দীপু মনি ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

বাসস
বাসস
শেয়ার
দীপু মনি ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি। ফাইল ছবি

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সন্দেহজনক ব্যাংকিং লেনদেনের অভিযোগে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি এবং তার স্বামী তাওফিক নেওয়াজের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আজ সোমবার দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন সেগুনবাগিচায় সংস্থাটির কার্যালয়ে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ডা. দীপু মনি পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে অসৎ উদ্দেশ্যে ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক ৫ কোটি ৯২ লাখ ২ হাজার ৫৩০ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও তার নিজ নামে বিভিন্ন ব্যাংকে পরিচালিত মোট ২৮ টি হিসাবে ৩১ কোটি ৯ লাখ ৩৭ হাজার ৬১৬ টাকা জমা ও ২৮ কোটি ৭০ লাখ ৫৫ হাজার ১১৫ উত্তোলনসহ মোট ৫৯ কোটি ৭৯ লাখ ৯২ হাজার ৭৩১ টাকা হস্তান্তর, রুপান্তর, স্থানান্তরের মাধ্যমে সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন।

‘এই অপরাধে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২, এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা তৎসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় একটি মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

এদিকে, তাওফিক নেওয়াজ তার স্ত্রী ডা. দীপু মনি পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে পরস্পর যোগসাজশে ১ কোটি ৯৬ লাভ ৩৯ হাজার ২০৫ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎস-বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজ ভোগ দখলে রেখেছেন। এই অপরাধে তাওফিক নেওয়াজ এবং তার স্ত্রী ডা. দীপু মনির বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারা তৎসহ দণ্ডবিধি ১০৯ ধারায় পৃথক একটি মামলা মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে বলেও জানান তিনি।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিবের সাক্ষাৎ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিবের সাক্ষাৎ
সংগৃহীত ছবি

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। আজ শুক্রবার (১৪ মার্চ) ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে তারা সাক্ষাৎ করেন।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে প্রধান উপদেষ্টারচার দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন আমন্ত্রণে জাতিসংঘ মহাসচিব। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

বিমানবন্দর থেকে জাতিসংঘ মহাসচিব ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে যান।

আরো পড়ুন
১০০০ টাকার একটি নোট ছাপাতে কত খরচ হয়

১০০০ টাকার একটি নোট ছাপাতে কত খরচ হয়

 

সাক্ষাতের পর তারা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শনের জন্য কক্সবাজার যাবেন। কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস এবং গুতেরেস প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন। দুই নেতা অনুষ্ঠান চলাকালে রোহিঙ্গা, ইমাম এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক নদীকৃত্য দিবস আজ : অস্তিত্ব সংকটে নদী, সবচেয়ে দূষিত বুড়িগঙ্গা

নিখিল ভদ্র
নিখিল ভদ্র
শেয়ার
আন্তর্জাতিক নদীকৃত্য দিবস আজ : অস্তিত্ব সংকটে নদী, সবচেয়ে দূষিত বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

২০১৯ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট একটি রায়ে নদীকে ‘জীবন্ত সত্তা (লিভিং এনটিটি)’ বলে আদেশ জারি করেন। এর অর্থ মানুষের মতো নদীরও সুস্থ-সুন্দর থাকার অধিকার রয়েছে। রায়ে রাষ্ট্রকে এই অধিকার নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। নদী দখল, দূষণ ও ভরাটের সঙ্গে জড়িত অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

আরো পড়ুন
ট্রেনের অগ্রিম ঈদ টিকিট বিক্রি শুরু, কাটবেন যেভাবে

ট্রেনের অগ্রিম ঈদ টিকিট বিক্রি শুরু, কাটবেন যেভাবে

 

কিন্তু সেই নির্দেশনা কার্যকর হয়নি। এরপর ২০১৯ ও ২০২০ সালে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন প্রায় ৬৬ হাজার নদী দখলদারকে চিহ্নিত করে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করলেও সেই উচ্ছেদ সফল হয়নি। ফলে জীবন্ত সত্তা নদী এখন অস্তিত্ব সংকটে। এ অবস্থায় আজ শুক্রবার আন্তর্জাতিক নদীকৃত্য দিবস পালিত হচ্ছে।

দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য, ‘আমাদের নদী, আমাদের জীবন’। দিবসটি উপলক্ষে সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার পক্ষ থেকে সারা দেশে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা), বুড়িগঙ্গা বাঁচাও আন্দোলনসহ ২০টি পরিবেশবাদী সংগঠনের উদ্যোগে নদ-নদী ও খাল দখল-দূষণমুক্ত করার’ দাবিতে মানববন্ধন এবং বুড়িগঙ্গা নদী সরেজমিনে গিয়ে পরিদর্শন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। সকাল ১০টায় সদরঘাট থেকে এই কর্মসূচি শুরু হবে।

আরো পড়ুন
রাতের রানি রজনীগন্ধা

রাতের রানি রজনীগন্ধা

 

এ উপলক্ষে ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা)-এর উদ্যোগে গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘বাংলাদেশের নদ-নদীর বর্তমান ও ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা থেকে নদ-নদী বাঁচাতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের তথ্য মতে, দেশে বর্তমানে নদ-নদীর সংখ্যা এক হাজার আটটি। এসব নদ-নদীর উপনদী ও শাখা নদী রয়েছে। উপনদী, শাখা নদীসহ দেশের নদীর মোট দৈর্ঘ্য হলো প্রায় ২২ হাজার ১৫৫ কিলোমিটার।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর নদ-নদীর নতুন তালিকা প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এরপর জেলা প্রশাসকদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এক হাজার ১৫৬টি নদ-নদীর খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

আরো পড়ুন
কেমন কাটতে পারে আজ ১৪ মার্চের দিনটি? জেনে নিন রাশিফল

কেমন কাটতে পারে আজ ১৪ মার্চের দিনটি? জেনে নিন রাশিফল

 

আগামী পহেলা বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ হওয়ার কথা জানিয়েছেন পানিসম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি জানান, নদ-নদীর খসড়া তালিকা যাচাই-বাছাই চলছে। চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করার ক্ষেত্রে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে ভূমি মন্ত্রণালয়কেও যুক্ত করা হবে। নদীকে দুষণমুক্ত করার কাজ চলছে বলেও তিনি জানান।

নদ-নদীর দূষণ নিয়ে ‘এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড পলিউশন রিসার্চ’-এ প্রকাশিত গবেষণা তথ্যে বলা হয়েছে, ২০০১ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত দেশের নদীর পানিতে ১০টি ভারী ধাতুর (এএস, পিবি, সিডি, সিআর, এফই, এমএন, সিইউ, সিইউ, সিও, এনআই, জেডএন) অস্তিত্ব পাওয়া গেছে, যা জীববৈচিত্র্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর।

গবেষণার ফলাফলে দেখা যায়, ২০০১-২০১০ সালে যে পরিমাণ দূষণ হয়েছিল, সেই তুলনায় গত দশকের (২০১১-২০২০) দূষণের মাত্রা অনেক বেশি ছিল। সেখানে সবচেয়ে দূষিত নদী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দিয়ে প্রবাহিত বুড়িগঙ্গা। এই নদীতে ট্যানারি, টেক্সটাইল ও ইলেকটোপ্লেটিং কারখানাসহ শিল্প-কারখানার মাধ্যমে ব্যাপকভাবে দূষিত হয়েছে।

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, এখনো দখলদারদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রণয়ন ও প্রকাশ করা হয়নি। ২০১৯ ও ২০২০ সালে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে প্রায় ৬৬ হাজার দখলদারের তথ্য সংগ্রহ করা হয় এবং তা ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস বলেন, দেশের বেশির ভাগ নদীই দূষণ ও দখলের শিকার। কারণ ঘরোয়া ও শিল্পবর্জ্য নদীতে ফেলার অপসংস্কৃতি বহুকাল থেকেই চলে আসছে। ছোট-বড় শিল্প-কারখানাগুলো ভারী ধাতুর অপরিশোধিত বর্জ্যগুলো সরাসরি নদীতে ফেলছে। এতে নদী দূষিত ও ভরাট হচ্ছে।

একই সঙ্গে দখল চলছে, যা পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি করছে এবং জীবন-জীবিকাকে হুমকির মুখে ফেলছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে বিদ্যমান আইনের যথাযথ প্রয়োগ ও সচেতনতা বাড়ানোর প্রতি গুরুত্বারোপ করেন তিনি।

মন্তব্য

ট্রেনের অগ্রিম ঈদ টিকিট বিক্রি শুরু, কাটবেন যেভাবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ট্রেনের অগ্রিম ঈদ টিকিট বিক্রি শুরু, কাটবেন যেভাবে
সংগৃহীত ছবি

অনলাইনে আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকাল ৮টায় পশ্চিমাঞ্চলের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়। দুপুর ২টায় শুরু হবে পূর্বাঞ্চলের আন্তঃনগর ট্রেনগুলোর টিকিট বিক্রি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা রেলওয়ের (কমলাপুর) স্টেশনের স্টেশন মাস্টার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।

আরো পড়ুন
কেমন কাটতে পারে আজ ১৪ মার্চের দিনটি? জেনে নিন রাশিফল

কেমন কাটতে পারে আজ ১৪ মার্চের দিনটি? জেনে নিন রাশিফল

 

তিনি বলেন, সকাল ৮টায় অনলাইনে পশ্চিমাঞ্চলের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। দুপুর ২টায় শুরু হবে পূর্বাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট বিক্রি। অন্যান্যবারের মতো এবারও শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে।

আরো পড়ুন
রাতের রানি রজনীগন্ধা

রাতের রানি রজনীগন্ধা

 

বাংলাদেশ রেলওয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ২৪ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ১৪ মার্চ, ২৫ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ১৫ মার্চ, ২৬ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ১৬ মার্চ, ২৭ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ১৭ মার্চ, ২৮ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ১৮ মার্চ, ২৯ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ১৯ মার্চ এবং ৩০ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ২০ মার্চ।

চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে ৩১ মার্চ, ১ ও ২ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হতে পারে।

টিকিট কাটবেন যেভাবে

এবারও টিকিট শতভাগ অনলাইনেই বিক্রি হবে। রেলওয়ের ওয়েবসাইট থেকে সহজেই যাত্রীরা টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে রেলওয়ের ওয়েবসাইটে একবার রেজিস্ট্রেশন করলেই চলবে।

যারা আগে রেজিস্ট্রেশন করেছেন, তারা শুধুমাত্র লগইন করেই টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন।
 
রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া
প্রথমে বাংলাদেশ রেলওয়ের (https://railapp.railway.gov.bd) ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। পরে ওয়েবসাইটের উপরের দিকে রেজিস্ট্রেশন ট্যাব ক্লিক করতে হবে। এতে রেজিস্ট্রেশন নামে নতুন একটি পেজ আসবে। এ পেজে ব্যক্তিগত তথ্যাদি দিয়ে সংশ্লিষ্ট ঘরগুলো পূরণ করতে হবে।
মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি চলে আসবে। সেটি সঠিকভাবে পূরণ করে ভেরিফাই বাটনে ক্লিক করতে হবে।
 
সব তথ্য ঠিক থাকলে রেজিস্ট্রেশন সফল হবে এবং বাংলাদেশ রেলওয়ে নামে নতুন একটি পেজ আসবে। এখানে ইউজার অটো লগইন হয়ে যাবে।

টিকিট কেনার পদ্ধতি
প্রথমে বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। অটো লগইন না হয়ে থাকলে প্যানেলে ই-মেইল ও পাসওয়ার্ড পূরণ করে লগইন বাটনে ক্লিক করতে হবে। লগইনের পর যে পেজ আসবে তাতে কাঙ্ক্ষিত ভ্রমণ তারিখ, প্রারম্ভিক স্টেশন, গন্তব্য স্টেশন, শ্রেণি পূরণ করে ফাইন্ড টিকিট বাটনে ক্লিক করতে হবে। পরের পেজে ট্রেনের নাম, সিট অ্যাভেলেবিলিটি (আসন আছে কি নেই) ও ট্রেন ছাড়ার সময় দেখাবে।
 
ট্রেন অনুযায়ী ভিউ সিটস বাটনে ক্লিক করে আসন খালি থাকাসাপেক্ষে পছন্দের আসন সিলেক্ট করে কন্টিনিউ পারচেজে ক্লিক করতে হবে। ভিসা, মাস্টার কার্ড কিংবা বিকাশে পেমেন্ট করলে একটি ই-টিকিট অটো ডাউনলোড হবে। পাশাপাশি যাত্রীর ই-মেইলে টিকিটের কপি চলে যাবে। ই-মেইলের ইনবক্স থেকে টিকিট প্রিন্ট করে ফটো আইডিসহ ই-টিকেট প্রদত্ত টিকিট প্রিন্ট ইনফরমেশন দিয়ে সংশ্লিষ্ট সোর্স স্টেশন থেকে যাত্রার আগে ছাপানো টিকিট সংগ্রহ করা যাবে।

মন্তব্য

বিএসএমএমইউ’র নাম বদল করে ‘বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়’ অনুমোদন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বিএসএমএমইউ’র নাম বদল করে ‘বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়’ অনুমোদন
সংগৃহীত ছবি

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বিশ্ববিদ্যালয়টির নতুন নাম হবে ‘বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়’। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়। 

এছাড়া শেখ হাসিনা ও শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের নামে থাকা দুটি মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামও পাল্টে ফেলা হবে।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়ায় নীতিগত ও ​​চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

এই অধ্যাদেশের ​উদ্যোক্তা স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ। এ অধ্যাদেশের মাধ্যমে বিএসএমএমইউ এর নাম পরিবর্তিত হয়ে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হবে।

স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের উদ্যোগে প্রস্তাবিত ‘শেখ হাসিনা মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ এর খসড়ায়ও নীতিগত ও চূড়ান্ত ​​অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

এর ফলে শেখ হাসিনা মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা-এর নাম পরিবর্তিত হয়ে খুলনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হবে।

আরো পড়ুন
একনজরে আজকের কালের কণ্ঠ (১৪ মার্চ)

একনজরে আজকের কালের কণ্ঠ (১৪ মার্চ)

 

একই দফতরের ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ​২০২৫’-​এর খসড়ায় নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অধ্যাদেশের মাধ্যমে এর নাম পরিবর্তিত হয়ে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হবে।
 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ