গরমে হিটস্ট্রোক এড়াতে যেসব ফলের দ্বারস্থ হবেন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
গরমে হিটস্ট্রোক এড়াতে যেসব ফলের দ্বারস্থ হবেন
সংগৃহীত ছবি

তাপমাত্রার পারদ ক্রমশ বাড়ছে। দিন যত বাড়বে তাপপ্রবাহ আরো বাড়বে। গরমে সুস্থ থাকতে বিশেষজ্ঞরা রোদ এড়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন। কিন্তু কাজের প্রয়োজনে বাইরে বের হতেই হচ্ছে।

এই আবহাওয়ায় নিজেকে ফিট রাখতে হলে প্রচুর পানি খাওয়ার কথা বলছেন চিকিৎসকরা। কারণ ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে অনেকটা পানি বের হয়ে যায়। তাই ভেতর থেকে আর্দ্র থাকা প্রয়োজন।

পানি খাওয়ার পাশাপাশি পানিজাতীয় ফলও খেতে হবে।

তবে রাস্তার ধারের কাটা ফল নয়। গরমে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে কোন ফলগুলো খাবেন, তা জানাতেই আজকের প্রতিবেদন। চলুন, জেনে নেওয়া যাক—

আরো পড়ুন
গরমে বাইরে থেকে এসেই ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসল, ভালো নাকি খারাপ

গরমে বাইরে থেকে এসেই ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসল, ভালো নাকি খারাপ

 

শসা

শসায় পানির ভাগ ৯৫ শতাংশ। গরমে সুস্থ থাকতে শসার মতো খাবার কমই আছে।

শসা কাঁচা খেতে পারেন। আবার শসা দিয়ে নানা পদও রান্না করেন। শসা শরীর ঠাণ্ডা রাখে, পেট ভর্তি করে। ত্বকের জন্যেও শসা দারুণ উপকারী।

ফুটি

এই ফলে পানি আছে ৯০ শতাংশ।

ফুটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় দারুণ কার্যকরী এই ফল। অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে ভরপুর ফুটির বীজ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সমাধান করে। প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও ফুটির অনেক গুণ।

আরো পড়ুন
বৈশাখে পাতে রাখতে পারেন ভাপা সরষে ইলিশ

বৈশাখে পাতে রাখতে পারেন ভাপা সরষে ইলিশ

 

তরমুজ

তরমুজেও পানির ভাগ ৯৫ শতাংশ। শরীরে পানির জোগান দিতে তরমুজ খেতে পারলে ভালো। তরমুজে রয়েছে ভিটামিন সি। ক্যালরির মাত্রাও কম এই ফলে। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণেও তরমুজের ভূমিকা অনবদ্য।  ডায়াবেটিক রোগীরাও খেতে পারেন এই ফল।

সূত্র : এই সময়

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

আখের রস কি সবার জন্য উপকারী?

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
আখের রস কি সবার জন্য উপকারী?
সংগৃহীত ছবি

গ্রীষ্মকালে এক গ্লাস ঠাণ্ডা আখের রস যেন প্রাণ জুড়িয়ে দেয়। এতে থাকে ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের মতো দরকারি খনিজ উপাদান। যা শরীরকে রাখে হাইড্রেটেড এবং ক্লান্তি দূর করে এনার্জি বাড়ায়। তবে পুষ্টিগুণে ভরপুর হলেও আখের রস সবার জন্য উপযুক্ত নয়।

কিছু বিশেষ শারীরিক অবস্থায় এটি খেলে উপকারের বদলে হতে পারে ক্ষতি। চলুন, জেনে নিই কারা আখের রস খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

যারা ওজন কমাতে চাইছেন
আখের রসে ক্যালোরি ও প্রাকৃতিক চিনি অনেক বেশি। নিয়মিত খেলে ওজন বাড়তে পারে, বিশেষ করে পেটের চর্বি দ্রুত জমে।

তাই ডায়েট করছেন বা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তারা এই রস খাবেন বুঝে শুনে।

যাদের পেটের সমস্যা আছে
আখের রসে থাকা কিছু উপাদান হজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে। এতে থাকা পলিকোসানল হজমশক্তিকে প্রভাবিত করে। এর ফলে হতে পারে পেট ব্যথা, বমি, মাথা ঘোরা বা ডায়েরিয়ার মতো সমস্যা।

তাই পেটের সমস্যা থাকলে আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

ডায়াবেটিক রোগী
আখের রসে গ্লুকোজের পরিমাণ খুবই বেশি, যা রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য এটি একেবারেই পরামর্শযোগ্য নয়।

যাদের দাঁতের সমস্যা রয়েছে
দাঁতের ব্যথা, মাড়ির সমস্যা বা ক্যাভিটির প্রবণতা থাকলে আখের রস এড়িয়ে চলাই ভালো। অতিরিক্ত মিষ্টির কারণে মুখের ব্যাকটেরিয়া সক্রিয় হয়ে দাঁত ও মাড়ির অবস্থা খারাপ করতে পারে।

গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী মায়েরা
গর্ভাবস্থায় বা সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় আখের রস খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এতে থাকা প্রাকৃতিক চিনি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াতে পারে এবং কিছু ওষুধের কার্যকারিতা কমিয়ে দিতে পারে।

আখের রস অনেক উপকারী হলেও, কিছু শারীরিক অবস্থায় এটি এড়িয়ে চলাই ভালো। যেকোনো সন্দেহ বা অসুবিধার ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ।

সূত্র : আজকাল

মন্তব্য

‘ইয়েলো পার্সন’ কারা? আপনার জীবনে রোদ হয়ে আসা সেই মানুষটি কে?

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
‘ইয়েলো পার্সন’ কারা? আপনার জীবনে রোদ হয়ে আসা সেই মানুষটি কে?
সংগৃহীত ছবি

হলুদ শুধু একটি রং নয়। এটি দিয়ে জীবনের উষ্ণতা, নির্মলতা, আনন্দ, আশাবাদ বোঝানো হয়। আর এই সমস্ত গুণ যদি কোনো একজন মানুষে পাওয়া যায়, তাকে বলা হয় ‘ইয়েলো পার্সন’।

জীবনে ঝড় নামলেও যে আপনাকে বলবে, “চিন্তা করো না, সব ঠিক হয়ে যাবে।

” যার মুখের হাসি আপনাকে রোদে ভেজা দুপুরের মতো সান্ত্বনা দিবে। যার পাশে থাকলে মনটা একটু হালকা লাগে, মনের ভারগুলো যেন অল্প অল্প গলে যায়। ইয়েলো পার্সনরা হয় প্রাণবন্ত, আশাবাদী, আর এমন এক পরিবেশ তৈরি করেন যেখানে আপনি নিরাপদ বোধ করেন। তাদের পাশে থাকলে বুঝতে পারা যায়—ভালোবাসা মানে শান্তি, ভারসাম্য ও সম্মান।

আজকের দিনে ‘ইয়েলো পার্সন’ শুধু একটা ট্রেন্ড না—এটা একধরনের অনুভব, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার প্রকাশ। সামাজিক মাধ্যমে প্রিয়জনদের জন্য সূর্যমুখী হাতে ছবি, ভিডিওতে ভালোবাসা জানানো এখন খুব পরিচিত দৃশ্য। কারণ সূর্যমুখী তার উজ্জ্বলতা আর সরল সৌন্দর্যে ঠিক সেই ‘ইয়েলো’ অনুভবই দিয়ে থাকে। নতুন প্রজন্মের কাছে ভালোবাসা মানে এখন আর গোলাপ নয় বরং সূর্যমুখীর মতো নির্ভরতার আলো।

যেকোনো ইতিবাচক সম্পর্ক আমাদের শুধু মনের শান্তিই দেয় না, শরীরেও প্রভাব ফেলে। চাপ কমে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এমনকি হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে।

তবে এটাও মনে রাখতে হবে,
এই ‘ইয়েলো পার্সন’-রাও মানুষ। সবসময় হাসিখুশি, উজ্জ্বল থাকা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। তারাও ক্লান্ত হন, ভেঙে পড়েন, নীরব থাকেন।

তাই তাদেরও প্রয়োজন হয় ভালোবাসা, বোঝাপড়া ও বিশ্রামের। আমরাও যেন ভুলে না যাই—সুখ বা প্রশান্তির চাবিকাঠি কারো হাতে নয়, তা লুকিয়ে থাকে আমাদের নিজের ভিতরেই। তবুও যদি জীবনে এমন একজন থাকেন, যিনি ঝড়ের মধ্যে আলো হয়ে থাকেন, তাহলে তাকে ধরে রাখুন। কারণ এমন মানুষ খুব কমই আসে জীবনে।

সূত্র : ইন্ডিয়া টুডে

মন্তব্য

ডিমের কুসুম কি সত্যিই কোলেস্টেরল বাড়ায়?

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ডিমের কুসুম কি সত্যিই কোলেস্টেরল বাড়ায়?
সংগৃহীত ছবি

বর্তমানের ব্যস্ত ও অনিয়মিত জীবনযাত্রায় প্রায় সবাইকেই নানা শারীরিক সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস ও সঠিক জীবনধারা না মানার কারণে শরীরে জমছে অতিরিক্ত মেদ, আর তা থেকেই ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরলের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি বাড়ছে। এসবের ভয়েই অনেকেই খাবারের তালিকা থেকে বাদ দিচ্ছেন প্রয়োজনীয় কিছু পুষ্টিকর খাবার, তার মধ্যে অন্যতম ডিমের কুসুম। অনেকে ভাবেন, কুসুম খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যাবে।

চলুন, জেনে নিই।

ডিমের দুটি অংশ—সাদা ও কুসুম। সাদা অংশে থাকে প্রোটিন, আর কুসুমে থাকে কোলেস্টেরল, ফ্যাট এবং গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন যেমন এ,ডি,ই এবং বি-১২। একটি বড় ডিমের কুসুমে প্রায় ১৮৬ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল থাকে।

অনেকেই ভাবেন, এটি খারাপ কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দেয়, যা হার্টের সমস্যার কারণ হতে পারে।

তবে সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, ডিমের কুসুম শরীরের কোলেস্টেরলের উপর খুব সামান্য প্রভাব ফেলে। অর্থাৎ প্রতিদিন একটি ডিম খেলে কোলেস্টেরল বাড়ার আশঙ্কা খুবই কম। বরং কুসুমে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরের সামগ্রিক পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে।

তবে যাদের কোলেস্টেরল সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে বা পারিবারিক ইতিহাসে হার্টের রোগ আছে, তারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ডিম খাওয়া উচিত। সাধারণত সুস্থ একজন মানুষের জন্য দিনে একটি ডিম খাওয়া নিরাপদ হিসেবেই ধরা হয়।

কীভাবে খাবেন ডিম?
ভাজা ডিমের বদলে সেদ্ধ বা পোচ করে খাওয়াই ভালো, কারণ এতে বাড়তি ফ্যাট যুক্ত হয় না। সেই সঙ্গে খাদ্যতালিকায় রাখুন প্রচুর সবজি,শস্যদানা—যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করবে। সব মানুষের শরীর এক রকম নয়।

তাই স্বাস্থ্যগত বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সবসময় চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।

সূত্র : আজকাল

মন্তব্য

যেভাবে সবার কাছে প্রিয় হবেন আপনিও

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
যেভাবে সবার কাছে প্রিয় হবেন আপনিও
সংগৃহীত ছবি

বাহ্যিক আচরণ বা অভ্যাসের বিচারে একেক মানুষের পছন্দ একেক রকম। তাই সব সময় যে সবার মন জুগিয়ে চলতে হবে তা নয়। তবে কিছু বিষয় আমলে রাখলে এবং সেগুলো থেকে নিজেকে বিরত রাখলে কখনো কারও অপছন্দের পাত্রে পরিণত হতে হবে না।

১. বদমেজাজ
বদমেজাজি মানুষ শুধু নিজেই অস্বস্তিকর অবস্থায় থাকেন তা নয়, এ স্বভাবের মানুষের চারপাশে অন্যরাও মানসিক কষ্ট, বিরক্তি ও অসহনীয় পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়ে থাকেন।

এর কারণে পরবর্তী সময়ে দাম্পত্য জীবন থেকে ভালোবাসা, হৃদ্যতা ও সুসম্পর্ক বিদায় নেয়। সব সময় ঝগড়াবিবাদ ও কলহ লেগে থাকে।

২. ফোড়ন কাটা
মনে রাখতে হবে, সামনের মানুষটি আপনার মনোযোগ আকর্ষণ করতে চান। সে জন্য গল্প কিংবা কোনো সমস্যার কথা শেয়ার করে থাকেন।

সামনের ব্যক্তি যা-ই বলুন না কেন, কারও কথার মাঝখানে বারবার ফোড়ন কাটলে তিনি বিরক্ত হতে পারেন। এভাবে যারা বেশি কথা বলেন এবং অপরের কথার মধ্যে বিঘ্ন সৃষ্টি করেন, তাঁদের এ অভ্যাস অপরের অপছন্দের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্য সামনের মানুষের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনার পরই নিজের বক্তব্য দেওয়া উচিত।

৩. বেশি ভালো হওয়া
অবাক করা কথা হলেও সত্যি যে খুব ভালো হওয়াও অপরের অপছন্দের বড় কারণ হতে পারে।

কেউ কোনো বিষয়ে খুব ভালো হয়ে থাকলে সেই মানুষের সামনে অনেকে নিজেকে খুব হীন ও ছোট মনে করেন। আর সেটা অনেকেই চান না। আরেকটি বিষয় হলো কেউ বেশি ভালো হলে লোকে তাঁকে অবিশ্বাস করেন। কারণ, সবাই তখন মনে মনে ভাবেন—এত ভালো মানুষ হতেই পারে না। আর তখনই তাঁর দোষ খোঁজার জন্য সবাই মরিয়া হয়ে ওঠেন।
ফলে বেশি ভালো লোকেরা অন্যদের থেকে দূরে সরে যেতে থাকেন।

৪. ব্যক্তিগত বিষয় প্রকাশ করা
বন্ধুত্ব গড়ে ওঠার আগে কিংবা কোনো মানুষের সঙ্গে পরিচয়ের শুরুতে ব্যক্তিগত বিষয়গুলো তাঁকে বলে ফেলা উচিত নয়। কারণ, একজন মানুষ অপরকে জেনেবুঝে ওঠার আগেই এত ঘটনার বিবরণ শুনতে ভালো না–ও লাগতে পারে। অথবা অতিরিক্ত ব্যক্তিগত বিষয় প্রকাশ করলে তা দুর্বল ব্যক্তিত্বের পরিচয় হয়ে উঠতে পারে। তাই খুব কাছের কেউ না হলে একান্ত ব্যক্তিগত বিষয় শেয়ার না করা ভালো। কারণ, অপরের কাছ থেকে দীর্ঘ ও অপ্রয়োজনীয় কথা শুনতে অনেকে পছন্দ করেন না।

৫. দেখানোর চেষ্টা
মনোযোগ আকর্ষণ করতে গিয়ে ‘আমি এই করেছি, ওই করেছি, অমুকের সঙ্গে আমার যোগাযোগ আছে—এমন প্রচারসুলভ প্রচেষ্টা অপরের অপছন্দের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আবার কারও সঙ্গে পরিচয়ের সময় দেখা যায়, অনেকে নিজের যাবতীয় গুণ উজাড় করে দিতে গিয়ে সামনের মানুষটির মৌখিক বাহবা পেলেও প্রকৃতপক্ষে হয়ে ওঠেন অপছন্দের মানুষ। অনেকে আবার অপরের কাছে নিজের উদারতার কথা কিংবা অন্য কাউকে সাহায্য করার মতো কৃতিত্ব দেখাতে চান। স্বভাবটি নিঃসন্দেহে অপরের অপছন্দের কারণগুলোর মধ্যে একটি। আবার সামনের মানুষকে যদি আমি মনে মনে অপছন্দ করি, তাহলে স্বাভাবিকভাবে তিনিও আমাকে অপছন্দ করবেন। অপছন্দের বিনিময়ে কেবল অপছন্দই পাওয়া যায়। তাই কারও পছন্দের মানুষ হতে হলে তাঁকে অন্তর থেকে পছন্দ করতে হবে।

৬. আবেগ লুকানোর চেষ্টা
অনেকেই আবেগ-অনুভূতি লুকানোর চেষ্টা করে থাকেন। মনে রাখতে হবে, আবেগ লুকানো আর আবেগ নিয়ন্ত্রণ সম্পূর্ণ আলাদা দুটি বিষয়। পরিস্থিতির প্রয়োজনে আবেগ নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে, তবে আবেগ লুকানো কখনোই ভালো নয়।

৭. পরচর্চা:
অনেকে মুখে মুখে কারও বিষয়ে খুব ভালো বলে আড়ালে তাঁর সম্পর্কে রাগ বা ক্ষোভ প্রকাশ করছেন; এটি মানুষের খুব অপছন্দের একটি বিষয়। এ জন্য বিরক্তি এলেও তাঁকে সংযতভাবে মন্তব্য করা বা তাঁর ব্যাপারে স্পস্ট ধারণা প্রকাশ করা প্রয়োজন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ