিডফিল্ডার নিজের সামাজিক মাধ্যম ইস্টাগ্রামে বলেছেন, ‘কোনো না কোনোভাবে ২ বছরেরও বেশি সময় পর মাঠে ফেরার ঘোষণাটা দিতে চেয়েছিলাম। এটি একটা লক্ষ্য নিয়ে হতে পারত।

সে যাই হোক মাঠে ফিরতে ভালো লাগছে।’

মন্তব্য

সোহান-সাদমানের সেঞ্চুরিতে হেসেছে তাদের দলও

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
সোহান-সাদমানের সেঞ্চুরিতে হেসেছে তাদের দলও
সোহান-সাদমান আজ দুজনই সেঞ্চুরি পেয়েছেন। সৌজন্য ছবি

সামনে থেকেই নেতৃত্ব দিলেন নুরুল হাসান সোহান। তার দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতেই আজ জয়ে ফিরেছে ধানমণ্ডি স্পোর্টস ক্লাব। টুর্নামেন্টের তৃতীয় জয় পাওয়ার ম্যাচে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবকে ৯৭ রানে হারিয়েছে ধানমণ্ডি।

বড় জয় পাওয়ার ম্যাচে শুরুটা ভালো ছিল না ধানমণ্ডির।

প্রথমে ব্যাটিং করতে নেমে ৪৫ রানে ৩ উইকেট হারায় দলটি। বিপদটা আরো বাড়ে ওপেনিংয়ে নেমে দুর্দান্ত শুরু করা হাবিবুর রহমান ব্যক্তিগত ৪৫ রানে রান আউট হলে। এতে ৭৬ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকে ধানমণ্ডি।

সেখান থেকে দলকে ২৭৭ রানের সংগ্রহ এনে দেন সোহান।

তাকে অবশ্য যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার সানজামুল ইসলাম। স্পিনার পরিচয়কে কিছু সময়ের জন্য আড়ালে রেখে ৪০ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। এতে পঞ্চম উইকেটে ১১৩ রানে জুটি গড়ার সুযোগ পান সোহান। 
সঙ্গী আউট হলেও নিজের সহজাত খেলায় কোনো পরিবর্তন আনেননি সোহান।
শেষ পর্যন্ত ১৩১ বলে ১৩২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন তিনি। ১৩ চার ও ৪ ছক্কার ইনিংসে পরে ম্যাচসেরাও হয়েছেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার।

২৭৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৮০ রানেই অলআউট হয় শাইনপুকুর। প্রতিপক্ষকে অল্পতে অলআউট করতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন ব্যাটিংয়ের সময় ৪০ রান করা সানজামুল। তার ৪ উইকেটের বিপরীতে ৩ উইকেট নিয়েছেন কামরুল ইসলাম রাব্বি।

শাইপুকুরের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ রান করেছেন রহিম আহমেদ।

সাদমানের সেঞ্চুরিতে হ্যাটট্রিক জয় অগ্রণী ব্যাংকের

সোহানের মতো অপরাজিত সেঞ্চুরি করেছেন সাদমান ইসলামও। তার সেঞ্চুরিতে আজ হ্যাটট্রিক জয় পেয়েছে অগ্রণী ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব। ৭ উইকেটের টানা তৃতীয় জয়টি এসেছে রূপগঞ্জ টাইগার্স ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে।

বিকেএসপির ৪ নম্বর মাঠে ২৬১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা দারুণ করেন দুই ওপেনার সাদমান-ইমরানুজ্জামান। ৫২ রানের জুটি গড়েন দুজনে। দ্বিতীয় উইকেটে ইমরুল কায়েসের সঙ্গে ৮৬ রানের জুটি গড়ে দলের জয়ের কাজটা আরো সহজ করেন সাদমান। ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে ৬২ রান করেন অধিনায়ক ইমরুল। পরে দ্রুত ফিরে যান ১৫ রান করা অমিত হাসানও।

পরে মার্শাল আইয়ুবকে নিয়ে জয়ের কাজ সারেন সাদমান। মার্শালের ৩৪ রানের বিপরীতে ১১৫ রানে অপরাজিত থাকেন বাঁহাতি ওপেনার। ম্যাচসেরার ইনিংসটি সাজান ১১ চার ও ২ ছক্কায়। তার সেঞ্চুরিতে অমিত মজুমদারের ৮১ রানের ইনিংসটি ম্লান হয়। অমিতের মতো ফিফটি করে ২৬০ রানের সংগ্রহ এনে দেওয়া আসাদুল্লা আল গালিবের ইনিংসটিও কাজে আসেনি রূপগঞ্জের। অগ্রণী ব্যাংকের হয়ে ৩ টি করে উইকেট নিয়েছেন রুয়েল মিয়া ও তাইবুর রহমান।

টানা দ্বিতীয় জয় পেয়েছে গুলশান

লক্ষ্যটা খুব একটা বড় ছিল না পারটেক্স স্পোর্টিং ক্লাবের জন্য। কিন্তু ২২২ রান তাড়া করতে নেমেও বড় হারই দেখতে হয়েছে তাদের। ১৬৪ রানে অলআউট হওয়ায় গুলশান ক্রিকেট ক্লাব ৫৭ রানের জয় পেয়েছে।

গুলশানকে দুই শর ওপরে স্কোর এনে দেন অধিনায়ক আজিজুল হাকিম তামিম। ওপেনিংয়ে নেমে ৬২ রানের ইনিংস খেলেন বাঁহাতি ব্যাটার। দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩২ রান করেছেন ইফতিখার হোসেন ইফতি। প্রতিপক্ষের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন তৌফিক আহমেদ। 

মন্তব্য

ওভারে ছয় ছক্কা হাঁকানোর রেকর্ড দুইবার গড়লেন পেরেরা

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
ওভারে ছয় ছক্কা হাঁকানোর রেকর্ড দুইবার গড়লেন পেরেরা
ম্যাচে শুধু ওভারে ছয় ছক্কাই হাঁকাননি, সেঞ্চুরিও গড়েছেন পেরেরা। ছবি : এক্স থেকে

এক ওভারে ছয় ছক্কা হাঁকানো প্রত্যেক ব্যাটারের কাছেই স্বপ্নের। সেই স্বপ্ন একবার পূরণ করতে যখন অন্য ব্যাটাররা বিভোর তখন কিনা এক ওভারে ছয় ছক্কা হাঁকানোর পুনরাবৃত্তি ঘটালেন থিসারার পেরেরা।

বিশ্বের প্রথম ব্যাটার হিসেবে দুইবার এক ওভারে ছয় ছক্কা হাঁকানোর রেকর্ড গড়েছেন পেরেরা। গতকাল এশিয়ান লিজেন্ডস লিগের এলিমিনেটর ম্যাচে এই কীর্তি গড়েছেন শ্রীলঙ্কার সাবেক অলরাউন্ডার।

আফগানিস্তান পাঠানস দলের স্পিনার আয়ান খানের ওভারে ছয় ছক্কা মেরে। ইনিংসের শেষ ওভার করতে আসলে আয়ানের প্রতিটি বলই বাউন্ডারির বাইরে আঁছড়ে ফেলেন শ্রীলঙ্কান লায়ন্সের অধিনায়ক।

আরো পড়ুন
শিয়েরারের রেকর্ড ভেঙে দিলেন হালান্ড

শিয়েরারের রেকর্ড ভেঙে দিলেন হালান্ড

 

এর আগে ২০২১ সালে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে শ্রীলঙ্কার প্রথম ব্যাটার হিসেবে ৬ বলে ৬ হাঁকানোর রেকর্ড গড়েন পেরেরা। গতকাল শুধু দুইবার ছয় ছক্কা হাঁকানোর রেকর্ডই গড়েননি, সঙ্গে বিধ্বংসী এক সেঞ্চুরিও করেছেন তিনি।

৩৬ বলে ১০৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন সাবেক এই অলরাউন্ডার। সেঞ্চুরি করতে শেষ ওভারে ২৮ রানের প্রয়োজন ছিল পেরেরার। আয়ানের করা সেই ওভারে লঙ্কাকাণ্ড ঘটিয়ে সেঞ্চুরি তুলে নিলেন তিনি। তার সেঞ্চুরি ২৩০ রানে সংগ্রহ পায় শ্রীলঙ্কা লায়ন্স।
রান তাড়া করতে নেমে ২০৪ রানে অলআউট হয়ে ২৬ রানে হারে আফগানিস্তান পাঠানস।

শেষ ওভারে ৬ ছক্কার সঙ্গে ৩ টি ওয়াইডও দিয়েছেন আয়ান। এতে প্রতিযোগিতামূলক টি-টোয়েন্টিতে এক ওভারে সর্বোচ্চ ৩৯ রান দেওয়ার বিব্রতকর রেকর্ডও গড়েছেন আয়ান। গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পূর্ব এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের বাছাইপর্বে সামোয়ার বিপক্ষে সমান ৩৯ রান দিয়েছেন ভানুয়াতুর পেসার নলিন নিপিকো।

পেরেরা ছাড়া প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে একবার করে এক ওভারে ছয় ছক্কা হাঁকানোর কীর্তি আছে যুবরাজ সিং, হার্শেল গিবস, কাইরন পোলার্ড, দীপেন্দ্র সিং ঐরী, স্যার গ্যারি সোবার্স, রবি শাস্ত্রী, রস হোয়াইটলি, হজরতউল্লাহ জাজাই, লিও কার্টার ও জাসকারান মালহোত্রার।

এর মধ্যে প্রথম চারজন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ছয় ছক্কার কীর্তি গড়েছেন।

মন্তব্য

শিয়েরারের রেকর্ড ভেঙে দিলেন হালান্ড

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
শিয়েরারের রেকর্ড ভেঙে দিলেন হালান্ড
ব্রাইটনের বিপক্ষে পেনাল্টিতে গোলের পর হালান্ডের উদযাপন। ছবি : এএফপি

একটু যেন দেরিই হলো! তবে ঠিকই রেকর্ডটা নিজের করে নিয়েছেন আর্লিং হালান্ড। ম্যাচের হিসেবে প্রিমিয়ার লিগে ১০০ গোলে অবদান রাখা দ্রুততম খেলোয়াড় তিনি।

ঘরের মাঠ ইতিহাদে গতকাল রেকর্ডটি গড়েছেন হালান্ড। ব্রাইটনের বিপক্ষে ১১ মিনিটে সফল স্পটকিকে মাইলফলকটি স্পর্শ করেন ম্যানচেস্টার সিটির ফরোয়ার্ড।

৯৪ ম্যাচে ১০০ গোলে অবদান রেখেছেন তিনি। এতে ভেঙে গেছে অ্যালান শিয়েরারে রেকর্ড। ১০০ ম্যাচে ১০০ গোলে অবদান রেখে এত দিন রেকর্ড নিজের কাছে ধরে রেখেছিলেন নিউক্যাসল ও ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি। 

সেঞ্চুরির অবদানের মধ্যে ৮৪ গোলের বিপরীতে ১৬ অ্যাসিস্ট করেছেন হালান্ড।

তার চেয়ে কম অ্যাসিস্ট করেছেন শুধু হ্যারি কেইন। বায়ার্ন মিউনিখে যোগ দেওয়ার আগে টটেনহামের হয়ে প্রথম ১০০ গোলের অবদানে ১৩ অ্যাসিস্ট করেছিলেন তিনি। কেইন সব মিলিয়ে সেঞ্চুরির গোলে অবদান রাখতে খেলেছেন ১২৮ ম্যাচ।

রেকর্ডটা আরো আগেই পেতে পারতেন হালান্ড।

২০২২ সালে সিটিতে যোগ দেওয়ার পর যেভাবে গোল করছিলেন। অতিমানবীয় পারফরম্যান্স করে প্রথম দুই মৌসুমের গোল্ডেন বুট জিতেছেন তিনি। এ মৌসুমে অবশ্য শীর্ষে থাকা মোহাম্মদ সালাহর থেকে ৬ গোলে পিছিয়ে আছেন। লিভারপুলের ফরোয়ার্ডের ২৭ গোলের বিপরীতে ২১ গোল হালান্ডের। তবে প্রথম পাঁচ ম্যাচে ১০ গোল করে যেভাবে শুরুটা করেছিলেন তা ধরে রাখতে পারলে সালাহকে এবারও পেছনে তা ফেলতেনই সঙ্গে আরো কম ম্যাচে দ্রুততম ১০০ গোলের অবদান রাখার রেকর্ড গড়তে পারতেন।

গতকাল হালান্ড হাসলেও তার দল অবশ্য হাসিমুখে মাঠ ছাড়তে পারেনি। ঘরের মাঠে ব্রাইটনের বিপক্ষে দুইবার এগিয়ে গিয়েও ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে। ২-২ গোলের ড্রয়ে আগামী চ্যাম্পিয়নস লিগে সরাসরি সুযোগ পাওয়াটাও তাদের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ৪৮ পয়েন্ট নিয়ে বর্তমানে ৫ নম্বরে আছে তারা। ৭০ পয়েন্টে লিগ জয়ের আরো কাছে লিভারপুল। অল রেডদের পরেই আছে আর্সেনাল (৫৫), নটিংহাম ফরেস্ট (৫৪) ও চেলসি (৪৯)। চ্যাম্পিয়নস লিগে সরাসরি সুযোগ পেতে হলে মৌসুম শেষে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ চারে থাকতে হবে সিটিকে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ