কমলাপুর স্টেশনের মনিটরে ভেসে উঠল ‘অশ্লীল ভিডিও’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
কমলাপুর স্টেশনের মনিটরে ভেসে উঠল ‘অশ্লীল ভিডিও’
ফাইল ছবি

রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশনে এবার অনুসন্ধান কাউন্টারের ওপরের মনিটরে অশ্লীল ভিডিও চলার ঘটনা ঘটেছে। এর আগে প্রবেশপথের মনিটরে ‘আওয়ামী লীগ জিন্দাবাদ’ স্ক্রল ভেসে উঠেছিল।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) মধ্যরাতে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। এই ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করে অনুসন্ধান কাউন্টারের ওপরের মনিটরে অশ্লীল ভিডিও চলতে শুরু করে। এতে সেখানে থাকা যাত্রী ও অন্যরা বিব্রত হয়ে পড়েন।  

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, উপস্থিত লোকজন মনিটরটি বন্ধ করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এক পর্যায়ে এক ব্যক্তি পাথর ছুড়ে মনিটরটি ভেঙে ফেলেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রেলওয়ে পুলিশের ঢাকা বিভাগের পুলিশ সুপার (এসপি) আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ‘মধ্যরাতে রেলস্টেশনের মনিটরে অশ্লীল ভিডিও চলার কথা শুনেছি। এই ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে। বিস্তারিত রেলওয়ে থানা বলতে পারবে।

আরো পড়ুন
মসজিদের ডিজিটাল স্কিনে ভেসে উঠল ‘জয় বাংলা’

মসজিদের ডিজিটাল স্কিনে ভেসে উঠল ‘জয় বাংলা’

 

কমলাপুর রেলস্টেশনের বিব্রতকর ঘটনার পর দ্রুত তদন্তে নেমেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। ঢাকা বিভাগীয় রেলওয়ের বিভাগীয় ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আরিফ জানান, ঘটনার কারণ উদ্‌ঘাটনে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেবেন তারা।

এর আগে গত ২৬ অক্টোবর সকালে ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনে (কমলাপুর স্টেশন) প্রবেশ পথের এলইডি স্ক্রিনে ‘আওয়ামী লীগ জিন্দাবাদ’ লেখা ভেসে ওঠার ঘটনা ঘটে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

শিশুদের দিয়ে ভিউ ব্যবসা, বুধবার ক্রিম আপাকে জিজ্ঞাসাবাদ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শিশুদের দিয়ে ভিউ ব্যবসা, বুধবার ক্রিম আপাকে জিজ্ঞাসাবাদ
সংগৃহীত ছবি

সাভারের বাইপাইল এলাকার একটি বিউটি পার্লারের মালিক শারমীন শিলা ওরফে ক্রিম আপা। সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে শিশুদের ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘ভিউ ব্যবসা’ করার অভিযোগ আনা হয়েছে।

এ বিষয়ে আগামীকাল বুধবার সাভার উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

জানা যায়, গত ৬ মার্চ ‘একাই একশো’ নামের শিশুদের সুরক্ষায় সামাজিক আন্দোলনের পক্ষে আন্তর্জাতিক শিশু শান্তি পুরস্কার পাওয়া বাংলাদেশের কিশোর সাদাত রহমানসহ অন্যরা ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ‘ক্রিম আপা’র বিরুদ্ধে স্মারকলিপি জমা দেন।

পরবর্তীতে সাভারের ইউএনওকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনার পর সাভার উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তাকে এ বিষয়ে তদন্ত করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। 

আরো পড়ুন
নাসার আর্টেমিস অ্যাকর্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের চুক্তি সই

নাসার আর্টেমিস অ্যাকর্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের চুক্তি সই

 

সাভার উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা কাজী ইসরাত জামান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘গত ৬ মার্চ তাকে সশরীরে উপস্থিত হতে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আগামীকাল বুধবার তিনি উপস্থিত হলে তার সঙ্গে কথা বলব।

তার জবানবন্দি নোট করে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের (ইউএনও) কাছে উপস্থাপন করব। পরবর্তীতে তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, অতঃপর...

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, অতঃপর...
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর পল্লবীতে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি বাপ্পীকে ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার রাতে মিরপুর-১১ নম্বরের খিচুড়িপট্টি বস্তিতে এ ঘটনা ঘটে। 

ছিনিয়ে নেওয়া আসামি বাপ্পীকে এখনো গ্রেপ্তার করা যায়নি। তবে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

 

আরো পড়ুন
মঠবাড়িয়ায় ট্রাকচাপায় ইজিবাইক আরোহীর মৃত্যু, আহত ৫

মঠবাড়িয়ায় ট্রাকচাপায় ইজি বাইক আরোহীর মৃত্যু, আহত ৫

 

পল্লবী থানার ওসি নজরুল ইসলাম জানান, পরোয়ানাভুক্ত মাদক কারবারি বাপ্পীকে ধরতে পুলিশ খিচুড়িপট্টি বস্তিতে যায়। তখন বস্তির কয়েকজন পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা চালায়। 

এর মধ্যে কনস্টেবল বাশারের হাতে কামড় দিয়ে জখম করা হয়। এরপর হাতকড়াসহ ওই আসামি পালিয়ে যান।

এ ঘটনায় দুই নারীসহ ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। 

ওসি জানান, পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

মন্তব্য

পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে পিএসসির গেট ভেঙে ভেতরে আন্দোলনকারীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে পিএসসির গেট ভেঙে ভেতরে আন্দোলনকারীরা
ছবি : ভিডিও থেকে সংগৃহীত

৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার সূচি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। সূচি অনুযায়ী, আগামী ৮ মে ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিতে উত্তীর্ণদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। সূচি প্রকাশের পর থেকেই লিখিত পরীক্ষা পেছানোর দাবি জানিয়ে আসছেন তারা। এই দাবিতে আজ মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) পিএসসির সামনে বিক্ষোভ করতে থাকেন ৪৬তম বিসিএস লিখিত প্রার্থীরা।

এদিকে, তাদের আন্দোলন চলাকালীন সময়ে দুপুরে পিএসসি কার্যালয়ে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোবাশ্বের মোনেম এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ‘যারা পড়াশোনা করছে তারা সবাই তৈরি। তারা অনেক আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছে। আমি মনে করি তারা দুই সপ্তাহ পরীক্ষা পেছানোর জন্য বসে নেই। একই সিলেবাসে দুই পরীক্ষা দেয়া যাচ্ছে।

এক্ষেত্রে পরীক্ষা পেছানোর দাবিটা মনে হয় না যৌক্তিক।’

এই বক্তব্যের পরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) প্রধান ফটক ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেছে। তাদের দাবি, ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয় ২০২৪ সালের ২২ ডিসেম্বর। ৬ মাসের বেশি সময় অতিবাহিত হলেও এখনো অর্ধেক প্রার্থীর ভাইভা শেষ হয়নি।

তাদের ভাইভা কবে শেষ হবে আমরা জানি না। এর মাঝেই ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ৮মে এবং ৪৭তম বিসিএসের প্রিলি আগামী ২৭ জুন হবে বলে সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেয়া অধিকাংশ প্রার্থী ৪৬ এর লিখিত দেবে, আবার লিখিত পরীক্ষাতেও অংশ নিতে হবে। এ ছাড়া ৪৭তম প্রিলিতেও অনেকে অংশ নিবে। এত কম সময়ের মধ্যে এত প্রিপারেশন নেওয়া কঠিন।
তাই লিখিত পরীক্ষা পেছানো উচিত বলে দাবি তাদের। 

মন্তব্য

বেকার হবেন হাজার হাজার সাংবাদিক

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
বেকার হবেন হাজার হাজার সাংবাদিক
প্রতীকী ছবি

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে বিনিয়োগকারীরা পথে বসে যাবেন। একইসঙ্গে বহু সাংবাদিক বেকার হয়ে পড়বেন বলে মনে করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা। ‘ওয়ান মিডিয়া, ওয়ান হাউস’ ধরনের স্লোগানে ‘টার্গেট’ করে এক গ্রুপের একাধিক মিডিয়া বন্ধের যে দুরভিসন্ধি—এটা কমিশনের কার্যক্রমে সুস্পষ্ট হয়েছে। কমিশন এমনভাবে বলছে, যেন বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকানাধীন ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের প্রথম সারির কয়েকটি মিডিয়াকে ‘ঘায়েল’ করাই মূল লক্ষ্য! দেশের অন্যতম শীর্ষ ও বৃহৎ পাঠকভিত্তির এই গ্রুপে বিপুলসংখ্যক কর্মীর কর্মসংস্থান হয়েছে।

কমিশনপ্রধানের ‘নুন খাওয়া’ প্রতিষ্ঠানের পছন্দ নয় বলে ওই গ্রুপের মিডিয়া বন্ধের এই হটকারী প্রস্তাব দেওয়া মানে দেশের মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রিকে ধ্বংসের পাঁয়তারা ছাড়া আর কিছুই নয়। কমিশনের প্রস্তাবে এক গ্রুপের একাধিক মিডিয়া বন্ধের এই যে চক্রান্ত, তা গণমাধ্যমে শৃঙ্খলা ফেরানো বা বস্তুনিষ্ঠ গণমাধ্যম তৈরির লক্ষ্য নয়; বরং হাতে ধরে মিডিয়া বন্ধের নীলনকশা। হাজার হাজার সংবাদকর্মীকে বেকার করে তাঁদের পথে বসানোর ষড়যন্ত্র। 

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অন্য ব্যবসার মূল লক্ষ্যই থাকে লাভ বা মুনাফা।

আর গণমাধ্যমের মূল লক্ষ্য সেবা। চাওয়ার মধ্যেই বিস্তর তফাত। একটি লাভজনক ব্যবসা হিসেবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তি যৌক্তিক। কিন্তু সেবাধর্মী এবং বলতে গেলে জেনেশুনে অলাভজনক প্রতিষ্ঠান গণমাধ্যমকে পুঁজিবাজারে আনার প্রস্তাবও অবাস্তব।
কারণ বাংলাদেশের পুঁজিবাজার সবচেয়ে নাজুক অবস্থায় রয়েছে। দেশের লাভজনক হাজারো প্রতিষ্ঠান এখনো সেখানে তালিকাভুক্ত হয়নি। সরকারি প্রতিষ্ঠানও বহু বলার পরও সেখানে যায়নি। এ বাজারে ফড়িয়া, দালাল সিন্ডিকেটের যে দৌরাত্ম্য, তা পুঁজিবাজারকে ভঙ্গুর অবস্থায় নিয়ে ঠেকিয়েছে। এমন একটি বাজারে মিডিয়ার মতো স্পর্শকাতর একটি উদ্যোগকে নিয়ে গিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের নিঃস্ব করার আরেকটি চক্রান্ত।
এতে মিডিয়াটিও নির্মূল হয়ে যাবে, বিনিয়োগকারীরাও পথে বসবেন।

আরেক প্রস্তাবে সাংবাদিকদের শিক্ষাগত যোগ্যতার যে কথা বলা হয়েছে, সেটি ঠিক আছে। কিন্তু সাংবাদিকদের সারা দেশে একই বেতন স্কেল হবে। যোগদানের প্রথমেই বিসিএসের নবম গ্রেডের কর্মকর্তাদের মতো হবে বেতন স্কেল। এটিও অবৈজ্ঞানিক সুপারিশ। সারা দেশের সংবাদকর্মীরা কিভাবে প্রধান কার্যালয়ের সংবাদকর্মীর সমমানের হবেন? প্রধান কার্যালয়ে প্রতিযোগিতামূলকভাবে একেকজন নিয়োগ পান। তাঁদের শিক্ষা, অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতা প্রতিযোগিতামূলক। একেক বিষয়ে একেকজন সাংবাদিকের অভিনবত্ব, সংবাদের ‘সোর্সের’ সঙ্গে গভীর সম্পর্ক, পেশাদারি—এসবই একজন সাংবাদিকের মূল শক্তি। তাঁর চাহিদাও বেশি। এটা সর্বত্র এক নয়, সম্ভবও নয়। এ ধরনের সাংবাদিকের সুযোগ-সুবিধা প্রতিযোগিতামূলক।

আর ঢাকার বাইরে যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা নিজেদের আবাসস্থলের পাশে অন্য কোনো পেশায় থেকে এ পেশায় কন্ট্রিবিউট করেন। এটাই বাস্তবতা। চাইলেই রাতারাতি তাঁদের প্রধান কার্যালয়ের সমমানের ও মর্যাদায় উন্নীত করা অবাস্তব। পেশাদারি ও দক্ষতার বিবেচনায় কেন্দ্রের সঙ্গে প্রান্তের কর্মীদের সমান কাতারে আনা দীর্ঘ সময় ও প্রক্রিয়ার বিষয়।

এটা কমিশন বললেই আর একটি পরিপত্র জারি করলেই বাস্তবায়ন হয়ে যাওয়ার কোনো পরিস্থিতি নেই। এতেই বোঝা যায়, কমিশনপ্রধান বিদেশে থেকে দেশের বাস্তবতা না বুঝেই কাল্পনিক এমন হটকারী প্রস্তাব দিয়েছেন। এমন প্রস্তাব দেশের একটি হাউসও বাস্তবায়ন করতে পারবে কি না সন্দেহ রয়েছে।

দেশের অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্য একটি ক্রান্তিকাল পার করছে। লাভজনক ব্যবসাই এখন লোকসান গুনছে। টিকে থাকাই কঠিন হয়ে পড়েছে। একের পর এক কারখানা বন্ধ হচ্ছে। লাখ লাখ লোক চাকরি হারাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে লোকসান জেনেও গণমাধ্যম সাংবাদিকদের বেতন দিয়েও দেশের সেবা করে যাচ্ছে। পুরনোটা চালাতেই হিমশিম অবস্থা। কেউ নতুন বিনিয়োগেও আসছে না।

সম্পূর্ণ ব্যক্তি মালিকানাধীন গণমাধ্যমের বাস্তবতাকে অস্বীকার করে কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়ার অর্থ হবে—ছোট ছোট সংবাদমাধ্যমকে গলা টিপে হত্যা করা। কিভাবে পেশাদার সাংবাদিক তৈরি করা যায়, কিভাবে একটি মানসম্পন্ন মিডিয়া তৈরি করা যায়, কোন পদ্ধতি অবলম্বন করলে বিদ্যমান একটি মিডিয়া হাউস আরো দক্ষ ও পেশাদার হবে, বস্তুনিষ্ঠ ও সৎ সাংবাদিকতা করতে পারবে—তার জন্য সরকার কী করতে পারে, নিয়ন্ত্রকরা কী করতে পারেন—প্রস্তাব হতে হবে এসব।
 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ