<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">চিকিৎসা পর্যটনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অন্যতম সম্ভাবনাময় দেশ থাইল্যান্ড। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেও দেশটি অনন্য। এসব সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে দেশটি পর্যটক টানতে বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের ই-ভিসা সুবিধা দিচ্ছে। এবার বাংলাদেশিদেরও থাইল্যান্ড ভ্রমণে ই-ভিসা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। আগামী বছরের প্রথমদিকে বাংলাদেশি ভ্রমণকারীরা এ সুবিধা পেতে পারেন। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সংবাদ সংস্থা বাসস জানায়, থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর জেনারেল রাষ্ট্রদূত ওরাউত পংপ্রাপাপান্ত নিজ দপ্তরে গত বৃহস্পতিবার সেখানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ফাইয়াজ মুরশিদ কাজীর সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানেই তিনি এ তথ্য জানান বলে গতকাল রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">নতুন ই-ভিসা সার্ভিস পেতে বাংলাদেশি নাগরিকরা ঘরে বসেই অনলাইনে ভিসার আবেদন করে পেয়ে যাবেন। থাইল্যান্ডে ভ্রমণপ্রক্রিয়াকে সহজ করতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিদেশি পর্যটকদের টানতে এরই মধ্যে থাইল্যান্ড বিশ্বজুড়ে ৬৯টি দূতাবাসে ই-ভিসা সার্ভিস চালু করেছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">রাষ্ট্রদূত পংপ্রাপাপান্ত বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী যাঁরা থাইল্যান্ডে চিকিৎসার জন্য আসতে চান, তাঁদের ঢাকায় থাই দূতাবাসের মাধ্যমে ডিটি (ডেসটিনেশন থাইল্যান্ড) ভিসার আবেদন করার পরামর্শ দেন।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ডিটি ভিসা পাঁচ বছরের জন্য দেওয়া হয়। এই ভিসায় একজন ব্যক্তি থাইল্যান্ডে একবার সর্বোচ্চ ছয় মাস থাকতে পারবেন। এই ভিসায় রোগীর সঙ্গে একজন সেবাদানকারী (কেয়ারগিভার) ব্যক্তি আসতে পারবেন। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এই ভিসার জন্য ব্যাংককে বাংলাদেশি দূতাবাসের সুপারিশপত্র লাগবে না। বৈঠকে এই থাই কর্মকর্তা বাংলাদেশি আবেদনকারী যাঁরা এজেন্টদের মাধ্যমে কাগজপত্র জমা দেন, সেগুলোর সত্যতা যাচাই করার আহবান জানান। না হলে জরিমানা হতে পারে।</span></span></span></span></p>