বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী বলেন, ‘১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে শুরু করে, ৯০ ও ২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের পক্ষ ছিল। তাই আমাদের এই প্রতিষ্ঠানকে মর্যাদা দিতে হবে, সম্মান দেখাতে হবে।’
গতকাল নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সাধারণ পথচারী ও প্রান্তিক মানুষের মধ্যে ইফতারি বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ‘আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।
যেসব প্রতিষ্ঠান গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে, আমাদের দ্বারা সেসব প্রতিষ্ঠান যেন কোনো ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। মনে রাখতে হবে, ১৯৭১ সালে আমাদের দেশের সেনাবাহিনী জনগণের সঙ্গে ছিল। সেনাবাহিনীর একজন কর্মকর্তা মেজর (জিয়াউর রহমান) তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। আমরা নব্বইয়ের আন্দোলনেও দেখেছি। ওই আন্দোলন যখন তুঙ্গে তখন সেনাবাহিনী জনগণের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। ২০২৪ সালেও (জুলাই আন্দোলন) আমরা দেখেছি, এই সেনাবাহিনী জনগণের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। তারা জনগণের পক্ষে থাকার কারণেই আমাদের আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে। ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছে। বাংলাদেশের সেনাবাহিনী সব সময় দেশের জনগণের পক্ষে কাজ করেছে। তাই এই প্রতিষ্ঠানকে মর্যাদা দিতে হবে, আমাদের সম্মান দেখাতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছে। দেশ ফ্যাসিস্ট মুক্ত হয়েছে। এখন আমাদের সবাইকে সহনশীল হতে হবে।
’