নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ে গেল ৬ দোকান

নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালী প্রতিনিধি
শেয়ার
নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ে গেল ৬ দোকান
ছবি: কালের কণ্ঠ

নোয়াখালীর চৌমুহনী বাজারের হকার্স মার্কেটে আগুন লেগে অন্তত ৬টি দোকান পুড়ে গেছে। শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে এই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, একটি ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চার্জের দোকানে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগে।

স্থানীয়রা জানান, আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় একটি ছাপাখানা, প্লাস্টিকের খেলনার দোকানসহ মোট ৬টি দোকান পুড়ে যায়।

ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা প্রায় ১৫ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতির দাবি করেছেন।

চৌমুহনী ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মোজাম্মেল হক বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে এক ঘণ্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছি। প্রাথমিকভাবে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটকেই কারণ বলে ধারণা করা হচ্ছে।

স্থানীয় ব্যবসায়ী ও বাসিন্দারা দ্রুত আগুন নেভানোর চেষ্টা করলেও আগুনের তীব্রতা নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের সহায়তা নিতে হয়।

এই ঘটনায় স্থানীয়রা নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার ও বৈদ্যুতিক সংযোগ পরীক্ষার দাবি জানিয়েছেন। পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের তদন্ত চলছে বলে জানা গেছে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

কেন্দুয়ায় বোরো ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা, কৃষকের মুখে হাসি

কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
শেয়ার
কেন্দুয়ায় বোরো ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা, কৃষকের মুখে হাসি
ছবি: কালের কণ্ঠ

নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় চলতি বোরো মৌসুমে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবার ২০ হাজার ৭৪০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে, যার উৎপাদন লক্ষ্য ধরা হয়েছে ১ লাখ মেট্রিক টন। সরকারি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ৪ হাজার ২০০ কৃষককে ২ কেজি করে হাইব্রিড ধানের বীজ বিতরণ করা হয়েছে, যা ফলন বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।

উপজেলায় বিআর-২৮, বিআর-২৯, হীরা, হাইব্রিড-৭৫, ৮১, ৯১, সবুজ সাথী, এসএলএইচ এবং জাগরণীসহ বিভিন্ন উচ্চ ফলনশীল ধানের চাষ করা হয়েছে।

যদিও কিছু এলাকায় বিআর-২৮ ও বিআর-২৯ ধানে ব্লাস্ট রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে, তবে কৃষি বিভাগের তৎপরতায় তা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। কৃষকরা আশা করছেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবার বাম্পার ফলন হবে।

কৃষক মো. রেজাউল করিম বলেন, রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে ৪ বিঘা জমিতে বোরো ধান আবাদ করেছি। সময়মতো বীজ, সার ও সেচের পানি পেয়েছি।

ধানের অবস্থা ভালো আছে, আশা করছি ভালো ফলন হবে।

কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে কৃষকরা উন্নত কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার করায় শ্রমিক সংকট তেমন প্রভাব ফেলেনি। নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের ফলে সেচ কাজে কোনো সমস্যা হয়নি। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন দিলদার বলেন, ফসলের অবস্থা বেশ ভালো।

সার ও বিদ্যুতের কোনো ঘাটতি নেই। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলন হবে।

তিনি আরও জানান, হাওর এলাকার কিছু জমিতে ব্লাস্ট রোগ দেখা দিলেও কৃষি অফিস সার্বক্ষণিক তদারকি করছে। কৃষকদের পরামর্শ ও সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে, যাতে ফসলের ক্ষতি না হয়।

সর্বোপরি, কেন্দুয়া উপজেলার কৃষকরা এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশায় বুক বাঁধছেন।

আবহাওয়া অনুকূল থাকলে কৃষকের মুখে হাসি ফুটবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশাবাদী।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ভ্রাম্যমাণ টিনের বাক্সের আইসক্রিম, শিশুদের জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি

বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
শেয়ার
ভ্রাম্যমাণ টিনের বাক্সের আইসক্রিম, শিশুদের জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি
ছবি: কালের কণ্ঠ

দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ টিনের বাক্সে বিক্রি হওয়া আইসক্রিম শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করছে। ব্র্যান্ডেড ও স্বাস্থ্যসম্মত আইসক্রিমের প্রচলন বাড়লেও, এখনও বিদ্যালয়ের সামনে, হাট-বাজার ও জনবহুল এলাকায় কাঁধে ঝোলানো বা ভ্যানে করে আইসক্রিম বিক্রির চিত্র দেখা যায়। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি ও সংরক্ষণের কারণে এসব আইসক্রিমে সহজেই জীবাণু জন্মাতে পারে, যা ডায়রিয়া, পেটের পীড়া ও খাদ্যে বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব আইসক্রিমে অতিরিক্ত কেমিক্যাল ও কৃত্রিম রঙ ব্যবহার করা হয়, যা শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।

বীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আফরোজ সুলতানা বলেন, রাস্তার পাশের আইসক্রিমে জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। এতে থাকা ক্ষতিকর কেমিক্যাল ও রঙ হজমের সমস্যা, ফুড পয়জনিং এমনকি দীর্ঘমেয়াদে নানা স্বাস্থ্য জটিলতার কারণ হতে পারে। অভিভাবকদের আরও সচেতন হতে হবে এবং শিশুদের স্বাস্থ্যসম্মত বিকল্প খাবার বেছে দিতে হবে।

উপজেলার পৌর শহরের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের আইসক্রিম বিক্রেতা নাগরু বলেন, আমি অশিক্ষিত মানুষ, মানুষ খায় তাই বিক্রি করি।

কিছু লাভ হয়, তা দিয়েই সংসার চলে। তবে এই আইসক্রিম যে ক্ষতিকর, তা আগে জানতাম না। যদি সত্যিই ক্ষতি হয়, তাহলে আমাদেরও জানা উচিত, যাতে আমরা অন্য কিছু করতে পারি।

বীরগঞ্জ উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক ফরিদ বিন ইসলাম বলেন, একসময় গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের অংশ ছিল এই আইসক্রিম।

তবে এখন ব্র্যান্ডেড ও স্বাস্থ্যসম্মত আইসক্রিম সহজলভ্য হওয়ায় এসব আইসক্রিমের প্রচলন কমে গেছে। তবুও কিছু বিক্রেতা রাসায়নিক রঙ ও ক্ষতিকর উপাদান ব্যবহার করে আইসক্রিম বিক্রি করছে। আমরা নিয়মিত মনিটরিং করে তাদের সতর্ক করছি এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি।

অভিভাবক সাদেকুল ইসলাম বলেন, আমরা ছোটবেলায় এসব আইসক্রিম খেতাম, কিন্তু তখন এত কিছু জানা ছিল না। এখন বুঝতে পারি, এগুলো কতটা অস্বাস্থ্যকর।

এখনো দেখি, গ্রামের শিশুরা এসব আইসক্রিম খাচ্ছে, যা তাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকির কারণ হতে পারে।

সচেতন নাগরিকরা মনে করেন, শুধু বিক্রেতাদের সতর্ক করলেই চলবে না, স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের নজরদারি আরও বাড়ানো প্রয়োজন। পাশাপাশি ভোক্তাদেরও সচেতন করতে হবে। নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা, বিক্রেতাদের প্রশিক্ষণ এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা জরুরি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

মন্তব্য

শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের গাছ অবৈধভাবে বিক্রির অভিযোগ

বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি
শেয়ার
শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের গাছ অবৈধভাবে বিক্রির অভিযোগ
ছবি: কালের কণ্ঠ

বরগুনার বেতাগীতে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গাছ অবৈধভাবে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগের কেন্দ্রে রয়েছেন বিবিচিনি ইউনিয়নের ৮ নং দেশান্তরকাঠী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মো. মিজানুর রহমান। বিদ্যালয়ের ২৫টি গাছ বিক্রির ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দা জাহাঙ্গীর হোসেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন।

জানা গেছে, গত ৭ মার্চ রমজানের ছুটির সময় বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় সহকারি শিক্ষক মিজানুর রহমান বিদ্যালয়ের ২৫টি গাছ বিক্রি করেন।

সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, বিদ্যালয়ের গাছ বিক্রি বা কর্তনের জন্য উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি এবং টেন্ডার প্রক্রিয়া অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক। তবে অভিযোগ রয়েছে, এসব নিয়ম না মেনেই গাছ বিক্রি করা হয়েছে।

অভিযোগকারী জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সরকারি বিদ্যালয়ের গাছ অবৈধভাবে বিক্রি করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উপজেলা প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোসা. রোজিনা আক্তার জানান, রমজানের ছুটির কারণে তিনি বিদ্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন না এবং শারীরিক অসুস্থতার কারণে বিষয়টি তদন্তের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে অবহিত করেছেন।

অভিযুক্ত সহকারি শিক্ষক মিজানুর রহমান দাবি করেন, গাছগুলো বিদ্যালয়ের জমিতে ছিল না এবং তিনি সেগুলো বিক্রি করেননি। তার মতে, গাছগুলো তার ভাই শেখ মো. শহীদ বিক্রি করেছেন। শেখ মো. শহীদও একই বক্তব্য দিয়েছেন, গাছগুলো আমাদের জমিতে ছিল এবং সেগুলো আমরা বিক্রি করেছি।

বেতাগী উপজেলা প্রাথমিক সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেন, সরকারি বিদ্যালয়ের গাছ বিক্রি বা কর্তনের জন্য উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি এবং বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির রেজুলেশন জমা দেওয়া আবশ্যক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বশির গাজী জানান, বিষয়টি তদন্তের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সত্যতা প্রমাণিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্তব্য
কালীগঞ্জ

ছাত্রদল নেতাসহ আটক ৫, ছাড়িয়ে নিতে থানা ঘেরাও

আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর
আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর
শেয়ার
ছাত্রদল নেতাসহ আটক ৫, ছাড়িয়ে নিতে থানা ঘেরাও
ছাত্রদল নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে থানা ঘেরাও করেছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। ছবি : কালের কণ্ঠ

ইফতারের আগে মসজিদে হুজুরের বয়ান নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন। আহতদের হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় মারধরের ঘটনায় ছাত্রদল নেতাসহ ৫ জনকে আটক করে পুলিশ। পরে ওই ছাত্রদল নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে থানা ঘেরাও করেছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।

আজ রবিবার (১৬ মার্চ) সকাল ৯টার দিকে কালিগঞ্জ থানায় এ ঘটনা ঘটে।

আটককৃতরা হলেন- কালীগঞ্জ সরকারি শ্রমিক কলেজ শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ভাদার্ত্তীর এলকার আবুল হোসেন প্রিন্স (২২), ছাত্রদলের কর্মী ভাদার্ত্তীর রিদয় (২৪), বালীগাঁও এলাকার চয়ন (১৬) আরাফাত (২০) ও সিহান (১৮)।

আরো পড়ুন
মাগুরার ঘটনায় ন্যায়বিচারের পাশাপাশি জুলুমও শুরু হয়েছে : রাশেদ খাঁন

মাগুরার ঘটনায় ন্যায়বিচারের পাশাপাশি জুলুমও শুরু হয়েছে : রাশেদ খাঁন

 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, গতকাল শনিবার (১৫ মার্চ) ইফতারের আগে কালিগঞ্জ পৌর এলাকার চৈতারপাড়া নামক স্থানে সুদ ও ঘুষ খাওয়া হারাম বলে মসজিদে হুজুরের বয়ান নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে যুক্তিতর্ক নিয়ে দুটি পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন।

আহতদের চিকিৎসার জন্য কালিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে এক পক্ষের হয়ে কালীগঞ্জ সরকারি শ্রমিক কলেজ শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল হোসেন প্রিন্স প্রতিপক্ষকে মারধর করেন বলে অভিযোগ ওঠে।

এ ঘটনায় পুলিশ আজ রবিবার ভোররাতে প্রিন্সসহ ৫ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। পরে আটককৃতদের থানা থেকে ছাড়িয়ে নিতে কালীগঞ্জ শ্রমিক কলেজের ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা থানা ঘেরাও করে।

আজ বেলা ১১টা ১২ মিনিটে কালিগঞ্জ থানার ডিউটি অফিসার এসআই সুশান্ত কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আসামিদের ছাড়িয়ে নিতে এখনো চেষ্টা চলছে।’

আরো পড়ুন
আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল

আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল

 

কালিগঞ্জ থানার ওসি মো. আলাউদ্দিন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘মসজিদে সুদ ও ঘুষ খাওয়া হারাম সংক্রান্ত বয়ানকে কেন্দ্র করে দুই দলের মধ্যে সংঘর্ষে ১৪/১৫ জন আহত হয়েছেন।

এ ঘটনায় ৫ জনকে আটক করা হয়েছে।’

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ