ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১০ এপ্রিল ২০২৫
২৭ চৈত্র ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১০ এপ্রিল ২০২৫
২৭ চৈত্র ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৬

১৩৮ কোটি টাকার রপ্তানি আদেশ

  • ব্যবসায়ীদের হতাশায় শেষ হলো বাণিজ্য মেলা
নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
১৩৮ কোটি টাকার রপ্তানি আদেশ
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার শেষ দিন গতকাল ছিল দর্শনার্থীদের বিপুল সমাগম। আনন্দমুখর পরিবেশে ছিল শিশুরাও। ছবি : কালের কণ্ঠ

ব্যবসায়ীদের হতাশার মধ্য দিয়ে শেষ হলো ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২৬তম আসর। কারণ ওমিক্রনের প্রভাবে ও সরকারি বিধি-নিষেধে ক্রেতা সমাগম বেশি না হওয়ায় মেলায় পণ্য বিক্রি আশানুরূপ হয়নি ব্যবসায়ীদের। এ অবস্থার মধ্যেই গতকাল সোমবার পর্দা নামল এবারের বাণিজ্য মেলার।

সমাপনী অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাণিজ্য মেলায় ১৬ মিলিয়ন ডলার বা ১৩৮ কোটি টাকার রপ্তানি আদেশ এসেছে।

প্রায় ৪০ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি হয়েছে। একই সঙ্গে এক মাসে এ মেলায় পণ্য বিক্রি থেকে ভ্যাট আদায় করা হয়েছে দেড় কোটি টাকা। গতকাল রাজধানীর পূর্বাচলের বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) সমাপনী অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। অনুষ্ঠানে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি জসিম উদ্দিন ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষ, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান উপস্থিত ছিলেন।

এবার প্রথম রাজধানীর পূর্বাচল বিবিসিএফইসিতে শুরু হয় মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বলেন, অনেক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও নতুন ভেন্যুতে এবারের বাণিজ্য মেলা খুবই সফল হয়েছে।

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, ‘অনেক প্রতিকূল পরিবেশে এবারের বাণিজ্য মেলা শেষ হলো। দেশের রপ্তানি বাড়ানোর জন্য সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

এ বছর ৫১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি করা সম্ভব হবে। ২০২৪ সালে দেশের রপ্তানি ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এ জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করতে হবে।’

\"\"

মেলায় বিশেষ অবদান রাখায় ১২ ক্যাটাগরিতে ৪২ অংশগ্রহণকারী, বিভিন্ন দপ্তরের ১০ জন কর্মকর্তা এবং ২৭ সংস্থাকে পদকে ভূষিত করা হয়।

বাণিজ্য মেলার পরিচালক ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) সচিব ইফতেখার আহমেদ বলেন, পূর্বাচলের নতুন ঠিকানায় এবারের বাণিজ্য মেলা কাঙ্ক্ষিত প্রত্যাশার চেয়েও বেশ সাড়া পেয়েছে।

মেলায় প্রায় এক কোটি ৬০ লাখ ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানির আদেশ পাওয়া গেছে এবং প্রায় ৪০ কোটি টাকার পণ্য বিক্রয় হয়েছে। ’

মেলায় সাধারণ ক্যাটাগরিতে দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছেন আবুল খায়ের কনজ্যুমার প্রডাক্ট লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির বিভাগীয় কর্মকর্তা মো. সাজজাদুর রহমান বলেন, ‘মেলায় ব্রাজিলিয়ান অথেনটিক কফি নিয়ে এসেছে তাদের প্রতিষ্ঠান। ’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল, বেনাপোল থেকে ফেরত এল ৪ পণ্যবাহী ট্রাক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল, বেনাপোল থেকে ফেরত এল ৪ পণ্যবাহী ট্রাক
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশকে দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা প্রত্যাহার করায় বেনাপোল বন্দর থেকে চারটি মালবাহী ট্রাক ফেরত পাঠিয়েছে ভারত। বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে বেনাপোল বন্দর থেকে রপ্তানি পণ্যবোঝাই ওই ট্রাকগুলো রপ্তানিকারক ঢাকায় ফেরত নিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। 

এর আগে গত মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) জারি করা সার্কুলার নং ১৩/২০২৫-কাস্টমসের মাধ্যমে কার্যকর হওয়ায় বুধবার থেকে ভুটান, নেপাল এবং মায়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্রুত ও স্বল্প খরচে বাণিজ্য করার পথ বন্ধ হয়ে যায়। ভারতের নিষেধাজ্ঞায় বেনাপোল বন্দর থেকে ফেরত যাওয়া পণ্যের রপ্তানিকারক ডিএসভি এয়ার এন্ড সি লি. প্রতিষ্ঠান।

যার ট্রাক নাম্বার যশোর ট ১১-১৮০২, ঢাকা মেট্রো ট ১১-৯২২১, ঢাকা মেট্রো ট ২০-৪৪৬০ ও ঢাকা মেট্রো ট ২০-১৩১২ ফেরত গেছে।

ভারতের পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়াডিং এজেন্টস স্টাফ ওয়েল ফেয়ার এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী বলেন, ‘স্থলবন্দর দিয়ে ট্রানজিট সুবিধা বন্ধের জন্য ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয় একটি চিঠি ইস্যু করেছে কাস্টমসে। এ চিঠির আলোকে ট্রানজিট সুবিধার পণ্য বেনাপোল থেকে পেট্রাপোল বন্দরে প্রবেশ বন্ধ হয়ে যায়।'

বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি উজ্জ্বল বিশ্বাস জানান, 'ভারত সরকারের এ ধরনের সিদ্ধান্তে দুই দেশের বাণিজ্য ও বন্ধুত্ব সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হবে।

আমরা আশা রাখছি ভারত সরকার তাদের আক্রোশমূলক সিদ্ধান্ত পরিহার করে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ধরে রাখবেন।'

সিএন্ডএফ এজেন্ট স্টাফ এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান বলেন, ‘ভারত সরকার ট্রানজিট সুবিধা বাতিল করায় বেনাপোল থেকে চারটি রপ্তানি পণ্যবোঝাই ট্রাক ফেরত গেছে। এতে রপ্তানি বাণিজ্য বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।’

বেনাপোল স্থল বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) সজিব নাজির জানান, 'ট্রানজিট সুবিধা বাতিল করায় পেট্রাপোল কাস্টমস থার্ডকান্ট্রির পণ্যে কার্পাস ইস্যু করেনি।

এতে ওইসব পণ্যবাহী ট্রাক ভারতে ঢুকতে পারছে না। তবে ভারতের অভ্যন্তরে রপ্তানির উদ্দেশ্যে আসা অন্যান্য পণ্যের রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক রয়েছে।

মন্তব্য

ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলের প্রভাব কেমন হবে, জানালেন বিশেষজ্ঞরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলের প্রভাব কেমন হবে, জানালেন বিশেষজ্ঞরা
সংগৃহীত ছবি

ভারতীয় স্থল শুল্ক স্টেশন ব্যবহার করে তৃতীয় দেশে রপ্তানি পণ্য পরিবহনের জন্য বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) ভারতের কেন্দ্রীয় পরোক্ষ কর ও শুল্ক বোর্ডের (সিবিআইসি) জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এরপর থেকে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিলের প্রভাব কেমন হতে পারে তা নিয়ে চলছে আলোচনা। তবে, অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা বলছেন ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করে ভারত যে আদেশ জারি করেছে তার ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপরে বড় কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না।

আরো পড়ুন
ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাংলাদেশের রপ্তানিতে কোনো প্রভাব পড়বে না : ভারত

ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাংলাদেশের রপ্তানিতে কোনো প্রভাব পড়বে না : ভারত

 

এ বিষয়ে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা ‘সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো ও অর্থনীতিবিদ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলের সিদ্ধান্তটা বেশ অপ্রত্যাশিতই বলা চলে। তবে আমরা এই সুবিধাটা খুব যে বেশি ব্যবহার করতাম, তা না। ফলে ট্রান্সশিপমেন্ট বন্ধের ফলে আমাদের অর্থনীতিতে বড় ধরনের কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করি না।’

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, ট্রান্সশিপমেন্টের আওতায় ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহার করে নেপাল ও ভুটানে কিছু পণ্য রপ্তানি করতো বাংলাদেশ।

সম্প্রতি বাংলাবান্ধা দিয়ে নেপালে প্রায় তিন হাজার মেট্রিক টন আলু রপ্তানি হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এর বাইরে ভারতের বিমানবন্দর ব্যবহার করে ইউরোপ-আমেরিকায় তৈরি পোশাকের পাঠানো হতো।

তিনি আরো বলেন, ‘গার্মেন্টসের রপ্তানিকারকরা অনেক সময় দ্রুততম সময়ের মধ্যে ক্রেতা দেশগুলোর কাছে পণ্য পাঠানোর জন্য ভারতীয় বিমানবন্দর ব্যবহার করতেন। এখন তারা সেটা পারবেন না।

ফলে বাংলাদেশ থেকেই পণ্য পাঠাতে হবে।’

এদিকে, বাংলাদেশের তৈরি পোশাকখাতের একজন রপ্তানিকারক জানিয়েছেন, ভারতের বিমানবন্দর ব্যবহার করে গার্মেন্টস পণ্যের ‘সামান্য কিছু অংশ’ পশ্চিমা দেশগুলোতে যায়। ফলে ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলের কারণে খাতটিতে সেভাবে প্রভাব পড়বে না।

ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহার করে বাংলাদেশ থেকে ঠিক কী পরিমাণ পণ্য অন্য দেশে রপ্তানি করা হয়, সেটার সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য ব্যবসায়ীরা জানাতে পারেননি।

তবে, ভারত সরকারের ২০২৩ সালের এক হিসাব থেকে জানা যাচ্ছে, ওই বছরের এপ্রিল থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দিল্লি বিমানবন্দর দিয়ে তৈরি পোশাক ও অন্যান্য পণ্য মিলিয়ে মাত্র পাঁচ হাজার কিলোগ্রামের মতো বাংলাদেশি পণ্য অন্য দেশে রপ্তানি হয়েছিল।

মন্তব্য

অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন

বিবিসি
বিবিসি
শেয়ার
অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
সংগৃহীত ছবি

বিশ্বব্যাপী মার্কিন পাল্টা শুল্ক কার্যকর হওয়ার প্রথম দিনে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে।

বুধবার ব্রেন্টের অপরিশোধিত তেলের দাম কমে ব্যারেলপ্রতি ৬০ ডলারে বিক্রি হচ্ছে, যা করোনাকালে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের পর সর্বনিম্ন।

বিশ্লেষক অ্যাশলে কেলি বলছেন, হোয়াইট হাউস চায় তেলের দাম আরো কমে যাক। কারণ এটাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য লাভজনক হবে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ব্যাংকের টাকা লোপাট করে কেউ পালাতে পারবে না : গভর্নর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ব্যাংকের টাকা লোপাট করে কেউ পালাতে পারবে না : গভর্নর
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, ‘ব্যাংকের টাকা লোপাট করে কাউকে পালিয়ে যেতে দেওয়া হবে না।’ তিনি বলেন, ‘ব্যাংকগুলোতে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করা হবে, যাতে কেউ লুটপাটের রাজত্ব কায়েম করতে না পারে। অনিয়ম, কেলেঙ্কারি ও সুশাসনের ব্যর্থতার কারণে ব্যাংক ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান উভয়ের জন্য প্রয়োজন সংস্কার।’

বুধবার (৯ এপ্রিল) রাজধানীর বিআইবিএম কার্যালয়ে দশম বার্ষিক ব্যাংকিং সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

গভর্নর বলেন, সংস্কারের জন্য গত বছরের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর টাস্কফোর্স গঠন, নতুন আইন প্রবর্তন ও ব্যাংক কম্পানি আইনের মতো বিদ্যমান আইন সংশোধনসহ ব্যাংকিং খাতের একগুচ্ছ সংস্কারের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলস্বরূপ লুটপাট করা কিছু ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করলেও কোমর ভেঙে আছে বেশ কিছু ব্যাংকের।
 
আর সব ব্যাংকের অবস্থা খারাপ নয়, তবে যেগুলো খারাপ সেগুলোর অবস্থা খুব খারাপ উল্লেখ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘ব্যাংকের টাকা লোপাট করে আর কাউকে পালিয়ে যেতে দেওয়া হবে না এবং ব্যাংকগুলোতে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করা হবে।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আরো বলেন, ‘গ্রাহকের স্বার্থে ব্যাংকের বোর্ডে হস্তক্ষেপ করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আরো একটি ব্যাংকের বোর্ড ভেঙে দেওয়া হবে।

এ সময় বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার বলেন, ‘ব্যাংকের প্রকৃত মালিক গ্রাহকরাই। তাই তাদের আস্থার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। না হলে ঘুরে দাঁড়াতে সক্ষম হবে না এই খাত।’

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ