<p style="text-align:justify">১৯৬৭ সালে গণহত্যাকারী ও দখলদার রাষ্ট্র ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জর্দানের পক্ষে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন বঙ্গ সন্তান সাইফুল আজম। ছয় দিনের সেই যুদ্ধে তিনি চারটি ইসরায়েলি বিমান ভূপাতিত করেছিলেন।</p> <p style="text-align:justify">১৯৪১ সালে পাবনায় জন্মগ্রহণ করা সাইফুল আজম ছিলেন একজন বাংলাদেশি ফাইটার পাইলট, উড়ন্ত বিমানচালক ও রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একজন ফাইটার পাইলট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।</p> <p style="text-align:justify">১৯৬৭ সালের যুদ্ধের পর তিনি জর্দান এবং ইরাক থেকে বিভিন্ন বীরত্বপূর্ণ পুরস্কার পেয়েছিলেন। ১৯৮০ সালে তিনি বাংলাদেশ বিমানবাহিনী থেকে গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি ২০২০ সালের ১৪ জুন মৃত্যুবরণ করেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="বাংলাদেশকে তার মানচিত্র নতুনভাবে আঁকতে হতে পারে : রিজওয়ানা হাসান" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/04/07/1744024799-d515dc95be25e9e1402d10e15171dc23.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>বাংলাদেশকে তার মানচিত্র নতুনভাবে আঁকতে হতে পারে : রিজওয়ানা হাসান</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2025/04/07/1501249" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">আজ সোমবার সারা দেশে ইসরোয়েলবিরোধী বিক্ষোভ প্রদর্শনে করেছে বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষ। এসব বিক্ষোভে অনেককে বীর যোদ্ধা সাইফুল আজমের ছবিসংবলিত প্ল্যাকার্ড হাতে দেখা গেছে।</p> <p style="text-align:justify">এ নিয়ে সোমবার নিজের ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্ট দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম।</p> <p style="text-align:justify">তিনি তার পোস্টে লিখেছেন, গণহত্যাকারী ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বঙ্গভূমির সন্তানেরা অতীতে সরাসরি যুদ্ধ করেছেন। তাঁদের একজন—কমান্ডার সাইফুল আজম। ১৯৬৭ সালে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নিয়ে তিনি ৪টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান ধ্বংস করেন, যা বিশ্বে সর্বোচ্চ রেকর্ড। গণহত্যাকারী ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তাঁর সাহসিকতাকে সাথে নিয়ে আমাদের অগ্রসর হতে হবে বাইতুল মাকদিসের দিকে।’</p>
