আমরা সবাই মুখের বিষয়ে অনেক যত্নশীল। উজ্জ্বল মুখ পেতে অনেক খরচও করি। কিন্তু নিয়মিত পরিচর্যায় মুখের উজ্জ্বলতা বাড়লেও কনুইয়ের কালচে দাগ তোলার ব্যপারে আমরা অনেকেই উদাসীন। কনুইয়ের এই কালচে ভাব বড়ই বেমানান আর দৃষ্টিকটু।
কনুইয়ের কালচে দাগ দূর করুন এক সপ্তাহেই
অনলাইন ডেস্ক

প্যাক-১:
১টি পাতিলেবু আর ১ চামচ চিনির রস
পদ্ধতি: ১ চামচ চিনি পানিতে গুলিয়ে নিন। এ বার ১টি পাতিলেবুকে সমান দু’ভাগে কেটে ফেলুন।
প্যাক-২:
দই, বেসন ও পাতিলেবুর প্যাক
উপকরণ: ১ চামচ বেসন, ১ চামচ টকদই, ১ চামচ পাতিলেবুর রস আর ১ চামচ চিনি।
পদ্ধতি: সবকটি উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে কনুইয়ে অন্তত ১০ মিনিট মালিশ করুন। তার পর মিনিট পাঁচেক রেখে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। এই ভাবে সপ্তাহে ২ দিন করলে দ্রুত ফল পাবেন।
প্যাক-৩:
চিনি আর অলিভ ওয়েল
উপকরণ: ১ চামচ চিনি আর ১ চামচ অলিভ অয়েল।
পদ্ধতি: চিনির সঙ্গে অলিভ অয়েল ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে কনুইয়ে ১০ মিনিট ভাল করে মালিশ করুন।

রাশিফল
আজ ১৩ এপ্রিল, দিনটি কেমন যাবে আপনার?
অনলাইন ডেস্ক

জীবনের প্রতিটি দিন নতুন কিছু সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে আর প্রতিটি দিন আমাদের একটু একটু করে শিখতে ও বিকশিত হতে সাহায্য করে। আজ ১৩ এপ্রিল, ২০২৫ দিনটি আপনার জন্য কেমন হতে পারে, কীভাবে সামলাবেন জীবন ও কাজের চ্যালেঞ্জগুলো, সেটি জানতে হলে পড়ুন আজকের রাশিফল।
মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল): আপনার পরিকল্পনা বাধাগ্রস্ত হতে পারে। প্রিয়জনের সমস্যায় চিন্তিত থাকতে পারেন।
বৃষ (২১ এপ্রিল-২০ মে): কোনো সংবাদে বা পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে কিছুটা বিচলিত হতে পারেন।
মিথুন (২১ মে-২০ জুন): কাজে কিছুটা বাধা আসতে পারে।
কর্কট (২১ জুন-২০ জুলাই): অপ্রত্যাশিত প্রাপ্তির সম্ভাবনা আছে। কাজকর্মে প্রসার লাভহবে। আয় বাড়বে। আর্থিক বিনিয়োগ শুভ। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় অন্যের সহযোগিতা পাবেন। দূরদৃষ্টির সঙ্গে অর্থের সদ্ব্যবহার করুন। ভালো থাকুন।
সিংহ (২১ জুলাই-২১ আগস্ট): আজ সময় ভালো কাটবে। কাছের কারো আচরণ আপনার কাছে তাকে অকৃতজ্ঞ মনে হতে পারে। তবু ভালো সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করুন। কাজের গতি বাড়ান ও ধৈর্য ধরুন।
কন্যা (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর): সামাজিক যোগাযোগ বাড়বে। সঠিক প্রচেষ্টায় কাজের অগ্রগতি হবে। পুরনো সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারবেন। অতীত অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে। উপার্জনের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা থাকবে। দীর্ঘদিনের পড়ে থাকা কাজ উদ্ধার হতে পারে।
তুলা (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর): আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ আসবে। ব্যবসায় অগ্রগতির যোগ আছে। বিনিয়োগে লাভবান হবেন। নতুন সম্ভাবনা ও সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। কাছের মানুষের সহযোগিতা পাবেন। সবাইকে নিয়ে আনন্দে থাকুন।
বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর): যোগ্য ব্যক্তি হিসেবে নিজের ভাবমূর্তি গড়ে তুলতে পারবেন। চাকরির ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে। বিকল্প ও নতুন পথে অগ্রসর হলে সুফল পাবেন। ব্যবসায় ভালো যোগাযোগ আসবে। প্রিয়জনের কাছে থাকুন।
ধনু (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর): উপার্জন হলেও আর্থিক চাপ থাকবে। ব্যবসায় ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে সমস্যায় পড়তে পারেন। দক্ষ ব্যবস্থাপনার অভাবে সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে। কর্মপদ্ধতি পরিবর্তন করুন। সিদ্ধান্তে স্থির থেকে সঠিক সময়ে সঠিক কাজ করুন।
মকর (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি): কোনো প্রত্যাশিত কাজে অগ্রগতি হবে। ব্যবসায় আশানুরূপ আয়ের সম্ভাবনা। বন্ধুর সহযোগিতায় কাজে সফলতা পাবেন। কর্মক্ষেত্রে মন্দাভাব কেটে যাবে। বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে সুযোগের সদ্ব্যবহার করুন।
কুম্ভ (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি): কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির আভাস পেতে পারেন। ব্যাবসায়িক কিছু বকেয়া বিল আদায়ের চেষ্টা সফল হতে পারে। বাড়তি আয়ের সুযোগ আসবে। প্রিয়জনের মন রক্ষা করে চলুন। মনের স্থিরতা বজায় রাখুন।
মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ): সম্মিলিত প্রচেষ্টায় কোনো কাজের অগ্রগতি হবে। বিভিন্ন কারণে উদ্বেগ থাকতে পারে। সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগতে পারেন। পুরনো সমস্যা কাটিয়ে সাফল্যের পথে অগ্রসর হতে হবে। অহেতুক চাপ নেবেন না। নিজেকে সঠিক পথে রাখুন।
আহমেদ মাসুদ, বিশিষ্ট অকাল্ট সাধক, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জ্যোতিষী, ফেংশুই ও বাস্তু বিশেষজ্ঞ। যোগাযোগ: ০১৭১১০৫৭৩৭৭ই-মেইল: amasud9995@gmail.com www.astrologerahmedmasud.com

গাড়িতে উঠলেই বমি, শব্দই হতে পারে সমাধান!
জীবনযাপন ডেস্ক

ভরপেট খেয়ে গাড়িতে উঠলেন। গাড়ি চলতে না চলতেই গা-পাক দিয়ে উঠল। এমন সমস্যা হয় অনেকেরই। বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কারে চড়লেই গা বমি ভাব, শরীরে প্রবল অস্বস্তি, তার পর বমি।
ওষুধ খেয়েও এ সমস্যা সব সময় বন্ধ হয় না। পাহাড়ি পাকদণ্ডীতে গাড়িতে উঠলে, উত্তাল সমুদ্রে জাহাজে গেলে, আবার কারো কারো এসি কারেও মারাত্মক সমস্যা হয়।
জাপানের নাগোয়া ইউনিভার্সিটি গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব মেডিসিনের গবেষকরা বলছেন, মাত্র ১ মিনিটের বিশেষ শব্দতরঙ্গ কর্ণকুহরে প্রবেশ করলেই দূর হবে শারীরিক অস্বস্তি।
মোশন সিকনেস কেন হয়
চিকিৎসকরা বলছেন, চোখ, অন্তঃকর্ণ ও ত্বক—মানুষের শরীরের তিনটি অংশ গতির ভারসাম্য নির্ণয় করে। এই তিনটি অংশকেই ‘সেনসরি রিসেপ্টর’ বলা হয়। এরাই এই গতির অনুভূতিকে পাঠিয়ে দেয় মস্তিষ্কে। চিকিৎসক অরিন্দম বিশ্বাস বলেন, চোখ, কান ও মস্তিষ্কের সমন্বয় চলাফেরার ও কাজকর্মের জন্য জরুরি।
গতিজনিত অস্বস্তি বা সমস্যা কিভাবে কমানো যায়, তা নিয়ে তাকুমি কাগওয়া ও মাশাই কোটের নেতৃত্বে নাগোয়া ইউনিভার্সিটি গ্র্যাজুয়েট স্কুল অফ মেডিসিনে একটি সমীক্ষা ও গবেষণা হয়েছে। গবেষকরা জানাচ্ছেন, ১০০ হার্ডজের শব্দতরঙ্গ অন্তঃকর্ণে গেলে শরীরে ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে। মাত্র ১ মিনিটের ‘সাউন্ড স্পাইস’ (বিশেষ ধরনের শব্দকে এই নামেই চিহ্নিত করা হয়েছে) এ ক্ষেত্রে বমি ভাব, শারীরিক অস্বস্তি কমিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে।
তাকুমি কাগওয়া বলছেন, ‘আমাদের গবেষণার উদ্দেশ্য হলো, স্বল্প সময়ে কিভাবে বিশেষ শব্দের মাধ্যমে অন্তঃকর্ণের বিশেষ অংশকে উদ্দীপিত করে গতিজনিত অসুস্থতা কমানো যায়, তা দেখা।’ তার দাবি, যে বিশেষ শব্দ শোনানো হচ্ছে, তা কান ও শরীরের জন্য একেবারেই নিরাপদ।
কিভাবে কাজ করছে শব্দ
বিশেষ যন্ত্রের মাধ্যমে তা কানে প্রবেশ করানো হচ্ছে। সেই শব্দ উদ্দীপিত করছে অন্তঃকর্ণের ওটোলিথিককে। এটি গতির সঙ্গে শরীর, মস্তিষ্কের ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করে। আসলে বিশেষ শব্দতরঙ্গ অন্তঃকর্ণের ‘ভেস্টিবিউলার সিস্টেম’-এর ওপর প্রভাব ফেলছে। এই সিস্টেম বিগড়ে গেলেই সমস্যা দেখা দেয়। শব্দ সেই সমন্বয়টাই বজায় রাখতে সাহায্য করছে।
ফলাফলে পৌঁছানোর জন্য বেশ কয়েক জন স্বেচ্ছাসেবকের ওপর সমীক্ষা চালানো হয়। দোলনায় দুলছেন, গাড়িতে যাচ্ছেন, এমন লোকজনকে বিশেষ শব্দটি শোনানো হয়। ১০০ হার্ডজের শব্দতরঙ্গ তাদের কানে প্রবেশের পর গতিজনিত অসুস্থতা সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে বলা হয়। কারো কারো ক্ষেত্রে ইসিজি করেও দেখা হয়। তাতেই দেখা যায়, বমি ভাব, মাথা ব্যথা সংক্রান্ত শারীরিক অস্বস্তি কমে গেছে।
গবেষকরা বলছেন, আসলে বিশেষ শব্দটি সিমপ্যাথেটিক স্নায়ুযন্ত্রের ওপর প্রভাব ফেলছে। তার ফলেই সেই ব্যক্তি উপকার পাচ্ছেন। এই গবেষণা ফলপ্রসূ হলে তার যথেষ্ট ইতিবাচক প্রভাব মিলবে বলে আশা গবেষকদের। এ নিয়ে আরো গবেষণা চলছে।
সূত্র : আনন্দবাজার

রাতের খাবারের পর লবঙ্গ মুখে দিলে মিলবে যে উপকার
জীবনযাপন ডেস্ক

যুগ যুগ ধরে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় লবঙ্গের ব্যবহার হয়ে আসছে। এই লবঙ্গের গুণ অনেক। নিত্যদিনের রান্নাতেও চলে লবঙ্গের ব্যবহার। লবঙ্গ রান্নায় যেমন সুগন্ধি ছড়ায়, তেমনি রান্নাকে করে তোলে সুস্বাদু।
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ : লবঙ্গে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা আপনার শরীরে থাকা অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের বিরুদ্ধে লড়াই করে। ভিটামিন-সি থাকায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, ক্রনিক রোগের ঝুঁকিও অনেকটা কমে যায়।
অম্বল ও বুকজ্বালা কমায় : রাতে খাবার পরে লবঙ্গ চিবিয়ে খেলে তা হজম ক্ষমতা বৃ্দ্ধি করে। বদহজম, পেট ফাঁপা, বুকজ্বালা ও গ্যাসের প্রবণতা কমায়।
দাঁতের ব্যথা দূর করে : লবঙ্গের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান দাঁতের ব্যথা দূর করে। এমনকি মাড়ির ক্ষয়ও রোধ করে। যে কারণে অনেক টুথপেস্টে উপকরণ হিসেবে লবঙ্গ থাকে। এ ছাড়া আর্থ্রাইটিস, পেশির ব্যথা, হাঁটু, পিঠে বা হাড়ের ব্যথা ও ফোলা ভাব কমাতেও সাহায্য করে।
সর্দি-কাশি ও ঠাণ্ডা : লবঙ্গ চিবিয়ে খান বা মুখে রেখে দিন।
মুখের দুর্গন্ধ দূর করে : লবঙ্গে রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান। এটি মুখের মধ্যে থাকা ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলে, যা সাধারণত মুখের দুর্গন্ধের জন্য দায়ী। এটি মাউথ ফ্রেশনার হিসেবেও কাজ করে, ফলে শ্বাস থাকে সতেজ।
রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে : লবঙ্গে থাকা ইউজেনল রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে। ফলে রক্তে অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ে, যা সুস্থ থাকার জন্য ভীষণ জরুরি। এ ছাড়া উচ্চ রক্তচাপ কমানোর পাশাপাশি রক্ত জমাট বাঁধা রোধ করে, হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রেসের ঝুঁকিও কমায়।
এ ছাড়া অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদানের কারণে লবঙ্গ তেল ব্রণ, ফুসকুড়ি ও দাগ ছোপ দূর করতেও সাহায্য করে।
সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন

গরমে দীর্ঘক্ষণ দুধ ভালো রাখার উপায়
জীবনযাপন ডেস্ক

গরমকালে দীর্ঘক্ষণ ফ্রিজ ছাড়া রাখলে যেকোনো খাবারই নষ্ট হয়ে যায়। দুধও এর ব্যতিক্রম নয়। বিশেষ করে যারা কাজের জন্য দীর্ঘ সময় বাড়ির বাইরে থাকেন, তারা সকালে দুধ রাখার পর বাড়ি ফেরার পর সেই দুধ আর ভালো থাকে না। তাই এমন কিছু টোটকা জেনে রাখা দরকার, যাতে দুধ অনেকক্ষণ পর্যন্ত ভালো থাকে।
ফুটিয়ে নিন : দুধ গরম করার সময় একটু বেশি আঁচে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। যখন দেখবেন ঘন হয়ে আসছে, তখন আঁচ কমিয়ে আরো কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন। এতে দুধের ভেতরের জীবাণু মরে যায় এবং দুধ সহজে নষ্ট হয় না। ফোটানো দুধ ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে রাখুন।
বরফ ব্যবহার করুন : একটা বড় পাত্রে ঠাণ্ডা পানি বা বরফ নিন। তার মধ্যে দুধের পাত্রটা বসিয়ে দিন। খেয়াল রাখবেন বরফ যেন দুধের পাত্রের চারপাশ ঘিরে থাকে। এটি দুধকে ঠাণ্ডা রাখবে এবং তাড়াতাড়ি নষ্ট হবে না।
এলাচ দিন : দুধ ফোটানোর সময় একটি বা দুটি এলাচ ফেলে দিন। এলাচের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান দুধকে অনেকক্ষণ পর্যন্ত ভালো রাখতে সাহায্য করে।
কাঁচা আদা : অল্প একটু কাঁচা আদা থেঁতো করে দুধের মধ্যে মিশিয়ে দিন। আদার মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান দুধকে জীবাণুমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
তুলসী পাতা : কয়েকটি তুলসী পাতা দুধে ফেলে দিন।
সঠিক পাত্র : দুধ রাখার জন্য সবসময় পরিষ্কার ও শুকনো পাত্র ব্যবহার করুন। ভেজা বা অপরিষ্কার পাত্রে দুধ রাখলে তা তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
সূত্র : আজকাল