<p>জাতীয় আটটি দিবস বাতিল করে আদেশ জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। বুধবার (১৬ অক্টোবর) এ আদেশ জারি করা হয়েছে।</p> <p>অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্তের পর এই আদেশ জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ। সিদ্ধান্ত যথাযথভাবে প্রতিপালনে প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব, সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিব/সিনিয়র সচিব, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক (ডিসি), উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)-এর কাছে অফিস আদেশ পাঠানো হয়েছে।</p> <p>বাতিল হওয়া আটটি দিবসের মধ্যে পাঁচটিই শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের জন্ম ও মৃত্যু সংক্রান্ত।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ঈদ ও পূজার ছুটি স্থায়ীভাবে বাড়তে পারে" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/16/1729086769-2819e292b44e171ab17f0cd0ccdf12c9.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ঈদ ও পূজার ছুটি স্থায়ীভাবে বাড়তে পারে</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/10/16/1435823" target="_blank"> </a></div> </div> <p>এর মধ্যে ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ভাই শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট শেখ হাসিনার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস, ১৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল দিবস।</p> <p>১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের বিষয়ে আদেশে বলা হয়েছে- উচ্চ আদালতের চূড়ান্ত আদেশ সাপেক্ষে দিনটি উদযাপন/পালন না করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।</p> <p>এ ছাড়া স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস খ-শ্রেণিভুক্ত, বাকি দিবসগুলো ছিল ক-শ্রেণিভুক্ত।</p>