চিফ হুইপ বললেন

মূল নকশার আলোকে পুরো সংসদ ভবনকে সাজানোর কাজ চলছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মূল নকশার আলোকে পুরো সংসদ ভবনকে সাজানোর কাজ চলছে

মার্কিন স্থপতি লুই আইন কানের মূল নকশার আলোকে পুরো জাতীয় সংসদ ভবনকে সাজানোর কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় সংসদের চীফ হুইপ ও পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাবের সভাপতি নূর-ই-আলম চৌধুরী এমপি। তিনি বলেন, মূল নকশার আলোকে সাজানোর পাশাপাশি সংসদ ভবনের পরিবেশ উন্নয়নে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী সংস্কার কাজ শুরু হয়েছে।

আজ বুধবার পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাবের নবনির্মিত ক্যান্টিনের উদ্বোধনকালে তিনি একথা বলেন।

এ সময় জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম ও মাহবুব আরা বেগম গিনি, পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাবের সাবেক সভাপতি আ স ম ফিরোজ, পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এ বি তাজুল ইসলাম, সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মূর্শেদী, এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, নাহিম রাজ্জাক, শফিকুল ইসলাম শিমুল ও নাহিদ ইজাহার খান এবং সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় চীফ হুইপ বলেন, জাতীয় সংসদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাব। সম্প্রতি এই ক্লাবের পরিবেশকে মানসম্মত করতে আধুনিকায়ন করা হয়েছে। আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে বৈদ্যুতিক জেনারেটর স্থাপন, নিরাপত্তার স্বার্থে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা উন্নতকরণ, পাবলিক এ্যাড্রেস কনফারেন্স সিস্টেম স্থাপন, জিমনেসিয়ামের আধুনিকায়ন এবং পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাবের ভেরিএ্যাবল রেফ্রিজারেটর ফ্লো (ভিআরএফ) এসি স্থাপন করা হয়েছে।

উপস্থিত সংসদ সদস্যরা ফিতা কেটে নবনির্মিত ক্যান্টিনের উদ্বোধন করেন। পরে ক্যান্টিনে কেক কাটেন। এরআগে তারা পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাবের সংস্কার কাজ ঘুরে দেখেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

হারাম অর্থ দিয়ে হজ কবুল হয় না : ধর্ম উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
হারাম অর্থ দিয়ে হজ কবুল হয় না : ধর্ম উপদেষ্টা

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হাসান বলেছেন, ‘হালাল টাকা খরচ করে হজ করতে হবে। হারাম টাকা দিয়ে ইবাদত হয় না।’

বুধবার (৯ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে হজযাত্রী প্রশিক্ষণ-২০২৫-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 

হজ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. মতিউল ইসলামের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ধর্মসচিব এ কে এম আফতাব হোসেন প্রামাণিক, হাবের সভাপতি সৈয়দ গোলাম সরওয়ার, হজ অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব ড. মঞ্জুরুল হক ও হাবের মহাসচিব ফরিদ আহমেদ মজুমদার।

এ সময় উপদেষ্টার একান্ত সচিব ছাদেক আহমদ ও হজ অফিসের পরিচালক মো. লোকমান হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ‘মানুষের মধ্যে সুদ-ঘুষ, দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ কামানোর প্রবণতা আছে। তবে অসৎ পথে উপার্জিত অর্থে হজ কবুল হবে না।’

হাদিসের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো দুর্নীতিবাজ, লুটেরা, সুদখোর, ঘুষখোররা যখন হারাম শরিফে গিয়ে বলে আল্লাহ আমি হাজির, তখন ফেরেশতারা সমস্বরে বলতে থাকেন, তোমার হাজিরা কবুল হয়নি।

’ তিনি সবাইকে সৎপথে অর্থ উপার্জনের অনুরোধ জানান।

ধর্ম উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘হজব্রত পালনে শারীরিক কষ্ট ও অর্থ ব্যয়ের প্রশ্ন জড়িত রয়েছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পরিবহন সেবা না-ও পাওয়া যেতে পারে। হেঁটে মিনা-আরাফা-মুজদালিফায় যেতে হতে পারে।

হাজিদের কষ্ট বা ত্যাগ স্বীকারের মানসিকতা থাকতে হবে, সব কিছু সহজে মেনে নিতে হবে। আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের চেষ্টা করতে হবে।’

প্রশিক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরে উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ মানুষকে কৌশলী করে তোলে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমেই কর্মে সিদ্ধি লাভ করা যায়। যত বেশি মনোযোগ সহকারে হজ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা যাবে, হজের আনুষ্ঠানিকতা পালন তত বেশি সহজ হবে।

’ তিনি হজযাত্রীদের মনোনিবেশ সহকারে প্রশিক্ষণ গ্রহণের অনুরোধ জানান।

হজযাত্রীদের ভাগ্যবান অভিহিত করে ড. খালিদ বলেন, ‘হজ ভাগ্যের ব্যাপার। টাকা কিংবা বিত্তবৈভব থাকলেই হজ করা যাবে, এ কথা ঠিক নয়। অনেকের টাকা থাকা সত্ত্বেও আজ যাবে, কাল যাবে করে যেতে পারে না। মানুষ যখন মায়ের পেটে থাকে তখনই কে কত দিন দুনিয়ায় থাকবে, কী পরিমাণ রিজিক পাবে, সৎকর্ম করবে কি না,  হজ করতে পারবে কি না—এ বিষয়গুলো নির্ধারিত হয়ে যায়।’

কবুল হজের ফজিলত বর্ণনা করে ড. খালিদ বলেন, ‘কবুল হজের প্রতিদান হলো জান্নাত। হাজিদের আল্লাহ সদ্য ভূমিষ্ট শিশুর মতো নিষ্পাপ করে দেন।’

উল্লেখ্য, ঢাকা জেলার বেসরকারি মাধ্যমে হজযাত্রীদের মধ্য হতে আজ দুটি ব্যাচে সাত শতাধিক হজযাত্রীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আগামী ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলবে।

মন্তব্য

ঢাকা সফরে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঢাকা সফরে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব

এক দশকের বেশি সময় পর ঢাকা সফরে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব। আগামী ১৭ এপ্রিল দেশটির পররাষ্ট্রসচিব আমনা বেলোচ ঢাকায় পৌঁছবেন বলে জানা গেছে। 

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশন সূত্রে তা জানা গেছে। এ সফরে তিনি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করবেন।

জানা যায়, আমনা বেলোচের এ সফর মূলত দ্বিপাক্ষিক রাজনৈতিক পরামর্শ বা ফরেন সেক্রেটারি লেভেল কনসালটেশনের অংশ হিসেবে হচ্ছে। এ সফর দুই দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত বিভিন্ন বিষয় ও বাণিজ্য সংশ্লিষ্ট নানা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হবে।

সূত্রটি উল্লেখ করে, এ সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের নতুন সুযোগ তৈরি হবে।

দীর্ঘ সময় পর এ ধরনের দ্বিপাক্ষিক রাজনৈতিক পরামর্শ অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলেও জানায় হাইকমিশনের সূত্রটি।

এর আগে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন জানিয়েছেন, পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার চলতি মাসেই ঢাকা সফরে আসছেন। তিনি বলেন, তাদে সফর নিশ্চিত হয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যেই তার সফরের তারিখ জানাতে পারব।

উল্লেখ্য, ইসহাক দারের এই ঢাকা সফর হবে ২০১২ সালের পর কোনো পাকিস্তানি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রথম সফর।


 

মন্তব্য
পিটিআই

বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
সংগৃহীত ছবি

ভারতীয় স্থল শুল্ক স্টেশন ব্যবহার করে তৃতীয় দেশে রপ্তানি পণ্য পরিবহনের জন্য বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার।

মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) ভারতের কেন্দ্রীয় পরোক্ষ কর ও শুল্ক বোর্ডের (সিবিআইসি) জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার (পিটিআই) প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সালের ২৯ জুন ভারত সরকার স্থল শুল্ক স্টেশন ব্যবহার করে বন্দর এবং বিমানবন্দর দিয়ে তৃতীয় দেশে পণ্য রপ্তানির জন্য বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে।

ভারত সরকারের এই পদক্ষেপের ফলে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির ওপর প্রভাব পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

 

এর আগে ভারতের রপ্তানিকারকরা, বিশেষ করে পোশাক খাতের প্রতিবেশী বাংলাদেশকে দেওয়া এই সুবিধা প্রত্যাহারের জন্য নরেন্দ্র মোদি নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন।

বাংলাদেশের জন্য এটি বড় ধরনের ধাক্কা বলে দাবি ভারতীয়পক্ষের। কারণ ভারতীয় বন্দর ব্যবহার করে প্রতিবেশী দেশগুলোতে রপ্তানি সহজ ও সাশ্রয়ী ছিল।

গ্লোবাল ট্রেড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভের (জিটিআরআই) সহ-প্রতিষ্ঠাতা অজয় শ্রীবাস্তব বলেন, এ‘ই পদক্ষেপের ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব রয়েছে।

ভারত দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশকে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দিয়ে সহায়তা করে এসেছে। তবে এই সিদ্ধান্তে বোঝা যাচ্ছে যে অর্থনৈতিক সুবিধা কখনো জাতীয় নিরাপত্তা থেকে বিচ্ছিন্ন নয়।’ 

ভারতের ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রতিদিন বাংলাদেশ থেকে ২০-৩০ ট্রাক পণ্যবাহী ট্রাক প্রবেশ করে, প্রতিবেদনে জানিয়েছে পিটিআই।

বাংলাদেশ থেকে স্থলপথে ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহার করে নেপাল ও ভুটানে পণ্য যায়।

এই ট্রানজিট সুবিধা বাতিলের প্রভাব শুধু বাংলাদেশেই সীমাবদ্ধ থাকবে না। ভুটান ও নেপালও নতুন সংকটের মুখোমুখি হবে, বলছে ভারতীয় বিশ্লেষকরা।

ট্রান্সশিপমেন্ট হলো, বাংলাদেশের পণ্য নেপাল ও ভুটানে রপ্তানির সময় ভারতের ভূখণ্ড পাড়ি দিতে হয়। বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ভারতের ভূখণ্ড দিয়ে নেপাল ও ভুটান সীমান্ত পর্যন্ত পণ্যের যানবাহন (ট্রাক, টেইলর) পরিবর্তন করা হয়। এটিই ট্রান্সশিপমেন্ট।

মন্তব্য

যে তিনটি পদ্ধতিতে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
যে তিনটি পদ্ধতিতে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা
সংগৃহীত ছবি

নির্বাচন কমিশন প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভোটিং ব্যবস্থা চালুর লক্ষে তিনটি সম্ভাব্য পদ্ধতি নিয়ে কাজ করছে। কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মোহাম্মদ সানাউল্লাহ সম্প্রতি এক ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন, পোস্টাল ব্যালট, অনলাইন ভোটিং এবং প্রক্সি ভোটিং - এই তিন পদ্ধতির মধ্যে থেকে বাছাই করা হবে। তবে কোন একটি পদ্ধতিতে নয়, বরং মিশ্র পদ্ধতি অনুসরণ করা হতে পারে।

আরো পড়ুন
বিয়ে ও তালাক নিবন্ধন করা যাবে অনলাইনেও

বিয়ে ও তালাক নিবন্ধন করা যাবে অনলাইনেও

 

প্রবাসীদের ভোটিং প্রক্রিয়া শুরুর জন্য প্রথমেই তাদেরকে নিজ নিজ অবস্থানরত দেশ থেকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

বাংলাদেশে অবস্থানরত প্রবাসীরা এই সুবিধার আওতায় পড়বেন না। নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে পদ্ধতিগুলোর কার্যকারিতা যাচাই করতে মব টেস্টিং শুরু করেছে। এ বিষয়ে একটি এডভাইজরি পরিষদ গঠন করা হবে, যারা প্রতিটি পদ্ধতির ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক বিশ্লেষণ করবে।

কমিশনার সানাউল্লাহ স্পষ্ট করেছেন, ‘আমাদের লক্ষ হচ্ছে প্রবাসী ভোটিং ব্যবস্থার সূচনা করা।

শুরু করতে পারলেই ধীরে ধীরে এটি পরিপক্ব হবে। তবে আমরা এমন কোন ঝুঁকিপূর্ণ পদ্ধতি চালু করব না যাতে প্রক্রিয়াটি প্রথমেই ব্যর্থতার মুখ দেখে। প্রতিটি পদক্ষেপই আমরা গভীরভাবে বিবেচনা করে নেব।’

আরো পড়ুন
সালমান আর নাসির ছাড়া তেমন কোনো পুরুষ আমি দেখতে পাইনি

সালমান আর নাসির ছাড়া তেমন কোনো পুরুষ আমি দেখতে পাইনি

 

এডভাইজরি পরিষদের রিপোর্ট পাওয়ার পর রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করা হবে।

এরপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বর্তমানে প্রায় ১.২ কোটি প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এই উদ্যোগ সফল হলে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ইতিহাসে নতুন অধ্যায় যুক্ত হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ