দায়িত্ব পেয়েই ৪ বিভাগের জন্য যে বার্তা হাসনাতের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
দায়িত্ব পেয়েই ৪ বিভাগের জন্য যে বার্তা হাসনাতের
সংগৃহীত ছবি

গতকাল আত্মপ্রকাশ ঘটেছে নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির। এই দলে নাহিদ ইসলামকে আহ্বায়ক ও আখতার হোসেনকে সদস্যসচিব করা হয়েছে। দলটির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন হাসনাত আবদুল্লাহ।

দায়িত্ব পাওয়ার পর শুক্রবার রাত ১১টা ৯ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একটি স্ট্যাটাস দেন তিনি।

স্ট্যাটাসে হাসনাত লেখেন, ‘চট্টগ্রাম বিভাগ, খুলনা বিভাগ, বরিশাল বিভাগ, ঢাকা বিভাগ (আংশিক : ঢাকা মহানগর দক্ষিণ, নারায়ণগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, গোপালগঞ্জ) স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের এই জেলাগুলোর ফ্যাসিবাদবিরোধী এবং বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার সঙ্গে অচিরেই দেখা হবে, ইনশাআল্লাহ।

আমরা বাংলাদেশের আপামর ছাত্র-জনতার দ্বারে দ্বারে পৌঁছতে চাই, তাদের মহাকাব্যিক সংগ্রামের বীরত্বগাথা এবং তাদের স্বপ্ন ও প্রত্যাশার গল্পগুলো শুনতে চাই। কামার, কুমার, কৃষক, শ্রমিক, দিনমজুর থেকে শুরু করে বাংলাদেশের সব স্তরের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা আমাদের নতুন বাংলাদেশ গড়ব।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে দেশমাতৃকার তরে অকাতরে প্রাণ বিলিয়ে দেওয়া শহীদদের রক্তের ঋণ পূরণ করতে আমরা আমাদের সর্বোচ্চটুকু বিলিয়ে দিতে প্রস্তুত আছি।

জুলাই আমাদের নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টির দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিয়েছে। আমরা সবাই মিলে আমাদের সেই চির-আকাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ নির্মাণ করব, ইনশাআল্লাহ।’

এর আগে দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে নিজ বক্তব্যে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘৫ আগস্টের মধ্য দিয়ে আমরা দুঃশাসনের কবর রচনা করেছি। গণভবনে কে যাবে তা নির্ধারণ হবে বাংলাদেশ থেকে।

ভারত থেকে নয়। সংসদে কে যাবে তা নির্ধারণ করবে দেশের খেটে খাওয়া জনতা। ক্ষমতার মসনদে কে বসবে তা নির্ধারণ করবে এই ভূখণ্ডের মানুষ। আমরা এই তরুণ প্রজন্ম কথা দিতে চাই, প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে আমরা সচল করে গড়ে তুলব।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

লন্ডনে ঈদের জামাতে প্রকাশ্যে দেখা গেল হাছান মাহমুদকে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
লন্ডনে ঈদের জামাতে প্রকাশ্যে দেখা গেল হাছান মাহমুদকে
হাছান মাহমুদের সঙ্গে কোলাকুলি করছেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ফারুক। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাজ্যের লন্ডনে ঈদের জামাতে প্রকাশ্যে দেখা গেছে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদকে। লন্ডনের গ্যাংসহিল এলাকার আল-কালাম মসজিদে স্থানীয় সময় রবিবার ঈদের নামাজ আদায় করেন তিনি।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। এরপর থেকে হাছান মাহমুদকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি।

তিনি দেশে নেই— এমন গুঞ্জন ছিল। এই গুঞ্জনের মধ্যেই লন্ডনে দেখা গেল তাকে। ঈদের নামাজ শেষে পরিচিতদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করছেন তিনি-  এমন কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। 

হাসান

ছড়িয়ে পড়া দুটি ছবির একটিতে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ফারুকের সঙ্গে কোলাকুলি করতে দেখা যায় হাছান মাহমুদকে।

আরেক ছবিতে তাকে দেখা যায় স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলি ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে ঢাকা ও চট্টগ্রামে হাছান মাহমুদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। 

মন্তব্য

ঈদ মিছিলে মূর্তিবাদী সংস্কৃতি ঢোকানোর তীব্র নিন্দা হেফাজতে ইসলামের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদ মিছিলে মূর্তিবাদী সংস্কৃতি ঢোকানোর তীব্র নিন্দা হেফাজতে ইসলামের

সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আয়োজিত ঈদ মিছিলে মূর্তিবাদী সংস্কৃতি ঢোকানোর তীব্র নিন্দা জানিয়ে মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সংবাদমাধ্যমে এক বিবৃতি দিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমীর আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব আল্লামা সাজেদুর রহমান।

বিবৃতিতে তারা নতুন বাংলাদেশে মুক্ত ও নিরাপদ পরিবেশে ঈদ উদযাপনের সুযোগ পাওয়ায় মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানান এবং অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তারা বলেন, সুলতানি বা মুঘল আমলের কয়েক শ বছরের পুরনো ঐতিহ্য ‘ঈদ মিছিল’ ফিরিয়ে আনার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মুসলমানদের সাংস্কৃতিক পুনর্জাগরণের যাত্রা শুরু হয়েছে বলে আমরা মনে করি। সারা দেশে শিশু-কিশোরসহ সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে ঈদ মিছিল।

কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আয়োজিত ঈদ মিছিলে বিভিন্ন মূর্তির সমাহার ঈদের মূল স্পিরিটের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। ইসলামে দুই ঈদের প্রবর্তনের ইতিহাস না জেনে ঈদ মিছিলে মূর্তিবাদী সংস্কৃতি ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।
ভবিষ্যতে এর পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে; তা না হলে আমরা আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব।

নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, আইয়্যামে জাহেলিয়াতের যুগে ‘নওরোজ’ ও ‘মেহেরজান’ নামে দুটো উৎসব পালন করা হতো, যা ছিল ইসলামের তৌহিদী চেতনার বিপরীত। তখন পৌত্তলিক সংস্কৃতি থেকে মুক্ত থাকতে মুসলমানদের জন্য ইসলাম দুই ঈদের প্রবর্তন করে। অথচ সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আয়োজিত ঈদ মিছিলে মঙ্গল শোভাযাত্রার মতো মূর্তিবাদী সংস্কৃতির আড়ম্বর দেখা গেল।

ঈদ মুসলিম উম্মাহর জন্য আল্লাহ প্রদত্ত পুরস্কারের দিন। যা মুসলমানদের জন্য আনন্দের দিন। সে আনন্দ উৎসব হতে হবে ইসলামের তৌহিদী চেতনা ও বিধান অক্ষুণ্ন রেখে। কোনো প্রাণী বা মানুষের মূর্তি বা ভাস্কর্য বানানো ইসলামে সম্পূর্ণ নিষেধ। এই মৌলিক বিধান অক্ষুণ্ন রেখেই ঈদ উদযাপনকে সাংস্কৃতিকভাবে আমাদের জাতীয় উৎসবে পরিণত করতে হবে।
মূর্তিবাদী সংস্কৃতি নয়, তৌহিদী চেতনার মধ্যেই বাংলাদেশের মুসলমানদের সাংস্কৃতিক পুনর্জাগরণ নিহিত।

তারা বলেন, সবশেষে আমরা নতুন বাংলাদেশে মুক্ত ও নিরাপদ পরিবেশে ঈদ উদযাপনে ভূমিকা রাখার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

মন্তব্য

জবাবদিহি ছাড়া কেউ পার পাবে না : সালাহউদ্দিন

বিশেষ প্রতিনিধি, কক্সবাজার
বিশেষ প্রতিনিধি, কক্সবাজার
শেয়ার
জবাবদিহি ছাড়া কেউ পার পাবে না : সালাহউদ্দিন
ছবি : কালের কণ্ঠ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশ রাষ্ট্রের যত বড় কর্তাই হোন বা প্রতিষ্ঠান হোক তাদের জনগণের কাছে জবাবদিহি করতেই হবে। এটাই ছিল জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ও প্রত্যাশা।’

তিনি বলেন, ‘এত দিন যারা একাত্তরের চেতনা বিক্রি করে খেয়েছে, এই চেতনার সঙ্গে জনগণের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। জনগণের কাছে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে না পারলে কেউ পার পাবে না।

আজ মঙ্গলবার বিকেলে কক্সবাজারের পেকুয়া জিএমসি ইনস্টিটিউশনের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, ‘এ দেশে নারীর ক্ষমতায়নে বিএনপি সরকার কাজ করেছে। সামনেও আমরা নারীর ক্ষমতায়নের ওপর জোর দেব, নারীর ক্ষমতায়নে আরো কাজ করব। কেননা নারীকে অবহেলা করে কখনো একটি দেশ এগোতে পারে না।

পেকুয়া মডেল সরকারি জিএমসি ইনস্টিটিউশন অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শিক্ষাবিদ আমিরুল মোস্তফার সভাপতিত্বে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক মুসলেম উদ্দিনের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন পেকুয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হাশেম।

মন্তব্য

একটা সংগঠন করতাম, যেটা বলতে লজ্জা হয় : জামায়াত আমির

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
একটা সংগঠন করতাম, যেটা বলতে লজ্জা হয় : জামায়াত আমির
সংগৃহীত ছবি

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘জন্মস্থানের একটা মায়া-ভালোবাসা আছে। ২০০১ সালের নির্বাচনের পর আপনাদের সামনে ২৪ বছর পর কথা বলার সুযোগ হয়েছে। কুলাউড়ার মানুষ যেভাবে চেনে অন্য কেউ সেভাবে চেনে না।’

মঙ্গলবার মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলা জামায়াতের উদ্যোগে আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডা. শফিকুর রহমান এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমি কি যুদ্ধাপরাধী? না; অথচ আমার ওপর যুদ্ধাপরাধের মামলা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। যুদ্ধের সময় আমার বয়স ছিল সাড়ে ১২ বছর। সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা? তা-ও চেষ্টা করা হয়েছে। কেউ আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগও দেয়নি, সাক্ষ্যও দেয়নি।

হিন্দু ভাইয়েরাও তাতে রাজি হয়নি। আমি সেই সময় জামায়াতে ইসলামীও করতাম না। আমি অন্য একটা সংগঠন করতাম। যেটা বলতে এখন লজ্জা হয়।

আরো পড়ুন
‘আব্বা তো আর আইতো না, এর লাইগ্যা খালি মোবাইলো ছবি দেহি’

‘আব্বা তো আর আইতো না, এর লাইগ্যা খালি মোবাইলো ছবি দেহি’

 

কুলাউড়া শহরের ঐতিহ্যবাহী ডাকবাংলো মাঠে উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির অধ্যাপক আব্দুল মুন্তাজিমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বেলালের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সিলেট মহানগরীর আমির মো. ফখরুল ইসলাম।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘বিগত জালিম সরকারের আমলে আমরা ১১ জন শীর্ষ নেতাকর্মীকে হারিয়েছি। ৫ শতাধিক মানুষ পঙ্গু হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ হামলা-মামলার শিকার হয়ে দেশ ছেড়ে বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে। আমাদের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছিল।

আগস্টের ১ তারিখ আমাদের নিষিদ্ধ করা হয়। সে সময় আল্লাহকে বলেছিলাম, ৪ দিন পর আল্লাহর বিচার হয়েছে। জুলাই বিপ্লবে ছাত্রদের সঙ্গে আমরাও ছিলাম। জালিমের মাথা আল্লাহ গুঁড়িয়ে দিয়েছেন।’

তিনি বলেন, ২৬ হাজার কোটি টাকা শুধু আওয়ামী লীগের নেতারা পাচার করেছে। প্রশাসন কত টাকা পাচার করেছে আল্লাহই ভালো জানেন। তাদের ভাব ছিল এমন—তারা রাজা আর আমরা প্রজা। ওই সরকার কারো সঙ্গে ভালো আচরণ করেনি। ৭ বছরের শিশুও আন্দোলন করেছে। এক মা দুধের শিশুসন্তান কোলে নিয়ে আন্দোলনে এসেছেন। সন্তানদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করার জন্য তিনি আন্দোলনে নেমেছিলেন বলে সাংবাদিকদের বলেছেন। এটা ছিল জুলাই বিপ্লব।

জামায়াত আমির বলেন, ‘আমি প্রত্যেক শহীদের বাড়িতে যদি যেতে পারতাম। তাদের সন্তান কোলে নিতে পারতাম। যাদের বাড়ি গিয়েছিলাম তাদের জিজ্ঞেস করেছি কেমন আছেন, তারা শুধু টপটপ করে চোখের পানি ফেলেছেন। জানতে চেয়েছিলাম—কি চান? তারা বলেছিলেন, জালিমের হাতে দেশটা যেন আর না যায়। দেশটা আপনাদের হাতে দেখতে চাই। এমন একটা দেশ দেখতে চাই যেখানে চাঁদাবাজ, ঘুষখোর ও সুদখোরদের ঠাঁই হবে না। আপনাদের চাওয়াও কি এক? যদি এক হয়, তাহলে লড়াই আমাদের শেষ নয়, লড়াই শুরু। শহীদের পরিবারের চোখের পানি যত দিন থাকবে, আমাদের এই লড়াই চলবে। যত দিন এই দেশে আল্লাহর আইন, মানবতার আইন, মানবিক আইন প্রতিষ্ঠিত না হয়; তত দিন আমাদের লড়াই চলবে।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশকে আল্লাহ জালিমের কবল থেকে মুক্ত করেছেন। ফিলিস্তিনকেও যেন আল্লাহ জালিমের হামলা থেকে মুক্ত করে দেন।’

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘কুলাউড়া উপজেলায় ৩৪টি চা-বাগান রয়েছে। তারা হাড় ভাঙা পরিশ্রম করেন। আমরা আগেও দাবি তুলেছি শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত হয়। আমরা ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, আইনজীবী চাই না, যাদের ভেতর মনুষ্যত্ব নেই। আমরা চাই প্রকৃত মানুষ। যারা মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করবেন, তাদের প্রয়োজন।’

তিনি বলেন, ‘আমরা একটা মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চাই। যেখানে হিন্দু-মুসলিম কিংবা মেজরিটি-মাইনরিটি বলে কিছু থাকবে না।’

তিনি আরো বলেন, ‘দুঃশাসন এবং জুলুমের কারণে আপনাদের মুখ দেখতে পারিনি। আজ প্রাণখুলে দেখতে চাই।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ