<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নে অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি বাড়ার ফলে ঘাঘট নদের তীব্র ভাঙনের মুখে পড়েছে দক্ষিণ সাহাবাজ আশ্রয়ণ প্রকল্প ও মধ্য সাহাবাজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। আশ্রয়ণের বসবাসকারীরা চরম ঝুঁকি ও আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। তাদের দাবি, নদীভাঙন রোধ না করতে পারলে আশ্রয়ণ প্রকল্প রক্ষা করা যাবে না। ভাঙন ঠেকানো না গেলে নদীগর্ভে বিলীন হতে পারে আশ্রয়ণের ঘর ও স্কুলটি। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">স্থানীয়রা জানায়, ঘাঘট নদীর স্রোত আর আছড়ে পড়া ঢেউয়ে পারের মাটি ধসে গ্রাস করছে এলাকা। এক সপ্তাহ ধরে দক্ষিণ সাহাবাজ গ্রাম ভাঙনে অশান্ত হয়ে উঠেছে। অসময়ে নদীভাঙন শুরু হওয়ায় অন্তত ৫০০ পরিবার ভাঙনের মুখে পড়েছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা আবদুল হালিম মিয়া বলেন, প্রকল্পের ঘরগুলোতে ৩০টি পরিবারের কমপক্ষে ৩০০ জন মানুষ বাস করছে। অন্য কোথাও তাদের ঘরবাড়ি নেই। এখানে আশ্রয় মিললেও ভাঙন ধেয়ে আসছে। তারা এখন বিপন্ন। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক জানান, ভাঙনের বিষয়টি তাঁরা জানেন। তবে আপাতত ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। তাঁরা ভাঙনকবলিত এলাকায় যত দ্রুত সম্ভব জিও ব্যাগ ফেলার ব্যবস্থা করছেন।</span></span></span></span></p>