ঢাকা, বুধবার ০৯ এপ্রিল ২০২৫
২৫ চৈত্র ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, বুধবার ০৯ এপ্রিল ২০২৫
২৫ চৈত্র ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৬

ইভ্যালির পৃষ্ঠপোষকতায় র‌্যাবের চলচ্চিত্র “অপারেশন সুন্দরবন”

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ইভ্যালির পৃষ্ঠপোষকতায় র‌্যাবের চলচ্চিত্র “অপারেশন সুন্দরবন”

দেশীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির পৃষ্ঠপোষকতায় নির্মিত হতে যাচ্ছে চলচ্চিত্র "অপারেশন সুন্দরবন"। র‌্যাব ওয়েলফেয়ার কো-অপারেটিভ সোসাইটির প্রযোজনায় দেশি-বিদেশি কলাকুশলী এবং অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও ভিএফএক্সের ছোঁয়ায় নির্মাণ করা হবে চলচ্চিত্রটি। "অপারেশন সুন্দরবন" চলচ্চিত্রটির পরিচালক হিসেবে থাকছেন "ঢাকা অ্যাটাক" এর পরিচালক দীপংকর দীপন।

সম্প্রতি র‌্যাব সদর দপ্তরে ইভ্যালির পক্ষ থেকে পৃষ্ঠপোষকতার চেক তুলে দেওয়া হয়।

ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন র‌্যাবের মহাপরিচালক অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের নিকট চেকটি হস্তান্তর করেন। এ সময় ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেলসহ ইভ্যালি এবং র‌্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

"অপারেশন সুন্দরবন" চলচ্চিত্রটি নিয়ে র‌্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সার্বিক নির্দেশনায় এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রত্যক্ষ তত্বাবধানে সুন্দরবনকে জলদস্যু ও বনদস্যু মুক্ত করতে "লিড এজেন্সি" হিসেবে কাজ করে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন ‘র‌্যাব’। অবশেষে ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর সুন্দরবনকে জলদস্যু মুক্ত হিসেবে ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী।

সুন্দরবনে র‌্যাবের এই সাফল্যগাঁথা ও রোমাঞ্চকর অভিযান চিত্র জনসাধারণের মাঝে তুলে ধরতেই নির্মাণ করা হচ্ছে "অপারেশন সুন্দরবন"।

এ বিষয়ে ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল বলেন, আমাদের দেশ ও জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিটি সদস্য দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন। এদের মধ্যে এলিট ফোর্স র‌্যাবের ভূমিকা অন্যতম। চৌকস এই বাহিনীর সদস্যদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা নিবেদনের ক্ষুদ্র প্রয়াস এটি।

আমরা আশা করছি, একটি নান্দনিক চলচ্চিত্র নির্মিত হবে এবং সেটি সকল স্তরের দর্শকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়তা পাবে।

উক্ত অনুষ্ঠানে র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার ছাড়াও আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিক বিল্লাহ, লে. কর্নেল খাইরুল ইসলামসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

"অপারেশন সুন্দরবন" থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশ ক্ষতিগ্রস্থদের সহযোগিতা, সাবেক জলদস্যুদের পুনর্বাসন এবং উপকূলীয় অঞ্চলের জনকল্যাণে ব্যয় করা হবে বলে র‌্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

কালীগঞ্জে এসএসসি ৯৫ ব্যাচের ৩০ বছর পূর্তি উৎসব

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেয়ার
কালীগঞ্জে এসএসসি ৯৫ ব্যাচের ৩০ বছর পূর্তি উৎসব
সংগৃহীত ছবি

লালমনিরহাটের কালীগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী তুষভান্ডার আর, এম, এম,পি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি ব্যাচ-৯৫ শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গত বুধবার (২ এপ্রিল) ‘কালীগঞ্জ ফ্রেন্ডস ৯৫’ যেখানে প্রাণের স্পন্দন সেখানে’ শ্লোগানে দিনব্যাপী শুরু হয় এই মিলনমেলা। সারা দিন নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মেতে ছিলেন ১৯৯৫ সালে অনুষ্ঠিত এসএসসি শিক্ষার্থীরা।

এদিন সকালে বিদ্যালয়ের মাঠ থেকে একটি আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়ে তুষভান্ডার বাজার এলাকা প্রদক্ষিণ করে।

পরে আলীবাবা থিম পার্ক, সুন্দরগঞ্জ, গাইবান্ধায় এসএসসি ১৯৯৫ ব্যাচের ৩০ বছর পূর্তি পরিচিতি পর্ব, স্কুল জীবনের স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আনন্দ শোভাযাত্রা শেষে স্মৃতি রোমান্থনে আনন্দ-বেদনাকাতর হন সাবেক শিক্ষার্থীরা। পরে বিকেলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শিল্পীরা সংগীত পরিবেশন করেন।

অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক ছিলেন এ,এস,এম রিয়াজুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক- আব্দুর রশীদ এবং অন্যতম সদস্য -পলাশ, আঙুর, রাসেল, হুমায়ুন কবির, সুজন, তপন, পঙ্কজ, কল্লোল, সাবুসহ এসএসসি ৯৫ ব্যাচের বন্ধুরা।

অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

রূপালী ব্যাংকের সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিমের সভা অনুষ্ঠিত

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেয়ার
রূপালী ব্যাংকের সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিমের সভা অনুষ্ঠিত
সংগৃহীত ছবি

রূপালী ব্যাংক পিএলসির সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিম (এসএমটি) এর ২৫তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) দিলকুশাস্থ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিমের চেয়ারম্যান এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মো. ওয়াহিদুল ইসলাম।

সভায় উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক পারসুমা আলম, হাসান তানভীর ও মো. হারুনুর রশীদ উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, স্থানীয় কার্যালয়, আরবিটিএ, রূপালী ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, রূপালী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ঢাকা উত্তর ও ঢাকা দক্ষিণ বিভাগীয় কার্যালয়ের মহাব্যবস্থাপক এবং প্রধান কার্যালয়ের বিভাগসমূহের উপ-মহাব্যবস্থাপকসহ এসএমটি কমিটির অন্যান্য সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

মার্চ মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড নগদের

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মার্চ মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড নগদের

সদ্যঃসমাপ্ত মার্চ মাসে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা নগদ এক মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড করেছে। শেষ হওয়া এই মাসে প্রতিষ্ঠানটি ৩৪ হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন করেছে। এই অসামান্য অর্জন উপলক্ষে কয়েক কোটি নিবন্ধিত গ্রাহকের বিশাল পরিবারের সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে নগদ কর্তৃপক্ষ।

যাত্রা শুরুর ছয় বছরের মধ্যে বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ মোবাইল আর্থিক সেবা হিসেবে বাজারে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে নগদ।

এ সময়ে প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক সংখ্যা ও লেনদেন উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ মাসে প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের ইতিহাসের সর্বোচ্চ লেনদেনের অঙ্ক পার করল। এর আগে ২০২৪ সালের জুন মাসে প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকার লেনদেন করে প্রতিষ্ঠানটি।

রেকর্ড গড়া এই লেনদেনের অধিকাংশই ছিল ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট, সেন্ড মানি, পেমেন্ট এবং মোবাইল রিচার্জ।

মার্চ মাসজুড়ে নগদ পেমেন্টে চলা ‘উৎসবের খুশি নগদে বেশি’ ক্যাম্পেইনে প্রতি ঘণ্টায় উপহার জেতার সুযোগ দিয়েছিল নগদ। এই ক্যাম্পেইনও বাজারে বেশ সাড়া ফেলে। আর এসব লেনদেনের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

নতুন এই মাইলফলক অর্জন উপলক্ষে সব গ্রাহক, কর্মী, উদ্যোক্তাসহ সম্পৃক্ত সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ।

তিনি বলেন, ‘সাফল্য কখনোই ঘটনাচক্রে আসে না। এটা সবার যৌথ পরিশ্রম ও প্রচেষ্টার ফসল। তা ছাড়া সবাই যখন একই লক্ষ্য ও একই মূল্যবোধ ধারণ করে কাজ করে তখন শ্রেষ্ঠত্বের জন্য লড়াই করাটাও সহজ হয়।’

মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, ‘বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন প্রতিষ্ঠান হিসেবে বর্তমানে নগদ আরো উন্নত সেবার মাধ্যমে গ্রাহকের অর্থের অধিকতর নিশ্চয়তা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। যার ফলে নতুন নতুন গ্রাহক নগদের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন এবং তারাও স্বাচ্ছন্দ্যে আগের চেয়ে বেশি লেনদেন করছেন।

সর্বোচ্চ লেনদেনের এই মাসে একদিনে সর্বোচ্চ লেনদেন হয় ২০ মার্চ। এদিন নগদের গ্রাহকেরা দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন করেন। এর আগে চলতি বছরটিও চমক দিয়ে শুরু করেছিল নগদ। গত ৯ জানুয়ারি একদিনে সর্বোচ্চ দুই হাজার কোটি টাকা লেনদেনের ল্যান্ডমার্ক অতিক্রম করে প্রতিষ্ঠানটি। ওইদিন নগদে লেনদেন হয়েছিল প্রায় ২ হাজার ১০০ কোটি টাকা। বাংলাদেশের সামগ্রিক ডিজিটাল লেনদেন নতুন উচ্চতায় উঠে যাওয়ায় অনন্য ভূমিকা রাখছে নগদ।

বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল সেবা হিসেবে যাত্রা শুরু করার পর থেকে একের পর এক উদ্ভাবন ও গ্রাহকবান্ধব সেবার কারণে নগদের গ্রাহক সংখ্যা দ্রুততার সঙ্গে বাড়তে থাকে। এখনো নগদের অ্যাপের মাধ্যমে প্রতিদিন এই সেবাটিতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গ্রাহক যুক্ত হচ্ছেন।

মন্তব্য

ব্যাংকিং সেবার আধুনিকায়নে বাংলাদেশ ও দ. কোরিয়ান প্রতিষ্ঠানের চুক্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ব্যাংকিং সেবার আধুনিকায়নে বাংলাদেশ ও দ. কোরিয়ান প্রতিষ্ঠানের চুক্তি

দেশের জনগণের জন্য আধুনিক ও সহজলভ্য ব্যাংকিং সেবা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার দুটি প্রতিষ্ঠান সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে। এর মধ্য দিয়ে অটোমেটেড টেলার মেশিন (এটিএম) ব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি গ্রাহকদের জন্য সাশ্রয়ী ও বিশ্বমানের ব্যাংকিং সেবা নিশ্চিত করা হবে। দেশের আইটি পণ্য পরিবেশক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসি এবং বৈশ্বিক ব্যাংকিং প্রযুক্তি প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হায়োসাং টিএনএসের মধ্যে এই এমওইউ স্বাক্ষরিত হয়েছে।

গতকাল সোমবার (৭ এপ্রিল) ঢাকার একটি রেস্টুরেন্টে গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসির চেয়ারম্যান আবদুল ফাত্তাহ এবং হায়োসাং টিএনএসের দক্ষিণ এশিয়ার এটিএম ব্যবসার প্রধান পরিচালক সাং কন লিম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এমওইউতে স্বাক্ষর করেন।


 
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এই সমঝোতার মূল উদ্দেশ্য সমগ্র বাংলাদেশ জুড়ে এটিএম ও ব্যাংকিং কিয়স্ক স্থাপন এবং সামগ্রিক ব্যবস্থার উন্নয়ন। গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসির বিস্তৃত ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক, স্থানীয় বাজার বিষয়ক অভিজ্ঞতা এবং হায়োসাং টিএনএসের অভিনব ব্যাংকিং প্রযুক্তির সমন্বয় গ্রাহকদের জন্য উন্নত ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে। সারা দেশে ব্যাংকিং সেবাকে আরো ত্বরান্বিত করবে।

গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসির চেয়ারম্যান আবদুল ফাত্তাহ বলেন, ‘বাংলাদেশে সর্বাধুনিক ব্যাংকিং প্রযুক্তি পৌঁছে দিতে আমরা হায়োসাং টিএনএস-এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছি।

আমাদের লক্ষ্য গ্রাহকদের জন্য সাশ্রয়ী ও বিশ্বমানের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি নিশ্চিত করা। এই অংশীদারত্ব সে লক্ষ্য বাস্তবায়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।’

হায়োসাং টিএনএসের পরিচালক সাং কন লিম বলেন, ‘গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসিকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশে আমাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সম্প্রসারণের সূচনা হয়েছে। যা নতুন প্রজন্মের এটিএম ও ব্যাংকিং কিয়স্ক দেশের বাজারে সরবরাহ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

এই সমঝোতা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে আসতে সক্ষম হবে বলে আমরা আশাবাদী।’

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আনোয়ার, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন খোন্দকার। গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ প্রযুক্তি পণ্য পরিবেশক প্রতিষ্ঠান, যারা ৮০টিরও বেশি আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি ব্র্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করে। প্রতিষ্ঠানটি তার বিস্তৃত ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক, মানসম্পন্ন আইটি পণ্য ও এন্টারপ্রাইজ সলিউশনের জন্য সুপরিচিত। অপরদিকে, ১৯৭৯ সাল থেকে হায়োসাং টিএনএস বিশ্বজুড়ে ব্যাংকিং প্রযুক্তি খাতে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে এবং বর্তমানে বিশ্বের ৩০টিরও বেশি দেশে তাদের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

এই কৌশলগত অংশীদারিত্ব বাংলাদেশের ব্যাংকিং প্রযুক্তি খাতে এক নতুন যুগের সূচনা করবে এবং সারাদেশের মানুষের জন্য আধুনিক ও সহজলভ্য ব্যাংকিং সেবা নিশ্চিত করবে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ