তারেক রহমানের প্রতিটি নির্দেশ দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে

  • বিএনপি নেতা সাবেক সাংসদ আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
শেয়ার
তারেক রহমানের প্রতিটি নির্দেশ দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে
ছবি: কালের কণ্ঠ

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির শিশু-বিষয়ক সম্পাদক সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী বলেছেন, বিএনপিকে ভাঙার জন্য দীর্ঘ ১৭ বছরে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু বিএনপিকে ভাঙতে পারে নাই। তারেক রহমান নেতৃত্ব দিয়ে বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছেন। তারেক রহমান জনগণের পক্ষে জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা, জনগণের মালিকানা ফিরিয়ে আনার জন্য আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

 

তারেক রহমানের প্রতিটি নির্দেশ দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে। তিনি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেন নাই। তিনি আমাদের এমপি হওয়ার জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেন নাই।

তিনি বলেন, আমরা আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠা করেছি।

এই অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। কিন্তু আমাদের দুঃখ এই নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। নির্বাচন যাতে বিলম্ব হয়। এ বিষয়ে নেতাকর্মীদের সজাগ থেকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানান তিনি।

আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী বলেন, জনগণ যাদের ভোট দেবে তারা দেশ পরিচালনা করবে। বিএনপি জনগণের দায়িত্ব নেবে। বিএনপি চায় সকল রাজনৈতিক দলকে নিয়ে নির্বাচন করতে। বিএনপি চায় সকল দলকে নিয়ে ঐক্যমতের সরকার গড়তে।

তিনি বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার সুযোগ্য সন্তান দেশপ্রেমী তারেক রহমান দেশকে নিয়ে ভাবছে।

তারেক রহমান রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। ৩১ দফাতে রাষ্ট্রীয় অনেক সংস্কার আছে। এই ৩১ দফা বলে দেবে আগামীতে বাংলাদেশ কোথায় যাবে। দেশের স্বার্থে বিএনপি যেকোনো ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত বলে তিনি উল্লেখ করেন।

শুক্রবার (১৪ মার্চ) উপজেলার ভাওড়া ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে খানপাড়া চেয়ারম্যান মার্কেট মাঠে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুর রউফ, সাধারণ সম্পাদক সালাহউদ্দিন আরিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক ডি এম শফিকুল ইসলাম ফরিদ ও আলম মৃধাসহ উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

এ ছাড়া শুক্রবার মির্জাপুর পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে পৌর ও ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত দোয়া ও গণ ইফতার হয়েছে।

মির্জাপুর পৌর বিএনপির সভাপতি সাবেক ভিপি হযরত আলী মিঞা বলেছেন, দুর্নীতি, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজির মতো অপরাজনীতি বাংলাদেশ থেকে বিদায় নিয়েছে। তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশে পরিবর্তিত রাজনীতি শুরু হয়েছে।

বিএনপির প্রতিটি নেতাকর্মীকে তারেক রহমানের নির্দেশিত পরিবর্তিত রাজনীতির ধারায় যুক্ত হতে হবে।

মির্জাপুর পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি শামসুজ্জামান লিটনের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে পৌর বিএনপির সাবেক সহসভাপতি সোহরাব, খাইরুল করিম পাপন, লতিফপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী হোসেন রনি, পৌর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক দুলাল মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুবুর রহমান, বিএনপি নেতা সেলিম মিয়া, হামিদুর রহমান লাঠু, যুবদল নেতা আবু রায়হান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

বাড়ির ছাদে রক্তাক্ত যুবকের মরদেহ

চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
বাড়ির ছাদে রক্তাক্ত যুবকের মরদেহ

চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে বাড়ির ছাদ থেকে এক ব্যক্তির রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।  উপজেলার পূর্ব চিতোষী ইউনিয়নের মনিপুর গ্রামের প্রবাসী আবুল হোসেনের বাড়ির ছাদে কে বা কারা নির্মমভাবে হত্যা করে আলমগীর হোসেন (৩৫) নামে ওই যুবককে। 

সোমবার (১৭ মার্চ) রাত ৮টার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। 

প্রবাসী আবুল হোসেনের স্ত্রী খোদেজা বেগম জানান, তার দেবর নজরুল ইসলাম হঠাৎ চিৎকার শুরু করে বাড়িতে চোর ঢুকেছে এবং চোরের দল ছাদ থেকে পাশের গাছ দিয়ে বেয়ে নেমে গেছে।

এসময় বাড়ির ভেতরের সিঁড়ি দিয়ে ছাদে উঠে দেখেন, এক ব্যক্তির রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে আছে। ওই নারী দাবি করেন, সন্ধ্যার আগেই বাড়ির ছাদে উঠার সিড়ির গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে ছাদের আশপাশে কিছু গাছ আছে। যা দিয়ে ছাদে উঠানামা করা যায়।

এমন দৃশ্য দেখার পর থানা পুলিশকে জানানো হয়। রাতে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে। 

থানার (ওসি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল বাশার জানান, ঘটনার শিকার ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া গেছে। তার নাম আলমগীর হোসেন।

একই গ্রামের মৃত শহীদ উল্লাহ ছেলে। ওসি আরো জানান, গরু জবাইয়ে ছোরা দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় আলমগীর হোসেনকে। তবে কে বা কারা এই ঘটনায় জড়িত। তাদের পরিচয় এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পুলিশ নিহতের মোবাইল ফোনের কললিস্ট দেখে ঘাতকদের শনাক্ত করার চেষ্টা করছে।
কাউকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে কি না, তা স্পষ্ট করে জানাননি পুলিশের এই কর্মকর্তা।

নিহতদের স্ত্রী তাসলিমা বেগম জানান, তার স্বামী এলাকায় বিভিন্ন আয়োজনের মাইকিং করে সংসার চালাতেন। কারো সঙ্গে স্বামীর বিরোধ ছিল কি না, এমন তথ্যও তার কাছে নেই। কান্না জড়িত কণ্ঠে তাসলিমা বেগম জানান, স্বামী হত্যার বিচার পাব কি না জানি। তবে এখন নাবালক দুই সন্তান নিয়ে কোথায় যাব, তাদের নিয়ে কি খাব।

এদিকে, রাতেই ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর কথা রয়েছে। রাতে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত হত্যাকাণ্ড নিয়ে থানায় কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।

মন্তব্য

ঘরে ঢুকে গৃহবধূকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণ, হত্যার হুমকি

রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
শেয়ার
ঘরে ঢুকে গৃহবধূকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণ, হত্যার হুমকি
প্রতীকী ছবি

সনাতন ধর্মাবলম্বী এক গৃহবধূকে (৪০) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে যুবক রাকিব মিয়ার বিরুদ্ধে। ওই সময় তার দুই সহযোগী ধর্ষণের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে। ঘটনাটি কাউকে জানালে ভুক্তভোগী ও তার স্বামীকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়।

রবিবার (১৬ মার্চ) রাত ৯টার দিকে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলায় এ ঘটনাটি ঘটেছে।

জানা যায়, ‘রবিবার রাতে ঘরে একা ছিলেন ওই গৃহবধূ। বাহিরে তখন দমকা হওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি হচ্ছিল। এ সময় তার ঘরে তিন যুবক প্রবেশ করে। এর মধ্যে একজনের নাম রাকিব মিয়া।

অন্য দুজন তার সহযোগী। গৃহবধূকে ঘরে একা পেয়ে প্রথমে তার কান ও গলার সোনার গহনা ছিনিয়ে নেয়। তারপর রাকিব ওই গৃহবধূকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এ সময় ধর্ষণের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে তার দুই সহযোগী।
চলে যাওয়ার সময় রাকিব ও তার সহযোগীরা হুমকি দেয়, এ ঘটনা কাউকে জানালে ভুক্তভোগী ও তার স্বামীকে হত্যা করা হবে।’ 

অভিযুক্ত রাকিব মিয়া একই এলাকার রতন মিয়া ছেলে। তার বিরুদ্ধে মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ আছে।

সোমবার বিকেলে ভুক্তভোগী গৃহবধূ নরসিংদী পুলিশ সুপার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. কলিমুল্লাহর কাছে ঘটনার বর্ণনা দেন। পরে তিনি রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) ব্যবস্থ নিতে নির্দেশ দেন।

রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল মাহমুদ জানান, রাতে ভুক্তভোগী নারী ও তার পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ দিতে থানায় আসেন। এ ঘটনায় জড়িতদের ধরতে অভিযান চলছে বলে জানান তিনি।

মন্তব্য

‘আ. লীগের অপকর্মের হিসাব না নিলে খারাপ দিনগুলো আবার ফিরে আসতে পারে’

আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর
আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর
শেয়ার
‘আ. লীগের অপকর্মের হিসাব না নিলে খারাপ দিনগুলো আবার ফিরে আসতে পারে’

বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার বলেছেন, কাজের সময় শেষ হলে হিসাব দিতে হয়, নিতে হয়। আওয়ামী লীগের সময় শেষ, এখন তাদের হিসাব দেওয়ার পালা। প্রতিটি অন্যায়-অপকর্মের কড়ায়-গণ্ডায় হিসাব নেওয়া হবে।

তিনি বলেন, আমরা যদি  হিসাব না নেই তাহলে একসময় আওয়ামী লীগের সকল অপকর্ম বৈধতা পেয়ে যাবে এবং বিগত ১৭ বছরের খারাপ দিনগুলো এ জাতির ওপর আবার ফিরে আসতে পারে।

সোমবার (১৭ মার্চ) গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গীর ৫১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে স্থানীয় সাতাইশ স্কুল মাঠে আয়োজিত দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

বিএনপির চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্বাস্থ্য কামনায় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

৫১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আব্দুস সাত্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক রাকিব উদ্দিন সরকার পাপ্পু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টঙ্গী পশ্চিম থানা বিএনপির আহ্বায়ক প্রভাষক বসির উদ্দিন, সদস্য সচিব ভিপি আসাদুজ্জামান নূর, টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাশেদুজ্জামান কিরণ।

আরো ছিলেন গাজীপুর মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক সাজেদুল ইসলাম, সাবেক অবিভক্ত টঙ্গী থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সফিউদ্দিন সফি, ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আজিজুল হক রাজু মাস্টারসহ বিএনপি ও অঙ্গ দলের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী।

মন্তব্য

দেশের জনগণ অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছে : গয়েশ্বর

কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
শেয়ার
দেশের জনগণ অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছে : গয়েশ্বর
ছবি: কালের কণ্ঠ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, দেশের মধ্যে অদৃশ্য ষড়যন্ত্র এখনো চলমান। জনগণ অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছে। এই শক্তিকে দৃশ্যমান করতে হবে। শেখ হাসিনা ষড়যন্ত্র করে এক কাপড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন।

এখন যারা নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করছেন তারা আগামী দিনে কাপড় পরেও পালানোর পথ পাবেন না।

সোমবার (১৭ মার্চ) সন্ধ্যায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্বাস্থ্য ও রোগ মুক্তি কামনায় তেঘরিয়া ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। 

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের মূল দায়িত্ব হলো একটি বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করা এবং জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়া।

আমরা ন্যায় বিচারের জন্য লড়াই করছি।

আমরা শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে চাই। বিচারের আওতায় আনতে চাই। এটা চলমান প্রক্রিয়া থাকবে আইনের দৃষ্টিতে, বিচারের দৃষ্টিতে। কিন্তু যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা হাসিনাকে আনতে পারব না, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা নির্বাচন করব না, তা তো হয় না।
 
তেঘরিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি খোরশেদ জমিদারের সভাপতিত্বে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিপুন রায় চৌধুরী।

এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা দক্ষিণ ছাত্রদলের সভাপতি পাভেল মোল্লা, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোজাদ্দেদ আলী বাবু, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা যুবদলের সভাপতি মাসুদ আলম স্বাধীন, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা বিএনপির সদস্য সামিউল্লাহ ও রায়হান মিয়া, ছাত্রনেতা মোহাম্মদ খলিলসহ তেঘরিয়া ইউনিয়ন বিএনপির ও অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনের নেতারা।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ