ঢাকা, রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫
৩০ চৈত্র ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

জাজিরায় হাতবোমা নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা, ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেপ্তার ৮

শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
জাজিরায় হাতবোমা নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা, ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেপ্তার ৮
সংগৃহীত ছবি

শরীয়তপুরের জাজিরায় বিলাসপুর ইউনিয়নের কাজিয়ারচর এলাকায় সংঘর্ষ এবং ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং ৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শরীয়তপুরের জাজিরা থানার উপ-পরিদর্শক সঞ্জয় কুমার দাস বাদী হয়ে বিস্ফোরক আইনে এ মামলা দায়ের করেছেন। এতে ৮৮ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও ৮০০ থেকে ১০০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।

পুলিশের অভিযানে বিলাসপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থান থেকে সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পাশাপাশি র‌্যাবের একটি দল ঢাকা থেকে বিলাসপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারীকে আটক করেছে।

গতকাল শনিবার (৫ এপ্রিল) সকালে কুদ্দুস বেপারী ও পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল জলিল মাদবরের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে, এবং এসময় শতাধিক ককটেল বিস্ফোরিত হয়। এর ফলে ১৫ জন আহত হন, যাদের মধ্যে মারুফ (২৫) নামে একজনের হাতের কব্জি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, আর হাসান মুন্সী (৫০) নামের একজন গুরুতর আহত হয়ে ঢাকায় চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।

এবং বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে গিয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে জাজিরা উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও বিলাসপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. কুদ্দুস বেপারী এবং বিলাসপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও পরাজিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আব্দুল জলিল মাদবরের মধ্যে রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্ব চলছিল। এর জের ধরে এলাকায় অন্তত ৫০টিরও বেশি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে এবং গত দুই বছরে দুই ব্যক্তি প্রাণ হারিয়েছে।

গত বছর ৫ আগস্টের পর পুলিশ চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারী ও যুবলীগ নেতা জলিল মাদবরকে জেল হাজতে পাঠায়।

এতে এলাকাবাসীর মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফিরে ছিল। পরে কুদ্দুস বেপারী জেলখানা থেকে ছাড়া পান। এবং জলিল মাদবর এখনো জেলখানায় রয়েছে। ওই সংঘর্ষেরই ধারাবাহিকতায় শনিবার সকালে কথা কাটাকাটির জেরে কাজিয়ারচর এলাকায় উত্তেজনা চরমে পৌঁছালে উভয়পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এবং সংঘর্ষে দেশীয় অস্ত্র ও ককটেল ব্যবহার করে চলে হামলা-পাল্টা হামলা।
এ সময় সংঘর্ষস্থলে শতাধিক হাত বোমা বিস্ফোরণের শব্দে এলাকা প্রকম্পিত হয়। বোমার বিকট শব্দে এলাকাবাসী আতঙ্কে ঘর থেকে বের হতে পারেননি। তবে এবারের সংঘর্ষে সরাসরি অংশ নেয় কুদ্দুস বেপারীর সমর্থক মৎস্যজীবীলীগ নেতা সালাউদ্দিন মাস্টার ও জলিল মাদবর গ্রুপ। সংঘর্ষের সময়ের ১৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, সংঘর্ষে জড়িত ব্যক্তিরা হেলমেট পরে বালতি থেকে ককটেল বের করে নিক্ষেপ করছে এবং বিস্ফোরণের ফলে ধোঁয়ায় ঢেকে যাচ্ছে চারপাশ। খবর পেয়ে জাজিরা থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে গতকাল শনিবারের সংঘর্ষ ও ককটেল বোমা বিস্ফোরণের পর বিলাসপুরের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। রাতে পুলিশ ওই এলাকায় অভিযান চালায়। তখন এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ৭ জনকে আটক করা হয়।

রবিবার সকালে জাজিরা থানার উপ-পরিদর্শক সঞ্জয় কুমার দাস বাদী হয়ে বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় দুই পক্ষের সমর্থকদের আসামি করা হয়। আটক সাতজনকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে শরীয়তপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে পাঠানো হয়েছে। র‌্যাবের একটি দল ঢাকা থেকে বিলাসপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারীকে আটক করেছে।

এ বিষয়ে জানতে জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দুলাল আকন্দ কালের কণ্ঠকে বলেন, বিলাসপুর ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় বিস্ফোরক আইনে পুলিশ উপ-পরিদর্শক সঞ্জয় কুমার দাস বাদী হয়ে ৮৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। এর সঙ্গে অজ্ঞাতপরিচয় আরও ৮০০ থেকে ১০০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। এছাড়াও শুনেছি ওই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও এ বিস্ফোরক মামলার আসামি কুদ্দুস বেপারীকে র‌্যাব আটক করেছে। তবে তাকে এখনো পুলিশের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়নি। ওই মামলার এজারভুক্ত ৭ আসামিকে গ্রেপ্তার করে কোর্টে পাঠানো হয়েছে। আর বাকিদের গ্রেপ্তার করার চেষ্টা চলছে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পাবনা

শ্রমিক লীগ নেতা থেকে যুব অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক

চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
শেয়ার
শ্রমিক লীগ নেতা থেকে যুব অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ পাবনা জেলা শাখার আওতাধীন চাটমোহর উপজেলা শাখার আংশিক কমিটি অনুমোদন দিয়েছে দলটির পাবনা জেলা শাখার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। আগামী এক বছরের জন্য ঘোষিত কমিটিতে গুরত্বপূর্ণ দুটি পদ পেয়েছেন চাটমোহর উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও একজন সৌদি প্রবাসী।

নতুন কমিটি প্রকাশের পর শ্রমিক লীগ নেতার যুব অধিকারে অনুপ্রবেশ ও পুনর্বাসন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বইছে সমালোচনার ঝড়।

জানা যায়, গত ৫ এপ্রিল বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ পাবনা জেলা শাখার সভাপতি সোহেল রানা নোমান এবং সাধারণ সম্পাদক মিরাজুল ইসলাম স্বাক্ষরিত কমিটিতে মো. রিপন হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।

পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের আমলে ২০২৩ সালের ১২ জানুয়ারি জাতীয় শ্রমিক লীগ চাটমোহর উপজেলা শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটির ১ নম্বর সাংগঠনিক সম্পাদক হন রিপন হোসেন।

সে সময় জোরপূর্বক এলাকার খাল-বিল দখলসহ নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে যুক্ত হন তিনি। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গণ অধিকার পরিষদে যুক্ত হয়ে পোস্টারিং ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেকে গণ অধিকার পরিষদের নেতা হিসেবে প্রচারণা চালান। সবশেষ বাগিয়ে নেন বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ চাটমোহর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদকের পদ।

অপরদিকে সৌদি প্রবাসী শরিফুল ইসলাম সবুজ বিদেশে থেকেও যুব অধিকার পরিষদ চাটমোহর উপজেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক পদ পেয়েছেন। নতুন এ কমিটিকে আগামী ১ মাসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করার নির্দেশনা দিয়েছে জেলা কমিটি।

নতুন কমিটির সভাপতি আতিকুর রহমান আতিক জানান, রিপন হোসেন শ্রমিক লীগ করতেন কি-না এটি তার জানা নেই। জেলায় কমিটিতে জমা দেওয়ার পর গত ৫ এপ্রিল জেলা কমিটি তা অনুমোদন করে।

এ ব্যাপারে বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ পাবনা জেলা শাখার সভাপতি সোহেল রানা নোমান জানান, রিপন হোসেন জাতীয় শ্রমিক লীগ নেতা ছিলেন বিষয়টি আমার জানা নেই। কমিটি অনুমোদনের পূর্বেই শরিফুল ইসলাম সবুজ বিদেশে চলে গেছেন, সেটাও জানা নেই। তবে কেউ দলের জন্য কাজ করলে বিদেশ থেকেও করা সম্ভব।

মন্তব্য

রাণীশংকৈলে ৭৮০ পিস ট্যাপেনটাডোলসহ যুবক গ্রেপ্তার

রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
শেয়ার
রাণীশংকৈলে ৭৮০ পিস ট্যাপেনটাডোলসহ যুবক গ্রেপ্তার
সংগৃহীত ছবি

ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় ৭৮০ পিস ট্যাপেনটাডোল ট্যাবলেটসহ শহিদুল হক (২৩) নামে মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। 

শনিবার (১২ এপ্রিল) গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে তাকে উপজেলার ধুমপুকুর টোটোয়ার মোড় নামক স্থান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। শহিদুল পাশ্ববর্তী হরিপুর উপজেলার মারাধার (উত্তরপাড়া) গ্রামের মৃত আব্দুর রশিদের ছেলে।

থানা সূত্রে জানা গেছে, রাণীশংকৈল থানা পুলিশের একটি দল মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে উপজেলার ধর্মগড় ইউনিয়নের ধুমপুকুর টোটোয়ার মোড় নামক স্থান থেকে মাদক কারবারি শহিদুল হককে গ্রেপ্তার করে।

এ সময় তার কাছে নিষিদ্ধ ৭৮০ পিস মাদকদ্রব্য ট্যাপেনটাডোল ট্যাবলেট পাওয়া যায়। 

আরো পড়ুন
গতকালের কর্মসূচি নিয়ে যা বললেন আজহারি

গতকালের কর্মসূচি নিয়ে যা বললেন আজহারি

 

রানীশংকৈল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরশেদুল হক জানান, মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে মাদক কারবারি রশিদুলকে ৭৮০ পিস ট্যাপেনটাডোল ট্যাবলেটসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা দায়ের করে রবিবার সকালে জেলা জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। 
 

মন্তব্য
বিরামপুর

কাঁচামালসহ ২১ লাখ টাকার চোলাই মদ জব্দ

হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
শেয়ার
কাঁচামালসহ ২১ লাখ টাকার চোলাই মদ জব্দ
সংগৃহীত ছবি

দিনাজপুরের বিরামপুর থানা সংলগ্ন পাহান পট্টি এলাকায় চোলাই মদ তৈরির কাঁচামাল মজুদ ও চোলাই মদ তৈরি করা হচ্ছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালায় জেলা প্রশাসন। এ সময় পাহান পট্টি আদিবাসী এলাকার কয়েকটি বাড়িতে অভিযানে চালিয়ে চোলাই মদ তৈরির কাঁচামাল, প্রস্তুতকৃত চোলাই মদ, বোতলজাত চোলাই মদ ও চিরোজপাতার গুঁড়াসহ প্রায় ২১ লাখ টাকার মালামাল জব্দ করা হয়।

শনিবার (১২ এপ্রিল) আনুমানিক রাত ৯টার দিকে বিরামপুর পৌরশহরের পাহান পট্টি আদিবাসী এলাকায় জেলা প্রশাসক রফিকুল ইসলাম এ অভিযান পরিচালনা করেন।

আরো পড়ুন
জাতির আত্মপরিচয়ে পহেলা বৈশাখ এক উজ্জ্বল উপাদান : তারেক রহমান

জাতির আত্মপরিচয়ে পহেলা বৈশাখ এক উজ্জ্বল উপাদান : তারেক রহমান

 

অভিযানে পাহান পট্টি আদিবাসীপাড়ার কয়েকটি বাড়ি থেকে ৪০ বস্তা চোলাই মদ তৈরির কাঁচামাল জব্দ করা হয়।

এর আনুমানিক মূল্য ২০ লাখ টাকা, প্রস্তুতকৃত চোলাই মদ ২২ লিটার, যার আনুমানিক মূল্য ৮ হাজার ৮০০ টাকা, বোতলজাত চোলাই মদ ২৫ পিস, যার আনুমানিক মূল্য ২ হাজার ৫০০ টাকাসহ চিরোজপাতার গুঁড়া ৪০ কেজি, যার আনুমানিক মূল্য ৪০ হাজার টাকা। জব্দকৃত মালামালের আনুমানিক মূল্য প্রায় ২১ লাখ টাকা। 

অভিযানে উপস্থিত ছিলেন, বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নুজহাত তাসনীম আওন, বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মমতাজুল হকসহ সঙ্গীয় ফোর্স।

আরো পড়ুন
চৈত্রের শেষ প্রহরে খনার মেলার উদ্বোধন কেন্দুয়ায়

চৈত্রের শেষ প্রহরে খনার মেলার উদ্বোধন কেন্দুয়ায়

 

পরবর্তী সময়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুজহাত তাসনীম আওনের উপস্থিতিতে বিরামপুর পলিপ্রয়াগপুর ইউনিয়নের মোন্নাপাড়া ব্রিজের নিচে ছোট যমুনা নদীর পানিতে জব্দকৃত মালামাল ধ্বংস করা হয়।

এ বিষয়ে বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মমতাজুল হক বলেন, ‘মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলমান রয়েছে। ওই থানা সংলগ্ন পাহান পট্টি আদিবাসী এলাকায় এর এক মাস আগেও অভিযান পরিচালনা করে চোলাই মদ জব্দ করা হয়েছিল।'

মন্তব্য

বিদেশে নয় ভাগ্য বদলেছে দেশে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বিদেশে নয় ভাগ্য বদলেছে দেশে

২০১৪ সালে ওমানে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে এক বছরের মাথায় দেশে ফিরে আসেন কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার ছিদ্দিকুর রহমান। পরের বছর ভাগ্য ফেরাতে যান মালদ্বীপে। সেখানেও বেশি সুবিধা না করতে পেরে, দেশে এসে করতেছেন কৃষি কাজ। এতেই ভাগ্যের চাকা ঘুরতে শুরু করেছে ছিদ্দিকের।

২০০ শতাংশ জমিতে করলা, টমেটো, মিষ্টি কুমড়া, কাঁচা মরিচ, লাউ ও আলু চাষ করেন ছিদ্দিকুর রহমান। এসব জমিতে প্রায় বারো মাসেই হয় সবজি চাষ। এসব সবজি গ্রামের চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন জেলা শহরে। এতে বছরে তার আয় প্রায় দুই লক্ষ টাকা।

 

বিস্তারিত ভিডিওতে...

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ