ঢাকা, বুধবার ০৯ এপ্রিল ২০২৫
২৬ চৈত্র ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, বুধবার ০৯ এপ্রিল ২০২৫
২৬ চৈত্র ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৬

বয়সের ছাপ পড়ছে চেহারায়? মেনে চলুন এই ৯টি নিয়ম

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বয়সের ছাপ পড়ছে চেহারায়? মেনে চলুন এই ৯টি নিয়ম

বয়স হয়ে গেলে প্রথমে তা চেহারায় ধরা পড়ে। এজন্য বয়স ৩০ এর কোঠায় যাওয়ার সাথে সাথেই নিজের স্কিনের বাড়তি যত্ন নেওয়া শুরু করুন। এতে করে আর কিছু না হোক স্কিনের বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।

সানস্ক্রিন ব্যবহার:

শীত,বর্ষা বা গ্রীষ্ম যখনই হোক সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।

এতে করে আপনার স্কিন ক্ষতির হাত থেকে রেহাই পাবে।

সানগ্লাস:

সানগ্লাস রোদ থেকে চোখকে রক্ষা করে। চোখের চারপাশের স্কিন ভালো রাখতে অনেক জরুরী সানগ্লাস।

সূর্য প্রতিরোধক পোশাক:

বাইরে যাওয়ার আগে রোদের হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য পোশাক নির্বাচন করুন।

প্রয়োজনের হ্যাট পরতে পারেন।

ধূমপান ত্যাগ করা:

ধূমপান শরীরের সাথে চেহারার উপরেও প্রভাব ফেলে। ধূমপান করলে কোলাজেন খুব দ্রুত ভেঙ্গে যায়। ধূমপান করলে চেহারায় দ্রুত বয়সের ছাপ পড়ে যায়।

অতিরিক্ত অ্যালকোহল বাদ দেওয়া:

অতিরিক্ত মাত্রায় অ্যালকোহল খেলে আপনার স্কিন ডিহাইড্রেট হয়ে যেতে পারে। এজন্য এখন থেকেই অ্যালকোহল খাওয়া একেবারে বাদ দিয়ে দেন।

অনিয়মিত খাওয়া দাওয়া:

নিয়ম মেনে খাওয়া দাওয়া না করলে তা আপনার স্কিনের উপরেও প্রভাব ফেলবে। এজন্য খাওয়া দাওয়াই রুটিন ফিরিয়ে নিয়ে আসুন।

রেটিনল:

রেটিনল স্কিনের জন্য অনেক উপকারী।

বয়সের ছাপ এড়াতে এর জুরী মেলা ভার।

সঠিক প্রোডাক্ট ব্যবহার:

একজন ২০ বা তার চেয়ে বেশি বয়সী নারীর সবচেয়ে বেশি দরকার একটি সঠিক ফেসওয়াশ ব্যবহার করা এবং রাতে একটি ভালো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত কোন প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে চাইলে তা সকালে ব্যবহার করুন।

লেজার ট্রিটমেন্ট:

আপনার স্কিনে যদি ব্রণের দাগ থাকে বা সূর্যের ট্যান পরে তাহলে লেজার ট্রিটমেন্ট করিয়ে নিতে পারেন। লেজার ট্রিটমেন্ট আপনার স্কিন সুন্দর করে তুলতে পারে যতটা না পরে ফেসিয়াল।

মন্তব্য

বেগুন থেকে দূরে থাকবেন যারা

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
বেগুন থেকে দূরে থাকবেন যারা
সংগৃহীত ছবি

আমাদের দেশে বারো মাসেই কমবেশি বেগুন পাওয়া যায়। প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজে পূর্ণ এই বেগুনে রয়েছে প্রচুর জলীয় অংশ। এ ছাড়া রয়েছে খানিকটা কার্বোহাইড্রেটও। তাই যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্যও বেগুন খুব ভালো সবজি।

 

এতো উপকার থাকার পরও বেগুনের কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। এর জন্য কিছু মানুষকে এর থেকে দূরে থাকতে হয়। যাদের গেঁটে বাত আছে, কিংবা অ্যাজমা ও অ্যালার্জি আছে, তাদের বেলায় বেগুনে খানিকটা বিধিনিষেধ আছে।

বেগুন খেলে অনেকেই অ্যালার্জির সমস্যায় ভোগেন।

গায়ে চাকাচাকা দাগ হয়ে যায়। বেগুনের মধ্যে থাকা উপাদান অ্যালার্জেন হিসেবে কাজ করে। তাই এই সমস্যা যাদের আছে, তাদের জন্য বেগুন না খাওয়াই ভালো।

আরো পড়ুন
হোয়াটসঅ্যাপের ছবি-ভিডিও সেভ হবে কি না, সিদ্ধান্ত নেবে প্রেরক

হোয়াটসঅ্যাপের ছবি-ভিডিও সেভ হবে কি না, সিদ্ধান্ত নেবে প্রেরক

 

বেগুন অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে আর্থ্রাইটিসের ব্যথাও বাড়তে পারে।

কারণ এর মধ্যে অক্সালেটের পরিমাণ বেশি থাকে। পাশাপাশি ফাইবারের পরিমাণও বেশি বেগুনে।

বেগুন গ্যাস ও পেটে মোচড় দিয়ে ব্যথার অন্যতম কারণ। এই সবজির মধ্যে থাকা উপাদান প্রায়ই হজমের সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যা পেটে ব্যথার জন্য দায়ী।

ইউরিক এসিড বাড়িয়ে দিতে পারে বেগুন। অতিরিক্ত বেগুন খেলে এই সমস্যায় ভুগতে হতে পারে। যাদের ইতোমধ্যেই এই সমস্যা রয়েছে, তাদের বেগুন এড়িয়ে চলাই ভালো।

আরো পড়ুন
চুলের হারানো উজ্জ্বলতা ফেরাবে যেসব খাবার

চুলের হারানো উজ্জ্বলতা ফেরাবে যেসব খাবার

 

বেগুন কিডনিতে পাথরের কারণ হতে পারে। এই বিষয়ে গবেষণার সংখ্যা এখনো কম। বৃদ্ধ বয়সে অনেকেই কিডনির সমস্যায় ভোগেন। তাই অল্প বয়সেই সতর্ক হওয়া ভালো।

বেগুনের খোসায় নাসুনিন থাকে। এটি লোহার সঙ্গে বন্ধন করে কোশ থেকে লোহাকে বের করে দেয়। তাই বেগুন বেশি খেলে শরীরে আয়রনের পরিমাণ কমে যেতে পারে।

বেগুনের মধ্যে সোলানিন নামের একটি প্রাকৃতিক বিষ থাকে। এই বিষ শরীরে বেশি পরিমাণে গেলে বমি বমি ভাব, তন্দ্রা আসতে পারে, যা বিষক্রিয়ার লক্ষণ।

আরো পড়ুন
সাপ্লিমেন্টের বিকল্প হতে পারে যেসব খাবার

সাপ্লিমেন্টের বিকল্প হতে পারে যেসব খাবার

 

অবসাদ বাড়িয়ে দিতে পারে বেগুন। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত বেগুন খেলে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই যারা মানসিক অবসাদ বা অন্য সমস্যায় জর্জরিত তাদের এই সবজিটি এড়িয়ে চলাই ভালো।

গর্ভাবস্থার সময় বেগুন না খাওয়াই ভালো। সাধারণত চিকিৎসকরা এমনটাই পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে এই বিষয়ে চিকিৎসকদের থেকে ব্যক্তিগতভাবে পরামর্শ নিয়ে নেওয়া জরুরি।

আরো পড়ুন
পুরনো ও গুরুত্বপূর্ণ মেইল সহজে খুঁজে বের করবে জিমেইল

পুরনো ও গুরুত্বপূর্ণ মেইল সহজে খুঁজে বের করবে জিমেইল

 
মন্তব্য

কালো রঙের প্লাস্টিক দেহের জন্য ক্ষতিকর কেন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
কালো রঙের প্লাস্টিক দেহের জন্য ক্ষতিকর কেন
সংগৃহীত ছবি

বাড়ি, অফিস কিংবা অনেক রেস্তোরাঁয় যেকোনো খাবার প্যাকেট করার ক্ষেত্রে অনেকেই প্লাস্টিক ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এই প্লাস্টিক হতে পারে মারাত্মক ক্ষতির কারণ।

বর্তমান সময়ে ব্যবহৃত অন্যান্য জিনিসপত্রের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে প্লাস্টিক। পরিবেশদূষণের পাশাপাশি স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ এই প্লাস্টিক।

দেশে প্লাস্টিক ও পলিথিন ব্যবহারে সরকার কঠোর হলেও খুব একটা লাভ হচ্ছে না। তবে বর্তমানে প্লাস্টিকের স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে আগের তুলনায় মানুষ অনেক বেশি সচেতন।

অনেকেই বাজার থেকে মাছ, মাংস কিংবা সবজি কালো প্লাস্টিকে করে নিয়ে আসেন। আবার কেউ বাড়ির খাবার কালো পাত্রে পরিবেশন করেন।

তবে এবার সাবধান হওয়া দরকার।

আরো পড়ুন
শিশুদের মুখ থেকে লালা পড়ে কেন

শিশুদের মুখ থেকে লালা পড়ে কেন

 

কালো রঙের প্লাস্টিকে হতে পারে সব থেকে ক্ষতি। সম্ভব হলে এখনই বন্ধ করুন কালো রঙের প্লাস্টিকের সব রকম ব্যবহার। এর মাধ্যমে ক্ষতিকর উপাদানগুলো মানবদেহ ও পরিবেশে প্রবেশ করে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।

আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত গত বছরের একটি গবেষণা থেকে জানা যায়, কালো রঙের প্লাস্টিকের মাধ্যমে শরীরে পলিব্রমিনেটেড ডাইফিনাইল ইথারের পরিমাণ বেড়ে যায়। এই উপাদান থাকার ফলে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের সম্ভাবনা থেকে যায়।

কালো রঙের প্লাস্টিকে খাবার বা পানি গরম করলে বা সরাসরি ওভেনে দিলে এসব বিষাক্ত উপাদান খাবারের সঙ্গে মিশে শরীরে প্রবেশের আশঙ্কা অনেক বেশি বেড়ে যায়।

আরো পড়ুন
চুলের হারানো উজ্জ্বলতা ফেরাবে যেসব খাবার

চুলের হারানো উজ্জ্বলতা ফেরাবে যেসব খাবার

 

সূত্র : নিউজ ১৮

মন্তব্য

পুরুষের যে কথায় দুর্বল হয়ে যায় নারী

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
পুরুষের যে কথায় দুর্বল হয়ে যায় নারী
সংগৃহীত ছবি

নারী শব্দটির মধ্যেই যেন পৃথিবীর সমস্ত রহস্য লুকিয়ে আছে। নারীরা চপলমতি হন, স্থির বুদ্ধিসম্পন্ন হন আবার ভাবুক প্রকৃতিরও হন।  নারীরা ভিন্ন দেহ বৈচিত্র্য এবং ভিন্ন রূপ বৈচিত্র্যের অধিকারী হন, ভিন্ন তাদের চাওয়া পাওয়া। কিন্তু একটি দিকে তারা সবাই অনেকটা একই রকম হয়ে থাকেন।

আর সেটা হলো প্রেমিক পুরুষের ক্ষেত্রে।

আরো পড়ুন
জুতা চুরির পর বিক্রি করতে বিজ্ঞাপন, অতঃপর...

জুতা চুরির পর বিক্রি করতে বিজ্ঞাপন, অতঃপর...

 

যেমন এমন অনেক কথা আছে যেগুলো নারীরা পুরুষদের মুখ থেকে শুনতে ভীষণ পছন্দ করেন। তাই নারীকে খুশি করার জন্য একঝাঁক তরুণ গবেষণা করে সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু বাক্য খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক নারীকে খুশি করার সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু বাক্য—

১.তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে : এটা খুবই সাধারণ একটি কথা যা প্রতিটি নারী তাদের আকাঙ্খিত পুরুষদের কন্ঠ থেকে শুনতে পছন্দ করেন।

সেই নারী হোক সুন্দর বা অসুন্দর তবু এই কয়েকটি শব্দ তাদেরকানে লাগে সুমধুর। কোনো পুরুষ যদি মুগ্ধতার বশে বলে নয়ে তোমাকে আজ বেশ সুন্দর লাগছে তাহলে নারীরা খুশি হয়ে যান। এই বাক্যটি তখন তাদের কাছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ বাক্য মনে হয়।

২.তুমি আমার জীবনের প্রথম নারী : প্রতিটি নারীই চানতার পুরুষটি যেন তাকে অনেক বেশি ভালোবাসেন এবং তাকে ছাড়া যেন দ্বিতীয় কোনো নারীর দিকে তারা না তাকান।

আর তিনি হয়ে থাকেন সেই পুরুষের জীবনের প্রথম নারী তাহলে তার জীবনে অপূর্ণতার আর কিছুই থাকে না। পুরুষ সঙ্গীটির মুখে একজন নারী শুনতে চান যে ‘তুমি আমার জীবনের প্রথমনারী এই বাক্যটি। সেটি যদি মিথ্যাও হয়ে থাকে তারপরও তার কাছে সেটি চরম সত্যি কথা।

৩.তুমি অনেক আবেদনময়ী : অন্যান্য কথার সাথে এই কথাটাও অনেক প্রিয় একজন নারীর কাছে।পুরুষসঙ্গীটি বেশি আবেদনময়ী বলে পছন্দ করেন এটি তার জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ সত্য বলে তার মনে হয়।

আরো পড়ুন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল ৩০ জুনের মধ্যে

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল ৩০ জুনের মধ্যে

 

৪.তুমি কি আমার সাথে তোমার সারাটি জীবন কাটাবে : প্রতিটি মানুষের আলাদা কিছু সত্ত্বা রয়েছে। এ কারণে আলাদা সত্ত্বার মানুষগুলো ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। ভিন্ন ভিন্ন সত্ত্বার মানুষগুলোর জীবন সঙ্গীকে প্রপোজ করার পদ্ধতিও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। একজন নারী বৈচিত্র্যপূর্ণভাবে প্রপোজে বেশি খুশি হয়। তার মধ্যে এটি একটি যেমন তুমি কি আমার সাথে তোমার সারাটিজীবন কাটাবে?এ ধরনের বাক্যেও একজন নারী অনেক বেশি খুশি হয়ে থাকেন।

৫.তুমি কি মনে করো : কোনো একটা বিষয়ে যদি পুরুষ সঙ্গীটিজিজ্ঞাসা করে বা জানতে চায় যে এই বিষয়টি সম্পর্কে তুমি কি মনে কর বা কোনো একটা বিষয় সম্পর্কে যদি তার মতামত জিজ্ঞাসা করে তাহলে নারীটি ভীষণ খুশি হয়ে থাকে। তারা ভাবেন যে তাদের মতামতেরওমূল্য দিচ্ছেন তারপুরুষ সঙ্গীটি।

৬. তুমি আমার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ : এমন কথা শুনতে কার না ভালো লাগে। একজনের জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ এর চেয়ে বেশি পাওয়ার আর কি হকে পারে। এই ধরনের কথাতেও একজন নারী যার পর নাই খুশি হয়ে থাকেন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

গাজর রান্না করে খাওয়া ভালো, নাকি কাঁচা

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
গাজর রান্না করে খাওয়া ভালো, নাকি কাঁচা
সংগৃহীত ছবি

গাজর শীতকালীন সবজি হলেও এখনো বাজারে পাওয়া যায়। মা-দাদিরা চোখ ভালো রাখতে সব সময় গাজর খেতে বলেন। একই কথা বলেন চিকিৎসকরাও। কারণ ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ গাজরে রয়েছে পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ফোলেট, ভিটামিন সি ও ফাইবার।

পুষ্টিগুণে ভরপুর সবজিটি সালাদ হিসেবে যেমন কাঁচা খাওয়ার চল রয়েছে, তেমনই স্যুপ থেকে শুরু করে তরকারিতেও খাওয়া যায়। কিন্তু রান্না করা, নাকি কাঁচা গাজর— কোনটি খেলে বেশি উপকার পাবেন, সেটি জানবেন কীভাবে?

গাজরে আছে বিটা ক্যারোটিন। বিভিন্ন ক্যারোটিনয়েড ও ভিটামিন ‘এ’ চোখের কোষগুলো ভালো রাখতে সাহায্য করে। সিদ্ধ করে বা ভাপিয়ে খাওয়া হলে শরীরের পক্ষে বিটা ক্যারোটিন শোষণ করা সহজ হয়ে ওঠে।

শিশু ও বয়স্কদের পক্ষেও সিদ্ধ গাজর খাওয়া ভালো। পেটের সমস্যা থাকলে সিদ্ধ করা বা রান্না করা গাজর খাওয়াই ভালো। সিদ্ধ গাজর হজম করা সহজ হয়। সিদ্ধ করলে ভিটামিন সি'র পরিমাণ সামান্য কমে যায়।
যেমন—শর্করা বা চিনির পরিমাণও কমে, যা ডায়াবেটিক রোগীদের স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো। গাজর দিয়ে রকমারি পদ রান্না করা যায়। ফলে স্বাদেও বৈচিত্র্য আসে।

আরো পড়ুন
শিশুদের মুখ থেকে লালা পড়ে কেন

শিশুদের মুখ থেকে লালা পড়ে কেন

 

তবে কাঁচা গাজর খাওয়াও ভালো। প্রথমত কাঁচা গাজরে স্বাদের তফাত হয়।

সিদ্ধ গাজরের চেয়ে কাঁচা গাজরের স্বাদ অনেকেই বেশি পছন্দ করেন। কাঁচা গাজরে থাকা ফাইবার গাট হেল্থ বা পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়ক। কাঁচা গাজরে ভিটামিনের পাশাপাশি কিছু উৎসেচকও মেলে। ফলে কাঁচা গাজরের পুষ্টিগুণও কোনো অংশেই কম নয়।

গাজর উপকারী হলেও বেশি তেল-মসলা দিয়ে উচ্চ তাপমাত্রায় দীর্ঘক্ষণ রান্না করলে তার পুষ্টিগুণ কমে যায়। সে ক্ষেত্রে আঁচ কমিয়ে গাজর সিদ্ধ করা বা ভাপিয়ে নেওয়া ভালো। যদিও গাজরের ক্ষেত্রে চট করে পুষ্টিগুণ নষ্ট হয় না, সেটি সুবিধাজনক। তবে কম বা মধ্যম আঁচেই গাজর রান্না করা ভালো। আবার অনেক সময় কাঁচা গাজর ধুয়ে না খেলে কৃমি বা ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ হতে পারে। পেট খারাপের আশঙ্কা থাকে। বিশেষত বর্ষাকালে এ সমস্যা দেখা যায়।

আরো পড়ুন
চুলের হারানো উজ্জ্বলতা ফেরাবে যেসব খাবার

চুলের হারানো উজ্জ্বলতা ফেরাবে যেসব খাবার

 

যেভাবে খাওয়া উচিত

কাঁচা বা ভাপানো অথবা রান্না করা, যে কোনোভাবেই গাজর খাওয়া যায়। যে স্বাদ ভালো লাগে, সেভাবেই খেতে পারেন আপনি। তবে বয়স্ক ও শিশুদের জন্য সিদ্ধ গাজার খাওয়া খুব ভালো। এতে পু্ষ্টিগুণ সামান্য হেরফের হলেও নিয়ম মেনে রান্না করলে ভিটামিন ও খনিজ সবই মিলবে সিদ্ধ গাজরেও।

আরো পড়ুন
হোয়াটসঅ্যাপের ছবি-ভিডিও সেভ হবে কি না, সিদ্ধান্ত নেবে প্রেরক

হোয়াটসঅ্যাপের ছবি-ভিডিও সেভ হবে কি না, সিদ্ধান্ত নেবে প্রেরক

 
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ