<p style="text-align:justify">অভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবারের দেখাশোনাসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সচিবালয়ের ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অফিস কক্ষে বাইপাইলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে পুলিশের গুলিতে নিহত মো: রমজান আলীর পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাতকালে তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম একথা বলেন। </p> <p style="text-align:justify">উপদেষ্টা বলেন, গণঅভ্যুত্থানের সময় যেভাবে ছাত্র-জনতা রাস্তায় নেমে এসেছিলো, তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। শহীদদের জন্যই আমরা বেঁচে আছি, বাক স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছি।</p> <p style="text-align:justify"><img alt="." height="600" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/Shawon/457528417_1049658356507730_835081257661092595_n.jpg" width="1000" /></p> <p style="text-align:justify">শহীদ রমজান আলীর পরিবারের খোঁজখবর নেন তথ্য উপদেষ্টা। তাদের সহ সকল শহীদ পরিবারের মাসিক ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা দেয়ার অঙ্গীকার করেন। উপদেষ্টার সাথে সাক্ষাতের সময় শহীদ রমজানের পরিবার থেকে তার বাবা ও ছোট বোন উপস্থিত ছিলেন।</p> <p style="text-align:justify">উল্লেখ্য, শহীদ রমজান আলী নাটোরের সিংড়ায় ডিগ্রিতে পড়াশোনা করতেন। তার পরিবারের কেউ উপার্জনক্ষম না থাকায় বাইপাইলে একটি মাছের আড়তে কাজ করে তিনি পুরো পরিবারের খরচ চালাতেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন সময়ে তিনি আন্দোলনে অংশ নেন এবং ৫ আগস্ট পুলিশের গুলিতে তিনি মারা যান। </p>