<p>গাজীপুরে ১০ বছর আগে বিস্ফোরক আইনে করা একটি মামলায় আদালতের রায়ে খালাস পেয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ ছাড়া গাজীপুর মহানগর যুবদলের সদস্যসচিব মাহমুদ হাসান রাজুসহ বিএনপি জামায়াতের ৬০ নেতাকর্মী এ মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।</p> <p>বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক রেহেনা আক্তার ওই আদেশ দেন। এ নিয়ে গাজীপুরের বিভিন্ন থানায় করা তিনটি মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="চিন্ময় কৃষ্ণকে নিয়ে শেখ হাসিনার বিবৃতি" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/28/1732793569-de2d631cf64ae96008bc39b9fe6bc5f9.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>চিন্ময় কৃষ্ণকে নিয়ে শেখ হাসিনার বিবৃতি</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/Politics/2024/11/28/1451636" target="_blank"> </a></div> </div> <p>আদালত সূত্রে জানা গেছে, বাসে পেট্রল বোমা নিক্ষেপে ও নাশকতার অভিযোগ এনে ২০১৫ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন জয়দেবপুর থানার এসআই সৈয়দ আবুল হাসেম মামলাটি করেন। মামলায় এজাহারে নাম না থাকলেও চার্জশিটে তারেক রহমানকে আসামি করা হয়। এসআই মামলার চার্জশিটে উল্লেখ করেন, দেশব্যাপী অবরোধ চলাকালে বিএনপি-জামায়াত শিবিরের ৫০-৬০ জন নেতাকর্মী নাশকতার উদ্দেশ্যে তৎকালীন জয়দেবপুর থানাধীন সাইনবোর্ড এলাকার কুলিয়ারচর গার্মেন্টসের সামনে একটি যাত্রীবাহী বাসে পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করে। এতে বাসটিতে আগুন ধরে যায়। ৮জন সাক্ষীর সাক্ষ্য দেন। দীর্ঘ ১০ বছর শুনানি শেষে বিচারক বৃহস্পতিবার রায় ঘোষণা করেন। </p> <p>গাজীপুর আদালতের আইনজীবী ড. সহিদউজ্জামান বলেন, এজাহারে তারেক রহমানের নাম ছিল না। আওয়ামী লীগ নেতাদের পরামর্শে রাজনৈতিক হয়রানির উদ্দেশ্যে এ মামলার চার্জশিটে লন্ডনে অবস্থানরত তারেক রহমানকে জড়ানো হয়েছিল। </p> <p>আদালতে শুনানিকালে বিবাদীপক্ষের আইনজীবী ছিলেন ড. সহিদউজ্জামান, মোস্তফা কামাল, সিদ্দিকুর রহমান, জাকিরুল ইসলাম, সিরাজুল ইসলাম, নাছির উদ্দিন, আনোয়ার হোসেনসহ বিপুলসংখ্যক আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।</p>