<p>রাজধানীর শাহবাগ ও রমনা মডেল থানার পৃথক দুই মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহের আদালত এ দুই মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে এ আদেশ দেন।</p> <p>এর মধ্যে গত ১২ নভেম্বর শাহবাগ থানার নাশকতার মামলায় ফখরুলসহ ৩৭ জন ও গত ১৮ নভেম্বর রমনা মডেল থানার প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় ফখরুলসহ ৮৩ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ঢাবি উপাচার্যের সাক্ষাৎ" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/03/1733237053-d6d55a82f7452d28747769bddd786a39.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ঢাবি উপাচার্যের সাক্ষাৎ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/campus-online/2024/12/03/1453485" target="_blank"> </a></div> </div> <p>মামলায় সূত্রে জানা গেছে, পুলিশের কাজে বাধা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ২০১৯ সালের ২৬ নভেম্বর শাহবাগ থানার পুলিশের উপপরিদর্শক মো. মতিউর রহমান বাদী হয়ে মামলা করেন। পরে তদন্ত শেষে গত ২৮ অক্টোবর আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে পুলিশ। পরে গত ১২ নভেম্বর আদালত চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে আসামিদের অব্যাহতি দেন। </p> <p>এ মামলায় অব্যাহতিপ্রাপ্ত উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, মির্জা আব্বাস, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী সোহেল, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল। এ ছাড়া ২০২৩ সালের গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ শুরুর আগে বিএনপির নেতাকর্মীরা গাছের ডাল ভেঙে ও লাঠি দিয়ে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের নামফলক ও গেটে হামলা চালান। তারা ভেতরে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। এ ঘটনায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ ৭২ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলা করে পুলিশ। পরে এ মামলায় সন্দিগ্ধ হিসেবে ১১ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।</p> <p>তদন্ত শেষে গত ২৮ অক্টোবর এ মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৮৩ জনের অব্যাহতি চেয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয় ডিবি পুলিশ। গত ১৮ নভেম্বর আদালত এ মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে আসামিদের অব্যাহতি দেন। এ মামলার অব্যাহতিপ্রাপ্ত উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লা বুলু ও ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু।</p>