ঘুমানোর আগে রিলস দেখার অভ্যাস কতটা ক্ষতিকর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঘুমানোর আগে রিলস দেখার অভ্যাস কতটা ক্ষতিকর
সংগৃহীত ছবি

বর্তমানে স্মার্টফোন আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে স্বল্প দৈর্ঘ্যের ভিডিও বা রিলস দেখার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। আমরা অনেকেই রাত জেগে রিলস দেখে সময় কাটাই। কিন্তু জানেন কি, এই অভ্যাস ধীরে ধীরে আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর কতটা প্রভাব ফেলছে? চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘুমানোর আগে টানা রিলস দেখা শুধু মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরই নয়, প্রভাব ফেলে শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপরও। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, রাতে ঘুমানোর আগে টানা রিলস দেখার ফলে বাড়ছে হাইপারটেনশনের ঝুঁকি।

আরো পড়ুন
আমলকী চায়ের যত গুণ

আমলকী চায়ের যত গুণ

 

হাইপারটেনশনের ঝুঁকি

সম্প্রতি চিনের এক মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন বয়সের ৪ হাজার ৩১৮ জনের ওপর একটি গবেষণা করা হয়। গবেষকদের মূল লক্ষ্য ছিল, ঘুমাতে যাওয়ার আগে রিলস দেখার সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপের কোনো সম্পর্ক আছে কি না।

সেই গবেষণাতেই রিলস দেখার সঙ্গে হাইপারটেনশনের ঝুঁকির যোগসূত্র খুঁজে পান তারা। বিশেষ করে তরুণ ও মধ্যবয়সীদের মধ্যে এই ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।

মানসিক চাপ

মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর রিলসের নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে অনেকদিন ধরেই গবেষণা চালাচ্ছেন গবেষকরা। করোনা সংক্রমণের সময় সামাজিক মাধ্যমে রিলসের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়।

অতিরিক্ত রিলস দেখা মনের ওপর চাপ ফেলে। জেন জি ও জেন আলফার কনসেনট্রেশন ধরে রাখতে না পারার পিছনেও এই রিলসকে দায়ী করেছেন গবেষকরা। পাশাপাশি এর প্রভাবে চিন্তার খোরাক কমে যাওয়া, সৃজনশীল চর্চার পরিধি এবং স্থায়িত্বেরও ব্যাঘাত ঘটে চলেছে ক্রমাগত।

আরো পড়ুন
স্বাস্থ্যকর চিকেন সালাদ, রাখতে পারেন ইফতারে

স্বাস্থ্যকর চিকেন সালাদ, রাখতে পারেন ইফতারে

 

রিলস ও ডুমস্ক্রোলিংয়ের বদ অভ্যাসের জেরে ব্রেন রট হওয়া খুব স্বাভাবিক। আর ঘুমাতে যাওয়ার আগে রিলস দেখার পরিণাম আরো ভয়াবহ।

রিলস দেখার ফলাফল

স্মার্ট ফোন, ল্যাপটপ, টেলিভিশন কিংবা ভিডিয়ো গেম- স্ক্রিনের দিকে একটানা তাকিয়ে থাকা কারো পক্ষেই ভালো নয়। এসব কাজের সময় শরীর যেটুকু নড়াচড়া করে, রিলস দেখার সময় সে সবের কোনো অবকাশই থাকে না। ঘুমাতে যাওয়ার আগে বিছানায় গা এলিয়ে দিয়ে অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা রিলস দেখেন। দীর্ঘক্ষণ একইভাবে থাকার কারণে শরীর আড়ষ্ট হয়ে পড়ে। ফলে রক্ত চলাচলও স্তিমিত হয়ে পড়ে। এর জেরে শরীরে হাইপারটেনশনের মতো সমস্যা দানা বাঁধে স্বাভাবিক ভাবেই।

আরো পড়ুন
সম্পর্কের স্থায়িত্ব বাড়াতে যা করবেন

সম্পর্কের স্থায়িত্ব বাড়াতে যা করবেন

 

আবার এইভাবে দীর্ঘক্ষণ রিলস দেখার সময় শরীরের সিম্পেথেটিক নার্ভাস সিস্টেম আরো সক্রিয় হয়ে ওঠে। ফলে ভিডিও দেখার সময় হৃৎস্পন্দন তুলনামূলক বেড়ে যায়। টানা একই কাজ করলে এর প্রভাব হতে পারে ভয়াবহ।

প্রতিকার

প্রতিকার হিসেবে গবেষকদের পরামর্শ, যতই রিলস দেখুন না কেন, তাতে আসক্ত হয়ে পড়া চলবে না। ঘুমাতে যাওয়ার আগে স্ক্রিন টাইম ঠিক করে নিন। প্রয়োজনে স্মার্ট দূরে রেখে ঘুমাতে যান। এতে ঘুম যেমন ভালো হবে, শরীরও পর্যাপ্ত বিশ্রাম পাবে।

আরো পড়ুন
আলু-পেঁয়াজ একসঙ্গে রাখলে কী ক্ষতি

আলু-পেঁয়াজ একসঙ্গে রাখলে কী ক্ষতি

 

সূত্র : এই সময়

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ওয়াই-ফাইয়ের তরঙ্গ কি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ওয়াই-ফাইয়ের তরঙ্গ কি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর?
সংগৃহীত ছবি

আমাদের মধ্যে অনেকেরই রাতভর মোবাইল ঘাঁটাঘাঁটি করার অভ্যাস আছে। আর আধুনিকতার এই যুগে প্রায় সবার ঘরেই উচ্চ গতির ইন্টারনেট ওয়াই-ফাই আছে। আর তারা সেই ওয়াই-ফাই চালু করে রাখেন সব সময়।

আবার ফোন না দেখলেও ওয়াই-ফাই চালু থাকা অবস্থাতেই ফোনটি মাথার কাছে নিয়েই ঘুমিয়ে পড়েন অনেকে।

ওয়াই-ফাই রাউটার সবসময়েই চালু থাকে। এর প্রভাব শরীরে কিভাবে পড়তে পারে, তা নিয়ে নানা মত রয়েছে। একটা সময়ে বলা হতো, ওয়াই-ফাই থেকেও ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে। কিন্তু আদৌ কি তা সম্ভব? কী বলছে সাম্প্রতিক গবেষণা? চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

আরো পড়ুন
স্বাস্থ্যকর চিকেন সালাদ, রাখতে পারেন ইফতারে

স্বাস্থ্যকর চিকেন সালাদ, রাখতে পারেন ইফতারে

 

২০১১ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দাবি করেছিল, ওয়াই-ফাই থেকে যে তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ বের হয়, তা মানুষের শরীরের জন্য ক্ষতিকর। ওই তরঙ্গ দেহকোষে ঢুকলে তা থেকে কোষের অনিয়মিত বিভাজন শুরু হতে পারে। যা পরে ক্যান্সার কোষের জন্ম দিতে পারে। ক্রমাগত ওই তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গের মধ্যে থাকলে নানাভাবে শরীরের ক্ষতি হতে পারে বলেও সতর্ক করেছিল হু।

কিন্তু বর্তমান সময়ের গবেষণা বলছে, ওয়াই-ফাই থেকে যে চুম্বকীয় তরঙ্গ তৈরি হয় তা শরীরের ক্ষতি করে না। ওই বিকিরণ রেডিও-টিভির মতোই ‘নন-আয়োনাইজড’। অর্থাৎ সেই বিকিরণ কোষের ক্ষতি করবে না অথবা ডিএনএ-র ওপর ক্ষতিকর প্রভাবও ফেলবে না।

ব্রিটেনের ক্যান্সার রিসার্চ সেন্টারও একই কথা জানিয়েছে। ওয়াই-ফাই থেকে ক্যান্সার হওয়ার কোনো রকম ঝুঁকিই নেই।

আরো পড়ুন
আমলকী চায়ের যত গুণ

আমলকী চায়ের যত গুণ

 

তবে ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের গবেষণা বলছে, ওয়াই-ফাই রাউটার থেকে যে ‘ইলেকট্রোম্যাগনেটিক’ তরঙ্গ বের হয়, তা মানুষের মস্তিষ্কের জন্য বিপজ্জনক। এমন অনেক মানুষজনকে পরীক্ষা করে দেখা গেছে, যারা ওয়াই-ফাই চালু রেখে মাথার কাছে ফোন নিয়ে ঘুমান, তাদের অনিদ্রা, মাথা যন্ত্রণা বা মাইগ্রেনের সমস্যা দেখা দিয়েছে। এমনকি রক্তচাপেও হেরফের দেখা গেছে।

গবেষকদের পরামর্শ, ঘুমানোর সময়ে ওয়াই-ফাই রাউটার বন্ধ করে দিন। যখন ব্যবহার করছেন না, তখন ব্লুটুথ স্পিকার বা রাউটার বন্ধ রাখুন। আর অবশ্যই ফোনটি মাথার কাছে নিয়ে ঘুমাবেন না, রাউটারও যেন মাথার কাছাকাছি না থাকে।

আরো পড়ুন
ওজন-কোলেস্টেরল কমানো ছাড়া আর কী করে ওটস

ওজন-কোলেস্টেরল কমানো ছাড়া আর কী করে ওটস

 

সূত্র : আনন্দবাজার

মন্তব্য
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বললেন

ইন্টারনেটের দাম কমাতে হবে, বাড়াতে হবে গতি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ইন্টারনেটের দাম কমাতে হবে, বাড়াতে হবে গতি

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবায় সর্বনিম্ন গতি ২০ এমবিপিএসের বেশি হওয়া উচিত বলে জানিয়েছেন ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি বলেছেন, মোবাইল ও আইএসপি অপারেটরদের ইন্টারনেটের দাম কমাতে হবে, বাড়াতে হবে গতি।

গতকাল রবিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘প্রান্তিক পর্যায়ে দ্রুতগতির মানসম্পন্ন সহজলভ্য ইন্টারনেট প্রাপ্তিতে’ করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

এসময় তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রভাবে মোবাইল সেবায় অনেক বাধা তৈরি করা হয়েছে।

এসব বাধা শিগগিরই দূর করা হবে। যেকোনো পরিস্থিতিতে কোনো সরকার যাতে আর ইন্টারনেট বন্ধ করতে না পারে, সে ব্যবস্থা বা পলিসি তৈরি করা হবে।

এদিকে স্টারলিংকের বিপরীতে দেশীয় উদ্যোক্তাদের নিজেদেরকেই নিজের সুরক্ষা তৈরি করতে হবে। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে টেলিকম খাতের ব্র্যান্ড ও মোবাইল অপারেটরদের সেবার মান বাড়াতে সতর্ক করে প্রধান উপদেষ্টার এই বিশেষ সহকারী বলেন, সবগুলো লেয়ারকে বলছি, ডাটা প্রাইস কমাতে হবে।

সবাইকে সমন্বিতভাবে রিফর্ম করতে হবে। ৫ এমবিপিএস-কে আমি ব্যক্তিগতভাবে ব্রডব্যান্ড বলি না। আমি মনে করি ২০ এমবিপিএসের ওপরে গতি থাকলে সেটিই ব্রডব্যান্ড।

এসময় বিএনপির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক কমিটির বিশেষ সহকারী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেন, ইন্টারনেট ও অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন বেসিক রাইট।

এই অধিকার নিশ্চিত করতে বিএনপি সবসময় সরকারের পাশে থাকবে। বিগত সরকার দেশের টেলিকম খাতকে দুর্নীতি ও কো-আর্সির মাধ্যমে গিলে ফেলেছিল। তাই এখন পলিসি কাজ করছে না। এটা রিফর্ম করতে হবে। আমলারা এক্ষেত্রে বাঁধ সাধতে পারে।
তবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তা প্রতিহত করা হবে।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন আইসিসি কমিউনিকেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আইএসপিএবি’র সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি সাইফুল ইসলাম সিদ্দিক, বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মোহাম্মদ ইমাদুর রহমান, টেলি যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ মাহতাব উদ্দিন, আইআইজির সভাপতি আমিনুল হাকিম, বিডি জবস-এর সিইও ফাহিম মাশরুর, আইএসপিএবি’র সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম সিদ্দিক, এবি পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) হেলাল উদ্দিন, বেসিসের অ্যাসোসিয়েট কমিটির সভাপতি রাফেল কবির, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের সাবেক পরিচালক খালেদ আবু নাসির, গ্রামীণফোন লিমিটেডের সিনিয়র ডাইরেক্টর কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স হোসেন সাদাত প্রমুখ।

মন্তব্য

বাংলালিংকের নতুন সিইও ইওহান বুসে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
বাংলালিংকের নতুন সিইও ইওহান বুসে
ইওহান বুসে। ছবি : সংগৃহীত

বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে ইওহান বুসেকে আজ সোমবার নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে বৈশ্বিক ডিজিটাল অপারেটর ভিওন। আগামী ৬ এপ্রিল থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। 

এর আগে ইওহান সিঙ্গাপুরের স্টারহাবে কৌশল ও ব্যবসায়িক রূপান্তর বিষয়ে কনজ্যুমার বিজনেস গ্রুপের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার ইউরোপ, এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে টেলিকম খাতে কয়েক দশকের অভিজ্ঞতা রয়েছে।

 

এর আগে তিনি ওরেদো ওমানের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার এবং ডয়েশ্চ টেলিকম ক্রোয়েশিয়া, এক্সিস ও সিংটেলের উচ্চপদস্থ দায়িত্বে কর্মরত ছিলেন। বাংলালিংকে কৃতিত্বের সঙ্গে ৯ বছর দায়িত্ব পালন করা এরিক অসের জায়গায় স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন ইওহান। 

মন্তব্য

ইনস্টাগ্রামে ফলোয়ার বাড়ানোর কৌশল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ইনস্টাগ্রামে ফলোয়ার বাড়ানোর কৌশল
সংগৃহীত ছবি

বর্তমানে তরুণরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিশেষ করে ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব বা ফেসবুকে রিল বা ভিডিও বানিয়ে ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান। এই পেশায় বেশ মোটা অঙ্কের অর্থ উপার্জন করছেন অনেকে। তবে এই সব কিছুর করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনার ফলোয়ারের সংখ্যা।

তবে ইনস্টাগ্রামে কন্টেন্ট পোস্ট করার সময় বেশির ভাগ মানুষই কিছু ভুল করে থাকে।

যার কারণে তাদের ইনস্টাগ্রাম ফলোয়ার বাড়ার পরিবর্তে কমতে শুরু করে। যদি কিছু নিয়ম মানা যায়, তাহলে ইনস্টাগ্রামে ফলোয়ারের সংখ্যা বাড়াতে পারেন। কী করবেন, রইল সেই টিপস।

আরো পড়ুন
নতুন যে ফিচার নিয়ে এলো ইনস্টাগ্রাম

নতুন যে ফিচার নিয়ে এলো ইনস্টাগ্রাম

 

রিল বা পোস্টের মান

অনেকেই রিল তৈরি করেন, কিন্তু তার মানের দিকে মনোযোগ দেন না।

আজকাল মানুষ মানসম্পন্ন কন্টেন্ট দেখতে পছন্দ করেন। রিলে স্পষ্ট শব্দ থাকা উচিত। রিলের ভিজ্যুয়াল ও অডিও কোয়ালিটির দিকেও নজর দিতে হবে। এই বিষয়গুলোকে উপেক্ষা করলে কন্টেন্ট ভাইরাল হওয়ার সুযোগ কম।

রিলগুলো খুব লম্বা না করা

অনেকেই বড় দৈর্ঘ্যের ভিডিও বা রিল তৈরি করেন। অথচ মানুষের হাতে এখন সময় ও ধৈর্য কম। তাই বেশি বড় কিছু হলে তা দেখার আগ্রহ থাকে না। মানুষ দ্রুত বিরক্ত হয়ে পড়ে এবং ভিডিওর একটু শুরু হতেই স্ক্রল করে চলে যান। এতে আপনার কন্টেটে এনগেজমেন্ট টাইম কমে যায়।

চেষ্টা করুন ৩০-৪৫ সেকেন্ডের মধ্যে রিল বানিয়ে তা আপলোড করার।

আরো পড়ুন
ভিডিও কলিংয়ে নতুন ফিচার নিয়ে আসছে হোয়াটসঅ্যাপ

ভিডিও কলিংয়ে নতুন ফিচার নিয়ে আসছে হোয়াটসঅ্যাপ

 

হ্যাশট্যাগ, মেনশন ও ফিল্টারের ব্যবহার

অপ্রয়োজনীয়ভাবে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার বন্ধ করুন। শুধু প্রয়োজন অনুযায়ী এবং ভিডিও অনুযায়ী হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করুন। যদি ভিডিওতে ফিল্টার প্রয়োগ করা যায়, তাহলে তা ব্যবহার করুন। এর সঙ্গে আপনার পোস্ট বা ভিডিওতে বন্ধুদের ট্যাগ করুন। যাতে আপনার বন্ধুদের অনুসারীরাও আপনার কন্টেন্ট দেখতে পায়।

রিল আপলোড করার সময়

সকাল ৬টা, ৯টা, দুপুর ১২টা থেকে ৩টা এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৯টার মধ্যে কন্টেন্ট পোস্ট করার সময়। তাই সময় সম্পর্কে সচেতন থাকুন। আপনি এই সময়ে রিলগুলোর সময়সূচিও নির্ধারণ করতে পারেন। কী ধরনের কন্টেন্ট পোস্ট করছেন তার ওপর নির্ভর করে রিল আপলোডের সময় বেছে নিন।

আরো পড়ুন
স্তন্যদানকারী মায়েদের রোজায় করণীয়

স্তন্যদানকারী মায়েদের রোজায় করণীয়

 

সূত্র : টিভি ৯ বাংলা

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ