দ্য ডিপ্লোম্যাটকে সাক্ষাৎকার

নির্বাচনে আ. লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে অবস্থান স্পষ্ট করলেন নাহিদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
নির্বাচনে আ. লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে অবস্থান স্পষ্ট করলেন নাহিদ
নাহিদ ইসলাম।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে দেশ ছেড়ে শেখ হাসিনা পালিয়ে অবস্থান করলেও আলোচনায় তার দল আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশ নেওয়া না নেওয়ার প্রশ্ন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন মতামত দেয়। তবে এবার নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রশ্নে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করল নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি। দলের আহ্বায়ন নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তারা নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে চায় না।

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক, এটা আমরা চাই না। দলটির ভেতরে যারা অন্যায় কাজের সঙ্গে জড়িত, তাদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনতে হবে।’

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ডিপ্লোম্যাটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। সোমবার (১৭ মার্চ) তা প্রকাশ করা হয়েছে।

সাক্ষাৎকারে নাহিদ ইসলাম নতুন দলের চ্যালেঞ্জ, নির্বাচন এবং আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলেন।

আন্দোলন থেকে সরকারে, তারপর আবার রাজনীতিতে, এ বিষয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘একটি সরকারকে ভেতর ও বাইরে থেকে দেখাটা বিস্তর ভিন্ন অভিজ্ঞতা। অন্তর্বর্তী সরকার যখন দায়িত্ব নিলো, তখন বাংলাদেশের জন্য বিশেষভাবে চ্যালেঞ্জিং সময় ছিল। এটা আমার জন্য একটি বড় অভিজ্ঞতা।

সময়ের চাহিদার প্রতি সাড়া দিয়ে আমি পদত্যাগ করেছি এবং মূলধারার রাজনীতিতে যোগ দিয়েছি। এখন এই অভিজ্ঞতা আমি আমার ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক যাত্রায় ব্যবহার করতে পারব—বিশেষ করে সামনের পথটা যখন কঠিন বলে মনে হচ্ছে। একটি রাজনৈতিক দলের যাত্রা শুরু করা আমার জন্য একটি নতুন চ্যালেঞ্জ, তবে এই পথ পাড়ি দেওয়ার জন্য আমি প্রস্তুত আছি।’

এনসিপির সর্ম্পকে তিনি বলেন, ‘এনসিপি একটি মধ্যপন্থি রাজনৈতিক দল এবং আমরা এই আদর্শ ধরে রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের লক্ষ্য হলো নতুনদের কথা বলার জায়গা করে দেওয়া, বিশেষ করে তরুণ এবং সমাজের সব শ্রেণির ব্যক্তিদের, যারা বছরের পর বছর ধরে গতানুগতিক রাজনীতির বাইরে রয়ে গেছেন।

আমাদের লক্ষ্য একটি গণপরিষদ গঠনের মাধ্যমে ‘সেকেন্ড রিপাবলিক’ প্রতিষ্ঠা করা। এই গণপরিষদের মাধ্যমে আমরা নতুন একটি সংবিধান প্রবর্তন করতে চাই এবং ক্ষমতার ধরনে পরিবর্তন আনতে চাই। আমাদের লক্ষ্যকে আরও সুস্পষ্ট করার জন্য বিভিন্ন ধারণা খতিয়ে দেখছি ও মতামত নিচ্ছি।’

সাক্ষাৎকারে নির্বাচন প্রসঙ্গে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘আমাদের গুরুত্বের বিষয়গুলো হলো পূর্ববর্তী সরকারের অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা, দেশে একটি স্থিতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিশ্চিত করা এবং গণপরিষদ গঠন করা। আমরা সংবিধান ও নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারের পক্ষে, যাতে ফ্যাসিবাদী শাসন আবার ফিরে আসতে না পারে। তাই একটি নির্বাচন আমাদের তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকার নয়। বর্তমানে নির্বাচনের জন্য আমরা কোনো সুনির্দিষ্ট সময়সীমা দিচ্ছি না।’

জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে সম্পৃক্ততা প্রসঙ্গে নাহিদ বলেন, ‘এনসিপি এবং জামায়াতে ইসলামী সম্পূর্ণ ভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং আমাদের এজেন্ডাও সম্পূর্ণ ভিন্ন। আমাদের মধ্যে কোনো সংযোগ নেই।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

সেনাবাহিনী পাশে না দাঁড়ালে গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি হতো: নুরুল হক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সেনাবাহিনী পাশে না দাঁড়ালে গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি হতো: নুরুল হক
সংগৃহীত ছবি

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে সামরিক বাহিনী যদি জনগণের পাশে এসে না দাঁড়াত তাহলে দেশে একটি গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হতো। গণ-অভ্যুত্থানের পরে সেনাবাহিনীকে কেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে, সেই প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।

নুরুল হক বলেন, কিছু বুদ্ধিজীবী কৌশলে গণ-অভ্যুত্থানে সেনা কর্মকর্তাদের অবদান অস্বীকার করে বিভাজন তৈরি করতে চায়। এতে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।

সে কারণে সবাইকে এই বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

শুক্রবার (২১ মার্চ) রাজধানীর পুরানা পল্টনে গণ অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও গণহত্যার বিচারের দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এসব কথা বলেন নুরুল হক।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে সমাবেশে বক্তব্য দেন গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান। তিনি বলেন, ‘নতুন করে এটা নিয়ে জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজন নেই।

আওয়ামী লীগের রাজনীতি বন্ধে ৫ আগস্টেই জনগণ রায় দিয়েছে। আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন মানে শহীদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি।’

সমাবেশ শেষে গণ অধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে একটি গণমিছিলের আয়োজন করা হয়। মিছিলটি পল্টন থেকে শুরু হয়ে পল্টন মোড় ও জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রদক্ষিণ করে আবার গণ অধিকারের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।

গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামানের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন উচ্চতর পরিষদের সদস্য ফারুক হাসান, হাসান আল-মামুন, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র অধিকারের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা ও শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আবদুর রহমানসহ দলের বিভিন্ন স্তরের নেতারা।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে আজ শনিবার ঢাকাসহ সারা দেশে অবস্থান কর্মসূচি ও গণস্বাক্ষর কর্মসূচি ঘোষণা করেছে গণ অধিকার পরিষদ।

মন্তব্য

শেখ মুজিবই প্রথম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রকে হত্যা করেন : স্বপন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
শেখ মুজিবই প্রথম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রকে হত্যা করেন : স্বপন

শেখ মুজিবুর রহমানই প্রথম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রকে হত্যা করেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন। তিনি বলেন, সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের পর জনগণের ক্ষমতায়ন যতটুকু অর্জিত হয়েছিল তাকে নির্মমভাবে ধ্বংস করেছে তৎকালীন আওয়ামী সরকার। ১৯৭৩ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকেই আওয়ামী লীগের মুখোশ উন্মোচিত হয়ে অগণতান্ত্রিক চরিত্র প্রকাশ হয়ে পড়ে।

স্বপন বলেন, ১৯৭৪ সালে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল কর্তৃক ঘোষিত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাড়ি ঘেরাও কর্মসূচিতে অতর্কিতে রক্ষীবাহিনী নির্বিচারে নির্মম হত্যাকাণ্ড ঘটায় এবং আহত অবস্থায় মেজর এম এ জলিল, আ স ম আবদুর রবসহ বহু কেন্দ্রীয় নেতাকে গ্রেপ্তার করে এবং গণকণ্ঠ পত্রিকা অফিসে আগুন ধরিয়ে দেয়।

৭২-৭৫ শাসনামলে ক্ষমতাসীন সরকার ক্রমশ হিংস্র রূপ ধারণ করতে থাকে। এ সময়ে আওয়ামী সরকার হাজার হাজার জাসদ কর্মীকে হত্যা ও গুম করে এবং সিরাজ শিকদারের মতো রাজনৈতিক নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করে। ক্ষমতায় টিকে থাকার লক্ষ্যে দেশে অপশাসন ও একদলীয় বাকশালের মধ্য দিয়ে শেখ মুজিবুর রহমানই প্রথম ‘গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র’কে হত্যা করেন।  

শুক্রবার (২১ মার্চ) জেএসডি ১৯৭৪ সালের ১৭ মার্চ ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী গণতান্ত্রিক দিবস’ উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করে।

আলোচনা সভায় দলের সাধারণ সম্পাদক এসব কথা বলেন।

আলোচনা সভার সভাপতি দলের সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রব বলেন, আওয়ামী লীগের ডিএনএতে ফ্যাসিবাদ। সুযোগ পেলেই আওয়ামী লীগ তার হিংস্র স্বরূপে প্রকাশিত হয়ে পড়ে। আওয়ামী লীগ এখন প্রতিষ্ঠিত গণহত্যাকারী দল।

সুতরাং এই আওয়ামী লীগ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাজনীতিতে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ রূপান্তরের যে সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে তার একমাত্র হুমকি আওয়ামী লীগ।

আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য দেন জেএসডির সহসভাপতি অ্যাডভোকেট কে এম জাবির, সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম আনোয়ার হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাইনুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল মান্নান মুন্সি, উপদেষ্টা এম এ আউয়াল, দপ্তর সম্পাদক কামরুল আহসান অপু, প্রচার সম্পাদক বোরহান উদ্দিন চৌধুরী রোমান, সাংস্কৃতিক সম্পাদক ফারজানা দিবা, সুমন খান, আবদুল বাতেন বিপ্লব, এস এম মনিরুজ্জামান মনির, ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোসলেহ উদ্দিন বিজয় প্রমুখ।

মন্তব্য

হাসিনা পালিয়ে গেলেও এখনো গণতন্ত্র পাইনি : শামা ওবায়েদ

সালথা-নগরকান্দা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
সালথা-নগরকান্দা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
শেয়ার
হাসিনা পালিয়ে গেলেও এখনো গণতন্ত্র পাইনি : শামা ওবায়েদ
ছবি: কালের কণ্ঠ

স্বৈরাচার শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলেও দেশে এখনো গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার ফিরে আসেনি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু।

বিএনপির সাবেক মহাসচিব ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক কে এম ওবায়দুর রহমানের ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ শুক্রবার বিকেলে নিজ নির্বাচনী এলাকা ফরিদপুরের নগরকান্দায় সরকারি মহেন্দ্র নারায়ন একাডেমি মাঠে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত স্বরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

শামা ওবায়েদ বলেন, ‘বিএনপির এমন কোনো নেতা নেই যে, তার নামে মিথ্যা মামলা নেই। নেতাকর্মীরা বছরের পর বছর জেল খেটেছেন।

জুলুম-অত্যাচার সহ্য করেছেন। আজকে সেই ভয়ঙ্কর সময় আমরা পার করে এসেছি। গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনা পালায় গেছেন। কিন্তু আমরা এখনো গণতন্ত্র ও ভোটারাধিকার ফিরে পাইনি।

তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে আরো বেশি আন্তরিক হতে হবে। সংস্কার চলমান প্রক্রিয়া, সেটা চলতে থাকবে। বিএনপি প্রথমেই সংস্কারের কথা বলছিল। সরকারের উচিৎ সর্বপ্রথম নির্বাচনের জায়গা সংস্কার করে নির্বাচন নিশ্চিত করা।

আপনারা তখনই সফল হবেন, যখন একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবেন।’

নিজের বাবা মরহুম কে এম ওবায়দুর রহমানের স্মৃতিচারণ করে শামা ওবায়েদ বলেন, ‘আমার বাবা কে এম ওবায়দুর রহমান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠন ছিলেন। তিনি গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছেন। স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছেন। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সালথা-নগরকান্দার মানুষের জন্য কাজ করেছেন।

যে কারণে আমার বাবা জেলে থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। হাসিনা আমার বাবাকে জেল হত্যার মতো একটি জঘন্য মামলা দিয়ে কারাগারে নির্যাতন করেছে। আমার বাবাকে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয় শেখ হাসিনা।’

নগরকান্দা উপজেলা বিএনপির সভাপতি হাবিবুর রহমান বাবুল তালুকদারের সভাপতিত্বে স্বরণসভায় বক্তব্য রাখেন ফরিদপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোদারেস আলী ঈসা, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দ জুলফিকার হোসেন জুয়েল প্রমুখ।

এ ছাড়া জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। বক্তারা মরহুম কে এম ওবায়দুর রহমানের বর্ণীল রাজনৈতিক জীবনের ইতিহাস তুলে ধরেন।

এর আগে, মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত মরহুম কে এম ওবায়দুর রহমানের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান জেলা-উপজেলা বিএনপি ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

মন্তব্য

৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের নাম, মার্কা ও আদর্শ অপ্রাসঙ্গিক : হাসনাত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের নাম, মার্কা ও আদর্শ অপ্রাসঙ্গিক : হাসনাত

৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের নাম, মার্কা ও আদর্শ অপ্রাসঙ্গিক বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পর্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ। 

শুক্রবার (২১ মার্চ) রাতে রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে আপনারা কি কোথাও দেখছেন দলটা কোনো রিগ্রেট (অনুশোচনা) করেছে, ওই যে একটা গণহত্যা চালিয়েছে। ওরা তো অপরাধই স্বীকার করতে চায় না।

আমরা আমাদের জায়গা থেকে স্পট করতে চাই দল হিসেবে আওয়ামী লীগের আগে বিচার নিশ্চিত করতে হবে, তাদের অপরাধ স্বীকার করতে হবে। তার পর অন্য কোনো আলোচনা হলেও হতে পারে। এর আগে অন্য কোনো আলোচনা হইতে পারে না।

তিনি আরো বলেন, আমরা বলেছি যে ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের নাম, মার্কা এবং আদর্শ এই তিনটাই হচ্ছে অপ্রাসঙ্গিক।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ