<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">আন্তর্জাতিক বাজারে সরবরাহ ভালো থাকলেও অর্থনীতি মন্থর হওয়ায় বড় দেশগুলোতে জ্বালানি তেলের চাহিদা কম। এতে ক্রমেই কমছে কালো সোনার দাম। বাজারসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং ইকোনমিকস জানায়, বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমে ১৮ মাসে সর্বনিম্ন হয়েছে। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সংস্থা জানায়, গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ববাজারে যুক্তরাষ্ট্রের ডব্লিউটিআই অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ১ শতাংশ কমে প্রতি ব্যারেল হয় <img alt="বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম দেড় বছরে সর্বনিম্ন" height="642" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/1.Print/2024/09.September/11-09-2024/789.jpg" style="float:left" width="312" />৬৮.৫৬ ডলার। এক সপ্তাহে এই তেলের দাম কমেছে ৩.১৪ শতাংশ এবং এক মাসে কমেছে ১৪.৯০ শতাংশ। এর পাশাপাশি লন্ডনের ব্রেন্ট অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ০.৩৩ শতাংশ কমে প্রতি ব্যারেল হয় ৭১.৫৭ ডলার। এক সপ্তাহে এ তেলের দাম কমেছে ৩.৪৫ শতাংশ এবং এক মাসে কমেছে ১৩.৪৮ শতাংশ।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">এদিকে গতকাল তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর সংগঠন অর্গানাইজেশন অব পেট্রোলিয়াম এক্সপোর্টিং কান্ট্রিজ (ওপেক) তাদের মাসিক প্রতিবেদনে জানায়, ২০২৪ সালে বিশ্বে জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে দৈনিক ২.০৩ মিলিয়ন ব্যারেল, যা আগের পূর্বাভাস ২.১১ মিলিয়ন ব্যারেল থেকে কম। ২০২৫ সালে চাহিদার পূর্বাভাসও কমায় ওপেক। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সংস্থা জানায়, ২০২৫ সালে জ্বালানি তেলের চাহিদা থাকবে ১.৭৪ মিলিয়ন ব্যারেল, যা আগের পূর্বাভাস ১.৭৮ মিলিয়ন ব্যারেলের চেয়ে কম। ফলে একদিকে চাহিদা হ্রাস, অন্যদিকে তেলের পর্যাপ্ত সরবরাহের কারণে দাম নিম্নমুখী থাকবে। বিশেষত তেলের সবচেয়ে বড় আমদানিকারক দেশ চীনে চাহিদা কম। দেশটি ভোক্তা ব্যয় বাড়িয়ে অর্থনীতি চাঙ্গা করার চেষ্টা করছে। ফলে চীন থেকেও তেলের বাড়তি চাহিদা থাকবে না, যা এ বাজারে প্রভাব ফেলছে।</span></span></span></span></span></p> <p> </p>