প্রেমিকসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা গৃহবধূর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
প্রেমিকসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা গৃহবধূর
প্রতীকী ছবি।

কিশোরগঞ্জে এক গৃহবধূকে (২৫) বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সিলেটে এনে ৯জন মিলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে একটি মামলা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে ৯জনকে আসামি করে সিলেট মহানগর পুলিশের এয়ারপোর্ট থানায় মামলা করেছেন।

মামলার পর পৃথক অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রপ্তার করেছে পুলিশ। তাদেরকে আজ বিকেলে গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে নেওয়া হয়।

মামলার ২নম্বর আসামি এয়ারপোর্ট থানার ফড়িংউরা গ্রামের মৃত ইউনুছ আলীর ছেলে ফয়সল আহমদ (২২) দায় স্বীকার করে সিলেটের মুখ্য মহানগর বিচারিক হাকিম আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

ওই নারীর অভিযোগ, তাকে সিলেটের এয়ারপোর্ট থানার খাদিমনগর ইউনিয়নে বুরজান চা-বাগানের সুন্দর মরাকোণা টিলার ওপর একটি চা-বাগানের নির্জন স্থানে নিয়ে ৯জন মিলে পর্যায়ক্রমে টানা তিনদিন ধরে আটকে রেখে ধর্ষণ করেন।

এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাইনুল জাকির বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে একজন জবানবন্দি দিয়েছেন। অপর আসামিরা স্বীকারোক্তি দিতে চাতুরতার আশ্রয় নিচ্ছে।

প্রয়োজনে বাকিদের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

মামলার এজজহারে ওই নারী অভিযোগ করেন, কিশোরগঞ্জের ভৈরবের ওই নারীর সঙ্গে মোবাইলে প্রেমের এক পর্যায়ে বিয়ের পস্তাব দেন সিলেটের এয়ারপোর্ট থানার লাউগুল গ্রামের জামেদ আহমদ জাবেদ (৩৬)। জাবেদের কথা মতো গত ১০ জুলাই (শনিবার) সন্ধ্যায় ভৈরব থেকে বাড়ি ছেড়ে তিনি সিলেটের দক্ষিণ সুরমার হুমায়ুন রশিদ চত্বরে আসেন। সেখান থেকে নিজের বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে জাবেদ তাকে খাদিমনগর বুরজান চা-বাগানের মরাকোণা টিলার ওপর একটি ছাউনি ভিতর নিয়ে যান।

সেখানে আগে থেকেই অপেক্ষায় ছিলেন জাবেদের সহযোগী ফয়সল আহমদ (২২), রাসেল আহমদ (২৪), জামিল আহমদ (২২) নামে তিনজন। এই চারজন ভয় দেখিয়ে ওই নারীকে চা-বাগানে ধর্ষণ করে।

গতকাল মঙ্গলবার সকালে অনুমান ৬টার দিকে জাবেদের আরো পাঁচ সহযোগী রুবেল (২৫), ইমাম (২৫), ফারুক (২৩), মো. মোশাহিদ আহমদ (২৭) ও আবুল (২৬) সেখানে যান। তখন জাবেদসহ অন্যরা ওই পাঁচ জনের কাছে তাকে দিয়ে চলে যান। এরপর ওই পাঁচ ব্যক্তি পালাক্রমে তাকে ধর্ষণ করেন।

সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (গণমাধ্যম) বিএম আশরাফ উল্যাহ তাহের বলেন, বিমানবন্দর থানায় এসে ওই নারী মৌখিক অভিযোগ দেন। তার অভিযোগের ভিত্তিতে বুরজান চা-বাগান এলাকা থেকে কথিত প্রেমিক জামেদ আহমদ জাবেদ ও মো. মোশাহিদ আহমদকে আটক করা হয়। এরপর তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে ফয়সল আহমদ ও রাসেল আহমদকে আটক করা হয়।

মন্তব্য

ছিনতাইয়ের প্রতিবাদে কক্সবাজারে ব্যবসায়ীদের লাঠি মিছিল

বিশেষ প্রতিনিধি, কক্সবাজার
বিশেষ প্রতিনিধি, কক্সবাজার
শেয়ার
ছিনতাইয়ের প্রতিবাদে কক্সবাজারে ব্যবসায়ীদের লাঠি মিছিল
ছবি : কালের কণ্ঠ

কক্সবাজারে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে লাঠি মিছিল করেছেন ব্যবসায়ীরা। শনিবার (১ মার্চ) সন্ধ্যায় শহরের বড়বাজার এলাকায় এই মিছিল করা হয়।

এলাকাবাসী জানায়, গতকাল শুক্রবার বড়বাজারের এক ব্যবসায়ীকে তার দোকানের ভেতর ছুরিকাঘাত করে মোবাইল ছিনতাই করে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। এর প্রতিবাদের এই কর্মসূচি পালন করেন ব্যবসায়ীরা।

ব্যবসায়ীরা বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে কক্সবাজারের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি ঘটেছে। প্রতিনিয়ত ঘটছে চুরি-ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা। সেই সঙ্গে বড় বাজারের বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে চলছে চাঁদাবাজি। ব্যবসায় যার প্রভাব পড়ছে।

ব্যবসায়ীরা আরো বলেন, আজ থেকে বড়বাজার এলাকায় কেউ সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, চুরি ও ছিনতাই করার চেষ্টা করলে তাকে কঠোরভাবে দমন করা হবে।

মন্তব্য

কুমিল্লায় সয়াবিন তেল নিয়ে চলছে কারসাজি

কুমিল্লা (উত্তর) প্রতিনিধি
কুমিল্লা (উত্তর) প্রতিনিধি
শেয়ার
কুমিল্লায় সয়াবিন তেল নিয়ে চলছে কারসাজি
কুমিল্লার রাজগঞ্জ বাজারের ব্যবসায়ী

কুমিল্লার বিভিন্ন বাজারে সয়াবিন তেল নিয়ে নানামুখী কারসাজির অভিযোগ পাওয়া গেছে। রমজানের আগে বেশি মুনাফার আশায় বাজারে এক ধরনের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করেছে একটি সিন্ডিকেট চক্র। এদিকে ডিলারদের বিরুদ্ধে চাল-ডাল,আটা-ময়দা ছাড়া শুধু বোতলজাত সয়াবিন তেল খুচরা বাজারে বিক্রি না করার অভিযোগ রয়েছে। 

শনিবার (১ মার্চ) বিকেলে নগরীর রাজগঞ্জ বাজারে গিয়ে দেখা গেছে অধিকাংশ খুচরা দোকানে সয়াবিন তেলের সংকট।

বিশেষ করে ৫ লিটার ও ৮ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল বাজার থেকে নাই হয়ে গেছে।

বিক্রেতারা বলছেন, রমজানের শুরুতে সয়াবিন তেল নিয়ে বাজারে নানামুখী কারসাজি শুরু হয়েছে। অনেক ক্রেতা তেল কিনতে এসে ফেরত যাচ্ছেন। ডিলাররা বাজারে তেল ছাড়ছে না।

তাই খুচরা বাজারে তেলের সংকট দেখা দিয়েছে। কবে এ সমস্যার সমাধান হবে বলতে পারছি না।

আরো পড়ুন
দুই ইন্টারনেট ব্যবসায়ীর দ্বন্দ্ব : ভোগান্তিতে গ্রাহকরা

দুই ইন্টারনেট ব্যবসায়ীর দ্বন্দ্ব : ভোগান্তিতে গ্রাহকরা

 

নগরীর বাদশা মিয়া নামক বাজারে গিয়েও দেখা গেছে এমন চিত্র। বেশির ভাগ মুদি দোকানে বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।

তবে অনেকেই খোলা তেল বিক্রি করছেন ১৯০ থেকে ২০০ টাকা কেজি দরে।

রাজগঞ্জ বাজারের তেল কিনতে আসা স্কুল শিক্ষক সফিকুল বলেন, রমজানের অন্তত ৩ মাস আগে বাজারে সয়াবিন তেলের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে বেশি দামে বিক্রি করার পাঁয়তারা করছে বাজার সিন্ডিকেট। কয়েক দিন ধরে ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল বাজারে নেই। আমি নিজে কয়েকটি দোকান ঘুরে তেল পায়নি। পরে বাজার থেকে খোলা তেল নিয়েছি তাও ১৯০ টাকা কেজি ধরে।

বিষয়টি যাচাই করতে রাজগঞ্জ বাজারে গিয়ে দেখা গেছে একই চিত্র। এই বাজারের ব্যবসায়ী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ডিলাররা আমাদের ৫ লিটারের বোতল দেন না। ২ লিটার ও এক লিটারের বোতল এনেছি। তবে এগুলোর সঙ্গে বাড়তি কিনতে হয়েছে চাল-ডাল, আটা-ময়দা। কী করব আমাদের বাধ্য করা হয় কিনতে। এখন তেলের চাহিদার জন্য বাধ্য হয়ে এসব কিনতে হয়। ডিলাররা শুধু বোতলজাত তেল বিক্রি করেন না।

আরো পড়ুন
দায়িত্ব পেয়েই ৪ বিভাগের জন্য যে বার্তা দিলেন হাসনাত

দায়িত্ব পেয়েই ৪ বিভাগের জন্য যে বার্তা দিলেন হাসনাত

 

রাজগঞ্জ বাজারের খুচরা বিক্রেতা মো. হাসান বলেন, আমি নিজে গিয়ে দেখেছি ডিলারের গুদামে কম্পানি থেকে তেলের গাড়ি এসে তেল দিয়ে গেছে। কিন্তু ডিলার আমাদের কাছে তেল বিক্রি করছে না। কারণ জিজ্ঞাসা করলেও তারা কোনো উত্তর দেন না। বাজারের একটি সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে।  

কুমিল্লার সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তা রেজা শাহবাজ হাদী কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘বাজারে সয়াবিন তেলের সংকটের খবর জানতে পেরে আমরা বিভিন্নভাবে খোঁজ নিয়ে জেনেছি, তেলের কম্পানিগুলো মার্কেটে তেলে ছাড়ছে কিন্তু বাজারে আসার পর কেউ না কেউ তেল গুদামে স্টক করছে। আমি ইতোমধ্যে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সাথে কথা বলেছি। দু-এক দিনের মধ্যে বাজারে অভিযানে নামব।’

মন্তব্য

চালু হচ্ছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ ব্যাংক : উপদেষ্টা ফরিদা

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
শেয়ার
চালু হচ্ছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ ব্যাংক :  উপদেষ্টা ফরিদা
ছবি : কালের কণ্ঠ

গ্রামগঞ্জে দাদন ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে মন্তব্য করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আক্তার বলেছেন, ‘ইতোমধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সেটি বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠিয়েছে তারা। এখন বাংলাদেশ ব্যাংক স্বীকৃতি দিলেই মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ ব্যাংকের কার্যক্রম শুরু হবে।’

শনিবার (১ মার্চ) পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে জনসেবা চত্বরে সাধারণ মানুষের মাঝে সুলভ মূল্যে পণ্যসামগ্রী বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন তিনি।

সারা বছর সুলভ মূল্যে পণ্যসামগ্রী বিক্রি করা হবে জানিয়ে ফরিদা আক্তার বলেন, জেলা থেকে উপজেলা পর্যায়ে সাধারণ মানুষের মাঝে সুলভ মূল্যের এই পণ্যগুলো পৌঁছে দেওয়া হবে। 

এ সময় ৩৮ টাকা হালি ডিম, ২৫০ টাকা কেজি ব্রয়লার মুরগি, ৬৫০ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস এবং ৮০ টাকা লিটার হিসেবে দুধ বিক্রি করা হয়।

কীটনাশক ব্যবহারে সতর্ক থাকা এবং কেউ করলে প্রশাসককে জানানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন দেশে কৃষি এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ দুটি একত্রে থাকে। কিন্তু আমাদের দেশে কেন যে আলাদা, সেটি বুঝি না! কৃষি জমিতে যে কীটনাশক দেওয়া হয় সেটি মাছ এবং গরু-ছাগলের জন্য ক্ষতিকর।

’ 

অনুষ্ঠানে টাঙ্গাইলের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল্যাহ আল মামুন, পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান, টাঙ্গাইল প্রেস ক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

চট্টগ্রামে যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীর ওপর হামলার ঘটনায় মামলা, গ্রেপ্তার ২

মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
শেয়ার
চট্টগ্রামে যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীর ওপর হামলার ঘটনায় মামলা, গ্রেপ্তার ২
ছবি : কালের কণ্ঠ

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে যুবদল ও ছাত্রদলের ১৪ নেতাকর্মীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টায় উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের খিলমুরারী গ্রামে ওই হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় ১৪ জন আহত হয়েছে। 

এ ঘটনায় শনিবার (১ মার্চ) আরিফ হোসেন বাদী হয়ে জোরারগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেছে।

পুলিশ হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে।

আটকরা হলেন জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের খিলমুরারী গ্রামের জামাল উদ্দিনের ছেলে সাইফুল ইসলাম (৩২), একই এলাকার মৃত আমির হোসেনের ছেলে সেলিম (৫০)।

প্রত্যক্ষদর্শী ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাতে জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের খিলমুরারী গ্রামে স্থানীয়রা রমজান মাসে মাদক ব্যবসা ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধে সবাইকে সোচ্চার থাকার আহ্বান জানিয়ে একটি আলোচনাসভার আয়োজন করে। আলোচনাসভা শেষে সবাই খিলমুরারী এলাকায় একটি দোকানের সামনে বসে গল্প করছিল।

এ সময় স্থানীয় হক সাব ও সায়েদুল ইসলামের নেতৃত্বে ২৫-৩০ জনের একটি দল দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। হামলায় যুবদল ও ছাত্রদলের ১৪ নেতাকর্মী আহত হয়েছে। এছাড়া ৮টি মোটরসাইকেলে আগুন ও ভাঙচুর চালায়। ইলিয়াসের বসতঘরে ভাঙচুর করা হয়।
 

জোরারগঞ্জ থানা যুবদলের আহ্বায়ক সিরাজুল ইসলাম বলেন, এর আগেও খিলমুরারী এলাকায় যুবদল ও ছাত্রদল নেতাকর্মীরা সন্ত্রাসীদের অপকর্মের প্রতিবাদ করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছে। শুক্রবার রাতে পুনরায় হামলা শিকার হয়। আমি এই হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এছাড়া দোষীদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছি।

জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাব্বির মোহাম্মদ সেলিম বলেন, খিলমুরারী এলাকায় হামলার ঘটনায় আরিফ হোসেন বাদী হয়ে ২৪ জনের নাম উল্লেখসহ আরো ১০-১৫ জনকে আসামি করে শনিবার একটি মামলা দায়ের করেছেন।

ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আমরা ২ জনকে গ্রেপ্তার করেছি। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ