<p>বগুড়ায় স্ত্রী হত্যার ১৯ বছর পর স্বামীকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।</p> <p>বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে বগুড়া জেলা দায়রা জজ আদালত-২ এর বিচারক জালাল উদ্দিন এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ইউক্রেনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে রুশ ইউনিফর্ম পরা উ. কোরিয়ার সেনারা: যুক্তরাষ্ট্র" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/31/1730367014-1d307d55902e24534bcd73fbffa51d1f.gif" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ইউক্রেনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে রুশ ইউনিফর্ম পরা উ. কোরিয়ার সেনারা: যুক্তরাষ্ট্র</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/world/2024/10/31/1441169" target="_blank"> </a></div> </div> <p>আসামি চাঁন মিয়া শাজাহানপুর উপজেলার মানিকদীপা পদ্মপাড়া এলাকার বাসিন্দা। আদালত পরিদর্শক মোসাদ্দেক হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা বাতিল" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/31/1730366463-9880a88f869f8a644fe94cd13f65ab9c.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা বাতিল</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/Court/2024/10/31/1441166" target="_blank"> </a></div> </div> <p>মামলার এজাহারের বরাতে তিনি জানান, ২০০৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর ভোরে চাঁন মিয়ার সঙ্গে তার স্ত্রী ফুলবানুর ঝগড় হয়। একপর্যায়ে চাঁন মিয়া তার পরনে থাকা গেঞ্জি দিয়ে ফুলবানুর গলায় পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। এরপর ফুলবানুর পরনে থাকা শাড়ি দিয়ে ঘরের তীরের সঙ্গে মরদেহ ঝুলিয়ে রেখে আত্মহত্যার নাটক সাজান। এ ঘটনার পরের দিন পুলিশ চাঁন মিয়াকে গ্রেপ্তার করে এবং নিহত ফুলবানুর বাবা হত্যা মামলা করেন। এরপর আদালতে চাঁন মিয়া স্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন। পরে শাজাহানপুর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুর রাজ্জাক আসামি চাঁন মিয়াকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেন। সেই চার্জশিট দাখিলের ১৯ বছর পর সকল কার্যক্রম শেষে আদালত আসামিকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।</p>