<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কড়া নিরাপত্তায় মায়ানমারে জনশুমারির কাজ শুরু করেছে জান্তা সরকার। অন্যদিকে জান্তাবিরোধী গোষ্ঠীগুলো জনগণকে এই জনশুমারি বর্জন করতে আহবান জানিয়েছে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">২০২৫ সালের নির্বাচনের জন্য ভোটার তালিকা হালনাগাদ করতে জনশুমারির কাজ পরিচালনা করা প্রয়োজন বলে দাবি করেছে জান্তা সরকার। মায়ানমারজুড়ে জান্তার সঙ্গে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর রক্তাক্ত সংঘাত চলছে। দেশটির অনেক এলাকা নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে জান্তা। তার পরও তারা জনশুমারির কাজ শুরু করেছে। পুলিশ ও সেনা প্রহরায় গত বুধবার ইয়াঙ্গুন শহরে কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদের জনশুমারির কাজ শুরু করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সামরিক বাহিনীর এক কর্মকর্তা বলেন, স্কুল শিক্ষক, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী পুলিশ ও সেনা সদস্যদের একটি সম্মিলিত দল জনশুমারির যাবতীয় কাজ পরিচালনা করছে। সদ্য সামরিক প্রশিক্ষণ শেষ করা জুনিয়র সেনা সদস্যরা এই কর্মীদের নিরাপত্তার ব্যাপারটি দেখভাল করছেন। তিনি বলেন, সন্ত্রাসীদের হুমকির কারণে জনশুমারি পরিচালনা কাজের সময় কর্মীদের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। শিডিউল অনুযায়ী আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে শুমারির কাজ। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতী জানিয়েছে, রাজধানী নেপিডোসহ অন্যান্য ছোট-বড় শহর ও গ্রামগুলোর বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন শুমারি পরিচালনাকারী দলের সদস্যরা। সমালোচকরা বলছেন, এই শুমারিতে পরিবারের কোনো কোনো সদস্য বাড়ি থেকে দূরে রয়েছেন, তাঁদের বিষয়েও প্রশ্ন করা হচ্ছে। এতে করে একটি পরিবারের কোনো সদস্য বিদ্রোহীদের দলে ভিড়েছে কি না, তা জানার একটি উপায় পেয়ে যাবে জান্তা বাহিনী। সূত্র : এএফপি</span></span></span></span></span></p>