‘আমি রজনীগন্ধা ফুলের মতো গন্ধ বিলিয়ে যাই’ সাবিনা ইয়াসমিনের কণ্ঠে বাংলা গানের এই লাইন হয়তো তোমরা অনেকেই শুনেছ। সুগন্ধি এই ফুল Asparagaceae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। রাতে ফোটে ও সুগন্ধ ছড়ায় বলে এর নাম রজনীগন্ধা। ফুলদানিতে এই ফুল সাত থেকে ১০ দিন সজীব থাকে।
‘আমি রজনীগন্ধা ফুলের মতো গন্ধ বিলিয়ে যাই’ সাবিনা ইয়াসমিনের কণ্ঠে বাংলা গানের এই লাইন হয়তো তোমরা অনেকেই শুনেছ। সুগন্ধি এই ফুল Asparagaceae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। রাতে ফোটে ও সুগন্ধ ছড়ায় বলে এর নাম রজনীগন্ধা। ফুলদানিতে এই ফুল সাত থেকে ১০ দিন সজীব থাকে।
প্রতি রাতেই সুগন্ধ ছড়িয়ে ঘরের পরিবেশকে বিমোহিত করে। ইংরেজিতে Tuberose নামে পরিচিত এই ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম Agave amica. এই ফুলের আদি নিবাস মেক্সিকো। দেশীয় ফুল না হলেও বাংলাদেশে সারা বছরই পাওয়া যায় রজনীগন্ধা। ভারতীয় উপমহাদেশে এই ফুল পর্তুগিজদের হাত ধরে আসে।
বাণিজ্যিক চাহিদার দৃষ্টিকোণ থেকে এই ফুলের জুড়ি নেই। বিয়ে, জন্মদিন, পূজা-পার্বণ এই ফুল ছাড়া জমেই না। ঘরের শোভা বাড়াতে ফুলদানিতে এর অবস্থান অনন্য। এ ছাড়া মালা, পুষ্পস্তবক, বেণি ও মুকুট তৈরিতেও এ ফুল ব্যবহৃত হয়।
এই ফুলের নির্যাস থেকে সুগন্ধি দ্রব্যও তৈরি করা হয়। রজনীগন্ধা লম্বা ডাঁটার মাথায় মঞ্জরি আকারে হয়। এর পুষ্পদণ্ডের প্রথম ফুল ফুটলেই ডাঁটিসহ ফুল কাটতে হয়। ভোরের ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় অথবা পড়ন্ত বিকেলে ফুল কাটতে হয়। ধারালো ছুরি বা সিকেচার দিয়ে মাটি থেকে ৪-৬ সেন্টিমিটার ওপরে ফুলের ডাঁটি কাটতে হয়।
রজনীগন্ধার সাধারণত তিনটি জাত; যেমন—সিঙ্গল, সেমিডাবল, ডাবল আমাদের দেশে দেখা যায়। এর মধ্যে সিঙ্গল জাতে রয়েছে পার্ল, বোম্বে, ক্যালকাটা ও সিঙ্গল মেক্সিকান। ডাবল জাতে রয়েছে ডাবল পার্ল ও প্রোজ্জ্বল। সিঙ্গল জাতের ফুলগুলোতে পাপড়ি এক সারিতে হয়। দেখতে সাদা ও খুব সুগন্ধযুক্ত হয়। প্রোজ্জ্বল, সেমিডাবল, ডাবল জাতগুলোতে দুই বা তার বেশি পাপড়ি দেখা যায়। দেখতে হালকা লালচে ধরনের এবং কম সুগন্ধযুক্ত হয়।
মার্চ-এপ্রিল মাস রজনীগন্ধার কন্দ লাগানোর উপযুক্ত সময়। আমাদের দেশের যশোর, সাভার, নরসিংদী প্রভৃতি এলাকায় এখন বাণিজ্যিকভাবে এই ফুলের চাষ হচ্ছে। টবে উপযুক্ত মাটিতে পাশাপাশি কয়েকটি কন্দ লাগিয়ে নিয়মিত পানি ও মাঝেমধ্যে সামান্য খৈল ও গোবর পচানো মিশ্রণ দিলে ভালো ফুল পাওয়া যায়।
রজনীগন্ধা গাছে নানা রকম রোগ হয়। এর মধ্যে বোট্রাইটিস পাতায় দাগ ও ব্লাইট অন্যতম। পাতায় ও কাণ্ডে এই রোগের প্রকোপ বেশি। এই রোগ দমনে রোভরাল (ম্যানকোজেব) ০.২ শতাংশ হারে সাত থেকে ১০ দিন অন্তর স্প্রে করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
সম্পর্কিত খবর
গত বছর জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭০ জন শিক্ষক ও ১২২ জন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর নাম উঠে এসেছে তথ্যানুসন্ধান কমিটির কাছে। এসব শিক্ষক ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মী নানাভাবে হামলায় ইন্ধন ও উসকানি দিয়েছেন বলেও প্রতিবেদনে জানা যায়।
বৃহস্পতিবার বিকেলে উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের হাতে এ প্রতিবেদন জমা দেন তথ্যানুসন্ধান কমিটির সদস্যরা। এরপর সাংবাদিকদের সামনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিটির আহ্বায়ক ও আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মাহফুজুল হক সুপণ।
তিনি বলেন, পরিকল্পিতভাবে শিক্ষার্থীদের ওপর এ হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ হামলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২২ শিক্ষার্থীকে চিহ্নিত করেছি। বহিরাগত অনেকেও হামলায় জড়িয়েছে।
মাহফুজুল হক বলেন, উপাচার্যের বাসভবনের সামনে মেয়েদের বাস থেকে নামাচ্ছে এবং পেটাচ্ছে। এটি একটি নজিরবিহীন ঘটনা। বিশেষত মেয়েগুলোকে ধরে ধরে পেটানো হচ্ছে।
হামলাকে পূর্বপরিকল্পিত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ১৫ জুলাইয়ের হামলা ছিল পুরোটাই পরিকল্পিত। সেখানে দুটি গ্রুপ ছিল সাদা ক্যাপ পরিহিত; একটি গ্রুপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মল চত্বরে, আরেকটি গ্রুপ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের জরুরি বিভাগের সামনে। হামলায় সরকারি বাংলা কলেজ, কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থীদের পাওয়া গেছে। আগে থেকে পরিকল্পনা না হলে এভাবে সম্ভব না।
তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল সেন্টার, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের জরুরি বিভাগের ফটকের এবং জরুরি বিভাগের ভেতরেও হামলা হয়েছে। ডাক্তারদের চিকিৎসা না দিতে বলা হয়েছে। সেসব ভিডিও আমরা পেয়েছি।
প্রতিবেদনে তারা জানান, হামলার নিকৃষ্টতম দিক ছিল নারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা এবং হাসপাতালে গিয়েও হামলা করা হয় এবং ডাক্তারদের চিকিৎসা প্রদানে বাধা প্রদান করা হয়। এটিকে তারা যুদ্ধাপরাধ হিসেবে সাব্যস্ত করেছেন।
সেদিন মেয়েদের টার্গেট করে মারা হয়েছে উল্লেখ করে মাহফুজুল হক সুপণ বলেন, মেয়েদের ওপর হামলা করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও (ছাত্রলীগের)। এসব হামলায় প্রশাসন অবগত থেকেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এতে প্রশাসনের নেগলিজেন্সের (অবহেলা) প্রমাণ পেয়েছি আমরা।
তিনি বলেন, উপাচার্যের বাসভবনের ফটকের সামনে মেয়েদের পেটানো হচ্ছে। কিন্তু প্রশাসন কিছু জানে না। ১৬ তারিখ বাইরে থেকে বাস এনে মুহসীন হলের মাঠে রাখা হয়েছে। আমরা প্রশাসনের কোনো ব্যবস্থা দেখিনি। মুজিব হলের পকেট গেট দিয়ে বহিরাগতদের প্রবেশ করানো হয়েছে, হলের কর্মচারীরা প্রভোস্ট ও আবাসিক শিক্ষকদের ফোন দিয়েছেন। তারা ফোন ধরেননি। এখানে শুধু অবহেলা হয়েছে ব্যাপারটা এমন নয়, হয়তো তারা এসব জানতেন। জেনেও কোনো ব্যবস্থা নেননি।
তিনি বলেন, উপাচার্যের বাসভবনের সামনে মেয়েদের পেটানো হচ্ছে। আমাদের কাছে অস্বাভাবিক লেগেছে, উপাচার্য বা প্রশাসনের কেউ উঁকিও দেননি। কোনো মন্তব্যও করেননি। পরবর্তী সময়ে কোনো ব্যবস্থাও নেননি।
প্রায় ৭০ জন শিক্ষক হামলা উসকে দেওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছেন জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা তদন্তে দেখেছি, যারা আন্দোলন করছে, তাদের ‘পাকিস্তানের দালাল’, ‘শিবিরকর্মী’ বা ‘ছাত্রদলকর্মী’- বলে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন এসব শিক্ষক। ছাত্ররা এসব পোস্ট প্রিন্ট করে আমাদের কাছে জমা দিয়েছে। সেসব শিক্ষকও এমন কথা স্বীকার করেছেন এবং দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
এ প্রতিবেদনে হামলা ও সহিংসতার কতটুকু কাভার করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। আরো শনাক্ত করার সুযোগ আছে। তবে আমরা মনে করি, ২৫ ভাগ তুলে আনতে পেরেছি আমরা।
সিসিটিভি ফুটেজের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা ব্যক্তিগত ভিডিও সংগ্রহ করেছি। কিন্তু আমরা সিসিটিভি ফুটেজ পাইনি। প্রত্যেক হলের হার্ডড্রাইভ খুলে নিয়ে গেছে। ভিসি চত্বরের হার্ডড্রাইভে আমরা কিছু পাইনি। অনেক জায়গায় ক্যামেরা এমনভাবে লাগানো, শুধু গাছ দেখা যায়।
প্রতিবেদনের সঙ্গে দেওয়া সংবাদ সংক্ষেপে সত্যানুন্ধান কমিটি জানায়, হামলার শিকার শিক্ষার্থীরা যেসব সাক্ষ্য-প্রমাণ জমা দিয়েছিল, তার সঙ্গে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার কনটেন্ট, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও এবং প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান বিচার-বিশ্লেষণ করে এ প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে।
প্রতিবেদন গ্রহণ শেষে উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, প্রতিবেদনটি সিন্ডিকেটে তোলা হবে। এরপর তদন্ত কমিটি, ট্রাইব্যুনাল গঠনসহ আইনি প্রক্রিয়াগুলো হবে।
ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে আন্দোলনরত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী আদৃতা রায় ও ১১ জন আন্দোলনকারীর
বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মশাল মিছিল হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’ ব্যানারে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা থেকে মশাল মিছিল বের করে একদল শিক্ষার্থী। মিছিল শেষ সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা।
মিছিল ও সমাবেশ চলাকালে শিক্ষার্থীরা পুলিশের আক্রমণের বিচার ও অব্যাহত ধর্ষণ এবং নিপীড়ন ও সন্ত্রাস থেকে জনগণকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়ার অভিযোগ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি জানান।
সমাবেশে সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সংগঠক সজিব আহমেদ জেনিচ বলেন, ‘ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্লাটফরমটি ধারাবাহিকভাবে ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে আসছে। গত পরশু আন্দোলনকারীদের ওপর অতর্কিতভাবে হামলা করেছে পুলিশ। আন্দোলনরত মেয়েদের গায়েও পুলিশ আক্রমণ করেছে। এই পুলিশ হচ্ছে আওয়ামী লীগের সেট-আপ দেওয়া পুলিশ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে ছাত্রশিবিরের আয়োজনে প্রতিদিনই ইফতার বিতরণ করা হয় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে। তবে আজ বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ইফতার বিতরণের সময় ইফতারের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় একটি করে ৫০০ টাকার নোট।
এক তুর্কী নাগরিক শিক্ষার্থীদের এই টাকা দিয়েছেন বলে জানা গেছে। বিকেলে ৪টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হল সংলগ্ন এলাকায় এই দৃশ্য দেখা যায়।
জানা যায়, তুরস্কের সংস্থা ‘টিকা’র সহযোগিতায় এ আয়োজন করা হয়। অন্যান্য দিনের চেয়ে আজ ইফতারের আয়োজনেও ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়। প্রায় ১৫০০ শিক্ষার্থীর জন্য এই আয়োজন করা হয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা লাইন ধরে দাঁড়িয়ে আছেন এবং ইফতার ও টাকা সংগ্রহ করছেন।
এ সময় একজন মন্তব্য করেন, ‘শিবিরের ইফতার প্রোগ্রামে আজ ইফতারির পাশাপাশি তুর্কি মেহমান লাইনে দাঁড়ানো সবাইকে ৫০০ টাকা করে দিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য নিঃসন্দেহে এবার সেরা রমজান অতিবাহিত হচ্ছে।’
সুলতান আরেফিন নামে একজন লিখেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের আজকের ইফতারে তুরস্কের সংস্থা টিকার সহযোগিতা ছিলো। আজকের ইফতারের আইটেমও স্পেশাল।
ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন নাসির বলেছেন, নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের কথা বলে একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠিত হয়েছে। কিন্তু এই দলে আমরা নতুনত্ব কিছুই দেখছি না। এই দল যে সাংগঠনিক কাঠামো গ্রহণ করেছে, তাতে নতুন কিছুই দেখছি না। তাদের নেতৃত্ব নির্বাচন খুবই গতানুগতিক এবং সিলেক্টিভ ওয়েতে হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বিকেলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান অনুষদ মিলনায়তনে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বিএনপি কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান মরহুম আব্দুল্লাহ আল নোমানের স্মরণসভায় প্রধান বক্তার বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। চবি ছাত্রদল এই স্মরণসভা ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে।
ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক বলেন, তারা নিজেদের সমালোচনা সহ্য করতে পারে না।
চবি ছাত্রদলের সভাপতি আলাউদ্দিন মহসিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ড. মাহদি আমিন, বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, প্রয়াত আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে সাঈদ আল নোমান তুর্য এবং চবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক সিদ্দিক আহমেদ চৌধুরী প্রমুখ।