বন্ধুত্বের নজির, প্রতিদিন স্কুলে উড়ে আসে শালিক পাখিটি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বন্ধুত্বের নজির, প্রতিদিন স্কুলে উড়ে আসে শালিক পাখিটি
অঙ্কিতা ও তার শালিক পাখি মিঠু

কী অদ্ভুত এক মিতালি দুজনের! অঙ্কিতা আর মিঠু। অঙ্কিতা মাত্র স্কুলের চৌকাঠে পা দিয়েছে। তবে স্কুলের বন্ধুদের চেয়েও আপন এক বন্ধু তার জীবনে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে। তবে সেই বন্ধু কোনো মানুষ নয়, একটি শালিক পাখি।

অঙ্কিতা স্কুলেই ভাব পাতিয়েছে এক শালিক পাখির সঙ্গে। সকালের প্রার্থনা থেকে শুরু করে ক্লাস, টিফিনের সময় সর্বক্ষণ একে অপরের ছায়াসঙ্গী। তাদের বন্ধুত্বের সাক্ষী স্কুলের বাকি শিক্ষার্থীরাও।

অনন্য এই নজির পশ্চিম বর্ধমান জেলার কাঁকসার শিবপুর গ্রামে।

সেই গ্রামের বাসিন্দা অঙ্কিতা বাগদি। শিবপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সদ্য ভর্তি হয়েছে সে। এর মধ্যে তার সঙ্গে নিবিড় বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে উঠেছে একটি শালিক পাখির। ভালোবেসে সে তার সখীর নাম রেখেছে 'মিঠু'।
অঙ্কিতার ভালোবাসার টানে রোজ সেই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসে শালিক মিঠু। শ্রেণিকক্ষেও অঙ্কিতার পাশে বসে থাকতে দেখা যায় মিঠুকে। অঙ্কিতা আর পাঁচটা বন্ধুর সঙ্গে প্রতিদিন স্কুলে পৌঁছে যায়। অঙ্কিতা স্কুলে পৌঁছার কিছু সময়ের মধ্যেই গাছ থেকে অঙ্কিতার মাথায় বসে যায় মিঠু। তারপর অঙ্কিতার সঙ্গেই টিফিন পর্যন্ত থাকে শালিক পাখিটি।
শিক্ষকরা যখন পাঠ দান করেন তখনও মিঠুকে বেঞ্চে বসে থাকতে দেখা যায়। দিকে দিকে নির্মম ঘটনার মাঝে এক নজিরবিহীন ভালোবাসার সাক্ষী কাঁকসার শিবপুরবাসী। 

স্কুলের শিক্ষকরাও মিঠুকে কখনো বিস্কুট, কখনো মুড়ি খেতে দেয়। টিফিনের সময় অঙ্কিতার সাথে খেলতে দেখা যায় পাখিটিকে। তারপরেই পাখিটি আবার তার নিজের গন্তব্যে ফিরে যায়। স্কুলের শিক্ষক থেকে কর্মীরা সবাই জানাচ্ছেন মিঠুকে পেয়ে তারাও যেন সব দুঃখ-কষ্ট ভুলে যান। এত কচিকাঁচার মাঝে থেকে সে-ও দারুণ সময় কাটায়, বন্ধুত্বের এত টান, অঙ্কিতা স্কুলে আসতে না পারলে তার বাড়িতে পৌঁছে যায় মিঠু। কেননা মিঠুকে না পেলে অঙ্কিতাও যেন মনমরা হয়ে পড়ে।

অঙ্কিতার কথায়, "ও আমার খুব ভালো বন্ধু। আমি ওকে খুব ভালোবাসি। ও আমাকে খুব ভালোবাসে। আমি ওর নাম দিয়েছি ‘মিঠু’। ওর সঙ্গে দেখা না হলে মন খারাপ হয়ে যায়।" 

স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রামদাস সোরেন জানান, পাখিটা রোজ আমাদের এখানে আসে। আমাদের ছেলেমেয়েরাও ওকে খুব ভালোবাসে। এখানে থাকে। ওকে খেতে দেওয়া হয়। আবার যখন ছেলেমেয়েগুলো বাড়ি চলে যায়, পাখিটিও চলে যায়। ওদের সঙ্গে অদ্ভুত বন্ধুত্ব হয়ে গিয়েছে পাখিটার। ক্যামেরার সামনে ঘাড় নাড়িয়ে সে রকমটাই জানাল মিঠুও।

সূত্র : এই সময়

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

আপনার পাসপোর্ট কতটা শক্তিশালী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার

প্রথমবারের মতো বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্টধারী দেশের স্বীকৃতি পেয়েছে উত্তর ইউরোপের দ্বীপরাষ্ট্র আয়ারল্যান্ড। কর ও অভিবাসনবিষয়ক আন্তর্জাতিক পরামর্শক সংস্থা নোমাড ক্যাপিটালিস্টের হালনাগাদ সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

শক্তিশালী পাসপোর্টের এ সূচকে বিশ্বের ১৯৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের পাসপোর্টের অবস্থান কত?

বিস্তারিত ভিডিওতে... 

 

মন্তব্য
স্বরণ

শামসুন নাহার মাহমুদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
শামসুন নাহার মাহমুদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
সংগৃহীত ছবি

শামসুন নাহার মাহমুদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ। তিনি ছিলেন এদেশের নারী মুক্তি আন্দোলনের অন্যতম নেত্রী, বিশিষ্ট সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ ও লেখক। ১৯০৮ সালের ফেনী (বৃহত্তর নোয়াখালী) জেলার গুথুমা গ্রামে তার জন্ম। তার পিতা মুহম্মদ নুরুল্লাহ ছিলেন মুন্সেফ।

খানবাহাদুর আব্দুল আজিজ তার মাতামহ এবং হাবীবুল্লাহ্ বাহার চৌধুরী ছিলেন সহোদর ভ্রাতা। 

শিক্ষাজীবনের শুরুতে তিনি চট্টগ্রামের খাস্তগীর গার্লস হাইস্কুলে ভর্তি হন, কিন্তু সামাজিক অনুশাসনের কারণে তার স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়ে যায়। পরে নিজ চেষ্টায় তিনি প্রাইভেট পরীক্ষা দিয়ে ম্যাট্রিক (১৯২৬) পাশ করেন। পরে ডাক্তার ওয়াহিদউদ্দীন মাহমুদের সঙ্গে বিয়ে হওয়ায় (১৯২৭) তিনি উচ্চশিক্ষার সুযোগ পান।

 

তিনি ১৯৪২ সালে এমএ পাশ করেন। বিএ পাশ করার পর বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত মেমোরিয়াল হাইস্কুল থেকে তাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। পরে তিনি বেগম রোকেয়ার নারীশিক্ষা ও নারীমুক্তি আন্দোলনে যুক্ত হন।

শামসুন্নাহার লেডি ব্রাবোর্ন কলেজে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেন।

কলকাতায় থাকাকালে কবি কাজী নজরুল ইসলামের সঙ্গে তার বহুবার সাক্ষাৎ হয়েছে। নজরুল তাকে সাহিত্যচর্চায় উদ্বুদ্ধ করেন। শামসুন্নাহার নিয়মিত বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সম্মেলনে যোগ দিতেন। 

১৯৫২ সালে তিনি পূর্ব পাকিস্তানের পক্ষ থেকে তুরস্ক ও মধ্যপ্রাচ্য সফর করেন। তিনি কলম্বোয় অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল অব উইমেন দলের নেতৃত্ব দেন এবং সমগ্র এশিয়ার জন্য এই আন্তর্জাতিক মৈত্রী সংঘের আঞ্চলিক পরিচালক পদে নিয়োজিত হন।

এ ধরনের কাজের প্রয়োজনে তিনি বিভিন্ন সময়ে যুক্তরাষ্ট্র, ইংল্যান্ড, ইতালি, ফ্রান্স-এসব দেশ ভ্রমণ করেন। ১৯৬২ সালে তিনি জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন।

তার প্রথম লেখা কবিতা প্রকাশিত হয় কিশোরদের ‘আঙ্গুর’ নামক মাসিক পত্রিকায়। আইএ পড়ার সময় তিনি ‘নওরোজ ও আত্মশক্তি’ পত্রিকার মহিলা বিভাগ সম্পাদনা করতেন। কলকাতা থেকে প্রকাশিত ‘বুলবুল’ (১৯৩৩) পত্রিকা হবীবুল্লাহ্ বাহার ও শামসুন্নাহার যুগ্মভাবে সম্পাদনা করেছেন। 

তার উল্লেখযোগ্য কয়েকটি গ্রন্থ-পুণ্যময়ী (১৯২৫), ফুলবাগিচা (১৯৩৫), বেগম মহল (১৯৩৬), রোকেয়া জীবনী (১৯৩৭), শিশুর শিক্ষা (১৯৩৯), আমার দেখা তুরস্ক (১৯৫৫), নজরুলকে যেমন দেখেছি (১৯৫৮) ইত্যাদি। 

১৯৬৪ সালের ১০ এপ্রিল (আজকের দিনে) ঢাকায় তার মৃত্যু হয়।

মন্তব্য

সব সময় আমরা চাঁদের এক দিকই দেখি কেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সব সময় আমরা চাঁদের এক দিকই দেখি কেন?
সংগৃহীত ছবি

আমরা পৃথিবী থেকে চাঁদকে যেভাবে দেখি, তাতে সব সময় চাঁদের একই দিক চোখে পড়ে। চাঁদের রূপ পূর্ণিমা বা অমাবস্যায় বদলালেও, তার গায়ে থাকা গর্ত বা দাগগুলো সব সময় একই রকম দেখা যায়।

চাঁদ নিজে ঘোরে, আর একই সঙ্গে পৃথিবীর চারপাশেও ঘোরে। চাঁদ নিজের অক্ষের চারপাশে একবার ঘুরতে সময় নেয় ২৭.৩ দিন।

পৃথিবীকে ঘিরে চাঁদের আবর্তনও হয় একই সময়ের মধ্যে। এ কারণে চাঁদ যতই ঘুরুক, আমাদের দিক থেকে সবসময় এটির একদিকই দেখা যায়।

তবে পুরোপুরি একপাশই যে দেখা যায়, সেটাও ঠিক না। চাঁদের হালকা দুলুনি (যার নাম লুনার লাইব্রেশন) থাকার কারণে আমরা একটু বেশি অংশ দেখতে পাই, মোটামুটি ৫৯% পর্যন্ত চাঁদের মুখ দেখা যায়।

এই ঘটনাকে বলা হয় টাইডাল লকিং। চাঁদ পৃথিবীর সঙ্গে টাইডালি লকড বা আকর্ষণ বলের কারণে একইভাবে আটকে গেছে। এটি সিনক্রোনাস রোটেশন নামেও পরিচিত।

চাঁদ যেভাবে টাইডালি লকড হলো
প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন বছর আগে যখন চাঁদ নতুন তৈরি হচ্ছিল, তখন সেটি অনেক দ্রুত ঘুরছিল।

কিন্তু পৃথিবীর মহাকর্ষ বল চাঁদের ওপর আকর্ষণ তৈরি করে। যার ফলে চাঁদের ঘোরা ধীরে ধীরে কমে যায়। এক সময় চাঁদের নিজস্ব অক্ষপথে ঘোরার গতি আর পৃথিবীকে একবার ঘুরে আসার সময় এক হয়ে যায়। তখন থেকেই চাঁদ পৃথিবীর দিকে একই দিক ধরে রাখে।
 
তাহলে চাঁদের আলো কম-বেশি লাগে কেন?
যদিও আমরা সবসময় চাঁদের একদিক দেখি, সেই অংশের সবটাই কিন্তু একসঙ্গে সূর্যের আলো পায় না।
সেটা নির্ভর করে চাঁদ কোথায় আছে এবং সূর্য থেকে আলো কিভাবে পড়ছে তার ওপর। এই পরিবর্তনকে বলা হয় চাঁদের রূপ পরিবর্তন বা ফেজ। চাঁদের রূপ বা ফেজ বদলের পুরো একটা চক্র থাকে— নতুন চাঁদ (অমাবস্যা) থেকে পূর্ণ চাঁদ, আবার নতুন চাঁদে ফিরে আসা পর্যন্ত। এই পুরো চক্র শেষ হতে সময় লাগে প্রায় ২৯.৫ দিন।
কখনো অর্ধেক চাঁদ দেখা যায়, কখনো একটু বেশি মাত্রায়, কখনো আবার পুরোটা (পূর্ণিমা) আবার কখনো একেবারেই দেখা যায় না (অমাবস্যা)। মনে রাখা জরুরি যে চাঁদের অর্ধেক অংশ সব সময় সূর্যের আলোয় ভাসে। কিন্তু আমরা সব সময় সেই অংশটুকুই দেখতে পাই না।

অনেকে চাঁদের যেদিক আমরা দেখতে পাই না, তাকে ডার্ক সাইড বলেন। কিন্তু সেটি সব সময় অন্ধকার থাকে না। তাই জ্যোতির্বিদরা সেটাকে ফার সাইড অব দ্য মুন বা চাঁদের দূরের দিক বলেন।

সূত্র : বিবিসি

মন্তব্য

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

গত ৭ ও ৮ এপ্রিল কালের কণ্ঠের পত্রিকার প্রিন্ট এবং অনলাইন ভার্সনে ‘ক্লিনিকের জমি দখলে বাধা দেওয়ায় ইউপি সদস্যসহ ৫ জনকে কুপিয়ে জখম’ ও ‘পাঁচজনকে কুপিয়ে কমিউনিটি ক্লিনিকের জমি দখল’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন দুটিতে প্রতিবাদ জানিয়েছেন মো. আল আমিন ভূঁইয়া।

প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, প্রকাশিত প্রতিবেদনটি মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে এবং শব্দের ভুল চয়ন ও ব্যবহারের কারণে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে এবং আমার নাম ও অবস্থান ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূর্ণ ভুয়া, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং আমাকে সামাজিক ও দাপ্তরিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য স্থানীয় নূর মোহাম্মদ মেম্বার ষড়যন্ত্র করছেন।

আরো পড়ুন
সালমান আর নাসির ছাড়া তেমন কোনো পুরুষ আমি দেখতে পাইনি

সালমান আর নাসির ছাড়া তেমন কোনো পুরুষ আমি দেখতে পাইনি

 

প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে, বোড়ারচর কমিউনিটি ক্লিনিকের সাথেই আমাদের ক্রয়কৃত জায়গা বিদ্যমান রয়েছে।

উক্ত জায়গায় আমার সহোদর ভাই একটি দোকান নির্মাণ করতে যাওয়ায় স্থানীয় ইউপি সদস্য ও থানা পুলিশ বাধা প্রদান করলে কাজ বন্ধ রেখে পরের দিন রবিবার স্থানীয় মুরাদনগর থানায় আমিসহ আমার ভাই ওসির সাথে সরাসরি সাক্ষাৎ করি। ওসির সাথে স্পষ্টতই আমরা বলি যে, হাসপাতালের জন্য বরাদ্দকৃত জায়গা ৫ শতক। অথচ স্থানীয় ইউপি সদস্য নূর মোহাম্মদ মেম্বার অত্যন্ত কৌশলে ও তার হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য মুরাদনগর উপজেলা হাসপাতালের প্রধান ডা. সিরাজুল ইসলাম মানিক কর্তৃক স্বাক্ষরিত একটি পত্রে হাসপাতালের বরাদ্দকৃত জায়গা ৫ শতকের স্থলে ৬ শতক দেখিয়ে আমাকে সরেজমিন দখলকারী হিসেবে একটি মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ স্থানীয় থানায় দেওয়া হয়, যেখানে আমি ওই দিন ঢাকায় সশরীরে উপস্থিত ছিলাম। পুলিশ অভিযোগের ভিত্তিতে শনিবার বোড়ারচর বাজারে গিয়ে নির্মাণকাজে বাধা প্রদান করলে আমার ভাই মো. কামাল কাজ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রাখেন।
শনিবার নুর মোহাম্মদ মেম্বারের সাথে কোনো ধরনের মারামারি সংঘটিত হয়নি। এমনকি এই জায়গা দখল নিয়ে কোনো ধরনের মামলাও হয়নি।

প্রতিবাদে আরো বলা হয়, প্রকৃতভাবে নূর মোহাম্মদ মেম্বার হাসপাতাল সংলগ্ন সরকারি প্রাইমারি স্কুলের রাস্তার (হালটে) উপরে অবৈধভাবে ৭/৮টি দোকান নির্মাণ করে দীর্ঘ অনেক বছর যাবত ভোগ দখল করে আসছে যার প্রতিবাদ করলে রবিবার মো. কামাল ভূঁইয়া কে নূর মোহাম্মদ মেম্বারসহ তার দলবল আক্রমণ করে  আমার ভাইকে মাথায় গভীর ক্ষত সৃষ্টি করে। সংবাদে আমাকে আসামি দেখালেও আমার নামে কোন মামলা নেই এবং মারামারির সাথে আমার কোন সংশ্লিষ্টতাই ছিল না।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ