আত্মরক্ষায় যে কৌশল অবলম্বন করবেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আত্মরক্ষায় যে কৌশল অবলম্বন করবেন

স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছ তুমি। হঠাৎ কয়েকজন ষণ্ডামার্কা ছেলে এসে পথ আটকে দাঁড়াল। ওরা তোমার সঙ্গে অযথা মারপিট করতে চায়। তবে কি মার খেয়ে বাড়ি ফিরবে তুমি? কিংবা ধরো আদরের ছোট বোনকে সঙ্গে নিয়ে কোথাও যাচ্ছ।

কেউ এসে অযথা বিরক্ত করতে শুরু করল তোমাদের। নিশ্চয়ই তা ভালো লাগবে না তোমার। প্রতিবাদ করতে গেলে। তখনই ওরা দল বেঁধে হামলা করল তোমার ওপর।

তখন নিশ্চয়ই বসে থাকবে না তুমি। কিন্তু একা একা অত ছেলের সঙ্গে পারবে তো? তা-ও আবার খালি হাতে?

উত্তর হচ্ছে হ্যাঁ। নিজেকে তো বটেই, অন্যদেরও বিপদ থেকে বাঁচাতে আগে কৌশল জানা দরকার। এই কাজের কাজি হলো কারাতে।

লেখাপড়ার পাশাপাশি অবসর সময়ে অনুশীলন করে খুব সহজেই রপ্ত করতে পারবে তুমি। নিরাপত্তা তো পাবেই, উল্টো শরীরটাও ফিট থাকবে।

ভিকারুননিসা নূন স্কুলের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী রাইসা তাসনিম। করোনার আগে একটি কারাতে প্রশিক্ষণ সেন্টারে ভর্তি হয়েছিল। শুক্র ও শনিবার ক্লাস।

কিছুদিন শেখার পরই করোনায় সব বন্ধ হয়ে যায়। এর পরও বসে থাকেনি রাইসা। বাসার ছাদে মাদুর পেতে ইউটিউবে ও অনলাইন ক্লাসে কারাতে শিখেছে। আত্মরক্ষার অনেক কৌশল এখন ওর জানা। হাসিমুখে জানাল, এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাইরে চলাচল করে। ভয় কম লাগে। কারণ গোটা পাঁচেক ছেলেকে কুপোকাত করতে তার নাকি খালি হাত-পাই যথেষ্ট! নিয়মিত কসরত করায় শরীরটাও ফিট থাকে। দ্রুত শারীরিক বৃদ্ধি হয়। হতাশা ও নেতিবাচক মনোভাব কেটে যায়। মাদক ও অন্যান্য নেশা থেকেও দূরে রাখতে সাহায্য করে কারাতে চর্চা। এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে মনে। ফলে পড়ালেখাও নাকি ভালো হয়।

ভাবছ কারাতের মানে বুঝি মারামারি। আদতে কিন্তু তা নয়। এটা একটা আর্ট। এর অনেক ধরন রয়েছে—কারাতে, কুংফু, জুডো, জুজুতসু, তায়কোয়ান্দো, ফেন্সিং, বক্সিংসহ আরো কত যে নাম! এতে খালি হাতে আত্মরক্ষার কৌশল শেখানো হয়, যাতে কেউ আক্রমণ করতে এলে সহজেই তাকে প্রতিহত করা যায়।

শুধু কি তাই। বাংলাদেশে জাতীয় পর্যায়ে প্রতিবছরই কারাতে প্রতিযোগিতা হয়। বিভাগ ও জেলাভিত্তিক প্রতিযোগিতাও অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া সাউথ এশিয়ান গেমস, এশিয়ান গেমসের মতো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় কারাতে ইভেন্ট আছে। ভালোভাবে চর্চা করলে এসব প্রতিযোগিতায় কিছু করে দেখানোরও সুযোগ পাবে।

তবে আর দেরি কেন, আজই ভর্তি হয়ে যাও তোমার কাছের কোনো কারাতে প্রশিক্ষণ সেন্টারে। বাংলাদেশ তায়কোয়ান্দো ফেডারেশন খালি হাতে আত্মরক্ষার কৌশল শেখাতে ঢাকা ও ঢাকার বাইরের প্রতিটি জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিনা মূল্যে কোর্স করায়। স্কুল খুললে এ বিষয়ে ক্রীড়া ও শারীরিক শিক্ষা বিভাগের শিক্ষকদের সঙ্গে আলাপ করতে পারো।

ও হ্যাঁ, এখন যেহেতু করোনা, স্কুলও বন্ধ। এই সুযোগে ঘরে বসেই কারাতে শিখতে পারো। বসুন্ধরা নুডলস শিক্ষার সঙ্গে বিনা তারের পাঠশালাতেই পাবে এমন দারুণ সুযোগ। তবে আর দেরি কেন, এখনই রেজিস্ট্রেশন করো বিনা তারের পাঠশালায়।

বিস্তারিত  http://www.bashundharanoodles.com/ binatarerpathshala/

আরো যেখানে শিখতে পারো

শারীরিক শিক্ষাকেন্দ্র, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ফোন : ০১৭১৫৯১৪০৫৭। বাংলাদেশ কারাতে দো, ২৭৮/৩ (দ্বিতীয় তলা), এলিফ্যান্ট রোড, কাঁটাবন, ঢাকা। ফোন : ০২-৮৬২৫৩৫৮। শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়াম, যোগাযোগ : ০১৭১৭১১৩৩৪৩। ইয়াং ড্রাগন মার্শাল আর্ট, মহাখালী আইপ্যাক স্কুলের সামনের মাঠ, ফোন : ০১৭২৯৭৭০২৩৯। বাংলাদেশ কারাতে ফেডারেশন, কক্ষ : ২৩৬-২৩৭, মওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়াম, ঢাকা। ফোন : ০১৭১২২২৯১১৭, ০১৯১১৫৯৬৩৬৭। বাংলাদেশ জুডো ফেডারেশন, 

কক্ষ ২৩২, মওলানা ভাসানী জাতীয় হকি স্টেডিয়াম। ফোন : ০১৫৫২৪৯৯৯০৭। বাংলাদেশ তায়কোয়ান্দো ফেডারেশন, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ভবন, পুরানা পল্টন, ফোন : ০১৭১৫৩০১৮৪৭, ০১৭১১৩৫৫৭২০। চট্টগ্রাম মার্শাল আর্ট একাডেমি, ফোন : ০১৭১৩৬০৩৩৩১। বাংলাদেশ ইয়াং কিং কারাতে সেন্টার, রাজশাহী, ফোন : ০১৭০৫৪৫৯২৬৮। চায়নিজ উশু ফাইটার স্কুল, সিলেট, ফোন : ০১৭১৯৯২৪৪৭১,বাংলাদেশ কিক ফাইটার কারাতে স্কুল, খুলনা। ইয়াং ড্রাগন মার্শাল আর্ট সেন্টার, বগুড়া।

মন্তব্য

গাজর রান্না করে খাওয়া ভালো, নাকি কাঁচা

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
গাজর রান্না করে খাওয়া ভালো, নাকি কাঁচা
সংগৃহীত ছবি

গাজর শীতকালীন সবজি হলেও এখনো বাজারে পাওয়া যায়। মা-দাদিরা চোখ ভালো রাখতে সব সময় গাজর খেতে বলেন। একই কথা বলেন চিকিৎসকরাও। কারণ ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ গাজরে রয়েছে পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ফোলেট, ভিটামিন সি ও ফাইবার।

পুষ্টিগুণে ভরপুর সবজিটি সালাদ হিসেবে যেমন কাঁচা খাওয়ার চল রয়েছে, তেমনই স্যুপ থেকে শুরু করে তরকারিতেও খাওয়া যায়। কিন্তু রান্না করা, নাকি কাঁচা গাজর— কোনটি খেলে বেশি উপকার পাবেন, সেটি জানবেন কীভাবে?

গাজরে আছে বিটা ক্যারোটিন। বিভিন্ন ক্যারোটিনয়েড ও ভিটামিন ‘এ’ চোখের কোষগুলো ভালো রাখতে সাহায্য করে। সিদ্ধ করে বা ভাপিয়ে খাওয়া হলে শরীরের পক্ষে বিটা ক্যারোটিন শোষণ করা সহজ হয়ে ওঠে।

শিশু ও বয়স্কদের পক্ষেও সিদ্ধ গাজর খাওয়া ভালো। পেটের সমস্যা থাকলে সিদ্ধ করা বা রান্না করা গাজর খাওয়াই ভালো। সিদ্ধ গাজর হজম করা সহজ হয়। সিদ্ধ করলে ভিটামিন সি'র পরিমাণ সামান্য কমে যায়।
যেমন—শর্করা বা চিনির পরিমাণও কমে, যা ডায়াবেটিক রোগীদের স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো। গাজর দিয়ে রকমারি পদ রান্না করা যায়। ফলে স্বাদেও বৈচিত্র্য আসে।

আরো পড়ুন
শিশুদের মুখ থেকে লালা পড়ে কেন

শিশুদের মুখ থেকে লালা পড়ে কেন

 

তবে কাঁচা গাজর খাওয়াও ভালো। প্রথমত কাঁচা গাজরে স্বাদের তফাত হয়।

সিদ্ধ গাজরের চেয়ে কাঁচা গাজরের স্বাদ অনেকেই বেশি পছন্দ করেন। কাঁচা গাজরে থাকা ফাইবার গাট হেল্থ বা পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়ক। কাঁচা গাজরে ভিটামিনের পাশাপাশি কিছু উৎসেচকও মেলে। ফলে কাঁচা গাজরের পুষ্টিগুণও কোনো অংশেই কম নয়।

গাজর উপকারী হলেও বেশি তেল-মসলা দিয়ে উচ্চ তাপমাত্রায় দীর্ঘক্ষণ রান্না করলে তার পুষ্টিগুণ কমে যায়। সে ক্ষেত্রে আঁচ কমিয়ে গাজর সিদ্ধ করা বা ভাপিয়ে নেওয়া ভালো। যদিও গাজরের ক্ষেত্রে চট করে পুষ্টিগুণ নষ্ট হয় না, সেটি সুবিধাজনক। তবে কম বা মধ্যম আঁচেই গাজর রান্না করা ভালো। আবার অনেক সময় কাঁচা গাজর ধুয়ে না খেলে কৃমি বা ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ হতে পারে। পেট খারাপের আশঙ্কা থাকে। বিশেষত বর্ষাকালে এ সমস্যা দেখা যায়।

আরো পড়ুন
চুলের হারানো উজ্জ্বলতা ফেরাবে যেসব খাবার

চুলের হারানো উজ্জ্বলতা ফেরাবে যেসব খাবার

 

যেভাবে খাওয়া উচিত

কাঁচা বা ভাপানো অথবা রান্না করা, যে কোনোভাবেই গাজর খাওয়া যায়। যে স্বাদ ভালো লাগে, সেভাবেই খেতে পারেন আপনি। তবে বয়স্ক ও শিশুদের জন্য সিদ্ধ গাজার খাওয়া খুব ভালো। এতে পু্ষ্টিগুণ সামান্য হেরফের হলেও নিয়ম মেনে রান্না করলে ভিটামিন ও খনিজ সবই মিলবে সিদ্ধ গাজরেও।

আরো পড়ুন
হোয়াটসঅ্যাপের ছবি-ভিডিও সেভ হবে কি না, সিদ্ধান্ত নেবে প্রেরক

হোয়াটসঅ্যাপের ছবি-ভিডিও সেভ হবে কি না, সিদ্ধান্ত নেবে প্রেরক

 
মন্তব্য

গরমে বাইরে থেকে এসেই ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসল, ভালো নাকি খারাপ

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
গরমে বাইরে থেকে এসেই ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসল, ভালো নাকি খারাপ
সংগৃহীত ছবি

গরমের এই সময়ে বাইরে অনেক কাজ থাকে। না চাইলেও অনেকেরই বাইরে বের হতে হয়। ফলে গরমে বাইরে থেকে ঘেমে-নেয়ে আসতে হয়। অনেকেরই অভ্যাস ঘর্মাক্ত শরীর নিয়ে বাইরে থেকে এসেই ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করা।

অনেকে আবার বরফ পানি দিয়েও গোসল করেন। তবে এতে উপকার, নাকি ক্ষতি—তা অনেকেই জানেন না। চলুন, জেনে নিই গরমে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসলে উপকার, নাকি ক্ষতি।

চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, অনেকে বাইরে থেকে এসে দৌড়ে গিয়ে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে বা ফ্রিজ থেকে বরফ নিয়ে এসে গোসল করেন।

এটা খুব খারাপ জিনিস। হঠাৎ করে একটি বড় পরিবর্তনে এসে এভাবে গোসল করলে ঠাণ্ডা লাগার আরো আশঙ্কা থাকে বা অন্য সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

আরো পড়ুন
গরমে হিটস্ট্রোক থেকে বাঁচতে কী খাবেন

গরমে হিটস্ট্রোক থেকে বাঁচতে কী খাবেন

 

আপনি বাইরে থেকে এসে কিছুক্ষণ ফ্যানের নিচে থাকুন। একটু ঠাণ্ডা পরিবেশে থাকুন।

এরপর ধীরে ধীরে গোসল করুন। আর গোসলের পানির ক্ষেত্রে বরফ দেওয়া পানির দরকার নেই। এতে আপনার অন্য সমস্যা হতে পারে। স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি দিয়ে গোসল করুন। শরীর পরিষ্কার হবে, ভালো থাকবে।
একদম ঠাণ্ডা পানির দরকার নেই। সেটি ঝুঁকিপূর্ণ।

পাশাপাশি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। এ সময় আপনারা ইচ্ছা করলে পর্যাপ্ত সাবান ব্যবহার করতে পারেন।

আরো পড়ুন
শিশুদের মুখ থেকে লালা পড়ে কেন

শিশুদের মুখ থেকে লালা পড়ে কেন

 
মন্তব্য

টক জাতীয় খাবার খেলে কি দেহে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে?

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
টক জাতীয় খাবার খেলে কি দেহে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে?
সংগৃহীত ছবি

ইউরিক অ্যাসিড হলো দেহের প্রাকৃতিক একটি বর্জ্য পদার্থ। আমাদের দেহ পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার হজমের পর ইউরিক অ্যাসিড নিঃসৃত করে। পিউরিন হল একটি রাসায়নিক যৌগ পদার্থ, যা শরীরে ভেঙে গিয়ে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে। অতিরিক্ত পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গিয়ে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের কারণে শরীরে জমে থাকা ক্রিস্টালগুলি দেহের জয়েন্টের চারপাশে ব্যথা ও অন্যান্য শারীরিক সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই ইউরিক অ্যাসিড কমানোর জন্য কিছু খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন প্রয়োজন।

পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলা, অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার ও অ্যালকোহল পরিহার করা এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

অনেকের মধ্যে ধারণা রয়েছে যে টক খাবার ইউরিক অ্যাসিড বাড়ায়, যা একেবারেই ভুল।

বিশেষজ্ঞদের মতে, লেবু, কমলালেবু ও আমলকীসহ টক ফল ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কারণ এতে থাকা ভিটামিন সি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে কার্যকরী।

তবে যাদের কিডনি বা হজমের সমস্যা রয়েছে, তাদের টক জাতীয় খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। অতিরিক্ত টক খাবার ইউরিক অ্যাসিড বাড়াতে পারে।

তাই খাদ্যাভাস পরিবর্তনের আগের চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
 
সূত্র : এই সময়

মন্তব্য

ফল খাওয়ার সঠিক সময় কখন? পুষ্টিবিদের পরামর্শ জানুন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ফল খাওয়ার সঠিক সময় কখন? পুষ্টিবিদের পরামর্শ জানুন
সংগৃহীত ছবি

গরমের সময় সুস্থ থাকতে সব বয়সের মানুষের জন্য তাজা ফল বেশ উপকারী। গ্রীষ্মকালীন ফল যেমন তরমুজ, শসা, জামরুল, জাম ইত্যাদি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এ ছাড়া ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখতে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে ফল সাহায্য করে। তবে ফল খাওয়ার সঠিক সময় জানা জরুরি।

কারণ দিনের যেকোনো সময় ফল খেলে তার উপকারিতা পাওয়া যায় না বলে গবেষকেরা জানিয়েছেন।

পুষ্টিবিদদের মতে, ফল শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সহায়তা করে। তবে ভারী খাবারের পর ফল খাওয়া উচিত নয়। দুপুরে খাবার শেষে ফল খেলে বদহজম, গ্যাস বা অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে।

পাশাপাশি পেটের পিএইচ স্তরও উঠানামা হতে পারে।

অনেকে রাতে ফল খেয়ে থাকেন। এটিও উচিত নয় কারণ রাতে ফল খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে পারে। এতে আপনার ঘুমে ব্যাঘাত হতে পারে।

 তাই সন্ধ্যার পর ফল না খাওয়াই ভালো।

ফল খালি পেটে খেলে সবচেয়ে বেশি উপকারিতা পাওয়া যায়। পুষ্টিবিদেরা পরামর্শ দেন, ভারী খাবার খাওয়ার ৪৫ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা আগে ফল খাওয়া উচিত। ফল সাধারণত মিড মিল হিসেবে খাওয়ার জন্য উপযুক্ত। অর্থাৎ সকালের নাস্তা ও দুপুরের খাবারের মাঝের সময়ে ফল খেলে অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়।

"

সূত্র : এই সময়

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ