<p style="text-align:justify">নিজের ফেসবুক ওয়ালে ‘মানুষ বাধ্য করে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে’ লিখে পোস্ট করার ৭ ঘণ্টা পর গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন কক্সবাজারের এক যুবক। তার শয়নকক্ষ থেকে উদ্ধার করা হয় ঝুলন্ত মরদেহ।</p> <p style="text-align:justify">বেঁচে থাকতে কী এমন যন্ত্রণা যে এই যুবক বাধ্য হয়ে মৃত্যুকে বুকে টেনে নিয়েছেন! কেনই-বা অজানা কোনো দুঃখ-যন্ত্রণায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে নিজের প্রাণ বিসর্জন করলেন, তা বলতে পারেনি কেউই। এমনকি তার পরিবারের সদস্যরাও জানত না কোনো কিছু।</p> <p style="text-align:justify">স্বজনরা গণমাধ্যমকর্মীদের জানায়, আত্মহনন করা যুবক একজন ব্যবসায়ী। তিনি ভারুয়াখালী দরগাহপাড়া এলাকার হেলাল সওদাগরের ছেলে। ব্যাবসায়িক কাজে জিহাদ কক্সবাজার শহরের রুমালিয়ারছড়ার চৌধুরী ভবনের পেছনের একটা বাসায় অস্থায়ীভাবে ভাড়া থাকেন। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="শিক্ষার্থীদের পিকনিকের কথা বলে কোর্টে নিলেন প্রধান শিক্ষক!" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/09/24/1727180511-e06d061a77a7bde916b8a91163029d41.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>শিক্ষার্থীদের পিকনিকের কথা বলে কোর্টে নিলেন প্রধান শিক্ষক!</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/09/24/1428485" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">সূত্র মতে, সোমবার বিকেল ৫টার পরে তার শয়নকক্ষের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত ছিল জিহাদের মরদেহ। পরে স্বজন ও স্থানীয়দের সহায়তায় মরদেহ নিয়ে আসা হয় কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মরদেহ সুরতহালের জন্য রাখা হয়েছে মর্গে।</p> <p style="text-align:justify">খবর পেয়ে জিহাদের আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা ভিড় জমায় মর্গের আশপাশে।</p> <p style="text-align:justify">এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট থানা প্রশাসনের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।</p>