বাপ্পারাজ যখন সিনেমায় এলেন...

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বাপ্পারাজ যখন সিনেমায় এলেন...

শাবানা এক কিশোরকে ধরে আছেন। কিশোরের গায়ে ডেনিমের শার্ট, জিনসের প্যান্ট। পাতলা ফিনফিনে। শাবানার আরেক পাশে রাজ্জাক ও অরুণা বিশ্বাস।

কে এই কিশোর? একটু খটকা লাগলেও চিনে ফেলতে সমস্যা হবে না। আর কেউ নন, ইনি বাপ্পারাজ। 

চিত্রনায়ক বাপ্পারাজ নিজের ফেসবুক স্টোরিতে একটি ছবি শেয়ার করেছেন। যেখানে কচি বয়সের বাপ্পারাজকে দেখা যাচ্ছে।

ছবিটি দেখে একটি সিনেমার কথা মনে হলেও আসলে দ্বিধা তৈরি করছিল 'বয়স।' পরে বাপ্পারাজ নিজেই বিষয়টি পরিষ্কার করলেন। 'চাপাডাঙ্গার বৌ' চলচ্চিত্রের সময় এই ছবিটি তোলা হয়েছিল বলে কালের কণ্ঠকে নিশ্চিত করলেন। 

কেননা ছবিতে যে বয়স দেখা যাচ্ছে আর ঐ চলচ্চিত্রে যে বয়স দেখা যাচ্ছিল তাতে তৈরি হয় দ্বিধা, কেননা চলচ্চিত্রে বয়স বেশি মনে হচ্ছিল।

এই ছবি দিয়েই বাপ্পারাজ চলচ্চিত্রে আসেন। সেটা ১৯৮৪ সালের ঘটনা।

এই চলচ্চিত্রে প্রথমে রাজ্জাক নিজে ছবিতে অভিনয় করবেন ভেবেছেন, কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। কারণ তাঁকে অভিনয় করতে হলে শাবানার ছেলের চরিত্রে করতে হবে। এদিকে তখন শাবানার সঙ্গে তাঁর অন্য ছবির কাজ চলছে।

এমতাবস্থায় তিনি ছেলের চরিত্র করলে অন্য ছবির ব্যবসার ক্ষতি হতে পারে ভেবে তিনি নতুন কাউকে নেওয়ার চিন্তা করলেন। 

প্রথম দিনের শুটিংয়ে বাপ্পা বুঝিয়ে দিলেন তিনি নায়করাজের ছেলে। দৃশ্যটি ছিল, বাপ্পারাজের মা মারা যাওয়ার সময় শাবানা, বাপ্পারাজ, এ টি এম শামসুজ্জামান- সবাই শিউরে দাঁড়াবেন। মা বাপ্পাকে শাবানার হাতে তুলে দিয়ে বলবেন, 'ওকে তুমি দেখে রেখো।' সবাইকে অবাক করে বাপ্পা একবারেই শটটি 'ওকে' করেছিলেন। একটানা ২০ দিন মানিকগঞ্জের নবগ্রামে শুটিং হয়েছিল। 

ছবিটি সম্পর্কে বাপ্পারাজ বলেন, 'ছবিটি চাপাডাঙ্গার বৌ সেটে তোলা। বাবা আমাকে নিয়ে গিয়েছেন। তখন একদমই ছোট ছিলাম। বয়স কত ছিল আমি নিজেও মনে করতে পারছি না এই মুহূর্তে। তবে ছবিটি দেখে মজাই লাগছে।' 

অবশ্য বাপ্পারাজ বয়স না জানলেও উইকিপিডিয়া বলছে, তখন তাঁর ১৬ বছর। চাপাডাঙ্গার বৌ মুক্তি পায় ১৯৮৬ সালে। 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

জামাই ভেঙে দিল বড় ছেলের ৮ বছরের রেকর্ড

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক
শেয়ার
জামাই ভেঙে দিল বড় ছেলের ৮ বছরের রেকর্ড
‘শ্বশুর বাড়িতে ঈদ’ ও ‘বড় ছেলে’

ইউটিউবে বাংলা নাটকের দর্শকপ্রিয়তায় ১১ মাসে ভাঙল ৮ বছরের রেকর্ড। জিয়াউল ফারুক অপূর্ব অভিনীত ‘বড় ছেলে’-কে টপকে শীর্ষে উঠলো ছোট পর্দার ‘জামাই’ খ্যাত নিলয় আলমগীর অভিনীত ‘শ্বশুর বাড়িতে ঈদ’।

জিয়াউল ফারুক অপূর্বের ক্যারিয়ারের অন্যতম আলোচিত নাটক মিজানুর রহমান আরিয়ানের ‘বড় ছেলে’। আট বছর আগের নাটকটি এত দিন ছিল ইউটিউবে সর্বোচ্চ ভিউ পাওয়া নাটক (৫ কোটি ৪১ লাখ ৮২ হাজার)।

সেই রেকর্ড ভেঙেছে ছোট পর্দার ‘জামাই’ খ্যাত নিলয় আলমগীর অভিনীত ‘শ্বশুর বাড়িতে ঈদ’।

আরো পড়ুন
গান ও অভিনয় দুটিই উপভোগ করি : শিবলু

গান ও অভিনয় দুটিই উপভোগ করি : শিবলু

 

মাত্র ১১ মাস আগে ইউটিউবে এসেছে মহিন খানের নাটকটি। গতকাল পর্যন্ত এটির ভিউ ৫ কোটি ৪৩ লাখ ৭৮ হাজার। এতে নিলয়ের সঙ্গে অভিনয় করেছেন তারিক আনাম খান, জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি ও সাবেরি আলম ।

মিজানুর রহমান আরিয়ান পরিচালিত ‘বড় ছেলে’ নাটকে দেখানো হয়েছে মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলে রাশেদ ও ধনী পরিবারের মেয়ে রিয়ার প্রেমের গল্প। চরিত্র দুটিতে ছিলেন অপূর্ব ও মেহজাবীন। গল্পে দেখা যায়, রাশেদের বাবা একজন স্কুলশিক্ষক। সে অবসরে যাচ্ছে।

তখন পরিবারের হাল ধরে বড় ছেলে। কিন্তু কোনো চাকরিই সে খুঁজে পায় না। অন্যদিকে রিয়াকে পরিবার থেকে বিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। বাস্তবতার কাছে হেরে যায় ভালোবাসা।

আরো পড়ুন
পর্দায় ফিলিস্তিন : যুদ্ধ, ভালোবাসা ও বেঁচে থাকার গল্পে ১০ ছবি

পর্দায় ফিলিস্তিন : যুদ্ধ, ভালোবাসা ও বেঁচে থাকার গল্পে ১০ ছবি

 

অন্যদিকে, শ্বশুরবাড়িতে ঈদকেন্দ্রিক নানা ঘটনাকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে ‘শ্বশুরবাড়িতে ঈদ’ নাটকের গল্প।

বিয়ের পর দূরে থাকলেও এবার শ্বশুরবাড়িতে ঈদ করতে এসে ভিন্ন এক পরিস্থিতির মুখে পড়ে জামাই। দেখা যায়, শ্বশুর কিপটে। যে ঈদে ফিতরা-জাকাত ইত্যাদি দিতে চায় না। সেগুলো নিয়ে সোচ্চার হয় জামাই। নাটকে বার্তা দেওয়া হলেও সেটা কমেডির মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। এ জন্যই এটি দর্শক পছন্দ করেছেন বলে জানালেন নাটকের পরিচালক মহিন খান।

মন্তব্য

গান ও অভিনয় দুটিই উপভোগ করি : শিবলু

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক
শেয়ার
গান ও অভিনয় দুটিই উপভোগ করি : শিবলু
এরফান মৃধা শিবলু

অভিনয় ও গানে মুখর সময় পার করছেন এরফান মৃধা শিবলু। এই ঈদে তাঁর অভিনীত চলচ্চিত্র, ওয়েব ছবি, সিরিজ ও নাটক এসেছে। পাশাপাশি সক্রিয় গানেও। ব্যস্ত এই শিল্পীর সঙ্গে কথা বলেছেন কামরুল ইসলাম।

প্রেক্ষাগৃহ থেকে ওটিটি কিংবা ইউটিউব—সবখানে আপনি! সব মিলিয়ে কেমন গেল এবারের ঈদ?

প্রথমে সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। সিনেমা, ওটিটি, নাটক—সব মিলিয়ে বলা যায়, এবারের ঈদটা আমারই ছিল।

ঈদে আপনার কী কী কাজ এলো?

সিনেমা হলে চলছে এম রাহিমের ‘জংলি’, ওটিটিতে কাজল আরেফিন অমির ‘হাউ সুইট’ এবং আশফাক নিপুণের ‘জিম্মি’। পাশাপাশি ইউটিউবে কিছু নাটক এসেছে; যেমন—তানিম রহমান অংশুর ‘খালিদ’, এ কে পরাগের ‘হাউ কাউ’ ইত্যাদি।

কোনটা থেকে কেমন সাড়া পাচ্ছেন?

সিনেমা বড় মাধ্যম, স্বাভাবিকভাবেই সেটার ফিডব্যাক অন্য রকম। ‘জংলি’তে আমার যে চরিত্র বা উপস্থিতি, সেটা অনুযায়ী ভালো সাড়া পাচ্ছি। আর ওটিটিতে ‘হাউ সুইট’-এ আমার চরিত্র বড় পরিসরের। গল্পের অনেকটা সময় জুড়ে আমার উপস্থিতি।

এত বড় পরিসরে আমাকে আগে দেখা যায়নি। ফলে এখান থেকে সবচেয়ে বেশি সাড়াও পাচ্ছি। ‘জিম্মি’র জন্যও মানুষের ভালোবাসা পাচ্ছি। সব মিলিয়ে আমি সন্তুষ্ট।

‘হাউ সুইট’ ও ‘খালিদ’-এ নেতিবাচক চরিত্র করেছেন।

আগেও আপনাকে খল চরিত্রে দেখা গেছে। এ ধরনের চরিত্রে নিজের ভবিষ্যৎ কেমন দেখেন?

দর্শকই হলো অভিনয়শিল্পীদের উৎসাহদাতা। তাঁদের প্রতিক্রিয়ায় বোঝা যাবে, আমি কত দূর যেতে পারব, কতখানি কী অর্জন করতে পারব। আমার তো অবশ্যই ইচ্ছা আছে অন্যান্য চরিত্রেও নিজেকে মেলে ধরার। তবে আমার যে লুক, তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ চরিত্রই পছন্দের। এ ধরনের চরিত্র সহজেই নিজের মধ্যে ধারণ করতে পারি, শতভাগ আত্মবিশ্বাস নিয়ে করতে পারি।

আপনি তো গানেরও মানুষ। ইমন চৌধুরীর গানের দল বেঙ্গল সিম্ফনির সঙ্গে আছেন। সর্বশেষ কোথায় শো করলেন?

চাঁদরাতে শিল্পকলা একাডেমিতে একটি শো করেছিলাম। এর আগে এ রকম অনুষ্ঠান কখনো দেখিনি। খুবই ইন্টারেস্টিং ছিল। এই শোর কারণে আমার ঈদ শুরু হয়েছিল চাঁদরাত থেকেই। সামনেও বেঙ্গল সিম্ফনির কিছু শোর ব্যাপারে কথা চলছে। শিগগিরই জানাতে পারব।

নতুন কী গান করছেন?

নির্দিষ্ট করে এখনই বলছি না, তবে গান রেকর্ডিং চলছে। সময় বুঝে আমরা জানাব। এ ক্ষেত্রে বলে রাখি, একেবারে ব্যক্তিগত কোনো গান যদি করি, তাহলে তো একা করব। দলগত কোনো কাজ করলে অবশ্যই সেটা বেঙ্গল সিম্ফনির সঙ্গে।

অভিনেতা ও গায়ক শিবলুর মধ্যে কোনো তফাত দেখেন?

তফাত খুবই কম; আসলে নেই বললেই চলে। ছোটবেলা থেকেই আমি মানিয়ে নিতে পারি। যেখানেই যাই না কেন, সেই স্থান ও মানুষের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারি। ফলে আমি গান ও অভিনয়—দুটিই উপভোগ করি। শিবলু আসলে একই, জাস্ট গানের সময় গান আর অভিনয়ের সময় অভিনয়—এইতো।

আপনার কণ্ঠে জনপ্রিয় দুই গান ‘সাদা সাদা কালা কালা’ ও ‘কথা কইও না’র স্রষ্টা হাশিম মাহমুদ। তাঁর সঙ্গে অনেক আগে থেকেই আপনার সখ্য। এখন যোগাযোগ হয়?

খুব কম। একদিকে আমার নিজের কর্মব্যস্ততা আছে, আবার হাশিম ভাইয়ের কোনো ফোন নেই। ফোন কী কাজে লাগে, কিভাবে ব্যবহার করতে হয়, এসব চিন্তা-ভাবনার মধ্যে নেই তিনি। মাঝেমধ্যে উনার মায়ের নম্বরে কল করে খোঁজখবর নিই। হাশিম ভাই তো অসুস্থ, তাঁর চিকিৎসা চলছে। সেটা দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার। দোয়া করবেন, তাঁকে নিয়ে যেন আরো কিছু কাজ করতে পারি।

হাশিম মাহমুদের আর কোনো গান নিয়ে কাজ করবেন?

একটা সিক্রেট শেয়ার করি, হাশিম ভাইকে নিয়ে অনেক বড় একটা সারপ্রাইজ নিয়ে আসব আমরা। চেষ্টা করছি শিগগিরই সেই ধামাকা সামনে আনার।

মন্তব্য

এফডিসি পরিদর্শনে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ, পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটির আশ্বাস

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক
শেয়ার
এফডিসি পরিদর্শনে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ, পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটির আশ্বাস
সংগৃহীত ছবি

মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত দায়িত্বের অংশ হিসেবে আজ মঙ্গলবার দুপুরে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (বিএফডিসি) আসেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। এফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন শুটিং ফ্লোর ঘুরে দেখার পাশাপাশি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলেন মাহফুজ। 

এফডিসির বিভিন্ন দপ্তর ঘুরে দেখার পাশাপাশি পরিচালক সমিতি, শিল্পী সমিতির কার্যালয়েও যান। সেখানে পরিচালক ও শিল্পীদের সঙ্গে কথা বলেন মাহফুজ আলম।

শিল্পী সমিতিতে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান চলচ্চিত্রের বরেণ্য অভিনয়শিল্পী আনোয়ারা। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন এফডিসির এমডি মাসুমা রহমান তানি, চিত্রনায়ক নাঈম, অভিনয়শিল্পী আলীরাজ, সুব্রত, রুমানা ইসলাম মুক্তি, শিবা শানু প্রমুখ।

সবার সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি জহির রায়হান মিলনায়তনে এফডিসি নিয়ে নিজের পরিকল্পনা ও ভাবনার কথা জানান তিনি। এফডিসিকে কম্পোজিট ফিল্ম সিটি বানানোর কথা বলেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

 

image

মাহফুজ আলম বলেন, ‘এফডিসিতে মন্ত্রণালয়ের অধিভুক্ত অনেকগুলো দপ্তর আছে। এগুলোর দেখার উদ্দেশ্যে এখানে আসা। আসার পর অনেকের সঙ্গে কথা হয়েছে। এখানে অনেকগুলো সংকট আছে।

কর্মকর্তা-কর্মচারী যারা আছেন, তাদেরও অনেক চাহিদা আছে। আমি সরেজমিনে দেখতে এলাম, যাতে বিষয়টা আমার বোধগম্য হয়, কী চলছে, কিভাবে চলছে।’

এফডিসির সম্ভাবনা অনেক উল্লেখ করে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি শুধু এটুকু বলতে চাই, এফডিসির সম্ভাবনা অনেক। ঢাকার একেবারে প্রাণকেন্দ্রে এত বড় জায়গা নিয়ে তৈরি এফডিসিতে যে সুযোগ-সুবিধাগুলো আছে, সেগুলো সাধারণত যেকোনো রাষ্ট্রের ফিল্ম সিটি বা এ রকম কোনো জায়গাতে থাকে। বিষয়টা এমন, কম্পোজিট একটা ব্যাপার—যেখানে শুটিং, এডিটিং, ডাবিংসহ সব সুযোগ-সুবিধা একসঙ্গে পাওয়া যাবে।

সম্পাদনা থেকে শুরু করে প্রি-প্রডাকশন, পোস্ট-প্রডাকশনের সব কাজ একই জায়গায় হয়। আমি মনে করি, আমার দায়িত্বকালের মধ্যে এফডিসিকে কম্পোজিট ফিল্ম সিটি বানিয়ে দেওয়ার। এফডিসি যাতে লাভজনক হয়ে ওঠে, তাহলে এখানে যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারী আছেন, তাদের সবার বেতন-ভাতা থেকে শুরু করে প্রণোদনা সবই এখান থেকে দেওয়া সম্ভব হবে। এফডিসি নিয়ে এটাই হচ্ছে আমার একমাত্র লক্ষ্য। আশা করি, এখানে আপনারা যারা আছেন, সবাই সহযোগিতা করবেন।’

image

সব শেষে এফডিসিতে একটি প্রকল্প চলমান আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এফডিসিতে একটা প্রকল্প চলছে। কবিরপুর ফিল্ম সিটিতে আরেকটা প্রকল্পের কাজ চলছে। এই দুটি জায়গা থেকে আমরা চেষ্টা করব যেসব ইস্যু আছে, তা শেষ করতে। এখানে রিসোর্সগুলো যাতে ঠিক হয়, আপনরা সবাই যাতে কাজের সুযোগ পান এবং যারা ফিল্ম মেকার, প্রযোজক আছেন—তারা যাতে খুব সহজে কাজ করতে পারেন। যাতে ভালো মানের ফিল্ম বাংলাদেশে তৈরি হয়।’

মন্তব্য

বন্ধ হোক সব চিড়িয়াখানা নামক জেলখানা—আহ্বান জয়া আহসানের

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক
শেয়ার
বন্ধ হোক সব চিড়িয়াখানা নামক জেলখানা—আহ্বান জয়া আহসানের
সংগৃহীত ছবি

প্রাণীদের বরাবরই খুব পছন্দ করেন দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। যার প্রমাণও ইতিমধ্যে দিয়েছেন বহুবার। প্রাণীদের প্রতি ভালোবাসার প্রতিদানস্বরূপ পেয়েছেন ‘প্রাণবিক বন্ধু’ সম্মাননাও। সর্বশেষ হাতির ওপর নির্যাতন বন্ধে হাইকোর্টে রিট করেন ‘দেবী’খ্যাত এই অভিনেত্রী।

জয়ার সেই রিটে আদালতের আদেশে বন্ধ হয় হাতি নির্যাতন।

এবার চিড়িয়াখানা নামক ‘জেলখানা’ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন জয়া আহসান। সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত একটি সংবাদের জেরে তিনি এ কথা বলেন। প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যায়, ময়মনসিংহ নগরের জয়নুল আবেদিন উদ্যানের মিনি চিড়িয়াখানায় একটি ভালুকের শরীরে পচন ধরেছে।

ইতিমধ্যে প্রাণীটির পায়ের অংশবিশেষ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ভালুকটির শরীর থেকে ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধও। ভালুকটিকে সারিয়ে তোলা কঠিন বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

সংবাদটি নিজ ফেসবুকে শেয়ার করে জয়া আহসান লিখেছেন, ‘চিড়িয়াখানাই পৃথিবীর সেই জেলখানা, যেখানে বিনা দোষে সাজা হয়।

বন্ধ করা হোক পৃথিবীর সব চিড়িয়াখানা নামক জেলখানা।’ জয়ার এমন কথায় একবাক্যে একমত পোষণ করেছেন নেটিজেনরা।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ