ঢাকা, সোমবার ১০ মার্চ ২০২৫
২৫ ফাল্গুন ১৪৩১, ০৯ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, সোমবার ১০ মার্চ ২০২৫
২৫ ফাল্গুন ১৪৩১, ০৯ রমজান ১৪৪৬

সর্দি-কাশি সারাতে আনারসের জুস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সর্দি-কাশি সারাতে আনারসের জুস

শীত আসি আসি করছে। এরইমধ্যে আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে অনেক রোগে শোকে ভুগছে মানুষ। বিশেষ করে ঠাণ্ডা,কাশি, জ্বরে ভুগছে অনেকে।  আর এই ঠাণ্ডা কমাতে ঘরোয়া অনেক টোটকা ব্যবহার করে থাকেন বেশিরভাগ মানুষ।

 কিন্তু কফের চিকিৎসায় আনারসের রসের ভূমিকার কথা অনেকেই জানেন না।  চলুন জেনে নেওয়া যাক। 

প্রচলিত ধারণা আছে ঠাণ্ডা লাগলে জুস খাওয়া যাবে না। কিন্তু ঠাণ্ডা লাগলে কফ দূর করতে সাহায্য করে আনারসের জুস।

আনারসের রসে ব্রোমেলিয়ান নামক একটি এনজাইম রয়েছে যা সর্দি-কাশির সময় শরীর থেকে কফ দূর করতে সাহায্য করে। ঠাণ্ডা লাগলে টানা কয়েকদিন আনারসের রস খেলে উপকার পাওয়া যাবে।

বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন:

পুষ্টিবিদ কবিতা দেবগান আনারস ও ঠাণ্ডার সম্পর্ক তুলে ধরেছেন। আনারসের জুসে শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে যা শ্বাসতন্ত্রের জন্য অনেক ভালো।

 

আনারসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে।  আনারস অনুনাসিক গহ্বরের প্রদাহ দূর করে এবং শ্বাসযন্ত্র থেকে অত্যধিক শ্লেষ্মা অপসারণ করে। এতে করে সর্দি –কাশি দূর হয়, সেই সাথে ব্রঙ্কাইটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।

আনারসের উপকারিতা:

১.আনারসে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এজন্য অসুস্থ হলে আনারস খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।

২. শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে আনারস। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল ও এনজাইম রয়েছে।

৩.আনারসে ভিটামিন সি থাকায় আমাদের চোখ ভালো থাকে। সেই সাথে ত্বক ভালো রাখতেও সাহায্য করে।

আনারস নিয়ে ভুল ধারণা:

অনেক ভাবেন আনারস বেশি মিষ্টি হওয়ার কারণে অনেক বেশি ক্যালোরি থাকে। কিন্তু ২৫০ গ্রাম আনারসে মাত্র ১২৫ ক্যালোরি থাকে। আর এতে গ্লাইকেমিক ইনডেক্স ৬৬। আনারসে ফাইবারের পরিমাণও অনেক বেশি থাকে।

কাশি-সর্দি সারাতে এজন্য আনারসের রসের উপর ভরসা করুন।

মন্তব্য

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ৪টি উপকারী খাবার

    সঠিক সময়ে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ না করা করলে দেহের ক্ষতি হতে পারে
শেয়ার
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ৪টি উপকারী খাবার
সংগৃহীত ছবি

বর্তমান যুগের জীবনযাত্রার কারণে আমাদের স্বাস্থ্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যার কারণে আমরা নানা ধরনের রোগে ভুগছি। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ওজন বৃদ্ধির মতো গুরুতর সমস্যায় ভুগছেন অনেকে। 

যারা বেশি শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করেন না, খাবারের ওপর নিয়ন্ত্রণ নেই এবং মানসিক চাপে থাকেন তাদের উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি।

সঠিক সময়ে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ না করা করলে দেহের ক্ষতি হতে পারে। 

চলুন, জেনে নেওয়া যাক কী কী খাবার খেলে আপনি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।

বিটরুট
এটি রক্তনালি শিথিল করে রক্তপ্রবাহ উন্নত করে। এতে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে।

এগুলো মানসিক চাপ কমাতে এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জুস, সালাদ বা তরকারিতে বিটরুট খেতে পারেন।

রসুন
রসুন আমাদের রান্নাঘরে অপরিহার্য একটি উপাদান। এটি বিভিন্ন উপায়ে খাবারে ব্যবহার করতে পারেন।

রসুনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য প্রদাহ কমায়। 

ডালিম
ডালিমের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে।

দই
দইয়ে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদি খনিজ পদার্থ রয়েছে। যা উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। প্রতিদিন এক কাপ দই খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

সূত্র : এশিয়া নেট নিউজ

মন্তব্য

ইফতারে যোগ করুন সুস্বাদু ও পুষ্টিকর বেলের শরবত

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ইফতারে যোগ করুন সুস্বাদু ও পুষ্টিকর বেলের শরবত
সংগৃহীত ছবি

এবারের রমজান শুরুর আবহাওয়া ছিল বেশ আরামদায়ক। তবে আস্তে আস্তে বাড়ছে গরম। আর এই গরমে সারা দিন রোজা রাখার পর যদি তৃষ্ণা মেটানোর জন্য থাকে ঠাণ্ডা কিছু তাহলে মুহূর্তেই মিলবে প্রশান্তি। তবে খেয়াল রাখতে হবে সেই ঠাণ্ডা পানীয় যেন স্বাস্থ্যকর হয়।

যেমন- বেলের শরবত।

বেলের শরবত একটি জনপ্রিয় পানীয়, যা কেবল সুস্বাদুই নয়, স্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত উপকারী। আর তাই প্রতিদিনের ইফতারের অংশ হিসেবে রাখতে পারেন এক গ্লাস ঠাণ্ডা বেলের শরবত।

কোষ্ঠকাঠিন্য, আলসার, ডায়াবেটিস ও আর্থরাইটিসের ব্যথা কমাতে দারুণ কার্যকরী বেল।

তবে অনেকেই বেল খেতে পছন্দ করেন না। কিন্তু যখন এর শরবত বানানো হয় তখন এর স্বাদ আরো বেড়ে যায়। তাই যারা বেল খালি খেতে পছন্দ করেন না, তারা বেলের শরবত খেতে পারেন। এ ছাড়া এই নিয়মে বেলে শরবত তৈরি করলে আরো সুস্বাদু হয়ে উঠবে।
চলুন, জেনে নিই বেলের শরবত বানানোর প্রক্রিয়া—

আরো পড়ুন
ইফতারে সুস্বাদু হালিম তৈরির সহজ রেসিপি

ইফতারে সুস্বাদু হালিম তৈরির সহজ রেসিপি

 

উপকরণ

  • পাকা বেল- ১টি
  • চিনি- স্বাদ অনুযায়ী
  • পানি- ৪ কাপ
  • বিট লবণ- সামান্য
  • পাতিলেবুর রস- ১ চা চামচ
  • বরফ কুঁচি- পরিমাণমতো
  • ঘরে পাতা টকদই- ৮ চা চামচ
  • পুদিনা পাতা- ৪টি
আরো পড়ুন
ইফতারে জমবে কাশ্মীরি চিকেন পোলাও, যেভাবে রান্না করবেন

ইফতারে জমবে কাশ্মীরি চিকেন পোলাও, যেভাবে রান্না করবেন

 

প্রস্তুত প্রণালী

বেল ভালো করে ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে নিন। বেলের গর মসৃণ করে নিন। ঠাণ্ডা পানিতে বেলের গর মিশিয়ে ভালো করে চটকে নিন। তারপর একটি বড়ো ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে নিতে হবে। পানিতে টক দই, চিনি, বিট লবণ ও লেবুর রস মিশিয়ে নিন।

বরফ কুঁচি ও পুদিনা পাতা দিয়ে পরিবেশন করুন।

উপকারিতা

বেলের শরবতে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে, যা গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করে। বেলের শরবত পেটের জন্য খুবই ভালো। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, আমাশয় ও অম্বল দূর করতে সাহায্য করে। বেলের শরবতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুন
কর্মজীবীদের রমজানের রুটিন যেমন হওয়া উচিত

কর্মজীবীদের রমজানের রুটিন যেমন হওয়া উচিত

 

বেলের শরবত ত্বকের জন্য খুবই ভালো। এটি ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করতে এবং ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে। বেলের শরবতে ক্যালরির পরিমাণ খুব কম থাকে। তাই এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে।

মন্তব্য

কোলেস্টেরল কমাতে যা খাবেন

    রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে হতে পারে হৃদরাগের মতো রোগ
শেয়ার
কোলেস্টেরল কমাতে যা খাবেন
সংগৃহীত ছবি

বর্তমান বিশ্বে অতিরিক্ত ওজন অন্যতম একটি শারীরিক সমস্যা। অতিরিক্ত ওজনের ফলে অনেকের শরীরে জমা হচ্ছে কোলেস্টেরল। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে হতে পারে হৃদরোগের মতো রোগ। মূলত ভুল খাদ্যাভ্যাসের জন্যে দেহে খারাপ বা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে।

যত বেশি ভাজাপোড়া ও ফাস্টফুড জাতীয় খাবার খাবেন, আপনার ওজন ও কোলেস্টেরল বাড়বে। 

চলুন, জেনে নিই কোন ধরনের খাবার খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

স্বাস্থ্যকর ফ্যাট
ফ্যাট মানেই খারাপ, এমনটা ভাবার কারণ নেই। ফ্যাটও শরীরের জন্য দরকার।

তবে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট বেছে নিতে হবে আপনাকে। তেলে ভাজা খাবারে  স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে যা খাওয়া উচিত নয়। অ্যাভোকাডো, অলিভ অয়েল, সানফ্লাওয়ার অয়েলে হেলদি ফ্যাট থাকে। রান্নায় এ ধরনের তেল ব্যবহার করলে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

শস্যদানা
ওটস, বার্লি ও ব্রাউন রাইসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এগুলো রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং ওজন কমায়। এমনকি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।

ডাল
মুগ, মসুর, রাজমা, ছোলা যেকোনো ডালই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ডালে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে।

কোলেস্টেরল কমাতে এবং পেট ভরানোর জন্য ডালের বিকল্প নেই।

বাদাম ও বীজ
আমন্ড, আখরোট, চিয়া সিড ও কুমড়ার দানা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখুন। এসব খাবারে ফাইবার, প্রোটিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। বাদাম ও বীজ খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।

ফল ও সবজি
সব ধরনের শাকসবজি ও ফল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। শাকসবজির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। যা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। 

সূত্র : এই সময়

মন্তব্য

প্রতিদিন মুড়ি খেলে উপকার নাকি ক্ষতি

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
প্রতিদিন মুড়ি খেলে উপকার নাকি ক্ষতি
সংগৃহীত ছবি

চলছে রমজান মাস। এই সময়ে আমরা দিনের বেলায় উপবাস থেকে সন্ধ্যায় ইফতার করি। সারা দিন উপবাস থাকায় ইফতারে অনেকে অনেক রকম খাবার রাখেন। তবে অনেক আগে থেকেই আমাদের দেশে ইফতারে ছোলা-মুড়ি খাওয়ার প্রচলন রয়েছে।

মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য নাগালে থাকায় সব সময় এই খাবার খাওয়া হয়।

শুধু রোজার ইফতারেই নয়, বছরের অন্যান্য সময়ও এই খাবার খেয়ে থাকেন বাঙালিরা। ছোলার অনেক গুণ আমরা জানলেও মুড়ির গুণাগুণ আমরা কতটা জানি। তবে চলুন, আজ জেনে নিই মুড়ি কি আসলেই আমাদের জন্য উপকারী, নাকি ক্ষতিকর।

মধ্যবিত্ত পরিবারে ভাতের পরেই অন্যতম একটি খাবার হলো মুড়ি। চা, দুধ, চানাচুর, চপ সিঙারা দিয়ে মুড়ি, এমনকি অনেকে মাংসের ঝোলেও মুড়ি মিশিয়ে খান। এখন প্রশ্ন হলো এত মুড়ি খাওয়া কি স্বাস্থ্যের জন্য আদৌও ভালো? ইউরিক এসিড বেড়ে যাওয়া ছাড়া আর কী হতে পারে এই খাবার খেলে—

আরো পড়ুন
ইফতারে সুস্বাদু হালিম তৈরির সহজ রেসিপি

ইফতারে সুস্বাদু হালিম তৈরির সহজ রেসিপি

 

প্রতিদিন মুড়ি খেলে ব্লাডপ্রেশার নিয়ন্ত্রণে থাকে। এতে সোডিয়াম প্রায় থাকেই না।

তাই রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার ভয় নেই। তবে মুড়িতে লবণ বা চানাচুর মেশাবেন না। কারণ এতে থাকা সোডিয়াম মুড়িতে মিশে ব্লাডপ্রেশার বেড়ে যেতে পারে। শসা, ছোলা ও বাদাম দিয়ে মুড়ি খান। শরীর থাকবে একদম ফিট।

মুড়ি খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে। এতে আছে ইনসলিউবল ফাইবার। যা ক্যান্সারের কোষকে ধ্বংস করে। এই ফাইবার অন্ত্র দিয়ে মলের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। তখন শরীরের কিছু ক্ষতিকর কোষকে সঙ্গে নিয়ে বের হওয়ার ফলে কোলন ক্যান্সারের সম্ভাবনা কয়েকগুণ কমে যায়।

শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে অনেক গুরুতর অসুখ পিছু নিতে পারে। এমনকি হার্টের অসুখ এবং স্ট্রোক পর্যন্ত হতে পারে। এই রোগে ভুক্তভোগীরা নিশ্চিন্তে মুড়ি খেতে পারেন। খারাপ ফ্যাটের পরিমাণ খুব কম থাকে এতে। তাই কোলেস্টেরল বাড়ে না। তবে মুড়িতে তেল দেবেন না, এতে সমস্যা বাড়তে পারে।

আরো পড়ুন
কর্মজীবীদের রমজানের রুটিন যেমন হওয়া উচিত

কর্মজীবীদের রমজানের রুটিন যেমন হওয়া উচিত

 

মুড়িতে নিয়াসিন, ফাইবার, ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম, আয়রনের মতো প্রচুর গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে। তাই দেহে পুষ্টির ঘাটতি থাকলে তা পূরণ করতে পারে মুড়ি। আপনার হজমের সমস্যা থাকলে মুড়ি খান নিশ্চিন্তে। এটি সহজে এসিডিটি হতে দেয় না। পেটের সমস্যাতেও শুকনো বা পানি মুড়ি ভীষণ উপকারী। ক্যালরির পরিমাণ খুব কম থাকে।

অল্প খিদেতে অনায়াসেই মুড়ি খেতে পারেন, তাতে আলাদা করে বাড়তি কোন ক্যালরি যোগ হয় না। নাশতা হিসেবে খেলেও ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে। তা ছাড়া মুড়িতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ও খনিজ লবণ থাকায় এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত মুড়ি চিবিয়ে খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়। দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্যও ভালো থাকে।

আরো পড়ুন
নারীদের প্রতি সম্মান জানিয়ে গুগলের বিশেষ ডুডল

নারীদের প্রতি সম্মান জানিয়ে গুগলের বিশেষ ডুডল

 

মুড়িতে আছে ক্যালসিয়াম ও আয়রন, যা হাড় শক্ত রাখতে সাহায্য করে। যারা পেটের সমস্যায় ভুগছেন বা উচ্চ রক্তচাপের অসুখে ভুগছেন তারা নিশ্চিন্তে ডায়েটে রাখুন এই খাবার। তাই এত দিন যারা মুড়ির নাম শুনলেই নাক সিঁটকে থাকতেন তারা আজ থেকেই খেতে শুরু করুন। ফল মিলবে হাতেনাতে।

সূত্র : আজকাল

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ