ঢাকা, বুধবার ১৬ এপ্রিল ২০২৫
৩ বৈশাখ ১৪৩২, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, বুধবার ১৬ এপ্রিল ২০২৫
৩ বৈশাখ ১৪৩২, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৬

জাপা নেতার বিরুদ্ধে সীমানাপ্রাচীর ভেঙে জমি দখলের অভিযোগ

বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
শেয়ার
জাপা নেতার বিরুদ্ধে সীমানাপ্রাচীর ভেঙে জমি দখলের অভিযোগ
ভাঙা সীমানাপ্রাচীর। ছবি : কালের কণ্ঠ

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান ওরফে ফিজুলের (৫৫) বিরুদ্ধে সাংবাদিক জাকিরুল ইসলামের বাড়ির সীমানাপ্রাচীর ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) রাতে বিরামপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন ওই ভুক্তভোগী।

মোস্তাফিজুর বিরামপুর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইসলামপাড়া মহল্লার মৃত আমির উদ্দিনের ছেলে। তিনি জাতীয় পার্টির বিরামপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলার ৭ নম্বর পলিপ্রয়াগপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান।

অভিযোগকারী দেশের দুটি জাতীয় দৈনিকের বিরামপুর উপজেলা প্রতিনিধি।

আরো পড়ুন
কোন বয়সে কোন স্বাস্থ্যপরীক্ষা করা অবশ্যই প্রয়োজন

কোন বয়সে কোন স্বাস্থ্যপরীক্ষা করা অবশ্যই প্রয়োজন

লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, ক্রয় ও পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া জমিতে দীর্ঘ ১২ বছরের বেশি সময় ধরে বসবাস করছেন জাকিরুল। ওই বসতবাড়ির সীমানা নিয়ে বাদী ও বিবাদির বিরোধ ছিল। এরই ধারাবাহিকতায় একাধিকবার ওই বসতবাড়ির সীমানাপ্রাচীর সংলগ্ন জমি দখলের চেষ্টা করেন মোস্তাফিজুর।

 

অভিযোগে আরো বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে একটার দিকে মোস্তাফিজুর ও তার লোকজন ওই সাংবাদিকের বাড়ির সীমানাপ্রাচীরটি ভেঙে দিয়ে তার বাড়ির অভ্যন্তরে একটি পৃথক সীমানাপ্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু করেন। ওই সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ কাজে বাধা দিলে সাংবাদিককে মারধর করেন বিবাদীরা। এ সময় সাংবাদিকের স্ত্রী তাকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে অশ্লীল ভাষায় গালাগাল করেন মোস্তাফিজুর। এ ছাড়া সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ কাজে বাধা দিলে তাকে ও তার পরিবারকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন ওই নেতা।

আরো পড়ুন
‘পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে বিদেশি ল ফার্ম নিয়োগ করা হয়েছে’

‘পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে বিদেশি ল ফার্ম নিয়োগ করা হয়েছে’

৯ এপ্রিলের ওই ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরসভার প্রশাসক নুজহাত তাসনীমের নিকট একটি লিখিত অভিযোগ করেন ওই সাংবাদিক। পরে ইউএনও পৌরসভার নকশাকার মো. মনিরুজ্জামানকে অভিযোগ তদন্তের জন্য পাঠান। নকশাকার ঘটনাস্থলে দুই পক্ষের সঙ্গে কথা বলে মীমাংসা চেষ্টা করেন। কিন্তু সেই সময় জাতীয় পার্টির ওই নেতা রাজি হননি।

অভিযোগ অস্বীকার করে মোস্তাফিজুর বলেন, 'আসলে বিষয়টি তেমন কিছু নয়।

আমার জায়গায় তিনি দেয়াল দিয়েছেন। আমি অসুস্থ মানুষ, ওসি সাহেব থানায় দেখা করতে বলেছেন। আপনিও আসেন দেখে যান।'

আরো পড়ুন
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বলেন, বসতবাড়ির সীমানাপ্রাচীর ভেঙে দেওয়ার ঘটনায় এক সাংবাদিক বৃহস্পতিবার রাতে মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে সুষ্ঠু তদন্তের জন্য সকালে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। উভয়পক্ষকে থানায় ডাকা হয়েছে। তদন্ত শেষে পরবর্তীতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

হাওরে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে প্রাণ গেল দুজনের

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
শেয়ার
হাওরে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে প্রাণ গেল দুজনের
প্রতীকী ছবি

হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলার শিবপাশা গ্রামের গুইরালী হাওরে ধান কাটার সময় দুই দাওয়াল (ধান কাটা শ্রমিক) নিহত হয়েছেন।এতে আহত হয়েছেন আরো তিনজন। বুধবার (১৬ এপ্রিল) বিকেলে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত দাওয়ালরা হলেন চাপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার মহববাগ গ্রামের কাছিম মণ্ডলের ছেলে কাফি মণ্ডল (২৪) ও ভাদু ঘোষের ছেলে মনিরুল ঘোষ (২২)।

আজমিরীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিবিড় রঞ্জন তালুকদার জানান, বুধবার বিকেলে বজ্রসহ বৃষ্টি হলে বজ্রপাতে ৫ জন আহত হন। স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে বানিয়াচং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায়।

ইউএনও জানান, সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুইজনকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহতদের পরিবারকে ২০ হাজার টাকা করে সহায়তা দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

মন্তব্য

রাজারহাটে কালের সাক্ষী ‘অচিনগাছ’

রাজারহাট (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
রাজারহাট (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
শেয়ার
রাজারহাটে কালের সাক্ষী ‘অচিনগাছ’
ছবি: কালের কণ্ঠ

কুড়িগ্রামে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে একটি পরিচয়হীন গাছ। ডাল পাতায় ঘেরা বিশাল আকৃতির গাছটি বেড়ে উঠছে। অথচ গাছটির নাম পরিচয় কেউ জানে না। এমন গাছের দেখা মিলেছে রাজারহাট উপজেলায় উমর মজিদ ইউনিয়নের জয়দেব হায়াত গ্রামের দর্পণ নারায়নের বাড়িতে।

 

স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগে কখনো গাছটির ডাল ভেঙে পড়ার কথা এলাকার লোকজন জানেন না। গাছটিতে পাইকোর ফলের মতো গোটা গোটা ফল ধরে এবং এসব ফল পশু-পাখি খায়। এ গাছ থেকে ফল মাটিতে পড়লেও কোনো ফল থেকে নতুন গাছ জন্মায় না। অনেক আগে গাছটিতে বিশাল আকৃতির বিষাক্ত সাপ বসবাস করতো।

কিন্তু এসব সাপ মানুষের কোনো ক্ষতি করেনি বলে জানান তারা।

গাছটিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মন্দির। প্রতি সন্ধ্যায় পাশের ও দূরদূরান্তের সনাতন ধর্মের লোকজন আসেন। তারা মানত করে গাছের গোড়ায় পূজা-অর্চনা করেন এবং দান বাক্সে দক্ষিণা দেন।

দান বাক্সে লেখা রয়েছে গাছের পাতা কেউ ছিঁড়বেন না। 

বর্তমানে গাছটি অযত্ন, অবহেলা ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে চারদিক জঙ্গলে পরিপূর্ণ হয়েছে। গাছটির পাতা সবুজ। তবে পাতাগুলো ডুমুর পাতার মতো হলেও খসখসে নয়, মসৃণ। সারা বছর গাছে পাতা দেখতে পাওয়া যায়।

পুরোনো পাতাগুলো রাতারাতি নতুন পাতায় রূপান্তরিত হয়। এ গাছের পাতার রস সাদা বর্ণের। সারা বছর গাছটি সুশীতল ছায়া দিয়ে থাকে।

স্থানীয়রা জানায়, প্রায় ১৫ থেকে ১৬ বছর আগে রাজারহাট উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে গাছটির গোঁড়া পাকা করে দেওয়ার পর কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসন থেকে ২০১৬ সালে গাছটির চারপাশ সৌন্দর্য বর্ধন করে। কিন্তু আধুনিকভাবে সংস্কার না করা আর যত্নের অভাবে সেগুলো নষ্ট হওয়ার পথে। রূপকথার মতো গাছটিকে ঘিরে স্থানীয়দের লোকমুখে নানা গল্পকথা শোনা যায়। 

অনেকের ধারণা, বর্তমান ভারতের আসাম রাজ্যের কামরূপ-কামাখ্যা থেকে আগত একদল জাদুকর গাছটি চোখের পলকে উড়িয়ে এনে বর্তমান স্থানে লাগিয়ে দেন। গাছটির নাম কেউ জানতেন না। তখন থেকেই গাছটি  ‘অচিনগাছ’ নামে পরিচিত। অপর এক পৌরাণিক কাহিনি থেকে জানা যায়, কোনো এক অজানা পীর সুদূর পশ্চিম দিক থেকে গাছটির চারা এনে এখানে রোপণ করেছিলেন। সে কারণেই গাছটি কেউ চিনছেন না। তবে গাছটির যে একটি ঐতিহাসিক রহস্য রয়েছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মীর্জা মো. নাসির উদ্দিন বলেন, অচিনগাছটির নাম শুরুতে সবার কাছে অজানা ছিল। আমি গত ৫-৭ বছর ধরে গাছটির নাম অনুসন্ধান করার জন্য নমুনা সংগ্রহ করে নিশ্চিত হই গাছটির নাম রয়েছে। গাছটি মরীচি পরিবারের ফিকাস গণভুক্ত একটি গাছ। গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম ফিকাস ল্যাকর বুক-হাম।

রাজারহাট উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আল ইমরান বলেন, গাছটি দৃষ্টি ও সৌন্দর্য বর্ধন। এটি সংরক্ষণে যা যা করা সম্ভব উপজেলা প্রশাসন সব প্রয়োগ করবে।

মন্তব্য

চট্টগ্রাম জেলা রেজিস্ট্রার অফিসে দুদকের অভিযান

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শেয়ার
চট্টগ্রাম জেলা রেজিস্ট্রার অফিসে দুদকের অভিযান
ছবি: কালের কণ্ঠ

চট্টগ্রাম জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে দলিল রেজিস্ট্রেশন, নকল উত্তোলনসহ অন্যান্য কাজে সেবা প্রার্থীদের হয়রানি এবং ঘুষ দাবিসহ নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (১৬ এপ্রিল) দুদক জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১এর কর্মকর্তারা এই অভিযান পরিচালন করেন। 

অভিযান পরিচালনা শেষে দুদক জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১এর সহকারী পরিচালক সায়েদ আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘এখানে জেলা রেজিস্ট্রার হিসেবে মিশন চাকমা নামে একজন ছিলেন। ওনার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল।

রেজিস্ট্রার অফিসের অফিস সহকারী, প্রধান সহকারী মিলে অবৈধ টাকা-পায়সা কালেকশন করার অভিযোগ ছিল। এছাড়া চাকরির পদন্নোতি নিয়ে অভিযোগ ছিল। সন্দ্বীপে কিছু নকল নবিশের নিয়োগ নিয়ে একটা অনিয়ম ছিল। আমরা ওনাদের কাছে কাগজপত্র চেয়েছি আবার কিছু রেকর্ডপত্র পেয়েছি।
একটা প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। সন্দ্বীপে অনেক আগে থেকে নকল নবিশ নিয়োগ বন্ধ ছিল। তারপরও আইজিআরের অনুমতি ছাড়া নকল নবিশের নিয়োগ দেওয়া হয়। পরবর্তীতে আইজিআর একটি শোকজ করে।
পরে সাময়িকভাবে নিয়োগ বাতিল করা হয়। এই নিয়োগে আর্থিক লেনদেন হয়েছে কিনা তা দেখবো। নিয়োগে অনিয়ম হয়েছে অবশ্যই।’

তিনি আরো বলেন, ‘এখানকার কিছু কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল। তাদের ব্যক্তিগত নথি তলব করেছি।

তাদের নামে কোন অবৈধ সম্পদ আছে কি না তা দুদক খতিয়ে দেখবে। আমরা বিস্তারিত প্রতিবেদন কমিশনে জমা দেব। কিছু রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করেছি। আবার কিছু রেকর্ডপত্র চেয়েছি।’

রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা টাকা দাবি করেন এই প্রশ্নের জবাবে দুদক কর্মকর্তা বলেন, ‘এই অভিযোগ আমরাও শুনেছি। সরেজমিনে অভিযানে এলে সবাই সতর্ক হয়ে যায়। গোপনে আসলে কিছুটা অভিযোগ পেয়ে থাকি। আমরা এগুলো নিয়ে কাজ করছি। মানুষের মধ্যে সচেতনতা করার চেষ্টা করছি। যেন ঘুষ চাইলে ঘুষ না দেওয়া হয়।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

পার্বতীপুর পাথরখনিতে পরে শ্রমিকের মৃত্যু

দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
পার্বতীপুর পাথরখনিতে পরে শ্রমিকের মৃত্যু

দিনাজপুরের পার্বতীপুরে মধ্যপাড়া পাথরখনির ভূগর্ভে কর্মরত অবস্থায় সোহাগ বাবুল (৪৩) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় মধ্যপাড়া পাথর খনির ভূগর্ভে কাজ করার সময় ভেন্টিলেশন লেভেল থেকে পরে গিয়ে ওই শ্রমিকের মৃত্যু হয়।

নিহত শ্রমিক সোহাগ বাবুল রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার বড়বারা ইউনিয়নের ঘিয়াইল মালতলা গ্রামের বাসিন্দা।

জিটিসি কর্তৃপক্ষ জানান, শ্রমিক সোহাগ বাবুল কর্মরত অবস্থায় অসাবধানতা বসত ভেন্টিলেশন লেভেল থেকে পড়ে যায়।

এতে ঘটনা স্থলেই তার মৃত্যু হয়। পুলিশ সুরতহাল রিপোর্ট করছেন। ময়না তদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

এদিকে শ্রমিকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সোহাগ বাবুল সকাল সাড়ে দশটায় ভেন্টিলেশন লেভেল থেকে পড়ে যায়।

তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বেলা সাড়ে বারোটায়। এই দীর্ঘ গাফিলতির জন্য কর্তৃপক্ষকে দায়ী করেছেন তারা।

পার্বতীপুর মধ্যপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির তদন্তকারী কর্মকর্তা হারুণ অর রশিদ খনিতে শ্রমিক মারা যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ