<p>প্রাথমিকভাবে হাইকোর্ট বিভাগের ১২ বিচারপতিকে আগামী রবিবার (২০ অক্টোবর) থেকে বিচারকাজ থেকে বিরত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন হাইকোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা কালের কণ্ঠকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।</p> <p>‘দলবাজ, দুর্নীতিবাজ ও ফ্যাসিস্টের দোসর’ বিচারকদের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বুধবার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহর সঙ্গে আলোচনার পর বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের সামনে এসে এ ঘোষণা দেন আজিজ আহমদ ভূঞা।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="রিসেট বাটন চেপে আমাদের দাবায়া রাখতে পারবা না : আওয়ামী লীগ" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/16/1729074254-64c1f3e6af6a117cbb2551d488254e3b.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>রিসেট বাটন চেপে আমাদের দাবায়া রাখতে পারবা না : আওয়ামী লীগ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/Politics/2024/10/16/1435771" target="_blank"> </a></div> </div> <p>এই ঘোষণার পর আন্দোলনকারীরা হাইকোর্ট এলাকা ছাড়েন। এরপর হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, আমরা আগামী রবিবার বিকেল পর্যন্ত দেখব।</p> <p>এর আগে বুধবার সকাল ১১টা থেকে আওয়ামী লীগের ‘ফ্যাসিস্ট’ বিচারপতিদের পদত্যাগ দাবিতে হাইকোর্ট ঘেরাও কর্মসূচি পালন করে আসছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। হাজারের বেশি শিক্ষার্থী ঘেরাও কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন। অন্যদিকে হাইকোর্ট বিভাগের ‘দলবাজ ও দুর্নীতিবাজ’ বিচারপতিদের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি পালন করছিল বৈষম্যবিরোধী আইনজীবী সমাজ। </p> <p>আন্দোলনের মধ্যে হাইকোর্ট বিভাগের ছয় বিচারপতি সাক্ষাৎ করেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গে। দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে ২টা পর্যন্ত একজন একজন করে ছয় বিচারপতি প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দেখা করেন। তারা হলেন- বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামান, বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামান, বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিন, বিচারপতি মো. আখরুজ্জামান, বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসাইন দোলন।<br />  </p>