ঢাকা, মঙ্গলবার ১৫ এপ্রিল ২০২৫
২ বৈশাখ ১৪৩২, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, মঙ্গলবার ১৫ এপ্রিল ২০২৫
২ বৈশাখ ১৪৩২, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৬

ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিলের ঘোষণা খেলাফত মজলিসের

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিলের ঘোষণা খেলাফত মজলিসের
সংগৃহীত ছবি

ভারতের সংসদে পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী বিল বাতিল ও ভারতজুড়ে অব্যাহত মুসলিম নিধন হচ্ছে দাবি করে—এর প্রতিবাদে ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিল ও স্মারকলিপি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস।

শনিবার (১২ এপ্রিল) রাজধানীর পল্টনে দলের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের এক বৈঠকে এ কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হয়।

আগামী ২৩ এপ্রিল ঢাকায় ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে এ কর্মসূচি পালন করবে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস।

বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে দলটির আমির মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ‘হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার দীর্ঘদিন ভারতজুড়ে মুসলিম নিধন চালিয়ে আসছে।

তারা দলীয় উগ্রবাদী হিন্দু জঙ্গিদের মুসলমানদের ওপর লেলিয়ে দিয়েছে। যখন-তখন মুসলিমদের ভিটামাটি দখল করে নিচ্ছে। মুসলমানদের ব্যক্তিগত ও ওয়াকফ করা সম্পত্তি দখল করে, বা অবৈধ অধিগ্রহণ করে সেখানে মন্দিরসহ বিভিন্ন স্থাপনা তৈরি করছে। তাতেও তাদের লোভী মনের তৃষ্ণা মেটেনি।
এবার এসব দখল ও অধিগ্রহণকে আইনি কাঠামো দিতে ওয়াকফ সংশোধনী বিল-২০২৫ পাস করেছে। আমরা ইতোমধ্যে এসব পদক্ষেপের বিরুদ্ধে আমাদের ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছি। ভারতজুড়ে মুসলমানরা এই বিলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে। এই বিল মূলত মুসলিমদের ধর্মীয় আইন ও অধিকারে হস্তক্ষেপ।
মুসলিমবিশ্বের উচিত, ভারত রাষ্ট্র কর্তৃক মুসলিম নিধন ও মুসলমানদের ধর্মীয় বিষয়ে হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া।’

তিনি বলেন, ‘ভারত সরকার ও তার নিম্নরুচির মিডিয়াগুলো বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের মিথ্যা প্রপাগান্ডা ধারাবাহিকভাবে বিশ্বব্যাপী প্রচার করে আসছে। মূলত ভারতে মুসলিম নির্যাতনের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের নির্লিপ্ততা তাদেরকে অপপ্রচারে আশকারা দিচ্ছে। অবিলম্বে বাংলাদেশ সরকারের উচিত ভারতের মুসলিম নিধনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও উদ্বেগ জানানো, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে এ বিষয়ে সোচ্চার হওয়া।’

সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ, সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা ইউসুফ আশরাফ, মাওলানা রেজাউল করীম জালালী, মাওলানা আফজালুর রহমান, সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মাওলানা শাহিনুর পাশা চৌধুরী, মাওলানা কুরবান আলী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন প্রমুখ।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে বিএনপির আরো ৮ নেতা বহিষ্কার

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে বিএনপির আরো ৮ নেতা বহিষ্কার
সংগৃহীত ছবি

দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে বিএনপির আরো আট নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী।

বহিষ্কৃত নেতারা হলেন সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সহসভাপতি মজিবুর রহমান লেবু, যুগ্ম সম্পাদক রাশেদুল হাসান রঞ্জন, এনায়েতপুর থানা বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মঞ্জুর রহমান মঞ্জু সিকদার, সাবেক সদস্য মো. নজরুল ইসলাম লেবু, আতাউর রহমান আতা, আছিনুর রহমান আনিছ, চাঁদপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম মিঠু এবং সাবেক সদস্যসচিব আবুল কালাম সিকদার।

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও অনৈতিক কার্যকলাপের তাদের দলের প্রাথমিক সদস্যসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে, বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।

মন্তব্য

হাসনাতের সতর্কবার্তা, বললেন—‘সাবধান হয়ে যান’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
হাসনাতের সতর্কবার্তা, বললেন—‘সাবধান হয়ে যান’
হাসনাত আব্দুল্লাহ।

যারা কম্প্রোমাইজের রাজনীতি করছেন, তাদের সতর্ক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (দক্ষিণাঞ্চল) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ সতর্কবার্তা দেন তিনি। সবাইকে আওয়ামী লীগ নিয়ে সিদ্ধান্তে আসার আহ্বান জানান তিনি।

ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, “যেদিন থেকে আমাদের আওয়ামীবিরোধী অবস্থান এবং কম্প্রোমাইজের রাজনীতির বিরোধিতাকে ‘শিষ্টাচারবহির্ভূত’ বলা শুরু হয়েছে, সেদিন থেকেই আওয়ামী লীগের মিছিল বড় হতে শুরু করেছে।

যারা কম্প্রোমাইজের রাজনীতি করছেন তাদের সতর্ক করে হাসনাত বলেন, ‘অতি শিগগির আওয়ামী লীগ নিয়ে সিদ্ধান্তে আসুন। না হলে আপনারা করবেন কম্প্রোমাইজের রাজনীতি, আর আমি করব শিষ্টাচারবহির্ভূত আচরণ। আমি শিষ্টাচারবহির্ভূত আচরণ শুরু করলে নিতে পারবেন না। সাবধান হয়ে যান।

মন্তব্য

সয়াবিন তেল ও শিল্প গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ জামায়াতের

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সয়াবিন তেল ও শিল্প গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ জামায়াতের
সংগৃহীত ছবি

সয়াবিন তেলের মূল্য লিটারপ্রতি ১৪ টাকা এবং নতুন শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ইউনিট ৩৩ শতাংশ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানান তিনি।

আরো পড়ুন
যে কারণে লিটারে ১৪ টাকা বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম

যে কারণে লিটারে ১৪ টাকা বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম

 

বিবৃতিতে অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘গ্রাহক পর্যায়ে সয়াবিন তেলের মূল্য লিটারপ্রতি ১৪ টাকা এবং নতুন শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ইউনিট ৩৩ শতাংশ বৃদ্ধির যে সিদ্ধান্ত সরকার গ্রহণ করেছে, তা অযৌক্তিক। নতুন শিল্পে প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম ৩৩ শতাংশ বৃদ্ধির ফলে নতুন শিল্পে প্রতি ইউনিট গ্যাসের মূল্য এখন ৩০ টাকার পরিবর্তে ৪০ টাকা পরিশোধ করতে হবে।

সরকারের এই সিদ্ধান্ত নতুন শিল্প উদ্যোক্তাদের আশাহত করেছে।’

তিনি বলেছেন, ‘৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরে দেশের অর্থনীতিতে সুবাতাস বইছে। দেশের শিল্প উদ্যোক্তাদের মধ্যেও আশার সঞ্চার হয়েছে। বিগত সরকারের শাসনামলে শিল্পবান্ধব পরিবেশ না থাকায় নতুন শিল্প গড়ে ওঠেনি।

বর্তমানে অনেকেই নতুন শিল্প-কারখানা স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। এমতাবস্থায় নতুন শিল্পে গ্যাসের দাম ৩৩ শতাংশ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত সরকারের অপরিণামদর্শিতা ছাড়া আর কিছুই নয়। এতে নতুন উদ্যোক্তারা নিরুৎসাহিত হবে। তাই নতুন শিল্প বিকাশের স্বার্থে সরকারের এ সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা উচিত।

আরো পড়ুন
চল্লিশের পরেও থাকবে যৌবন, ছাড়তে হবে যে ৫ অভ্যাস

চল্লিশের পরেও থাকবে যৌবন, ছাড়তে হবে যে ৫ অভ্যাস

 

বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, ‘অন্যদিকে সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ১৪ টাকা বৃদ্ধির সরকারের সিদ্ধান্তের ফলে দরিদ্র জনগণের দুর্ভোগ আরো বাড়বে। সয়াবিন তেল সাধারণত দরিদ্র জনগণই রান্নার কাজে ব্যবহার করে থাকে। গ্যাসের এই মূল্যবৃদ্ধি সাধারণ ও নিম্ন আয়ের মানুষের দুর্ভোগের কারণ হবে। কাজেই সয়াবিন তেলের মূল্যবৃদ্ধির এ সিদ্ধান্ত থেকে অবিলম্বে সরকারকে সরে আসা উচিত। দেশে নতুন শিল্প বিকাশের স্বার্থে গ্যাসের দাম ৩৩ শতাংশ এবং সয়াবিন তেলের মূল্য লিটারপ্রতি ১৪ টাকা বৃদ্ধির অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করার জন্য আমরা সরকারের নিকট জোর দাবি জানাচ্ছি।

মন্তব্য

আ. লীগকে নিষিদ্ধ করাই সর্বপ্রথম সংস্কার : ববি হাজ্জাজ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
আ. লীগকে নিষিদ্ধ করাই সর্বপ্রথম সংস্কার : ববি হাজ্জাজ
সংগৃহীত ছবি

জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ বলেছেন, আমরা ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রাষ্ট্র সংস্কারের মহতী উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। তবে আমরা মনে করি, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত হওয়া এই সরকারের দায়িত্ব ছিল টেকসই ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের জন্য ফ্যাসিবাদী সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার করা। কারণ আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করাই সর্বপ্রথম সংস্কার।

আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

আরো পড়ুন

স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে সুতা আমদানি বন্ধ

স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে সুতা আমদানি বন্ধ

 

ববি হাজ্জাজ বলেন, ‘সাবেক কোনো প্রধানমন্ত্রীর রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনের অযোগ্যতা একটি বিশেষ উদ্দেশে করা হয়েছে বলে আমরা এই প্রস্তাবের সঙ্গে একমত হতে পারিনি। প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ দুই টার্মের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার বিষয়েও আমরা পুরোপুরি একমত নই। জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল গঠনের ব্যাপারে আমরা একমত হলেও আমরা মনে করি, একমাত্র নির্বাচিত সংসদই এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার রাখে। তবে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে সুপারিশকৃত এনসিসির গঠন প্রক্রিয়ার সঙ্গে আমরা সম্পূর্ণভাবে একমত নই এবং প্রয়োজনে এনসিসির সব সদস্যের সম্মতিতে রাষ্ট্রপতি প্রধান উপদেষ্টার পদ গ্রহণ করতে পারেন বলে যে বিধান রাখা হয়েছে তার সঙ্গে আমরা দ্বিমত পোষণ করেছি।

তিনি আরো বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজন করার যে সুপারিশ নির্বাচন কমিশন সংস্কার প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, আমরা তা প্রত্যাখ্যান করেছি। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দলনিরপেক্ষ ব্যক্তিকে মনোনীত করার বিষয়ে আমরা একমত নই। সংবিধানে বহুত্ববাদ সংযোজন নিয়েও আমাদের আপত্তি রয়েছে। রাষ্ট্রের মূলনীতি পরিবর্তনের সুপারিশ যেভাবে করা হয়েছে, সেখানে জাতীয়তাবাদ প্রশ্নে আমাদের ভিন্নমত রয়েছে।

সংবিধানে মৌলিক অধিকার প্রশ্নে ভারসাম্য এবং আনুপাতিকতা পরীক্ষার যে কথা বলা হয়েছে তা বাস্তবসম্মত নয়।’

আরো পড়ুন

‘শিক্ষার্থীদের নামে মামলা কুয়েট প্রশাসনের ব্যর্থতার প্রতিফলন’

‘শিক্ষার্থীদের নামে মামলা কুয়েট প্রশাসনের ব্যর্থতার প্রতিফলন’

 

ন্যূনতম ১০% আসনে রাজনৈতিক দলগুলোকে তরুণ প্রার্থী দেওয়ার যে বাধ্যবাধকতার কথা বলা হয়েছে, সেটা অস্পষ্ট উল্লেখ করে ববি হাজ্জাজ বলেন, এমপি পদে নির্বাচনে বয়স কমিয়ে ২১ করাটা বর্তমান বাস্তবতায় সম্ভব নয়। একজন সংসদ সদস্য একই সঙ্গে সংসদ নেতা, প্রধানমন্ত্রী এবং রাজনৈতিক দলের প্রধান থাকতে পারবেন না বলে যে সুপারিশ করা হয়েছে তা বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এখনো বাস্তবায়নযোগ্য নয়।’

জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএম চেয়ারম্যান বলেন, ‘সদ্য গঠিত একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলকে সুবিধা দিতে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে নাগরিক কমিটি গঠনের সুপারিশ করেছে বলে আমরা ঐকমত্য কমিশনকে জানিয়েছি। উপজেলা জননিরাপত্তা অফিসার পদে একজন এএসপি পদমর্যাদার কাউকে নিয়োগ করার ব্যাপারে আমাদের আপত্তি রয়েছে।

একই সঙ্গে আমরা প্রাদেশিক শাসনব্যবস্থা চালু এবং জেলা পরিষদ বাতিলের প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছি। রাজধানী মহানগর সরকার চালুর যে সুপারিশ করা হয়েছে, সেখানেও আমাদের আপত্তি রয়েছে।’

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ