এখন নতুনদের সময়, নতুন বাংলাদেশের সময় : তাসনিম জারা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
এখন নতুনদের সময়, নতুন বাংলাদেশের সময় : তাসনিম জারা
সংগৃহীত ছবি

অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস মানুষকে সততা ও নিষ্ঠার স্বাদ দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনিম জারা।

বুধবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

আরো পড়ুন
সড়ক দুর্ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সহ-মুখপাত্রের মৃত্যু

সড়ক দুর্ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সহ-মুখপাত্রের মৃত্যু

 

এনসিপির এ নেতা তার পোস্টে লিখেছেন, ‘ইউনূস স্যার সততা আর নিষ্ঠার স্বাদ দিয়েছেন মানুষকে। তারা আর ফিরবে না চাঁদাবাজদের কাছে।

তিনি আরো লিখেছেন, ‘এখন নতুনদের সময়। এখন নতুন বাংলাদেশের সময়।’ 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

যেভাবে এল কিহাক সাংকে নাগরিকত্ব দেওয়ার ভাবনা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
যেভাবে এল কিহাক সাংকে নাগরিকত্ব দেওয়ার ভাবনা
সংগৃহীত ছবি

১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে প্রথমবারের মত বাংলাদেশে আসেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান ইয়াংওয়ান করপোরেশনের চেয়ারম্যান কিহাক সাং। বাংলাদেশের পোশাকশিল্পে প্রথম বিদেশি বিনিয়োগকারী কিহাক সাংকে আজ বুধবার সম্মানসূচক নাগরিকত্ব (অনারারি সিটিজেনশিপ) দিয়েছে বাংলাদেশ।

এ নিয়ে বুধবার (৮ এপ্রিল) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবু্কে একটি পোস্ট দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার। যেখানে তিনি জানিয়েছেন কিহাক সাংকে বাংলাদেশের সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রদানের ভাবনাটি কীভাবে এসেছে।

 নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া পোস্টে তিনি লিখেছেন, কিহাক সাংকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রদানের ধারণাটি নিয়ে প্রথম আলোচনা হয় মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে চীনের হাইনানে।

জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব ও কোরিয়ার নাগরিক বান কি মুন বিওএও ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনের ফাঁকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় জিজ্ঞেস করেছিলেন যে, সাং- যিনি এই দেশকে হৃদয়ে ধারণ করেছেন এবং কোরিয়ান ব্যবসায়ীদের কাছে বাংলাদেশকে আপন করে তুলেছেন, তাকে সম্মানিত করার কোনো পরিকল্পনা বাংলাদেশের আছে কিনা?

প্রধান উপদেষ্টা অবিলম্বে উপস্থিত কর্মকর্তাদের সাংকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রদানের প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ দেন।

আজাদ মজুমদার লিখেছেন, আজ আমরা আবেগাপ্লুত সাংকে তার হৃদয়ের কথা বলতে দেখেছি, তিনি বিশ্বাস করতেন যে, বাংলাদেশের নাগরিকত্ব একদিন না একদিন পাবেন এবং সেটি এসেছে তার প্রত্যাশার পাঁচ বছর আগেই।

সাং বাংলাদেশের জন্য যা করেছেন খুব কম বিদেশি বিনিয়োগকারীই তা করেন।

তিনি যে শুধু চট্টগ্রাম কেইপিজেডে ৭২ হাজার বাংলাদেশির কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন তা-ই নয়, বরং তার ইয়াংওয়ান করপোরেশনের সমস্ত উপার্জন এখানে পুনঃবিনিয়োগ করেছেন।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আরও লিখেছেন, সম্মানসূচক নাগরিকত্ব পাওয়ার মধ্য দিয়ে তিনি কাজী নজরুল ইসলাম, মোহাম্মদ আলী, ফাদার মারিনো রিগন এবং গর্ডন গ্রিনিজের মতো নির্বাচিত বিশিষ্ট ব্যক্তিদের দলে যোগ দিয়েছেন, বাংলাদেশের মানুষ যাদের নিজেদের লোক বলে মনে করে।

অভিনন্দন কিহাক। আপনি এখন সত্যিই আমাদের!

মন্তব্য

ছবিতে প্রেসসচিবের বারবারি মাফলার না পেয়ে হতাশ তাসনিম জারা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ছবিতে প্রেসসচিবের বারবারি মাফলার না পেয়ে হতাশ তাসনিম জারা
ছবি : সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারার সঙ্গে ছবি তুলেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে ছবিটি পোস্ট করে তাসনিম জারার প্রশংসা করেছেন তিনি।

আজ বুধবার দুপুরে ছবিটি পোস্ট করেন শফিকুল আলম। পোস্টে শফিকুল আলম লেখেন, ‘অনুপ্রেরণামূলক তরুণ নেত্রী তাসনিম জারার সঙ্গে।

শফিকুল আলমের ওই পোস্টে আবার কমেন্ট করেছেন এনসিপি নেতা ডা. তাসনিম জারা। তিনি লিখেছেন, ‘আপনার সঙ্গে ফ্রেমে থাকতে পেরে সম্মানিত।’ তবে একই সঙ্গে কিছুটা হতাশা প্রকাশ করে তিনি লিখেছেন, ‘কিছুটা মন খারাপ, কারণ আপনার বারবারি মাফলারটি এই মুহূর্তে পাইনি।’

ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মুহূর্তেই ভাইরাল হয় ছবিটি।

দুই ঘণ্টাতে শফিকুল আলমের ওই পোস্টে ২০ হাজার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে রিয়েকশন দেওয়া হয়েছে।

মন্তব্য

ডা. তাসনিমের সঙ্গে ছবি পোস্ট করে যা লিখলেন প্রেসসচিব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ডা. তাসনিমের সঙ্গে ছবি পোস্ট করে যা লিখলেন প্রেসসচিব
সংগৃহীত ছবি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারার প্রশংসা করে ফেসবুকে পোস্ট করেছেন। আজ বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুর ১টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে দুটি ছবি দেন তিনি।

তাসনিম জারার সঙ্গে তোলা ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে শফিকুল আলম লিখেন, ‘অনুপ্রেরণামূলক তরুণ নেত্রী তাসনিম জারার সঙ্গে।’ পরে সেই পোস্টে মন্তব্য করেন তাসনিম জারা।

আরো পড়ুন
থানা থেকে ছিনিয়ে নেওয়া ছাত্রদল নেতাসহ আটক ৪

থানা থেকে ছিনিয়ে নেওয়া ছাত্রদল নেতাসহ আটক ৪

 

মন্তব্যের ঘরে তাসনিম জারা লিখেন, ‘ফ্রেমে থাকতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি, যদিও কিছুটা হতাশ যে আপনার বারবারি মাফলারটি এই মুহূর্তটি পায়নি!’

আরো পড়ুন
ভাইরাল নবাব শেখের সেই চাকাওয়ালা খাট নিয়ে গেল পুলিশ

ভাইরাল নবাব শেখের সেই চাকাওয়ালা খাট নিয়ে গেল পুলিশ

 

ডা. তাসনিম জারা ঢাকা জেলায় ১৯৯৫ সালের জন্মগ্রহণ করেন এবং তিনি ঢাকায় বেড়ে উঠেছেন। তিনি ভিকারুন্নেছা নুন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। তারপর তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিবিএস সম্পূর্ণ করেন। তিনি সহজ বাংলায় ভিডিও তৈরির মাধ্যমে মানুষকে স্বাস্থ্য সচেতন করে তুলতে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

আরো পড়ুন
‘১৭ বছর পর কাজ পাইছি তুই সাইটে গেলি ক্যা’, সাংবাদিককে যুবদল নেতা

‘১৭ বছর পর কাজ পাইছি তুই সাইটে গেলি ক্যা’, সাংবাদিককে যুবদল নেতা

 
মন্তব্য

ভাইরাল নবাব শেখের সেই চাকাওয়ালা খাট নিয়ে গেল পুলিশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ভাইরাল নবাব শেখের সেই চাকাওয়ালা খাট নিয়ে গেল পুলিশ
সংগৃহীত ছবি

বেশ কয়েকদিন থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও দেখা যাচ্ছে। ভিডিওটি দেখা যায়- এক ব্যক্তি বিছানার মাঝখানে বসে আছেন, আর তোষক, চাদর, বালিশসহ পুরো খাটটাই সড়কে ঠিক গাড়ির মতো চলছে। গাড়ির মতো চলা এ খাটটি আসলেই একটি চলমান বিছানা কিংবা চলমান খাটগাড়ি। ভিডিওটি ব্যাপকহারে ভাইরাল হয়।

নবাব শেখ নামের এক যুবক প্রায় দেড় বছরের চেষ্টা ও পরিশ্রমে এই খাটগাড়িটি বানান। তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা। তবে সম্প্রতি তার বানানো এই খাটগাড়িটি নিয়ে গেছে পুলিশ।

খাটগাড়ির ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর নবাব জানিয়েছিলেন, নিজের বিচিত্র এই গাড়িটি নিয়ে ঈদের দিন একটু ‘ট্রায়াল’ দিতে বের হয়েছিলেন।

মুহূর্তেই সে ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায়। ওই চলমান বিছানা দেখতে ব্যাপক ভিড়ও জমাচ্ছিল মানুষ।

তবে মোটর ভেহিকলস আইন অনুযায়ী কোনো গাড়িকে এভাবে বদলে ফেলে চালানোর অনুমতি না থাকায় নবাব শেখের সাধের গাড়িটি মুর্শিদাবাদের ডোমকল থানার পুলিশ নিয়ে গেছে। সে জন্য তার মন বেশ খারাপ।

নবাব শেখ বলেন, ‘আমি ঘুমের মধ্যে একদিন স্বপ্ন দেখি যে খাটে চেপেই যদি আমি চা খেতে যেতে পারতাম! সেই ভাবনা থেকেই শুরু করি।’

এরপরে তিনি খাটটিতে চলার উপযোগী করতে এতে লাগান চারটি চাকা। চাকা লাগানোর পর খাটটিকে ধাক্কা দিলেই সেটি চলছিল কিন্তু এমনিতে নড়াচড়া করছিল না।

নবাব শেখ বলেন, ‘আমি ওটাতে একটা ইঞ্জিন ফিট করে চলন্ত খাট বানাই। ঈদের দিন একটু ট্রায়াল দিতে বের হয়েছিলাম।

আমার কয়েকজন বন্ধু সেসময় দুটো ভিডিও করে। সেটা আমি আমার ফেসবুক পেজে দিয়েছিলাম।’

নবাব শেখের এক ভাই আলমগীর শেখও চলমান-খাট বানানোয় তাকে সহায়তা করেছেন। প্রায় দেড় বছর ধরে দুই লাখ ১৫ হাজার টাকা খরচ করে একে একে ইঞ্জিন, স্টিয়ারিং, তেলের ট্যাংক আর স্থানীয় একটা গাড়ি সারানোর কারখানা থেকে একটি গাড়ির খাঁচাও কেনেন নবাব।

আলমগীর শেখ বলছিলেন, ‘নবাব আগে থেকেই ভিডিও কনটেন্ট বানায়। প্রথমে আইডিয়াটা ওর মাথায় আসে। পরে আমাদের জানায়। কাঠের কাঠামো তো আছেই, তাতে ৮০০ সিসি ইঞ্জিন লাগানো হয়েছে। আর মারুতি ওমনি গাড়ির চেসিস ব্যবহার করা হয়েছে।’

বাড়ির পাশেই কাঠমিস্ত্রি, গাড়ির মেকানিকদের সহায়তায় গাড়িটি তৈরি করেছিলেন নবাব শেখ। মাসে মোটামুটি ৯ হাজার ভারতীয় টাকা রোজগার করেন তিনি।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে নবাব জানিয়েছেন, এই চলমান-খাট বানাতে তাকে স্ত্রীর কিছু গয়না বিক্রি করতে হয়েছে।

 

সূত্র- বিবিসি বাংলা

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ