চট্টগ্রামে শ্রমিক লীগ নেত্রী আটক

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শেয়ার
চট্টগ্রামে শ্রমিক লীগ নেত্রী আটক
সংগৃহীত ছবি

চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার জিপিওর সামনে থেকে কানিজ ফাতেমা লিমা নামের একজনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্রীরা। রবিবার তাকে আটক করা হয়েছে।

কানিজ ফাতেমা লিমা একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির চট্টগ্রাম জেলা শাখার সহ-মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও জিপিও শ্রমিক লীগের নেত্রী।

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম কালের কণ্ঠকে বলেন, কানিজ ফাতেমা লিমাকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা আটক করে থানায় হস্তান্তর করেছেন।

তার বিরুদ্ধে থানায় মামলা আছে কি না যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। যাচাই-বাছাই শেষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বর্তমানে তিনি থানাহাজতে আটক আছেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

তারাবি নামাজে টুপি ফেলাকে কেন্দ্র করে হামলা, আহত ২

ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
তারাবি নামাজে টুপি ফেলাকে কেন্দ্র করে হামলা, আহত ২
ছবি: কালের কণ্ঠ

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় তারাবি নামাজে এক কিশোরের মাথা থেকে অপর কিশোর টুপি ফেলে দেওয়াকে কেন্দ্র করে বসতবাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় দুই নারী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এছাড়া উভয়পক্ষ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বিকেলে লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আলফাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হারুন অর রশিদ।

এর আগে বুধবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের জয়দেবপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে রাতেই স্থানীয় থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

আরো পড়ুন
মোটরসাইকেল নিয়ে রেললাইন পার হওয়ার সময় স্বাস্থ্যকর্মী নিহত

মোটরসাইকেল নিয়ে রেললাইন পার হওয়ার সময় স্বাস্থ্যকর্মী নিহত

 

থানা ও এলাকা সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার রাতে তারাবি নামাজের সময় আলফাডাঙ্গা উপজেলার জয়দেবপুর গ্রামের সরোয়ার মোল্যার ছেলে জাকারিয়া (১৪) ও পাশের বারাংকুলা চরপাড়া গ্রামের নুর ইসলাম মোল্যার চেলে হৃদয় (১২) মসজিদে তারাবির নামাজ পড়তে যায়। এ সময় জাকারিয়ার মাথা থেকে টুপি ফেলে দেয় হৃদয়।

বিষয়টি নিয়ে উভয়ের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।

পরে নামাজ শেষে কিশোর হৃদয়ের পরিবারের সদস্যরা জাকারিয়ার বাড়িতে গিয়ে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক বিষয়টি স্থানীয় লোকজন উভয় পরিবারকে মীমাংসা করে দেন। এর জেরে বুধবার (১২ মার্চ) রাত ৮টার দিকে বারাংকুলা চরপাড়া এলাকার বাসিন্দা কিশোর হৃদয়ের সম্পর্কে চাচা কবির মোল্যা ও ইয়াছিন মোল্যার নেতৃত্বে একটি দল দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জয়দেবপুর মধ্যপাড়া এলাকার অপর কিশোর জাকারিয়ার চাচা জাফর মোল্যা ও সাইফুল মোল্যাসহ ৪টি বসতবাড়িতে হামলা চালায়।

এ সময় হামলাকারীদের বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করলে জাফর মোল্যার স্ত্রী পারভীন বেগম (৪৫) ও কামাল মোল্যার স্ত্রী তানিয়া বেগমকে (২৭) মারধর করে হামলাকারীরা। আহত দুই নারীকে উদ্ধার করে আলফাডাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। তানিয়া বেগমের শারীরিক অবস্থা গুরুতর হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।

ভুক্তভোগী আহত নারী পারভীন বেগম বলেন, ‘পোলাপানে টুপি নিয়ে মসজিদে মারামারি করেছে। এই ঘটনা নিয়ে কবীর মোল্যা ও ইয়াছিন মোল্যার নেতৃত্বে লোকজন এসে আমাদের বাড়িঘর ভাঙচুর করে মালামাল লুটপাট করে নিয়ে গেছে।

তাদের বাঁধা দিতে গেলে আমাকে ও আমার জা'কে (দেবরের স্ত্রী) মারধর করে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা।’

অভিযুক্ত ইয়াছিন মোল্যা বলেন, ‘বুধবার ভোরে সাইফুল মোল্যার নেতৃত্বে ১৫-২০ জন লোক আমার বসতঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে। এ সময় আমাদের পক্ষেরও তিনজন নারী আহত হয়েছে। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’

লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে আলফাডাঙ্গা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হারুন-অর রশীদ বলেন, ‘খবর পেয়ে ওইদিন রাতেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। এ ব্যাপারে উভয়পক্ষের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
 

মন্তব্য

বিএনপির ইফতারে আ. লীগ নেতা, সমালোচনা ঝড়

পটুয়াখালী প্রতিনিধি
পটুয়াখালী প্রতিনিধি
শেয়ার
বিএনপির ইফতারে আ. লীগ নেতা, সমালোচনা ঝড়
সংগৃহীত ছবি

পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলায় বিএনপির ইফতার মাহফিল মঞ্চে এক আওয়ামী লীগ নেতার উপস্থিতি নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। বুধবার (১২ মার্চ) বিকেলে দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়ন বিএনপির তিন ওয়ার্ডের ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয় উপজেলা ঈদগাহ মাঠে। আর ওই অনুষ্ঠানে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন খান। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি পদে রয়েছেন এবং গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে দেউলী সুবিদখালি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নির্বাচিত চেয়ারম্যান।

জানা গেছে, বুধবার দেউলি সুবিদখালীর ওই ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. সাহাবুদ্দিন নান্নু। এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব স্নেহাংশু সরকার কুট্টি এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির অন্যতম সদস্য মোশতাক আহমেদ পিনু, জেলা যুবদলের সভাপতি মনিরুল ইসলাম লিটন। তবে ইফতার মাহফিলের পূর্বে আলোচনা সভায় মঞ্চের দ্বিতীয় সারিতে চেয়ারে বসা ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ আনোয়ার খান। এদিকে বিএনপির অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ নেতার উপস্থিতি নিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

আরো পড়ুন
খাল খননের নামে কচুরিপানা পরিষ্কার, প্রকল্পের টাকা লোপাট

খাল খননের নামে কচুরিপানা পরিষ্কার, প্রকল্পের টাকা লোপাট

 

মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজি বলেন, ‘বিএনপির অনুষ্ঠানে আ.লীগের প্রথম সারির নেতা ও নৌকার নির্বাচিত চেয়ারম্যানের উপস্থিতি কোনো ভাবেই কাম্য নয়। উপস্থিত নেতারা আওয়ামী লীগকে পুর্নবাসনের চেষ্টা করছে। বিষয়টি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে জানানো হবে।’

এ বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন খান বলেন, উপজেলা পরিষদের সবাইকে মিলাদে দাওয়াত দিয়েছে সেই হিসেবে গিয়েছি।

না গেলেও তো জ্বালা। আমার এখান থেকে ১০ ফুট দূরে না গেলে বলবে সবাই আসছে চেয়ারম্যান আসেনি।’ 

এ ব্যাপারে উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. সাহাবুদ্দিন নান্নু বলেন, তিনি আমাদের আমন্ত্রিত নন। তাকে আমন্ত্রণ করা হয়নি। অনেক মানুষের আয়োজনে প্রোগ্রাম ছিল তিনি কখন এসেছে দেখিনি।

তবে আমরা খোঁজ করছি কে তাকে এনেছে।

মন্তব্য

খাল খননের নামে কচুরিপানা পরিষ্কার, প্রকল্পের টাকা লোপাট

মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
শেয়ার
খাল খননের নামে কচুরিপানা পরিষ্কার, প্রকল্পের টাকা লোপাট
ছবি : কালের কণ্ঠ

পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খাল খনন না করেই বরাদ্দের টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে। খাল খননের নামে হয়েছে কচুরিপানা পরিষ্কার এবং মাছ শিকারের মহা উৎসব। এমনটি অভিযোগ করেছেন খালপারের বাসিন্দারা। দু-এক জায়গায় যা একটু খনন হয়েছে তার জন্য স্থানীয়দের গুনতে হয়েছে টাকা।

খালের মাটি খালে রেখে সরকারি টাকা পুরোটাই হয়েছে ভাগ-বাটোয়ারা। খনন না করলেও প্রায় শতভাগ বিল দিয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর।

এলজিইডি সূত্রে জানা যায়, জলাবদ্ধতা নিরসনের লক্ষ্যে গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে টেকসই ক্ষুদ্রাকার পানিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলার মাধবখালী ইউনিয়নের বেতবুনিয়া ও চাকরখালী খালের প্রায় ১.৩৭৫ কিলোমিটারের খনন (পলি নিষ্কাশন) রেগুলেটার মেরামত ও অফিস মেরামতের জন্য ১৫ লাখ ৯২ হাজার ২২১ টাকা ব্যয়ে কাজটি পায় চৈতা বাজিতা পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি। পাঁচটি এলসিএস কমিটির মাধ্যমে এই কাজ সম্পন্ন করার কথা।

আর কাজটি পরিচালনা করে মির্জাগঞ্জ উপজেলা এলজিইডি। নিয়ম মতে, খাল খননের বিল উত্তোলন করতে এলসিএস কমিটির সদস্যদের উপস্থিত থাকতে হয়। কিন্তু নিয়মের তোয়াক্কা না করে এলসিএস কমিটির সভাপতি ও সম্পাদকের স্বাক্ষর জাল করে জাহাঙ্গীর গাজী ও বেলাল মৃধা নামে দুই ব্যক্তি বিল উত্তোলন করে নিয়েছেন বলে অভিযোগ এলসিএস কমিটির সভাপতি এবং সম্পাদকদের।

সরেজমিনে প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কোনো রকম খনন বা নিষ্কাশনের  চিহ্ন দেখা যায়নি খালগুলোর।

এক হাত পরিমাণ পানি নেই খালে। 

প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় বাসিন্দা মো. হাবিবুর রহমান মৃধা বলেন, ‘খাল তো কাটতে দেখি নাই। শুধু মাছ ধরছে আর কচুরিপানা পরিষ্কার করছে।’ 

খালপারের আরেক বাসিন্দা আবু হানিফ জোমাদ্দার বলেন, ‘সরকারিভাবে খালের কোনো স্থানই কাটা হয়নি। স্থানীয়রা যারা টাকা দিয়েছে তাদের বাড়ি সামনে দিয়ে ঘণ্টা হিসাব করে কেটেছে।

’ 

এলসিএস কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. রুবেল খান বলেন, ‘জাহাঙ্গীর আমাদের কাজের পার্টনার ছিলেন। এসব কাজের বিল যৌথ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উত্তোলন করা হয়। এ জন্য আমার এবং এই এলসিএস কমিটির সভাপতি শিউলি বেগমের সাথে যৌথ চেক জাহাঙ্গীরের কাছে ছিল। শুনছি কাজের বিল উত্তোলন করে নিয়েছেন জাহাঙ্গীর। কিন্তু আমাদের চেকে কোনো স্বাক্ষর নেননি তিনি।’

খননকাজ চলাকালীন সময়ের চৈতা বাজিতা পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির সভাপতি মো. বাবুল মাস্টার বলেন, ‘খাল খননের বিষয়ে আমি কিছু জানি না। এলসিএস কমিটির জাহাঙ্গীর গাজী এবং বেলাল মৃধা কাজ করিয়েছেন। লোকমুখে শুনেছি ঠিকমতো খাল খনন করা হয়নি। এখন তারা দুজন এই সমিতির সভাপতি এবং সম্পাদক।’

চৈতা বাজিতা পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউসুফ আলী আকন বলেন, ‘খননকাজে কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকতেই পারে। তবে যতটুকু সম্ভব প্রাক্কলন অনুসারেই খননকাজ হয়েছে। সব অনিয়মের অভিযোগ সত্য নয়।’

অভিযুক্ত ও বর্তমান সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী চন্দন কুমার চক্রবর্তী বলেন, ‘এ কাজ যে সময় বাস্তবায়ন হয়েছে তখন আমি ছিলাম না। আমার পূর্বে যে কর্মকর্তা ছিলেন তার সঙ্গে কথা বলেন। তার পরও দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত লোক পাঠিয়ে খতিয়ে দেখা হবে।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

বরিশালে শ্বাসনালিতে খাবার আটকে শিশুর মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক, ব‌রিশাল
নিজস্ব প্রতিবেদক, ব‌রিশাল
শেয়ার
বরিশালে শ্বাসনালিতে খাবার আটকে শিশুর মৃত্যু
ছবি : কালের কণ্ঠ

বরিশালের আগৈলঝাড়ায় শ্বাসনালিতে খাবার আটকে ফাইজা ইসলাম নামে ২০ মাস বয়সী শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সকালে উপজেলার রত্নপুর ইউনিয়নের বেলুহার গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

ফাইজা ইসলাম বেলুহার গ্রামের হায়দার ভূঁইয়ার ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আগৈলঝাড়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল্লাহ আল মামুন।

 

এসআই আব্দুল্লাহ আল মামুন ব‌লেন, বৃহস্পতিবার সকালে শিশুটিকে খাবার খাওয়াচ্ছিলেন তার মা নাজমা বেগম। এ সময় শিশুটির শ্বাসনালিতে খাবার আটকে যায়। পরে মা নাজমা বেগম ছেলেকে বাঁচাতে ঘরোয়াভাবে বিভিন্ন ধরনের চেষ্টা করেন। এক পর্যায়ে ব্যর্থ হয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় ফাইজা ইসলামকে গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রোকসানা রহমান শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ