স্যানিটারি সামগ্রী ও টাইলস-মার্বেলের অন্যতম মার্কেট রাজধানীর বাংলামোটর। সেখানে ‘সিফাত মার্বেল অ্যান্ড স্যানিটারি’ দোকানে গিয়ে দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের সিরামিক পণ্যে ভরপুর। ক্রেতা না থাকায় কর্মচারীরা অলস সময় পার করছেন। এ দোকানের সামনে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থেকেও কোনো ক্রেতার দেখা পাননি এ প্রতিবেদক।
করোনায় নির্মাণকাজ বন্ধ, সংকটে সিরামিকশিল্প
সজীব আহমেদ

দোকান মালিক বলেন, ‘করোনার কারণে বিভিন্ন নির্মাণকাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সিরামিক পণ্য বিক্রি কমে গেছে। বিক্রি কমে যাওয়ায় দোকান ভাড়া, কর্মচারীদের বেতন, বিদ্যুৎ বিল নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে আছি।’ ‘সিফাত মার্বেল অ্যান্ড স্যানিটারি’ দোকানের মতো বাংলামোটর এলাকায় ৫০০ থেকে ৬০০ স্যানিটারি সামগ্রী ও টাইলস-মার্বেলের দোকান রয়েছে। এসব দোকানে খুচরা ও পাইকারি দু্ভাবেই বেচাকেনা হয়ে থাকে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ‘করোনার মধ্যে খুব বেশি ক্রেতা পাব না, তা তাঁরা ধরেই নিয়েছিলেন। কিন্তু তার পরও যে আশা করেছিলেন, তার অর্ধেকও ক্রেতা পাচ্ছেন না তাঁরা। দীর্ঘদিন দোকান বন্ধের পর ১ জুন থেকে দোকান খোলা হলেও পণ্য বিক্রি না হওয়ায় কর্মচারীদের বেতন, দোকান ভাড়া দিতে পারছেন না। আবার বিভিন্ন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের কাছে অনেক টাকা বকেয়া আছে।
জানা যায়, ‘রাজধানীতে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোই তাদের প্রধান ক্রেতা। করোনার কারণে অধিকাংশ নির্মাতার নির্মাণাধীন ভবনগুলোর কাজ বন্ধ। সরকারি-বেসরকারি স্থাপনার নির্মাণকাজও থেমে আছে। ব্যক্তি পর্যায়ের ছোটখাটো যে নির্মাণ চলছে, তারাই অল্প পরিসরে কেনাকাটা করছে। এ বিক্রি দিয়ে দোকান খরচ চালানোই কঠিন। এ ছাড়া এই ব্যবসায় বড় পার্টিগুলোর কাছে নিয়মিত একটা বড় অঙ্কের বকেয়া থাকে। নতুন চাহিদা আসে, মাল যায়, আগের দফায় পাঠানো মালের টাকা আসে এভাবেই এ ব্যবসা চলে।’
‘সিফাত মার্বেল অ্যান্ড স্যানিটারি’ দোকানের মালিক আব্দুল মান্নান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমার দোকানে পর্যাপ্ত মাল আছে কিন্তু ক্রেতা পাচ্ছি না। দোকান খুলে সব সময় বসে থাকি, দোকানে মাল নিতে ক্রেতারা আসছে না। আমরা যারা এ ব্যবসায় জড়িত রয়েছি আর কিছুদিন এভাবে চললে ব্যবসা ছেড়ে চলে যেতে হবে। করোনার কারণে দেশের নির্মাণাধীন প্রতিষ্ঠান ও বড় বড় কম্পানির কাজ বন্ধ থাকায় মালপত্র বিক্রি হচ্ছে না। বর্তমানে আমাদের এ ব্যবসাটা সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থায় আছে। এখন সরকার যদি এ ব্যবসায়ীদের বিনা সুদে লোনের ব্যবস্থা করে দেয় তাহলে আমরা ব্যবসাটা চালিয়ে যেতে পারব।’
বাংলাদেশ সিরামিক ম্যানুফ্যাকরাচার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমইএ) সভাপতি সিরাজুল ইসলাম মোল্লা কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এ মহামারির কারণে অনেক চলমান নির্মাণাধীন কাজগুলো বন্ধ রয়েছে। আমাদের পণ্য (সিরামিক ও টাইলস) তো ভবন নির্মাণের সব শেষে প্রয়োজন হয়। এখন কাজই যদি শুরু না করে তাহলে মানুষ মালপত্র কিনে কী করবে। স্যানিটারি ও টাইলস-মার্বেলের বিক্রি কমে যাওয়ায় অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। দোকানে বিক্রি না হওয়ায় কর্মচারীদের বেতন, বিদ্যুৎ বিল দিতে না পেরে অনেক ব্যবসায়ী দোকান বন্ধ রাখছেন। সব কিছু মিলিয়ে আমরা একটা দুরবস্থার মধ্যে আছি।’
বিসিএমইএ-এর তথ্য মতে, ‘মহামারি করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর আগে বাংলাদেশে উৎপাদিত সিরামিক পণ্য দেশের বাজারের প্রায় ৯০ শতাংশ চাহিদা মিটিয়ে বিশ্বের ৫০টিরও বেশি দেশে রপ্তানি হতো। দেশে ৫১টি প্রতিষ্ঠান সিরামিক পণ্য বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করে। তার মধ্যে ২৫টি প্রতিষ্ঠান টাইলস উৎপাদন করে ও ১৩টি প্রতিষ্ঠান টেবিলওয়্যার উৎপাদন করে। ১৩টি প্রতিষ্ঠান স্যানিটারি ওয়্যার উৎপাদন করে। স্থানীয় বাজারে গত বছর প্রায় পাঁচ হাজার ২১৩ কোটি টাকার সিরামিক পণ্য বিক্রি হয়। গত বছর রপ্তানিও হয়েছে ৩৬১ কোটি টাকা। দেশের সিরামিক প্রডাক্টের গুণগত মান ভালো হওয়ায় বাইরের দেশগুলোতে যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। গত ১০ বছরে এ পণ্যের রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ২০০ শতাংশ। সরাসরি নিয়োজিত কর্মীর পাশাপাশি সংযুক্ত শিল্প মিলিয়ে প্রায় পাঁচ লাখের উপরে মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে এ খাতে।’
সম্পর্কিত খবর

ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলের প্রভাব কেমন হবে, জানালেন বিশেষজ্ঞরা
অনলাইন ডেস্ক

ভারতীয় স্থল শুল্ক স্টেশন ব্যবহার করে তৃতীয় দেশে রপ্তানি পণ্য পরিবহনের জন্য বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) ভারতের কেন্দ্রীয় পরোক্ষ কর ও শুল্ক বোর্ডের (সিবিআইসি) জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এরপর থেকে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিলের প্রভাব কেমন হতে পারে তা নিয়ে চলছে আলোচনা। তবে, অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা বলছেন ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করে ভারত যে আদেশ জারি করেছে তার ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপরে বড় কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না।
এ বিষয়ে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা ‘সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো ও অর্থনীতিবিদ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলের সিদ্ধান্তটা বেশ অপ্রত্যাশিতই বলা চলে। তবে আমরা এই সুবিধাটা খুব যে বেশি ব্যবহার করতাম, তা না। ফলে ট্রান্সশিপমেন্ট বন্ধের ফলে আমাদের অর্থনীতিতে বড় ধরনের কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করি না।’
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, ট্রান্সশিপমেন্টের আওতায় ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহার করে নেপাল ও ভুটানে কিছু পণ্য রপ্তানি করতো বাংলাদেশ।
তিনি আরো বলেন, ‘গার্মেন্টসের রপ্তানিকারকরা অনেক সময় দ্রুততম সময়ের মধ্যে ক্রেতা দেশগুলোর কাছে পণ্য পাঠানোর জন্য ভারতীয় বিমানবন্দর ব্যবহার করতেন। এখন তারা সেটা পারবেন না।
এদিকে, বাংলাদেশের তৈরি পোশাকখাতের একজন রপ্তানিকারক জানিয়েছেন, ভারতের বিমানবন্দর ব্যবহার করে গার্মেন্টস পণ্যের ‘সামান্য কিছু অংশ’ পশ্চিমা দেশগুলোতে যায়। ফলে ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলের কারণে খাতটিতে সেভাবে প্রভাব পড়বে না।
ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহার করে বাংলাদেশ থেকে ঠিক কী পরিমাণ পণ্য অন্য দেশে রপ্তানি করা হয়, সেটার সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য ব্যবসায়ীরা জানাতে পারেননি।
তবে, ভারত সরকারের ২০২৩ সালের এক হিসাব থেকে জানা যাচ্ছে, ওই বছরের এপ্রিল থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দিল্লি বিমানবন্দর দিয়ে তৈরি পোশাক ও অন্যান্য পণ্য মিলিয়ে মাত্র পাঁচ হাজার কিলোগ্রামের মতো বাংলাদেশি পণ্য অন্য দেশে রপ্তানি হয়েছিল।

অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
বিবিসি

বিশ্বব্যাপী মার্কিন পাল্টা শুল্ক কার্যকর হওয়ার প্রথম দিনে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে।
বুধবার ব্রেন্টের অপরিশোধিত তেলের দাম কমে ব্যারেলপ্রতি ৬০ ডলারে বিক্রি হচ্ছে, যা করোনাকালে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের পর সর্বনিম্ন।
বিশ্লেষক অ্যাশলে কেলি বলছেন, হোয়াইট হাউস চায় তেলের দাম আরো কমে যাক। কারণ এটাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য লাভজনক হবে।

ব্যাংকের টাকা লোপাট করে কেউ পালাতে পারবে না : গভর্নর
অনলাইন ডেস্ক

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, ‘ব্যাংকের টাকা লোপাট করে কাউকে পালিয়ে যেতে দেওয়া হবে না।’ তিনি বলেন, ‘ব্যাংকগুলোতে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করা হবে, যাতে কেউ লুটপাটের রাজত্ব কায়েম করতে না পারে। অনিয়ম, কেলেঙ্কারি ও সুশাসনের ব্যর্থতার কারণে ব্যাংক ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান উভয়ের জন্য প্রয়োজন সংস্কার।’
বুধবার (৯ এপ্রিল) রাজধানীর বিআইবিএম কার্যালয়ে দশম বার্ষিক ব্যাংকিং সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
গভর্নর বলেন, সংস্কারের জন্য গত বছরের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর টাস্কফোর্স গঠন, নতুন আইন প্রবর্তন ও ব্যাংক কম্পানি আইনের মতো বিদ্যমান আইন সংশোধনসহ ব্যাংকিং খাতের একগুচ্ছ সংস্কারের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলস্বরূপ লুটপাট করা কিছু ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করলেও কোমর ভেঙে আছে বেশ কিছু ব্যাংকের।
আর সব ব্যাংকের অবস্থা খারাপ নয়, তবে যেগুলো খারাপ সেগুলোর অবস্থা খুব খারাপ উল্লেখ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘ব্যাংকের টাকা লোপাট করে আর কাউকে পালিয়ে যেতে দেওয়া হবে না এবং ব্যাংকগুলোতে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করা হবে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আরো বলেন, ‘গ্রাহকের স্বার্থে ব্যাংকের বোর্ডে হস্তক্ষেপ করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আরো একটি ব্যাংকের বোর্ড ভেঙে দেওয়া হবে।
এ সময় বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার বলেন, ‘ব্যাংকের প্রকৃত মালিক গ্রাহকরাই। তাই তাদের আস্থার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। না হলে ঘুরে দাঁড়াতে সক্ষম হবে না এই খাত।’

বসুন্ধরা গ্রুপে বিনিয়োগে আগ্রহী ফিনল্যান্ড
অনলাইন প্রতিবেদক

ফিনল্যান্ডের কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে, বিশেষ করে বসুন্ধরা গ্রুপের সঙ্গে ইঞ্জিনিয়ারিং, প্রযুক্তি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, স্বাস্থ্য ও টেকসই উন্নয়ন খাতে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আজ বুধবার (৯ এপ্রিল) বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল হেডকোয়ার্টারে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে ফিনল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত কিমো লাহদেভির্তা এ আগ্রহের কথা জানান।
তিনি বলেন, “বসুন্ধরা গ্রুপের সঙ্গে ইতোমধ্যেই কিছু ফিনিশ কোম্পানির সহযোগিতামূলক ব্যবসায়িক সম্পর্ক আছে, আমরা সেটি আরো সম্প্রসারিত করতে আগ্রহী।”
রাষ্ট্রদূতের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন বিজনেস ফিনল্যান্ড-এর প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন প্রযুক্তি ও শিল্প খাতের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা।
প্রতিনিধি দলে ছিলেন কুলব্রুক প্রজেক্ট ডিরেক্টর শ্রীনিবাসন শ্রীরামুলু, এলেম্যাটিক-এর সন্দীপ কুমার, কোনক্রেইনস-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর রতন বিশ্বাস, মিরাসিস -এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর অরিন্দম দাস সরকার, রাউটা ডিজিটাল-এর সিইও কুমার অভিজিৎ, ওয়ার্টসিলা বাংলাদেশের সাইফুল ইসলাম, ওয়্যারপাস-এর মারুতি মাল্লেপল্লি এবং ফিনল্যান্ড দূতাবাস ও বিজনেস ফিনল্যান্ড-এর অন্যান্য প্রতিনিধিরা।
মিডিয়ার সঙ্গে আলাপকালে রাষ্ট্রদূত জানান, প্রতিনিধি দল আগের দিন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করেছে। আজ আমরা বসুন্ধরা গ্রুপের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেছি।
বিনিয়োগ পরিকল্পনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “এখনই কিছু নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।”
বৈঠক শেষে বসুন্ধরা গ্রুপের সিওও শাহেদ জাহিদ জানান, ফিনল্যান্ডের প্রতিনিধি দল সিমেন্ট, পেপার এবং প্রি-কাস্ট বিল্ডিংসহ বেশ কিছু খাতে সহযোগিতার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেছে। সিমেন্ট খাতে ফসিল ফুয়েলের পরিবর্তে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি প্রক্রিয়া চালুর বিষয়ে প্রযুক্তি স্থানান্তরের প্রস্তাব তারা দিয়েছেন, যা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক।
তিনি আরো বলেন, “বর্তমানে বাংলাদেশে স্বল্পসুদে অর্থায়নের অভাব রয়েছে। ১৫ শতাংশ সুদে ঋণ নিয়ে ব্যবসা দাঁড় করানো কঠিন। ফিনল্যান্ড সরকার দ্বিপাক্ষিক বিনিয়োগ কাঠামোর মাধ্যমে এ বিষয়ে সহায়তা করতে পারে। প্রতিনিধি দলটি আমাদের আশ্বস্ত করেছে যে, তারা স্বল্প সুদে ঋণ ও যৌথ বিনিয়োগের সুযোগ অনুসন্ধান করবে।
সভায় বসুন্ধরা গ্রুপের সিনিয়র ডিএমডি মোস্তাফিজুর রহমান, ডিএমডি কে এম জাহিদ উদ্দিনসহ গ্রুপের অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।