জানমালের নিরাপত্তায় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি বাম জোটের

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
জানমালের নিরাপত্তায় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি বাম জোটের
সংগৃহীত ছবি

মানুষের জীবন-জীবিকা ও জানমালের নিরাপত্তায় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) এক বিবৃতিতে জোটের পক্ষ থেকে ডাকাতি, চাঁদাবাজি এবং সন্ত্রাস ও মব সন্ত্রাস বন্ধে দৃশ্যমান ভূমিকা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে নেতারা বলেন, বাস ডাকাতি ও নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানিসহ সারা দেশে অব্যাহত ধর্ষণ, নির্যাতন, খুন, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, মব সন্ত্রাস জনগণের জানমালের নিরাপত্তাকে দুর্বিসহ করে তুলেছে। এ ক্ষেত্রে সরকার চরম দায়িত্বহীনতা ও ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।

এসব ঘটনার দায় সরকারকেই নিতে হবে।

আরো পড়ুন
ভূমধ্যসাগর থেকে ১৫৩ অভিবাসী উদ্ধার

ভূমধ্যসাগর থেকে ১৫৩ অভিবাসী উদ্ধার

 

বিবৃতিতে নেতারা আরো বলেন, বিভিন্ন স্থানে নৈরাজ্যকর অবস্থার পর রাত সাড়ে ৩টায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা তার বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা শুধু দায়িত্বহীন নয়, সত্যের অপলাপ মাত্র। জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধানে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা দায়িত্ব পালনের নৈতিক অধিকার নেই।

অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে তারা বলেন, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান এজেন্ডা হওয়া উচিত ছিল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধান ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ।

একই সঙ্গে দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সরকারের কর্মকাণ্ড ও অগ্রগতি খুবই হতাশাজনক। উক্ত বিষয়গুলোকে প্রয়োজনীয় অগ্রাধিকার না দিয়ে ক্ষমতাকে প্রলম্বিত ও সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় রাজনৈতিক দল গঠনের নানা ধরনের অপতৎপরতা চলছে, যা সরকারের নিরপেক্ষতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে, যা কোনো মতেই কাম্য নয়।

আরো পড়ুন
সন্ধ্যা থেকে ঢাকাসহ সারা দেশে যৌথ বাহিনীর প্যাট্রলিং

সন্ধ্যা থেকে ঢাকাসহ সারা দেশে যৌথ বাহিনীর প্যাট্রলিং

 

বিবৃতি দাতারা হলেন বাম জোটের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) সভাপতি মো. শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, বাসদের (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা, সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আলী প্রমুখ।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

বিএনপির সঙ্গে হেফাজতের লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বিএনপির সঙ্গে হেফাজতের লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক

দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের লিয়াজোঁ কমিটি। 

শনিবার (৫ এপ্রিল) রাত ৮টায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ উপস্থিত আছেন।

অন্যদিকে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা সাজেদুর রহমানের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন ড. আহমদ আবদুল কাদের, মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী, মাওলানা বাহাউদ্দিন জাকারিয়া, মাওলানা জুনাইদ আল হাবিব, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী ও মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন মানব না : আখতার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন মানব না : আখতার
সংগৃহীত ছবি

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ যে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ চাপিয়ে দিয়েছে, তাতে করে কোনোভাবেই এই দলের পুনর্বাসনকে তারা মেনে নেবেন না।’

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) রাতে রংপুর চেম্বার ভবনে এনসিপির সংগঠকদের নিয়ে আলোচনাসভা শেষে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের কেউ যদি অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেন, তাদের আইনের কাছে সোপর্দ করার কথাও বলেন তিনি। 

আরো পড়ুন
ভারতে ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাসে জামায়াতের নিন্দা

ভারতে ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাসে জামায়াতের নিন্দা

 

আখতার বলেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টির কোনো প্রগ্রামে কোনোভাবেই যদি আওয়ামী লীগের কেউ যুক্ত হওয়ার মতো সাহসও দেখান, আমরা তাদের প্রতিহত করব।

আমরা তাদের (অনুপ্রবেশকারীদের) আইনের কাছে সোপর্দ করব। আমরা মনে করি, যারা বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ চাপিয়ে দিয়েছেন, তারা কোনোভাবে বাংলাদেশে রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার রাখেন না।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির বর্তমানে সম্পর্ক কী, এ বিষয়ে জানতে চান এক সাংবাদিক। জবাবে আখতার হোসেন বলেন, জাতীয় নাগরিক পার্টি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি—প্রতিটি আলাদা আলাদা স্বতন্ত্র সংগঠন।

জাতীয় নাগরিক পার্টি রাজনৈতিক দল হিসেবে তাদের যে কার্যক্রম আছে, সেগুলো পরিচালনা করবে। একটি পলিটিক্যাল প্ল্যাটফরম এবং সিভিল সোসাইটির প্ল্যাটফরম হিসেবে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অভ্যুত্থানের যে আকাঙ্ক্ষা আছে, সেগুলো বাস্তবায়নে কাজ করে যাবে।

আরো পড়ুন
তাড়াইলে নারীর মাথা ফাটানোর ঘটনায় দায়েরকৃত অভিযোগ তুলে নিতে হুমকি

তাড়াইলে নারীর মাথা ফাটানোর ঘটনায় দায়েরকৃত অভিযোগ তুলে নিতে হুমকি

 

থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠক প্রসঙ্গে কথা বলেন আখতার হোসেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষা বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা সঠিকভাবে কথা বলেছেন।

তবে আমরা মনে করি, শুধু কথার মাধ্যমে কিছু হবে না। আন্তর্জাতিকভাবে যে ধরনের ব্যবস্থা প্রয়োজন, শেখ হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে সেই পথে ব্যবস্থা নিতে হবে।’

ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে পাঁচ বছরের জন্য বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাওয়া প্রসঙ্গে এনসিপির উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, ‘আমি মনে করি, প্রফেসর ড. মুহম্মদ ইউনূসের মতো যোগ্য ও দক্ষ মানুষই এখন বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্য। তার যোগ্যতা ও দক্ষতা আন্তর্জাতিক পর্যায়েও প্রশংসিত।’

এ সময় এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সংগঠক ফারজানা দিনা, রংপুরের সংগঠক আলমগীর নয়নসহ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জাতীয় নাগরিক কমিটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

ভারতে ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাসে জামায়াতের নিন্দা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ভারতে ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাসে জামায়াতের নিন্দা
ফাইল ছবি

ভারতে মুসলিম স্বার্থবিরোধী ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস এবং ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারের ধারাবাহিক মুসলিমবিরোধী পদক্ষেপে উদ্বেগ জানিয়ে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।

আজ শনিবার এক বিবৃতিতে এ বিষয়ে নিন্দা জানান দলটির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘ভারতে মুসলিম স্বার্থবিরোধী ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস ও বিজেপি সরকারের ধারাবাহিক মুসলিমবিরোধী পদক্ষেপে আমরা উদ্বেগ প্রকাশ করছি এবং নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। গত ৩ এপ্রিল ভারতের লোকসভায় পাস করা বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল মুসলমানদের ধর্মীয় স্বাধীনতা, মালিকানা ও অধিকার হরণে বিজেপি সরকারের সুপরিকল্পিত প্রচেষ্টার আরেকটি ঘৃণ্য দৃষ্টান্ত।

‘এই আইনের মাধ্যমে মুসলিমদের দান করা মসজিদ, মাদরাসা, কবরস্থান ও আশ্রয়কেন্দ্রের মতো ধর্মীয় সম্পদগুলোতে সরকারি হস্তক্ষেপ ও দখলের পথ তৈরি করা হয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘সংশোধনী বিলে ওয়াকফ বোর্ড ও কেন্দ্রীয় ওয়াকফ কাউন্সিলে অমুসলিম দুইজন সদস্য রাখা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এতে করে ওয়াকফ বোর্ডের ক্ষমতা অনেকটাই খর্ব হয়ে যাবে, যা মুসলমানদের জন্য চরম উদ্বেগের বিষয়। এর মাধ্যমে মুসলমানদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নগ্ন হস্তক্ষেপের সম্ভাবনা বাড়বে।

আমরা মনে করি, রাজনৈতিক হীন উদ্দেশ্যেই এই বিল পাস করা হয়েছে।’

গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘বর্তমানে ভারতে ২৫ কোটির বেশি মুসলমানের বসবাস। ভারতে হাজার বছরের পুরোনো মসজিদ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নানা কূটকৌশলে ধ্বংস করা হচ্ছে। মুসলমানদের অন্যতম শরীয়তের বিধান তিন তালাক নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

লাভ ম্যারেজের নামে ধর্মান্তর প্রক্রিয়াকে সীমিত করা হয়েছে। গরুর গোশত রাখার অযুহাতে মুসলমানদের প্রায়ই পিটিয়ে হত্যা করা হচ্ছে। মুসলমানদের জয় শ্রীরাম বলতে বাধ্য করা হচ্ছে। ভারতের বিজিপি সরকারের এসব কর্মকাণ্ডই প্রমাণ করা তারা চরম মুসলিমবিদ্বেষী।’

আরো পড়ুন
ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল পাস, ছাত্রশিবিরের নিন্দা

ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল পাস, ছাত্রশিবিরের নিন্দা

 

এই জামায়াত নেতা বলেন, ‘আমরা ভারতের বিজিপি সরকারকে এসব মুসলিমবিদ্বেষী অপতৎপরতা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে আশা প্রকাশ করছি যে, তারা ভারতের মুসলমানদের জীবন, সহায়-সম্পত্তিসহ সব স্বার্থরক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এবং তাদের নিরাপত্তা বিধানে সব ধরনের ব্যবস্থা নেবে।

মন্তব্য

শেখ হাসিনার ভুলে ৫৭ সেনা কর্মকর্তা খুন হন : আমান

কেরানীগঞ্জ প্রতিনিধি
কেরানীগঞ্জ প্রতিনিধি
শেয়ার
শেখ হাসিনার ভুলে ৫৭ সেনা কর্মকর্তা খুন হন : আমান
ছবি : কালের কণ্ঠ

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার ভুলে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা খুন হয়েছেন। সেদিন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে অপারেশনের অনুমতি দিলে এবং বিদ্রোহীদের সাধারণ ক্ষমার ঘোষণা না দিলে এই হত্যাকাণ্ড ঘটত না।’

শনিবার (৫ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকার কেরানীগঞ্জের আটিবাজারে শাক্তা ইউনিয়ন বিএনপি আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আমানউল্লাহ আমান বলেন, ‘দেশে হাসিনার রাজনীতি করার অধিকার নেই।

হাসিনা ও তার এমপি-মন্ত্রী-নেতাদের বাংলার মাটিতে বিচার হবে। বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলীসহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাধারণ ছাত্র-জনতা হত্যার দায়ে শেখ হাসিনার ফাঁসি হবে। কেউ তাদের রক্ষা করতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘বিজয় আমাদের সুনিশ্চিত।

তাই আপনারা তৃণমূলের কাছে যান, তাদের কথা শুনুন, যেখানে অন্যায় দেখবেন তার লাগাম টেনে ধরুন, সে যদি আমাদের দলের বড় নেতাও হয় কোনো ছাড় নয়।’

ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মহসিন মন্টুর সভাপতিত্বে ও থানা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক জানে আলম সুমনের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন ঢাকা জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার ইরফান ইবনে আমান অমি।

এ সময় অন্যদের মধ্য উপস্থিত ছিলেন কেরানীগঞ্জ মডেল উপজেলা বিএনপির সভাপতি মনির হোসেন মিনু, সিনিয়র সহসভাপতি শামিম হাসান, সহসভাপতি হাজী রুহুল আমিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন, কোষাধ্যক্ষ তারেক ইমাম বাবুল, সদস্য জাহিদ হোসেন, ঢাকা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ওয়ালিউল্লাহ সেলিম প্রমুখ।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ