ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১৩ মার্চ ২০২৫
২৮ ফাল্গুন ১৪৩১, ১২ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১৩ মার্চ ২০২৫
২৮ ফাল্গুন ১৪৩১, ১২ রমজান ১৪৪৬

ধর্ষণের বিচার দ্রুত করতে আইন সংশোধন হচ্ছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ধর্ষণের বিচার দ্রুত করতে আইন সংশোধন হচ্ছে
সংগৃহীত ছবি

ধর্ষণ মামলার আইন সংশোধনে খসড়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘দু-এক দিনের মধ্যে খসড়ার কাজ শেষ করে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য উত্থাপন করা হবে।’ আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান উপদেষ্টা।

এর আগে সচিবালয়ে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের নেত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।

মঞ্চের ২৫ জনের একটি প্রতিনিধিদল বৈঠকে উপস্থিত ছিল।

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনে সরকারের পদক্ষেপের বিষয়ে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের নেত্রীদের জানানো হয়েছে জানিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা গত পরশু (সোমবার) এবং গতকাল (মঙ্গলবার) সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে পরামর্শ সভা করেছি। আমার একটা খসড়া (সংশোধিত নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন) আইন করেছি, সেটি আজ আমরা সার্কুলেট করছি কিছু কিছু স্টেক হোল্ডারের কাছে। যত দ্রুত সম্ভব আমরা আইনটি কঠোর করার চেষ্টা করব।

ধর্ষণের মামলার বিচার যাতে শুধু দ্রুত না, বিচারটা যাতে নিশ্চিত হয় এবং যথাযথ হয়-আমি এগুলো তাদের বলেছি।’

বৈঠক শেষে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের প্রতিনিধিরা বলেন, ‘আমরা মনে করি পাঁচটি দাবি যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করলে ধর্ষণের ঘটনা কমে আসবে। মাগুরার ঘটনার বিচারপ্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।’

ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের দফাগুলো হলো :

১. আছিয়ার মামলার ক্ষেত্রে ধর্ষণ ও নিপীড়নবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট জমা এবং ১ মাসের মধ্যে আসিয়ার ধর্ষকের বিচারিকপ্রক্রিয়া সম্পন্ন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের আদেশ নিশ্চিত করতে হবে।

বিচারপ্রক্রিয়া চলাকালীন আছিয়ার পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

২. প্রত্যেক ধর্ষণ মামলার বিচারে ধর্ষণ ও নিপীড়নবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দ্রুত মামলার বিচার কার্য সম্পন্ন করে সকল ধর্ষণের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।

৩. নারী ও শিশুর নিরাপত্তার প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা, নারী ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টার ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে জবাবদিহি করতে হবে।

৪. সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে ‘নারী ও শিশু নিপীড়নবিরোধী সেল’ গঠন ও সেলের কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে হবে।

৫. ধর্ষণ, যৌন নিপীড়ন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাইবার বুলিং সংক্রান্ত আইনের সংশোধন করে অপরাধের স্পষ্ট ও যথাযথ সংজ্ঞায়ন করতে হবে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

আছিয়াকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ মা, জানালেন গ্রামেই জানাজা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আছিয়াকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ মা, জানালেন গ্রামেই জানাজা
সংগৃহীত ছবি

ধর্ষকের ন্যক্কারজনক ক্ষত নিয়ে কয়েক দিন ধরে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে মারা গেছে শিশু আছিয়া। শিশুটির মৃত্যুর খবরটি আজ বৃহস্পতিবার নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। শিশুটির মৃত্যুর খবর শুনে বাকরুদ্ধ মা বারবার কান্নায় ভেঙে পড়ছেন। আর কান্নাজড়িত কণ্ঠে বিলাপ করছেন।

 

শিশুটির মা কান্নাজড়িত কণ্ঠে গণমাধ্যমে বলেন, ‘আছিয়ার জানাজা গ্রামেই হবে। আমার মণিকে বেলেট দিয়ে ক্যামবা কাটিছে রে। আমার মণির পুরো গলায় ঘা হইয়্যা গেছে রে।’

এদিকে শিশুটির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আসামিদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। আর আগামী সাত দিনের মধ্যে মাগুরার শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার বিচার শুরু হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা এ কথা জানান আইন উপদেষ্টা।

এ ছাড়া আছিয়ার মৃত্যুর সংবাদে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সংগঠনটির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম।

তারা উভয়েই একই স্ট্যাটাস দিয়েছেন।

তারা স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘আমাদের বোন আছিয়া আর নেই। আছিয়ার ধর্ষণের বিচারের মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাসে ধর্ষকদের শাস্তির এক দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক। বিচারহীনতা, বিচারে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং দীর্ঘসূত্রতা বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থাকে যে ধ্বংসাবশেষ জায়গায় নিয়ে গিয়েছে, শিশু আছিয়ার ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার মাধ্যমে সেই বিচারব্যবস্থা আবার জেগে উঠুক। পুরো বাংলাদেশ বোন আছিয়ার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী, লজ্জিত।

গত ৫ মার্চ শিশুটি মাগুরায় বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হয়। ওই ঘটনায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন শিশুটির মা। মামলা করার পর শিশুটির বোনের স্বামী, বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি ও ভাসুরকে গ্রেপ্তারের পর রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।

মন্তব্য

আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু
সংগৃহীত ছবি

আগামী সাত দিনের মাগুরার শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার বিচার শুরু হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।

আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা এ কথা জানান আইন উপদেষ্টা। খুব দ্রুততম সময়ে এই মামলার বিচার হবে এবং অভিযুক্তরা দোষী সাব্যস্ত হলে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হবে বলে আশাবাদী তিনি।

তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করছি, সাত দিনের মধ্যে বিচারকাজ শুরু হবে।

ধর্ষণ মামলায় অতীতে বিচারকাজ শুরু হয়ে অব্যাহত শুনানির মাধ্যমে ৭-৮ দিনে বিচারকাজ শেষ হওয়ার নজির আছে।’

আরো পড়ুন

সেই সিঁথিকে ধর্ষণের হুমকি, কনটেন্ট ক্রিয়েটরের বিরুদ্ধে মামলা

সেই সিঁথিকে ধর্ষণের হুমকি, কনটেন্ট ক্রিয়েটরের বিরুদ্ধে মামলা

 

আইন উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘আমরা বিশেষ ব্যবস্থায় আজকেই পোস্টমোর্টেম নেওয়ার ব্যবস্থা করেছি, আজকেই পাওয়া যাবে। ডিএনএ রিপোর্ট একটা প্রক্রিয়ায় থাকে, আশা করছি আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে পেয়ে যাব। ডিএনএ স্যাম্পল কালেকশন হয়ে গেছে।

ইতোমধ্যে ১২-১৩ জনের ১৬১ ধারায় জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে।

এর আগে আজ দুপুর ১টার দিকে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি মারা যায়। আইএসপিআর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শিশু আছিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে।

শিশু আছিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি অপূর্ব জাহাঙ্গীর জানান, প্রধান উপদেষ্টা নির্যাতনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত আসামিদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।

মন্তব্য

চিকিৎসক সংকট নিরসনে বিশেষ বিসিএসের উদ্যোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
চিকিৎসক সংকট নিরসনে বিশেষ বিসিএসের উদ্যোগ
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত প্রেস ব্রিফিং

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান বলেছেন, গতকাল হাইকোর্ট ডাক্তার পদবি ব্যবহার করার বিষয়ে দীর্ঘ ১২ বছর যাবৎ চলমান রিটের রায় প্রদান করেছেন, যা এ সম্পর্কিত সব ধরনের বিভ্রান্তি, দ্বিধা ও অস্বস্তি দূর করতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। এ ছাড়া ৪৫, ৪৬ এবং ৪৭ বিসিএসে যথাক্রমে ৪৫০, ১৬৮২, ১৩৩১ জন চিকিৎসক নিয়োগের উদ্যোগ চলমান আছে। তিনটি বিসিএস চলমান থাকা সত্ত্বেও দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে চিকিৎসকের ঘাটতি প্রকট আকার ধারণ করায় একটি বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে জরুরি ভিত্তিতে ২০০০ জন চিকিৎসক নিয়োগের জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ৯ মার্চ জনপ্রশাসন বরাবর পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুর ১২টার দিকে স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব তথ্য জানান।

আরো পড়ুন
মোটরসাইকেল নিয়ে রেললাইন পার হওয়ার সময় স্বাস্থ্যকর্মী নিহত

মোটরসাইকেল নিয়ে রেললাইন পার হওয়ার সময় স্বাস্থ্যকর্মী নিহত

 

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান আরো বলেন, সব ক্যাডারের জন্য বয়সসীমা ৩২ করা হলে আনুপাতিক হারে বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারের ক্ষেত্রে তা ৩৪ হওয়ার কথা হলেও সেটি এবার বৃদ্ধি করা হয়নি। আমরা ইতিমধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে বিষয়টি নিয়ে অনুরোধ জানালেও সেটি গৃহীত হয়নি। বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করার জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানানো হয়েছে। 

স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইনটি সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনার পর চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, সেটিতে সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে কিছু বিষয় অন্তর্ভুক্তি, বর্জন বা পরিমার্জনের জন্য কমিশনের চূড়ান্ত রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে, যা শীঘ্রই পাওয়া যাবে।

আরো পড়ুন
মাগুরায় নির্যাতিত শিশুর মৃত্যুতে বিএনপি মহাসচিবের শোক

মাগুরায় নির্যাতিত শিশুর মৃত্যুতে বিএনপি মহাসচিবের শোক

 

চিকিৎসকসহ অন্য সেবাদানকারীদের দীর্ঘদিনের বঞ্চনা ও বৈষম্যেরও অবসান করার চেষ্টা করা হয়েছে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ পদে বঞ্চিত ও বৈষম্যের শিকারদের মধ্য থেকে দক্ষতা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে পদায়ন করা হয়েছে। পদোন্নতিযোগ্য বিশেষজ্ঞদের পদোন্নতিদানের জন্যে বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সংখ্যক সুপারনিউমারি পদ সৃষ্টির কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। চিকিৎসকদের জন্য নেয়া উদ্যোগসমূহের পাশাপাশি আমরা নার্সসহ অন্যান্য সকল সহায়ক জনশক্তির নিয়োগের প্রক্রিয়াকেও গতিশীল করেছি যেন সম্ভাব্য স্বল্পতম সময়ে সকল শূন্যপদ পূরণ করা যায়। বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের স্বাস্থ্য রক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রণালয় হিসেবে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের কাছে ধৈর্যধারণ করার জন্য অনুরোধ করছি।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সব মানুষের জন্য মানসম্মত স্বাস্থ্য নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। আমরা এই দেশটির কল্যাণমুখী রূপান্তরের জন্য স্বাস্থ্য খাতে বড় ধরনের পরিবর্তনের চেষ্টা করছি এবং সে লক্ষ্যে আপনাদের সবার সহযোগিতা একান্ত কাম্য।

মন্তব্য

মাগুরার সেই শিশুটির মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
মাগুরার সেই শিশুটির মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ফাইল ছবি

ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি মারা গেছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শিশুটি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে। 

এ ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এতে জড়িত আসামিদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ