<p>হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার হাজী আলাউদ্দিনের ছেলে আব্দুস সালাম। ৩৩ বছর ছিলেন কারাগারে। বাড়িতে থাকা স্ত্রী ও দুই মেয়ে তাকে কাছে পেয়েছেন খুব কম সময়। এলাকায় তিনি নির্বিবাদী লোক হিসেবেই পরিচিত। কিন্তু ২০২২ সালের ৮ ডিসেম্বর সকালে গ্রাম্য বিরোধের জের ধরে তার বাড়িতে এসে প্রতিপক্ষের লোকজন ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়ে ২৯ জনকে গুরুতর জখম করে। শরীরে ২২টি আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত হয়ে ছয় দিন পর হাসপাতালে প্রাণ হারান আব্দুস সালাম।</p> <p>এ ঘটনায় ৪৩ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হলে আসামিরা বিভিন্ন আদালত থেকে অস্থায়ী জামিন লাভ করে। পরে অনেকেই পালিয়ে যায় বিদেশে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চার্জশিট দাখিল করলে আজ মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে এই চার্জশিটের ওপর শুনানি হয় আদালতে। এ সময় ২৯ জন আসামি উপস্থিত থাকলে দীর্ঘ শুনানি শেষে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ শাহেদুল ইসলাম ২৮ জনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="অশ্লীল ভিডিওর আগে ‘আ. লীগ জিন্দাবাদ’ ভেসে উঠেছিল কমলাপুরের স্ক্রিনে" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/31/1735631571-a4dba9b67cf54c1c9da7b162dfbc1b74.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>অশ্লীল ভিডিওর আগে ‘আ. লীগ জিন্দাবাদ’ ভেসে উঠেছিল কমলাপুরের স্ক্রিনে</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/12/31/1463343" target="_blank"> </a></div> </div> <p>আসামিরা হলেন- মানিকপুর গ্রামের লোকমান মিয়া, রিয়াজ মিয়া, ফটিক মিয়া, আব্দুর রউফ, হেলন মিয়া, মস্তোফা মিয়া, গুনু মিয়া, শরিফ মিয়া, মকছুদ মিয়া, কাজল মিয়া, বিলাত মিয়া, আব্দুল বাছির, আব্দুল গফুর, আবু বক্কর, আব্দুল গনি, আব্দুল হাই, জুনাইদ মিয়া, উবাইদ মিয়া, ইয়াছিন মিয়া, সুকন মিয়া, কাউছার মিয়া, দুলাল মিয়া , সহিদ মিয়া, গেদু মিয়া, মুকিত মিয়া, বুলু মিয়া, কাপ্তান মিয়া ও অহিদ মিয়া।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="৪০ বছর পর ছুটি নিলেন শিক্ষক" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/31/1735623778-d82319912041449cd31bdb7e7569d171.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>৪০ বছর পর ছুটি নিলেন শিক্ষক</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/12/31/1463318" target="_blank"> </a></div> </div> <p>হবিগঞ্জ আদালতের পরিদর্শক নাজমুল ইসলাম জানান, আসামিরা চার্জশিট পর্যন্ত জামিনে ছিল। চার্জশিটে এটি হত্যা মামলা হিসাবে প্রমাণ হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত ২৮ জনকে অস্থায়ী জামিন বাতিল করে স্থায়ী জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণ করেছেন। একজন স্থায়ী জামিনে থাকায় তার জামিন বহাল রাখা হয়। এই মামলায় ১৫ জন পলাতক আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ইস্যু করা হয়েছে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="এমপি সাত মাস, উপজেলা চেয়ারম্যান ২ মাস!" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/31/1735621404-d99119ca42e35bfa7fbc7fba9ab1d88a.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>এমপি সাত মাস, উপজেলা চেয়ারম্যান ২ মাস!</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/12/31/1463311" target="_blank"> </a></div> </div>